if you want to remove an article from website contact us from top.

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী ভূমিকা কে লিখেছেন

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে অসমাপ্ত আত্মজীবনী ভূমিকা কে লিখেছেন পান।

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী

    উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইয়ের প্রচ্ছদ

    সম্পাদক শামসুজ্জামান খান

    লেখক শেখ মুজিবুর রহমান

    প্রচ্ছদ শিল্পী সমর মজুমদার

    দেশ  বাংলাদেশ ভাষা বাংলা

    বিষয় ইতিহাস, রাজনীতি

    ধরন আত্মজীবনী

    প্রকাশক দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড

    প্রকাশনার তারিখ ১২ জুন, ২০১২

    পৃষ্ঠাসংখ্যা ৩৩০ (আত্মজীবনী ২৮৮)

    আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৫০৬০৫৯২

    পরবর্তী বই

    পাণ্ডুলিপির একটি খাতায় জেল কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর।

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী সংকলন। ২০১২ সালের জুনে এ বইটি প্রকাশিত হয়।[১] এ পর্যন্ত ক্রমান্বয়ে ইংরেজি, উর্দু, জাপানি, চিনা, আরবি, ফরাসি, হিন্দি, তুর্কি, নেপালি, স্পেনীয়, অসমীয়া, ইতালীয়,মালয়, কোরীয়, রুশ ,মারাঠি, গ্রীক,থাই এবং সর্বশেষ ত্রিপুরা ভাষায় বইটির অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

    সংকলনের ইতিহাস[সম্পাদনা]

    শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের অনেক সময়ই কেটেছে জেলখানায় বন্দি অবস্থায়। ১৯৬৬-৬৯ সালে তিনি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাজবন্দি ছিলেন। এ নিরিবিলি নিরানন্দ সময়গুলোতে বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী এবং সহধর্মিণীর অনুপ্রেরণায় তিনি জীবনী লেখা শুরু করেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের বাড়িটি পাক হানাদার বাহিনীর দখলে ছিল। এই বাড়িতেই একটি ড্রেসিংরুমের আলমারির উপরে অন্যান্য খাতাপত্রের সাথে শেখ মুজিবুর রহমানের লেখা এই আত্মজীবনী, স্মৃতিকথা, ডায়েরি, ভ্রমণ কাহিনীও ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী সমগ্র বাড়িটি লুটপাট ও ভাঙচুর করলেও এই কাগজপত্রগুলোকে মূল্যহীন ভেবে অক্ষত রেখে যায়।

    পঁচাত্তরের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর বাড়িটি জিয়া সরকার কর্তৃক সিলগালা করে দেওয়া হয়। ১৯৮১ সালে বাড়িটি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়। এ সময় ঐ বাড়িতে শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিকথা, ডায়েরি ও চীন ভ্রমণের খাতাগুলো খুঁজে পাওয়া গেলেও তাঁর আত্মজীবনীর পাণ্ডুলিপিটি পাওয়া যায় নি; শুধু কয়েকটি ছেঁড়া-উইপোকায় কাটা টাইপ করা ফুলস্কেপ কাগজ পাওয়া যায়।

    দীর্ঘদিন পর ২০০৪ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের এক ভাগ্নে অতি পুরানো-জীর্ণপ্রায় এবং প্রায়ই অস্পষ্ট লেখার চারটি খাতা শেখ হাসিনাকে এনে দেন। তিনি এই খাতা চারটি শেখ মুজিবের আরেক ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মণি'র অফিসের টেবিলের ড্রয়ার থেকে সংগ্রহ করেন। এই লেখাগুলোকে বঙ্গবন্ধু হারিয়ে যাওয়া পূর্বোক্ত আত্মজীবনী হিসেবে সুনিশ্চিত করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে শেখ মণিকে টাইপ করার জন্য এগুলো দেওয়া হয়েছিল। পরে এগুলো বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খানের সম্পাদনায় গ্রন্থাকারে অসমাপ্ত আত্মজীবনী নামে ২০১২ সালের জুনে প্রকাশ করা হয়। 'দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড'-এর পক্ষে এ গ্রন্থটি প্রকাশ করেন মহিউদ্দিন আহমেদ। বইটির প্রচ্ছদ এঁকেছেন শিল্পী সমর মজুমদার এবং কম্পিউটার গ্রাফিক্স ও স্ক্যান করেছেন ধনেশ্বর দাশ চম্পক। এতে মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা ৩২৯।

    আত্মজীবনী[সম্পাদনা]

    বইটিতে আত্মজীবনী লেখার প্রেক্ষাপট, লেখকের বংশ পরিচয়, জন্ম, শৈশব, স্কুল ও কলেজের শিক্ষাজীবনের পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, দুর্ভিক্ষ, বিহার ও কলকাতার দাঙ্গা, দেশভাগ, কলকাতাকেন্দ্রিক প্রাদেশিক মুসলিম ছাত্রলীগ ও মুসলিম লীগের রাজনীতি, দেশ বিভাগের পরবর্তী সময় থেকে ১৯৫৪ সাল অবধি পূর্ব বাংলার রাজনীতি, কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক মুসলিম লীগ সরকারের অপশাসন, ভাষা আন্দোলন, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা, যুক্তফ্রন্ট গঠন ও নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন, আদমজীর দাঙ্গা, পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের বৈষম্যমূলক শাসন ও প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের বিস্তৃত বিবরণ এবং এসব বিষয়ে লেখকের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার বর্ণনা রয়েছে।[২] আছে লেখকের কারাজীবন, পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি ও সর্বোপরি সর্বংসহা সহধর্মিণী বেগম ফজিলাতুন্নেসার কথা, যিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবনে সহায়ক শক্তি হিসেবে সকল দুঃসময়ে অবিচল পাশে ছিলেন। একইসঙ্গে লেখকের চীন, ভারত ও পশ্চিম পাকিস্তান ভ্রমণের বর্ণনাও বইটিকে বিশেষ মাত্রা দিয়েছে।[২]

    অনুবাদ ও অন্যান্য সংস্করণ[সম্পাদনা]

    দেশ বিদেশের বঙ্গবন্ধু ও বাংলাপ্রেমিকরা একক বা যৌথভাবে অনুবাদে অবদান রেখে চলেছেন। এ সকল অনুবাদকের মধ্যে কেউ কেউ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে স্ব-উদ্যোগে অনুবাদ করেছেন বা করে চলেছেন। অদ্যাবধি ইংরেজি, উর্দু, জাপানি, চীনা, আরবি, ফরাসি, হিন্দি, তুর্কি, নেপালি, স্পেনীয়, অসমীয়া, রুশ, কোরীয় এবং সর্বশেষ মারাঠি ভাষায় র অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে। মালয় ও ইতালি ভাষায় অনূদিত হলেও তা প্রকাশের অপেক্ষায় আছে।

    বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ তালিকা:

    ভাষা ঐ ভাষায় গ্রন্থের নাম অনুবাদক মোড়ক উন্মোচনের তারিখ

    ১ ইংরেজি ড. ফকরুল আলম ১৮ জুন ২০১২

    ২ উর্দু ادھوري یادیں ইয়াওয়ার আমান ২০১৩

    ৩ জাপানি -- কাজুহিরো ওয়াতানাবে ২রা আগস্ট ২০১৫

    ৪ চীনা -- চাই শি ২৮শে জানুয়ারি ২০১৬

    ৫ আরবি (ফিলিস্তিন) -- মুহাম্মদ দিবাজাহ ডিসেম্বর ২০১৬

    ৬ ফরাসি ফ্রান্স ভট্টাচার্য ২৬শে মার্চ ২০১৭

    ৭ হিন্দি প্রেম কাপুর ৮ই এপ্রিল ২০১৭

    ৮ তুর্কি -- আতাতুর্ক সংস্কৃতি ও গবেষণা কেন্দ্র (তুরস্ক) ২৭শে মার্চ ২০১৮

    ৯ নেপালি অর্জুন বাহাদুর থাপা ও মহেশ পৌড়েল ৮ই অক্টোবর ২০১৮

    ১০ স্পেনীয় মারিয়া হেলেনা বারেরা-আগারওয়াল ও বেঞ্জামিন ক্লার্ক ১১ই অক্টোবর ২০১৮

    সূত্র : bn.wikipedia.org

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী | লেখকের নাম : শেখ মুজিবুর রহমান। রচনাকাল : ১৯৬৬-১৯৬৯ । প্রথম প্রকাশ : জুন, ২০১২। প্রকাশক : ইউপিএল | পৃষ্ঠা : ৩২৯............

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী | গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

    Leave a Comment / বাংলা / By Alamin Islam

    প্রকাশ ও অন্যান্য:

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী | লেখকের নাম : শেখ মুজিবুর রহমান

    রচনাকাল : ১৯৬৬-১৯৬৯

    প্রথম প্রকাশ : জুন, ২০১২

    প্রকাশক : ইউপিএল পৃষ্ঠা : ৩২৯

    গ্রন্থ সংক্রান্ত তথ্যাবলি:

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইটির ভূমিকা লেখেন —শেখ হাসিনা।

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে উল্লিখিত আন্দামান হলাে — ইংরেজ আমলের জেলখানা।

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে উল্লেখ আছে দেশভাগের পর পাকিস্তানের রাজধানী হয় — করাচিতে।

    এখনো amarStudy অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ডাউনলোড না করে থাকলে গুগল প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপটি ইন্সটল করতে এখানে যানঃ Download Now. অ্যাপটি বিসিএস’সহ প্রায় সব রকমের চাকুরির প্রস্তুতির সহায়ক।

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের শেষ বাক্য — আমাদের হয়ে গেল।

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র প্রথম লাইন — বন্ধুবান্ধবরা বলে জীবনী লেখ।

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থটির প্রচ্ছদ শিল্পী – সমর মজুমদার।

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ প্রথম প্রকাশিত হয় — জুন, ২০১২।

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ পাণ্ডুলিপি আকারে পাওয়া যায় — চার খণ্ডে।

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটি সম্পাদনার কাজ করেন — শামসুজ্জামান খান।

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদক —প্রফেসর ফকরুল আলম।

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থে পূর্ব বাংলার রাজনীতি চিত্রায়িত হয়েছে — ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত।

    ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বাড়িটির বর্তমান অবস্থান — সড়ক নম্বর ১১, বাড়ি নম্বর ১০।

    ৩২ নম্বর সড়কের বাড়িটি শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয় — ১৯৮১ সালের ১২ জুন।

    বাংলার বাণী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন — শেখ ফজলুল হক মণি।

    বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী লেখার সময়কাল ছিল —১৯৬৬-৬৯।

    বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী গ্রন্থের প্রকাশক — মহিউদ্দিন আহমদ।

    বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী’ গ্রন্থের গ্রন্থস্বত্ব — বঙ্গবন্ধু মেমােরিয়াল ট্রাস্টের।

    বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সর্বপ্রথম অনুবাদ করা হয় — ইংরেজিতে।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আত্মজীবনী লেখা শুরু করেন — ১৯৬৭ সালে।

    বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তি জীবন সংক্রান্ত তথ্যাবলি:

    বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে — চারটি দালান ছিল।

    শেখ বংশের সাথে — রানী রাসমণির লড়াই হয়েছিল।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের পিতা পেশায় — সেরেস্তাদার ছিলেন।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিবাহ করেন — ১২-১৩ বছর বয়সে।

    বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর ডাক নাম ছিল — রেণু।

    ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারের পর সেনাবাহিনী ৩২ নং রােডের বাসায় পুনরায় হানা দেয় —২৬ শে মার্চ রাতে।

    বঙ্গবন্ধুর জন্মের সময় বঙ্গবন্ধুর ইউনিয়ন ছিল ফরিদপুর জেলার — সর্ব দক্ষিণের ইউনিয়ন।

    শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি গােপালগঞ্জ সদর হতে— চৌদ্দ মাইল দূরে।

    বঙ্গবন্ধুর প্রথম কারাবাসের স্থায়িত্ব — সাত দিন।

    বঙ্গবন্ধু প্রথম কারাবাস করেন —১৯৩৮ সালে।

    বঙ্গবন্ধুর গ্রাম টুঙ্গিপাড়া — বাইগার নদীর তীরে অবস্থিত।

    বঙ্গবন্ধুর ইউনিয়নের পাশ দিয়ে — মধুমতি নদী প্রবাহিত হয়েছে।

    শেখ বংশের গােড়াপত্তন করেছিলেন — শেখ বােরহানউদ্দিন।

    শেখ মুজিবের শিক্ষাজীবন শুরু হয় — এম. ই. স্কুলে।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাতার নাম — সায়েরা খাতুন।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেরিবেরি রােগে আক্রান্ত হন — ১৯৩৪ সালে।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হন — গ্লুকোমা রােগে।

    বঙ্গবন্ধু সর্বপ্রথম দেশের বাইরে যান — ১৯৪৩ সালে।

    বিবাহের সময় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের বয়স ছিল — ৩ বছর।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম — ১৯২০ সালে।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পিতার নাম — শেখ লুৎফর রহমান।

    বঙ্গবন্ধু প্রথম বিদেশ ভ্রমণ করেন — রেলে।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থে ‘ব্ৰহ্মদেশ’ বলে যে দেশ বুঝিয়েছেন এটির বর্তমান নাম মায়ানমার।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে — আইন বিষয়ে।

    পাকিস্তান সৃষ্টির পর হতে ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জেলে যান — ৩ বার।

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে উল্লেখ আছে বঙ্গবন্ধু যে ধরনের গান শুনেছিলেন আজমীর শরীফে — কাওয়ালি গান।

    বঙ্গবন্ধু আজমীর শরীফ দেখার পর — আগ্রার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেছিলেন।

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইতে বঙ্গবন্ধু বিমানকে — হাওয়াই জাহাজ বলেছেন।

    বঙ্গবন্ধু তাজমহল দর্শন করেছিলেন — পূর্ণিমা রাতে।

    বঙ্গবন্ধুরা — ৬ ভাইবােন ছিল।

    বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে পৌঁছাতে স্টেশন থেকে — মধুমতী নদী পার হতে হয়।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কলকাতায় ইসলামিয়া কলেজে পড়ার সময় — বেকার হােস্টেলে থাকতেন।

    ১৯৫২ সালে অনশনের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তির অর্ডার আসে— রেডিওগ্রামে।

    ১৯৫২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হংকং সফরকালে এটি — যুক্তরাজ্যের অধীনে ছিল।

    বঙ্গবন্ধু প্রথম পাকিস্তানের রাজধানী করাচি সফর করেন — ১৯৫২ সালে।

    শেখ মুজিবুর রহমান শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হককে সম্বােধন করতেন — নানা বলে।

    যুক্তফ্রন্টের মন্ত্রীসভায় বয়সে সর্বকনিষ্ঠ ছিলেন — শেখ মুজিবুর রহমান।

    গােপালগঞ্জ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির দূরত্ব ১৪ মাইল।

    বঙ্গবন্ধুর বর্ণনায় তাঁর একমাত্র বাজে খরচ — সিগারেট খাওয়া।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গোপন বিচার করে — মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

    স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি — বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

    পূর্ব বাংলায় গভর্নর শাসন জারির দিন রেডিও ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ট্যাগ দিয়েছিলেন — দাঙ্গাকারী।

    আরো পড়ুন:

    সিনিয়র অফিসার নিয়োগ প্রশ্ন সমাধান-২০১৮ (সোনালি ব্যাংক)বিসিএস মডেল টেস্ট: অনলাইন এক্সামবিসিএস প্রিলি সূচিপত্র (সকল বিষয়, সকল অধ্যায়)জেলাভিত্তিক নদ-নদীনদীর তীরবর্তী শহরবাংলা নামের উৎপত্তি

    সূত্র : amarstudy.com

    ’অসমাপ্ত আত্মজীবনী ‘ বইটির

    সঠিক উত্তর : শেখ হাসিনা অপশন ১ : কামাল আব্দুল নাসের অপশন ২ : শেখ রেহানা অপশন ৩ : শেখ হাসিনা অপশন ৪ : মুনতাসির মামুন বর্ণনা :'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী সংকলন। ২০১২ সালের জুনে এ বইটি প্রকাশিত হয় দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল) থেকে। ... এই বইয়ে তিনি ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত তাঁর আত্মজীবনী লিখেছেন। বইটির ভূমিকা লিখেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী

    লেখকের নাম- শেখ মুজিবুর রহমান

    রচনাকাল ১৯৬৬-১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দ।

    প্রথম প্রকাশ: জুন, ২০১২

    প্রকাশক : ইউপিএল পৃষ্ঠা: ৩২৯ ...

    জেনে নিই

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জেলে থাকাকালীন আত্মজীবনী লেখা আরম্ভ করেন- ১৯৬৭ সালে ।

    বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী লেখার সময়কাল ছিল- ১৯৬৬-৬৯ সাল অবধি ।

    বঙ্গবন্ধু আত্মজীবনীটি কাউকেই উৎসর্গ করেননি।

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থে পূর্ব বাংলার রাজনীতি আলোচিত হয়েছে- ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত।

    বঙ্গবন্ধু প্রথম কারাবাস করেন- ১৯৩৮ সালে।

    বঙ্গবন্ধুর সাথে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের প্রথম সাক্ষাৎ হয়েছিল- ১৯৩৮ সালে।

    বঙ্গবন্ধু প্রথম কারাবাসের সময়কালের স্থায়িত্ব ছিল- সাতদিন।

    'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' তে উল্লিখিত আন্দামান হলো ইংরেজ আমলের জেলখানা।

    'অসমাপ্ত আত্মজীবনী'তে উল্লেখ আছে দেশভাগের পর পাকিস্তানের রাজধানী হয়- করাচিতে।

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী' গ্রন্থের শেষ বাক্য- আমাদের হয়ে গেল।

    'অসমাপ্ত আত্মজীবনী'র প্রথম লাইন- বন্ধুবান্ধবরা বলে জীবনী লেখ।

    'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' পাণ্ডুলিপি আকারে পাওয়া যায় চার খণ্ডে।

    'অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থে পূর্ব বাংলার রাজনীতি চিত্রায়িত হয়েছে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত।

    শেখ বংশের গোড়াপত্তন করেছিলেন- শেখ আউয়াল ।

    বঙ্গবন্ধু মুজিবের পিতা পেশায় ছিলেন- সেরেস্তাদার।

    বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমান বিবাহ করেন- ১২-১৩ বয়সে।

    শেখ মুজিবুর রহমান বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হন-৭ম শ্রেণিতে পড়াকালীন সময়ে।

    বঙ্গবন্ধু হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দীকে সম্বোধন করতেন- স্যার বলে।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কোন পত্রিকায় কাজ করতেন- ইত্তেহাদ।

    বঙ্গবন্ধু তাজমহল সফর করেন- ১৯৪৬ সালে।

    বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমান দ্বিতীয়বার জেলে যান- ১৯৪৮ সালে ।

    বঙ্গবন্ধু শেখ রহমানের একমাত্র ছোট ভাইয়ের নাম- শেখ নাসের।

    সাপ্তাহিক পত্রিকা মিল্লাত প্রকাশ করেন- মোহাম্মদ ইদ্রিস, আবুল হাশিম, ও মুজিবুর রহমান ।

    অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে উল্লেখ আছে শেখ মুজিব সোহরাওয়ার্দীর শিষ্যরূপে ছিলেন প্রায় ১২ বছর।

    বঙ্গবন্ধু বি.এ পাশ করেন- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ।

    Minorities can not be allowed impede the progress of majorities." উক্তিটি- ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এটলির।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৃতীয় বারের মতো জেলে যান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীর অধিকার আন্দোলনে সম্পৃক্ততার কারনে।

    ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের দাবি নিয়ে আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে বহিষ্কার হওয়া একমাত্র নারী শিক্ষার্থী ছিলেন- লুলু বিলকিস বানু।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে থাকার সময় তৎকালীন প্রভোস্ট ছিলেন- ড. ওসমান গণি।

    বঙ্গবন্ধু প্রথম দেশের বাইরে যান- ১৯৪৩ সালে।

    অসমাপ্ত আত্মজীবনীর ভাষ্যমতে “দাওয়াল” বলা হত দিনমজুরদের।

    অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে উল্লেখ পূর্বক বজরা- বিশেষ ধরনের নৌকা।

    ঢাকা জেলের ভেতর ফুলের বাগান করা শুরু করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

    ইত্তেফাক পত্রিকার প্রতিষ্ঠাকালীন সম্পাদক ছিলেন- তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া।

    জেলে শেখ মুজিবুর রহমানের অনশন ভাঙিয়ে দিয়েছিলেন- মহিউদ্দীন।

    বঙ্গবন্ধুকে আত্মজীবনী লেখার জন্য কিছু খাতা কিনে জেলগেটে দিয়ে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী ফজিলাতুন্নেসা।

    বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন- ১৯৬৬ সালে।

    যে বছরের প্রথম তিন মাসে বঙ্গবন্ধু আটবার গ্রেফতার হন- ১৯৬৬ সালে।

    বঙ্গবন্ধু জাদুঘর অবস্থিত- ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে।

    বঙ্গবন্ধু হত্যার দিন ১৫ আগস্ট ছিল- শুক্রবার।

    বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে উক্তি

    আমি নিজে কমিউনিস্ট নই। তবে সমাজতন্ত্রে বিশ্বাস করি এবং পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে বিশ্বাস করি না।

    আমি মন্ত্রিত্ব চাই না। পার্টির অনেক কাজ আছে, বহু প্রার্থী আছে দেখে শুনে তাদের করে দেন।

    “যদি সামান্য ত্যাগ স্বীকার করেন, তবে জনসাধারণ আপনার জন্য জীবন দিতেও পারে ।

    "বাঙালির মধ্যে দুইটা দিক আছে একটা আমরা মুসলমান, আর অন্যটা হলো বাঙালি।

    CONTENT ADDED BY Tamanna

    সূত্র : www.sattacademy.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 21 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন