if you want to remove an article from website contact us from top.

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী সর্বশেষ কোন ভাষায় অনূদিত হয়েছে ২০২৩

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে অসমাপ্ত আত্মজীবনী সর্বশেষ কোন ভাষায় অনূদিত হয়েছে ২০২৩ পান।

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী

    উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইয়ের প্রচ্ছদ

    সম্পাদক শামসুজ্জামান খান

    লেখক শেখ মুজিবুর রহমান

    প্রচ্ছদ শিল্পী সমর মজুমদার

    দেশ  বাংলাদেশ ভাষা বাংলা

    বিষয় ইতিহাস, রাজনীতি

    ধরন আত্মজীবনী

    প্রকাশক দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড

    প্রকাশনার তারিখ ১২ জুন, ২০১২

    পৃষ্ঠাসংখ্যা ৩৩০ (আত্মজীবনী ২৮৮)

    আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৫০৬০৫৯২

    পরবর্তী বই

    পাণ্ডুলিপির একটি খাতায় জেল কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর।

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী সংকলন। ২০১২ সালের জুনে এ বইটি প্রকাশিত হয়।[১] এ পর্যন্ত ক্রমান্বয়ে ইংরেজি, উর্দু, জাপানি, চিনা, আরবি, ফরাসি, হিন্দি, তুর্কি, নেপালি, স্পেনীয়, অসমীয়া, ইতালীয়,মালয়, কোরীয়, রুশ ,মারাঠি, গ্রীক,থাই এবং সর্বশেষ ত্রিপুরা ভাষায় বইটির অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

    সংকলনের ইতিহাস[সম্পাদনা]

    শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের অনেক সময়ই কেটেছে জেলখানায় বন্দি অবস্থায়। ১৯৬৬-৬৯ সালে তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাজবন্দি ছিলেন। এ নিরিবিলি নিরানন্দ সময়গুলোতে বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী এবং সহধর্মিণীর অনুপ্রেরণায় তিনি জীবনী লেখা শুরু করেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের বাড়িটি পাক হানাদার বাহিনীর দখলে ছিল। এই বাড়িতেই একটি ড্রেসিংরুমের আলমারির উপরে অন্যান্য খাতাপত্রের সাথে শেখ মুজিবুর রহমানের লেখা এই আত্মজীবনী, স্মৃতিকথা, ডায়েরি, ভ্রমণ কাহিনীও ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী সমগ্র বাড়িটি লুটপাট ও ভাঙচুর করলেও এই কাগজপত্রগুলোকে মূল্যহীন ভেবে অক্ষত রেখে যায়।

    পঁচাত্তরের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর বাড়িটি জিয়া সরকার কর্তৃক সিলগালা করে দেওয়া হয়। ১৯৮১ সালে বাড়িটি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়। এ সময় ঐ বাড়িতে শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিকথা, ডায়েরি ও চীন ভ্রমণের খাতাগুলো খুঁজে পাওয়া গেলেও তাঁর আত্মজীবনীর পাণ্ডুলিপিটি পাওয়া যায় নি; শুধু কয়েকটি ছেঁড়া-উইপোকায় কাটা টাইপ করা ফুলস্কেপ কাগজ পাওয়া যায়।

    দীর্ঘদিন পর ২০০৪ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের এক ভাগ্নে অতি পুরানো-জীর্ণপ্রায় এবং প্রায়ই অস্পষ্ট লেখার চারটি খাতা শেখ হাসিনাকে এনে দেন। তিনি এই খাতা চারটি শেখ মুজিবের আরেক ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মণি'র অফিসের টেবিলের ড্রয়ার থেকে সংগ্রহ করেন। এই লেখাগুলোকে বঙ্গবন্ধু হারিয়ে যাওয়া পূর্বোক্ত আত্মজীবনী হিসেবে সুনিশ্চিত করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে শেখ মণিকে টাইপ করার জন্য এগুলো দেওয়া হয়েছিল। পরে এগুলো বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খানের সম্পাদনায় গ্রন্থাকারে অসমাপ্ত আত্মজীবনী নামে ২০১২ সালের জুনে প্রকাশ করা হয়। 'দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড'-এর পক্ষে এ গ্রন্থটি প্রকাশ করেন মহিউদ্দিন আহমেদ। বইটির প্রচ্ছদ এঁকেছেন শিল্পী সমর মজুমদার এবং কম্পিউটার গ্রাফিক্স ও স্ক্যান করেছেন ধনেশ্বর দাশ চম্পক। এতে মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা ৩২৯।

    আত্মজীবনী[সম্পাদনা]

    বইটিতে আত্মজীবনী লেখার প্রেক্ষাপট, লেখকের বংশ পরিচয়, জন্ম, শৈশব, স্কুল ও কলেজের শিক্ষাজীবনের পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, দুর্ভিক্ষ, বিহার ও কলকাতার দাঙ্গা, দেশভাগ, কলকাতাকেন্দ্রিক প্রাদেশিক মুসলিম ছাত্রলীগ ও মুসলিম লীগের রাজনীতি, দেশ বিভাগের পরবর্তী সময় থেকে ১৯৫৪ সাল অবধি পূর্ব বাংলার রাজনীতি, কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক মুসলিম লীগ সরকারের অপশাসন, ভাষা আন্দোলন, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা, যুক্তফ্রন্ট গঠন ও নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন, আদমজীর দাঙ্গা, পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের বৈষম্যমূলক শাসন ও প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের বিস্তৃত বিবরণ এবং এসব বিষয়ে লেখকের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার বর্ণনা রয়েছে।[২] আছে লেখকের কারাজীবন, পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি ও সর্বোপরি সর্বংসহা সহধর্মিণী বেগম ফজিলাতুন্নেসার কথা, যিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবনে সহায়ক শক্তি হিসেবে সকল দুঃসময়ে অবিচল পাশে ছিলেন। একইসঙ্গে লেখকের চীন, ভারত ও পশ্চিম পাকিস্তান ভ্রমণের বর্ণনাও বইটিকে বিশেষ মাত্রা দিয়েছে।[২]

    অনুবাদ ও অন্যান্য সংস্করণ[সম্পাদনা]

    দেশ বিদেশের বঙ্গবন্ধু ও বাংলাপ্রেমিকরা একক বা যৌথভাবে অনুবাদে অবদান রেখে চলেছেন। এ সকল অনুবাদকের মধ্যে কেউ কেউ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে স্ব-উদ্যোগে অনুবাদ করেছেন বা করে চলেছেন। অদ্যাবধি ইংরেজি, উর্দু, জাপানি, চীনা, আরবি, ফরাসি, হিন্দি, তুর্কি, নেপালি, স্পেনীয়, অসমীয়া, রুশ, কোরীয় এবং সর্বশেষ মারাঠি ভাষায় র অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে। মালয় ও ইতালি ভাষায় অনূদিত হলেও তা প্রকাশের অপেক্ষায় আছে।

    বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ তালিকা:

    ভাষা ঐ ভাষায় গ্রন্থের নাম অনুবাদক মোড়ক উন্মোচনের তারিখ

    ১ ইংরেজি ড. ফকরুল আলম ১৮ জুন ২০১২

    ২ উর্দু ادھوري یادیں ইয়াওয়ার আমান ২০১৩

    ৩ জাপানি -- কাজুহিরো ওয়াতানাবে ২রা আগস্ট ২০১৫

    ৪ চীনা -- চাই শি ২৮শে জানুয়ারি ২০১৬

    ৫ আরবি (ফিলিস্তিন) -- মুহাম্মদ দিবাজাহ ডিসেম্বর ২০১৬

    ৬ ফরাসি ফ্রান্স ভট্টাচার্য ২৬শে মার্চ ২০১৭

    ৭ হিন্দি প্রেম কাপুর ৮ই এপ্রিল ২০১৭

    ৮ তুর্কি -- আতাতুর্ক সংস্কৃতি ও গবেষণা কেন্দ্র (তুরস্ক) ২৭শে মার্চ ২০১৮

    ৯ নেপালি অর্জুন বাহাদুর থাপা ও মহেশ পৌড়েল ৮ই অক্টোবর ২০১৮

    ১০ স্পেনীয় মারিয়া হেলেনা বারেরা-আগারওয়াল ও বেঞ্জামিন ক্লার্ক ১১ই অক্টোবর ২০১৮

    সূত্র : bn.wikipedia.org

    বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সর্বশেষ কোন ভাষায় প্রকাশিত হয়? » Bcs Preparation

    Questions › Category: Current Affairs December 2021 › বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সর্বশেষ কোন ভাষায় প্রকাশিত হয়? 0 Vote Up Vote Down Bcs Preparation Staff asked 1 year ago বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সর্বশেষ কোন ভাষায় প্রকাশিত হয়?ক) গ্রিকখ) ইতালি গ) রুশ ঘ) ফারসি 1 Answers -4 Vote Up Vote Down Bcs Preparation Staff answered 1 year …

    বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সর্বশেষ কোন ভাষায় প্রকাশিত হয়?

    Questions › Category: Current Affairs December 2021 › বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সর্বশেষ কোন ভাষায় প্রকাশিত হয়?

    0 Vote Up Vote Down

    Bcs Preparation Staff asked 1 year ago

    বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সর্বশেষ কোন ভাষায় প্রকাশিত হয়?

    ক) গ্রিক খ) ইতালি গ) রুশ ঘ) ফারসি 1 Answers -4 Vote Up Vote Down

    Bcs Preparation Staff answered 1 year ago

    সঠিক উত্তর : গ্রিক

    Please login or Register to submit your answer

    সূত্র : www.bcspreparation.net

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ত্রিপুরা ভাষায়

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ত্রিপুরা ভাষায়

    শেষের পাতা

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ত্রিপুরা ভাষায়

    প্রকাশ: ১৪ অক্টোবর, ২০২২ ০০:০০

    পাণ্ডুলিপি

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ত্রিপুরা ভাষায়

    নাসরুল আনোয়ার, হাওরাঞ্চল

    পাণ্ডুলিপি হাতে ককবরক ভাষায় ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র অনুবাদক যুবরাজ দেববর্মা। ছবি : কালের কণ্ঠ

    ‘পাইথাকয়া লাংমা’। কথাটা ককবরক ভাষার। এর অর্থ ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’। ‘কক’ মানে ভাষা, আর ‘বরক’ মানে মানুষ। দেশের অন্যতম ক্ষুদ্র জাতিসত্তা ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর নিজস্ব ভাষা ককবরক। বড় জনগোষ্ঠীর ভাষার চাপ আর কালের ধারা তথা বাস্তবতায় এখন বিপন্নপ্রায় ককবরক ভাষা।

    ককবরক ভাষা বিলীন হওয়ার হুমকিতে থাকলেও এ ভাষাতেই এক বড় কাজের স্বপ্ন দেখেছিলেন মৌলভীবাজারের ত্রিপুরা যুবক যুবরাজ দেববর্মা। কাজটা হচ্ছে, তাঁদের ভাষায় বঙ্গবন্ধুর আলোচিত জীবনালেখ্য  ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ অনুবাদ করা। টানা দুই বছর কাজ করে মাতৃভাষায় রূপান্তরিত করেছেন গ্রন্থটি। বলা যায় স্বপ্নটা অনেকটাই পূরণ হয়েছে তাঁর। এবার পাণ্ডুলিপিটা গ্রন্থাকারে প্রকাশের দিন গুনছেন শ্রীমঙ্গলের নিভৃত ডলুছড়া ত্রিপুরাপল্লীর এই বাসিন্দা।

    বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি এবং মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জসহ সমতল অঞ্চলে ককবরকভাষী ত্রিপুরা নৃগোষ্ঠীর তিন লাখের কিছু বেশি মানুষের বাস। এ ছাড়া পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা, আসাম ও মিজোরামে আছে এই ভাষায় কথা বলা প্রায় ১৭ লাখ মানুষ।

    কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নৃবিজ্ঞানে পড়াশোনা করা যুবরাজ দেববর্মা বলেন, ‘অনুবাদের সুবাদে স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধুকে সারা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষার মানুষের জানার সুযোগ হয়েছে। তাহলে ক্ষুদ্র জাতিসত্তার মানুষজন তাঁর জীবনসংগ্রামের ইতিহাস পাঠ থেকে কেন বঞ্চিত হবে!’ যুবরাজ জানালেন, এ আকাঙ্ক্ষাই কাজটায় ঝাঁপিয়ে পড়ার প্রেরণা জুগিয়েছে তাঁকে।

    বঙ্গবন্ধুর আত্মজৈবনিক গ্রন্থটি মূলত বাঙালির রাজনৈতিক অধিকার, আন্দোলন ও সংগ্রামের কাহিনির নির্যাস। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের এক সুবর্ণ সময়ের বিবরণ এটি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে ‘বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল) থেকে প্রকাশিত হয় ২০১২ সালে। গত ১০ বছরে গ্রন্থটি প্রায় ২০টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

    অনুবাদক যুবরাজ দেববর্মা বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসা থেকেই ককবরক ভাষায় বইটি অনুবাদের কাজ করেছেন। প্রায় দুই বছর পরিশ্রমের পর ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভাষান্তরের কাজটি  শেষ করেন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতেই গ্রন্থটি প্রকাশ করার প্রত্যাশা ছিল তাঁর।

    ভূমিকা, টীকা ইত্যাদিসহ ৩০৩ পৃষ্ঠার পুরোটাই অনুবাদ করেছেন যুবরাজ। শব্দ হয়েছে প্রায় এক লাখ। অনুবাদে ত্রিপুরা জাতির ভাষার বিলুপ্তপ্রায় অনেক শব্দকে তিনি ঠাঁই দিয়েছেন। বইটি এই ভাষাকে বাঁচিয়ে রাখতে ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন তিনি। অনুবাদটি গত আগস্টে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের কাছে জমা দিয়েছেন যুবরাজ।

    বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা ককবরক ভাষায় ‘বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের অনুবাদকে ‘খুশির খবর’ আখ্যা দিয়ে জানান, ভারতবর্ষের বিভিন্ন ভাষায় এই গ্রন্থ অনূদিত হচ্ছে। যুবরাজের অনুবাদগ্রন্থটি প্রকাশের জন্য বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের অনুমোদন লাগার কথাও উল্লেখ করেন তিনি।

    বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের কিউরেটর, সাবেক শিক্ষা সচিব ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘গ্রন্থটি প্রকাশের মৌখিক অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে আগে একজন বিশেষজ্ঞ দিয়ে যাচাই করিয়ে নিতে হবে। ট্রাস্ট আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দিলে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকসহ কেউ এটি প্রকাশ করতে পারেন। তবে ট্রাস্ট থেকে গ্রন্থটি প্রকাশ করা যায় কি না তা এ মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না।’

    বৃহত্তর সিলেট ত্রিপুরা উন্নয়ন পরিষদের উপদেষ্টা চিত্তরঞ্জন দেববর্মা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী ত্রিপুরা ভাষায় অনুবাদ হওয়া আমাদের ভাষা ও সমাজের জন্য অত্যন্ত গর্বের। এই গ্রন্থ আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতিকেও সমৃদ্ধ করবে। আমরা খুব শিগগিরই বইটি হাতে পেতে চাই।’

    টপিক

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ত্রিপুরা ভাষায়

    সম্পর্কিত খবর শেষের পাতা বাঁকা চোখে

    প্রকাশ: শুক্রবার, ১০ মার্চ, ২০২৩ ০০:০০

    বাঁকা চোখে

    বিপুল শাহ্

    সম্পর্কিত খবর শেষের পাতা

    রোমান সম্রাটের আদলের হাস্যোজ্জ্বল স্ফিংক্সের সন্ধান

    প্রকাশ: শুক্রবার, ১০ মার্চ, ২০২৩ ০০:০০

    সবিশেষ

    রোমান সম্রাটের আদলের হাস্যোজ্জ্বল স্ফিংক্সের সন্ধান

    কালের কণ্ঠ ডেস্ক

    মিসরে এক প্রাচীন মন্দিরে একটি হাস্যোজ্জ্বল স্ফিংক্সসদৃশ মূর্তি ও পাথুরে ফলকের ধ্বংসাবশেষ পেয়েছেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা। চুনাপাথরের স্ফিংক্সটির দুই গালে টোল দেখে ধারণা করা হচ্ছে, এর মাধ্যমে তখনকার রোমান সম্রাট ক্লডিয়াসকে চিত্রিত করা হয়েছে।

    স্ফিংক্স একটি কাল্পনিক প্রাণী। প্রাচীন মিসরীয় পুরাণ অনুযায়ী স্ফিংক্সের মাথার আকৃতি মানুষের ও শরীর সিংহের মতো। এ ছাড়া ইগলের মতো দুটি ডানা ছিল প্রাণীটির। দক্ষিণ মিসরের হাথর মন্দিরের পাশ থেকে প্রত্নবস্তুগুলো উদ্ধার করা হয়। মন্দিরটি মিসরের সবচেয়ে সুরক্ষিত প্রাচীন স্থানগুলোর অন্যতম। গিজার পিরামিডের কাছের বিখ্যাত স্ফিংক্স মূর্তিটির উচ্চতা ৬৬ ফুট। এর তুলনায় নতুন স্ফিংক্সটি আকারে বেশ ছোট। এর মুখাবয়বের সঙ্গে যার মিল পাওয়া যাচ্ছে সেই রোমান সম্রাট ক্লডিয়াস ৪১ থেকে ৫৪ শতাব্দী পর্যন্ত রাজত্ব করেছিলেন। উত্তর আফ্রিকা পর্যন্ত রোমান সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটিয়েছিলেন তিনি। মিসরের পুরাকীর্তি মন্ত্রণালয় বলেছে, মূর্তিটি সম্পর্কে আরো তথ্য পেতে পাথরের ফলকে থাকা চিহ্নগুলো নিয়ে গবেষণা করবেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা। ‘নিখুঁত ও সুন্দরভাবে নির্মিত’ ছোট স্ফিংক্সের পাশে রোমান আমলের একটি পাথুরে ফলকেরও সন্ধান মিলেছে। এতে ডেমোটিক ও হায়ারোগ্লিফিক লিপি ব্যবহার  করা হয়েছে। সূত্র : বিবিসি

    সূত্র : www.kalerkantho.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 16 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন