if you want to remove an article from website contact us from top.

    আগরতলা মামলার প্রধান আসামী কে ছিলেন

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে আগরতলা মামলার প্রধান আসামী কে ছিলেন পান।

    ReadBD

    'আগরতলা ষড়যন্ত্র' মামলার প্রধান আসামি ছিলেন কে? ক) আতাউর রহমান খান খ) এ কে ফজলুল হক গ) শেখ মুজিবুর রহমান ঘ) তাজউদ্দিন আহমেদ উত্তর: গ) শেখ মুজিবুর রহমান

    Messi vs Ronaldo, all goals, assists, trophies complete stats in single place

    প্রশ্নঃ 'আগরতলা ষড়যন্ত্র' মামলার প্রধান আসামি ছিলেন কে?

    ক. আতাউর রহমান খান খ. এ কে ফজলুল হক গ. শেখ মুজিবুর রহমান ঘ. তাজউদ্দিন আহমেদ উত্তরঃ গ

    সূত্র : www.readbd.com

    আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা

    আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা

    উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

    আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানে দায়ের করা একটি রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা। তৎকালীন পাকিস্তান সরকার আওয়ামী লীগ নেতা ও পরবর্তীকালে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানসহ ৩৫জন বিশিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করেছিল।[১] ১৯৬৮ সালের প্রথম ভাগে দায়ের করা এই মামলায় অভিযোগ করা হয় যে, শেখ মুজিব ও অন্যান্যরা ভারতের সাথে মিলে পাকিস্তানের অখণ্ডতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এই মামলাটির পূর্ণ নাম ছিল "রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান এবং অন্যান্য মামলা "। তবে এটি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা হিসাবেই বেশি পরিচিত, কারণ মামলার অভিযোগে বলা হয়েছিল যে, ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলায় কথিত ষড়যন্ত্রটি শুরু হয়েছিল।

    মামলা নিষ্পত্তির চার যুগ পর মামলার আসামি ক্যাপ্টেন এ. শওকত আলী ২০১১ সালে প্রকাশিত একটি স্বরচিত গ্রন্থে এ মামলাকে

    প্রেক্ষাপট[সম্পাদনা]

    ৬ জানুয়ারি, ১৯৬৮ সালে ২ জন সি. এস. পি অফিসারসহ ২৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের গ্রেফতার সম্পর্কে সরকারি প্রেসনোটে উল্লেখ করা হয় যে,

    “ গত মাসে (অর্থাৎ ডিসেম্বর, ১৯৬৭) পূর্ব-পাকিস্তানে উদঘাটিত জাতীয় স্বার্থবিরোধী এক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার অভিযোগে এঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে। ”

    তৎকালীন পাকিস্তান সরকার এই ষড়যন্ত্রকে "আগরতলা ষড়যন্ত্র" নামে অভিহিত করে। এই একই অভিযোগে ১৮ জানুয়ারি, ১৯৬৮ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকেও গ্রেফতার করা হয়।[৩] ৩৫ জনকে আসামি করে সরকার পক্ষ মামলা দায়ের করে।[১]

    নামকরণ[সম্পাদনা]

    তৎকালীন পাকিস্তান সরকার আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাটিকে সরকারিভাবে নামকরণ করেছিল রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্যদের বিচার। এই মামলায় ৩৫ জনকে আসামী করা হয়।[১]

    আসামীরা সকলেই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। তারা হলেন -বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান; আহমেদ ফজলুর রহমান, সিএসপি; কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন; স্টুয়ার্ড মুজিবুর রহমান; সাবেক এলএস সুলতানউদ্দীন আহমদ; এলএসসিডিআই নূর মোহাম্মদ; ফ্লাইট সার্জেন্ট মফিজ উল্লাহ; কর্পোরাল আবদুস সামাদ; সাবেক হাবিল দলিল উদ্দিন; রুহুল কুদ্দুস , সিএসপি; ফ্লাইট সার্জেন্ট মোঃ ফজলুল হক; বিভূতি ভূষণ চৌধুরী (ওরফে মানিক চৌধুরী); বিধান কৃষ্ণ সেন; সুবেদার আবদুর রাজ্জাক; সাবেক কেরানি মুজিবুর রহমান; সাবেক ফ্লাইট সার্জেন্ট মোঃ আব্দুর রাজ্জাক; সার্জেন্ট জহুরুল হক; এ. বি. খুরশীদ; খান মোহাম্মদ শামসুর রহমান, সিএসপি; একেএম শামসুল হক; হাবিলদার আজিজুল হক; মাহফুজুল বারী; সার্জেন্ট শামসুল হক; শামসুল আলম; ক্যাপ্টেন মোঃ আব্দুল মোতালেব; ক্যাপ্টেন এ. শওকত আলী; ক্যাপ্টেন খোন্দকার নাজমুল হুদা; ক্যাপ্টেন এ. এন. এম নূরুজ্জামান; সার্জেন্ট আবদুল জলিল; মাহবুব উদ্দীন চৌধুরী; লেঃ এম রহমান;মহসিন চৌধুরী;

    সাবেক সুবেদার তাজুল ইসলাম; আলী রেজা; ক্যাপ্টেন খুরশীদ উদ্দীন এবং ল্যাঃ আবদুর রউফ।[৪]

    বিচার প্রক্রিয়া[সম্পাদনা]

    প্রথমে আসামিদেরকে 'দেশরক্ষা আইন' থেকে মুক্তি দেয়া হয়। পরবর্তীতে 'আর্মি, নেভি অ্যান্ড এয়ারফোর্স অ্যাক্টে' শেখ মুজিবুর রহমান, সার্জেন্ট জহুরুল হক-সহ অন্যান্য আসামিকে পুনরায় গ্রেফতার করে সেন্ট্রাল জেল থেকে কুর্মিটোলা সেনানিবাসে স্থানান্তর করা হয়।মামলার বিচারের জন্য ফৌজদারি দণ্ডবিধি সংশোধন করে বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করা হয়। ১৯ জুন, ১৯৬৮ সালে ৩৫ জনকে আসামি করে ১২১-ক ধারা এবং ১৩১ ধারায় মামলাটির শুনানি কার্যক্রম শুরু হয়।[১]

    অভিযোগনামা[সম্পাদনা]

    'রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান এবং অন্যান্য' শিরোনামের মামলার অভিযোগনামায় উল্লেখ করা হয়েছিল যে,

    “ অভিযুক্তরা ভারতীয় অর্থ ও অস্ত্রের সাহায্যে সশস্ত্র সংঘর্ষ ঘটিয়ে কেন্দ্র থেকে পূর্ব পাকিস্তানকে বিচ্ছিন্ন করে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করতে চেয়েছিল। ”

    মামলার স্থান হিসেবে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের অভ্যন্তরে অবস্থিত 'সিগন্যাল অফিসার মেসে' নির্ধারণ করা হয়। মামলাটির শেষ তারিখ ছিল ৬ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।[১]

    ফলাফল[সম্পাদনা]

    মূল নিবন্ধ: ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান

    আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠে সাধারণ জনতা। প্রবল গণ-আন্দোলন তথা উত্তাল ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের মুখে আইয়ুব খানের সরকার পিছু হটতে শুরু করে এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করতে একান্ত বাধ্য হয়। ঊনসত্তরের গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে দেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে তথাকথিত আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার ও শেখ মুজিবুর রহমান-সহ অন্যান্যদের মুক্তির দাবি করেছিল। ফলশ্রুতিতে, সরকারপ্রধান হিসেবে আইয়ুব খান সমগ্র পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে গোলটেবিল বৈঠক আয়োজন করতে বাধ্য হয়েছিলেন।[১] ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয়। সাথে সাথে শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল কারাবন্দিকে নিঃশর্ত মুক্তি দেয়া হয়। পরেরদিন, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ তারিখে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে এক বিশাল জনসভায় শেখ মুজিবুর রহমানসহ মামলায় অভিযুক্তদের এক গণসংবর্ধনা দেয়া হয়। একই দিনে শেখ মুজিবকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। এ উপাধিতে ভূষিত করেন তৎকালীন ডাকসু ভিপি এবং সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক তোফায়েল আহমেদ।

    'ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান' নামক এই গণ-আন্দোলনের মুখে ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ শে মার্চ পাকিস্তানের শাসক জেনারেল আইয়ুব খানের পতন ঘটে এবং ক্ষমতায় আসেন ইয়াহিয়া খান। ঐতিহাসিকগণ এই মামলা এবং মামলা থেকে সৃষ্ট গণ-আন্দোলনকে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের পেছনে প্রেরণাদানকারী অন্যতম প্রধান ঘটনা বলে গণ্য করে থাকেন।

    আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ফলাফল[সম্পাদনা]

    যে সকল ঘটনা স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে অবিস্মরণীয় হয়ে রয়েছে তার মধ্যে ১৯৬৮ সালের আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা অন্যতম। পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ তাদের অধিকার ও দাবি প্রতিষ্ঠার জন্য একের পর এক সংগ্রাম শুরু করে। এই সকল ন্যায্য দাবি ও অধিকারকে দমন করার জন্য পশ্চিম পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার বিভিন্ন যড়যন্ত্রমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। এ সময় পূর্ব পাকিস্তানে আবির্ভাব ঘটে শেখ মুজিবুর রহমান নামক এক অবিসংবাদিত বাঙালি নেতার। তার নেতৃত্বে বাঙালিরা ঐক্যবদ্ধ হতে শুরু করে এবং শুরু হয় ছয় দফা ভিত্তিক দুর্বার আন্দোলন। এ সময় শেখ মুজিবসহ বাঙালি নেতাদেরকে ঠেকাতে পাকিস্তানি শাসকগােষ্ঠী তাদের উপর চাপিয়ে দেয় আগরতলা যড়যন্ত্র মামলা। নিম্নে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ফলাফল আলােচনা করা হলাে :

    সূত্র : bn.wikipedia.org

    আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার

    সঠিক উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অপশন ১ : এম. এ. জি. ওসমানী অপশন ২ : তাজউদ্দিন আহমদ অপশন ৩ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অপশন ৪ : এ.কে ফজলুুল হক বর্ণনা : আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় প্রধান আসামী বঙ্গবন্ধু সহ মোট আসামী ৩৫ জন। ১৯৬৮ সালের জানুয়ারি মাসে এই মামলা দায়ের করা হয়।

    আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি কে ছিলেন?

    Created: 3 years ago | Updated: 2 months ago

    এম. এ. জি. ওসমানী তাজউদ্দিন আহমদ

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    এ.কে ফজলুুল হক

    পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা ক্রীড়া পরিদপ্তর অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর ০৭.০৭.২০১৯ সাধারণ জ্ঞান আগরতলা মামলা

    ব্যাখ্যা 0 1.6k best ans

    আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় প্রধান আসামী বঙ্গবন্ধু সহ মোট আসামী ৩৫ জন। ১৯৬৮ সালের জানুয়ারি মাসে এই মামলা দায়ের করা হয়।

    3 years ago 0 Anonymous User

    আগরতলা মামলা

    আগরতলা মামলা

    বাঙ্গালি জাতীয়তাবাদ আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সহযোগিতায় লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেমের নেতৃত্বে পূরববাংলাকে বিচ্ছিন্ন করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের প্রচেষ্টায় অভিযোগ বঙ্গবন্ধুকে প্রধান আসামী করে নোট ৩৫ জনের বিরুদ্ধে পাকিস্তান সরকার কর্তৃক যে মামলা দা...

    জেনে নিই

    পাকিস্তান সরকার দেশদ্রোহিতার মামলা করে ৩ জানুয়ারি, ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে।

    প্রথম দফায় ২৮ জন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়, তখনও শেখ মুজিবুর রহমান এ মামলায় অভিযুক্ত ছিলেন না

    পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রধান আসামি করে পূর্বের ২৮ জন সহ মোট ৩৫ জনকে অভিযুক্ত করে।

    'রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য' নামে নতুন করে মামলা দায়ের করা হয় ১৮ ই জানুয়ারি, ১৯৬৮ সালে।

    অভিযোগ পূর্ব বাংলাকে পাকিস্তান হতে মুক্ত করে ভারতের সাথে সংযুক্তি যোগসাজশ।

    মামলার তথ্য ফাঁস করেন পাকিস্তান ইন্টার ইন্টেলিজেন্সের সদস্য আমির হোসেন।

    ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয় ২১ এপ্রিল, ১৯৬৮ সালে। ট্রাইব্যুনালের প্রধান বিচারপতি ছিলেন এস. এ. রহমান।

    ঢাকার কুর্মিটোলা সেনানিবাসে বিচারকার্য শুরু হয় ১৯ জুন, ১৯৬৮ সালে।

    আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয় ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।

    CONTENT ADDED BY Tamanna

    Related Question

    View More 1.

    বঙ্গবন্ধুসহ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি কত জন ছিলেন ?

    Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago

    ১৯ জন ৩৫ জন ৩৯ জন ৫১ জন

    পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সহকারী সচিব/সহকারী পরিচালক (প্রশাসন)-১৭.০৬.২০১৬ সাধারণ জ্ঞান s আগরতলা মামলা

    ব্যাখ্যা 0 1.7k 2.

    আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় কতজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ আনা হয়?

    Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago

    ৩৫ জন ৪৪ জন ৫৪ জন ২৪ জন

    প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-(ডালিয়া) (12-10-2012) সাধারণ জ্ঞান s আগরতলা মামলা

    ব্যাখ্যা 0 423 3.

    আগরতলা মামলা কোন সালে হয়?

    Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago

    ১৯৬৯ ১৯৬৮ ১৯৬৬ ১৯৭০

    পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সেকশন অফিসার - 28.06.2017 সাধারণ জ্ঞান s আগরতলা মামলা

    ব্যাখ্যা 0 93 4.

    আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা কত সালে দায়ের করা হয়?

    Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago

    ১৯৬৬ সালে ১৯৬৭ সালে ১৯৬৮ সালে ১৯৭৯ সালে

    প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা রেজিস্টার্ড বেসরকারি প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-(টগর) (09-12-2011) সাধারণ জ্ঞান s আগরতলা মামলা

    ব্যাখ্যা 0 4.6k 5.

    বঙ্গবন্ধুসহ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় মোট আসামী সংখ্যা ছিল -

    Created: 3 years ago | Updated: 1 year ago

    ৩৪ জন ৩৫ জন ৩৬ জন ৩২ জন

    বিসিএস প্রিলিমিনারি + রিটেন টেস্ট ৪০ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (03-05-2019) সাধারণ জ্ঞান s আগরতলা মামলা

    ব্যাখ্যা 0 325

    সূত্র : www.sattacademy.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 16 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন