আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির প্রথম সুরকার কে
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির প্রথম সুরকার কে পান।
একুশের গান
একুশের গান
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
একুশের গান ()
ঢাকার শহীদ মিনার
কথা আবদুল গাফফার চৌধুরী, ১৯৫২
সুর আলতাফ মাহমুদ, ১৯৫৪
বাংলাদেশ-এর সঙ্গীত
বাউল, বাংলার আধ্যাত্মিক গান
ধরন ধ্রুপদীরকহিপ হপ নির্দিষ্ট ধরন ধর্মীয় সঙ্গীত
হামদ্নাতশ্রীকৃষ্ণকীর্তনশ্যামা সঙ্গীতমাইজভান্ডারী গান
জাতিগত সঙ্গীত
আগমনী গানবাউল (সিলেটী মরমী সঙ্গীত)ভাটিয়ালীভাওয়াইয়াধামাইল গানগম্ভীরাকবিগানমৈমনসিংহ গীতিকা
ঐতিহ্যবাহি সঙ্গীত
রবীন্দ্রসংগীতনজরুল গীতিমাইজভান্ডারী গানলালনহাসন রাজা
মিডিয়া এবং কর্মক্ষমতা
সঙ্গীত পুরস্কার
শিল্পকলা একাডেমী পুরস্কার
সঙ্গীত উৎসব
ঢাকা বিশ্ব সঙ্গীত উৎসব
সঙ্গীত মিডিয়া বেতার
বাংলাদেশ বেতাররেডিও ফুর্তিরেডিও টুডেরেডিও আমারএবিসি রেডিও
টেলিভিশনবাংলাদেশ টেলিভিশনমাই টিভিবাংলাভিশনএনটিভিচ্যানেল আইচ্যানেল নাইন
ইন্টারনেটজাতীয় এবং দেশাত্মবোধক গান
জাতীয় সঙ্গীত আমার সোনার বাংলা
অন্যান্য নতুনের গান একুশের গান আঞ্চলিক সঙ্গীত সম্পর্কিত এলাকা বাংলাপশ্চিমবঙ্গ অন্যান্য এলাকা ভারতপাকিস্তান দেস
একুশের গান একটি বাংলা গান যা হিসেবে সুপরিচিত (প্রথম চরণ দ্বারা)। এই গানের কথায় ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি ২১ তারিখে সংঘটিত বাংলা ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ফুটে উঠেছে। সাংবাদিক ও লেখক আবদুল গাফফার চৌধুরী ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারিতে গানটি রচনা করেন।[১] প্রথমে আবদুল লতিফ গানটি সুরারোপ করেন। তবে পরবর্তীতে আলতাফ মাহমুদের করা সুরটিই অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করে, ১৯৫৪ সালের প্রভাত ফেরীতে প্রথম গাওয়া হয় আলতাফ মাহমুদের সুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গানটি এবং এটিই এখন গানটির প্রাতিষ্ঠানিক সুর। ১৯৬৯ সালে জহির রায়হান তার 'জীবন থেকে নেওয়া' চলচ্চিত্রে গানটি ব্যবহার করেন। বর্তমানে এই গানটি হিন্দি, মালয়, ইংরেজি, ফরাসি, সুইডিশ, জাপানিসহ ১২টি ভাষায় গাওয়া হয়।গানের কথা[সম্পাদনা]
একুশের গানআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি
ছেলেহারা শত মায়ের অশ্রু গড়া-এ ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি
আমার সোনার দেশের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি।।
জাগো নাগিনীরা জাগো নাগিনীরা জাগো কালবোশেখীরা
শিশু হত্যার বিক্ষোভে আজ কাঁপুক বসুন্ধরা,
দেশের সোনার ছেলে খুন করে রোখে মানুষের দাবী
দিন বদলের ক্রান্তিলগ্নে তবু তোরা পার পাবি?
না, না, না, না খুন রাঙা ইতিহাসে শেষ রায় দেওয়া তারই
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।
সেদিনও এমনি নীল গগনের বসনে শীতের শেষে
রাত জাগা চাঁদ চুমো খেয়েছিল হেসে;
পথে পথে ফোটে রজনীগন্ধা অলকনন্দা যেন,
এমন সময় ঝড় এলো এক ঝড় এলো খ্যাপা বুনো।।
সেই আঁধারের পশুদের মুখ চেনা,
তাহাদের তরে মায়ের, বোনের, ভায়ের চরম ঘৃণা
ওরা গুলি ছোঁড়ে এদেশের প্রাণে দেশের দাবীকে রোখে
ওদের ঘৃণ্য পদাঘাত এই সারা বাংলার বুকে
ওরা এদেশের নয়,
দেশের ভাগ্য ওরা করে বিক্রয়
ওরা মানুষের অন্ন, বস্ত্র, শান্তি নিয়েছে কাড়ি
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।।
তুমি আজ জাগো তুমি আজ জাগো একুশে ফেব্রুয়ারি
আজো জালিমের কারাগারে মরে বীর ছেলে বীর নারী
আমার শহীদ ভায়ের আত্মা ডাকে
জাগো মানুষের সুপ্ত শক্তি হাটে মাঠে ঘাটে বাটে
দারুণ ক্রোধের আগুনে আবার জ্বালবো ফেব্রুয়ারি
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।।
প্রকাশ[সম্পাদনা]
গানটি একটি খবরের কাগজের শেষের পাতায় শিরোনামে প্রথম প্রকাশিত হয়। তখন গীতিকারের নাম ছাপা হয়নি। পরবর্তীতে অবশ্য গীতিকারের নাম ছাপা হয়।[২] ১৯৫৪ সালে হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত একুশে সংকলনে প্রকাশিত হয় গানটি। তৎকালীন সরকার সংকলনটি বাজেয়াপ্ত করে।[৩]
রচনার ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে পুলিশ ভাষা আন্দোলনকারী ছাত্রদের মিছিলে গুলি চালায়; এতে সালাম, বরকত,রফিক, জব্বার প্রমুখ ছাত্র হতাহত হয়। সেসময় ঢাকা কলেজের ছাত্র আবদুল গাফফার চৌধুরী ঢাকা মেডিকেলে যান আহত ছাত্রদের দেখতে। ঢাকা মেডিকেলের আউটডোরে তিনি মাথার খুলি উড়ে যাওয়া একটি লাশ দেখতে পান, যেটি ছিল ভাষা সংগ্রামী রফিকের লাশ। লাশটি দেখে তার মনে হয়, এটা যেন তার নিজের ভাইয়েরই রক্তমাখা লাশ। তৎক্ষণাত তার মনে গানের প্রথম দুইটি লাইন জেগে উঠে। পরে কয়েকদিনের মধ্যে ধীরে ধীরে তিনি গানটি লিখেন। ভাষা আন্দোলনের প্রথম প্রকাশিত লিফলেটে এটি 'একুশের গান' শিরোনামে প্রকাশিত হয়। ১৯৫৩ সালে হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত 'একুশে সংকলনে'ও এটি প্রকাশিত হয়।[৪]
তৎকালীন যুবলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক কবিতাটি আব্দুল লতিফকে দিলে তিনি এতে সুরারোপ করেন। আব্দুল লতিফ তখন এটি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গাওয়া শুরু করেন। ঢাকা কলেজের কিছু ছাত্র কলেজ প্রাঙ্গণে শহীদ মিনার স্থাপনের চেষ্টা করার সময়ও গানটি গেয়েছিল। গানটি গাওয়া ও লেখার অপরাধে ঢাকা কলেজ থেকে ১১জন ছাত্রকে বহিস্কার করা হয়েছিল।[২]
১৯৫৪ সালে আলতাফ মাহমুদ, যিনি সেসময়কার একজন নামকরা সুরকার এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের এক বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, গানটিতে পুনরায় সুরারোপ করেন। ১৯৫৪ সালে আলতাফ মাহমুদের সুরে প্রভাত ফেরি'তে প্রথম গানটি গাওয়া হয়েছিলো।[৫] কিন্তু গান গাওয়ার অপরাধে ঢাকা কলেজ থেকে ১১ জন ছাত্রকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। বর্তমানে এটিই গানটির প্রাতিষ্ঠানিক সুর হিসেবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত। প্রতিবছর ২১ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের সব অঞ্চল থেকে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শত শত মানুষ এই গান গেয়ে শহীদ মিনার অভিমুখে খালি পায়ে হেঁটে যান।
ভাষা শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে একুশে ফেব্রুয়ারির এই গান গেয়ে সবাই শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যায়। বিবিসি শ্রোতা জরিপে বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠ গানের তালিকায় এটি তৃতীয় স্থান লাভ করেছে।[৬]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি- গানটির সুরকার কে?
A. আপেল মাহমুদ
B. আবদুল গাফফার চৌধুরী
C. আলতাফ মাহমুদ
D. দেবু ভট্টাচার্য
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি- গানটির সুরকার কে?
A. আপেল মাহমুদ
B. আবদুল গাফফার চৌধুরী
C. আলতাফ মাহমুদ
D. দেবু ভট্টাচার্য
Answer: Option Cআজকের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করুন।
Batch- 01 / Exam- 35
সিলেবাসঃ ঐকিক নিয়ম, সূচক ও লগারিদমসেকশন নামঃ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তুতি নোটঃ আমাদের প্রতিটি প্রশ্নের বিস্তারিত ব্যাখ্যা আছে, প্রতিটি প্রশ্নের ব্যাখ্যা অ্যাপ -এ পাবেন। অ্যাপ-এ প্রতিটি প্রশ্ন ও ব্যাখ্যা যদি ভালোভাবে পড়তে পারেন। তাহলে ইনশাআল্লাহ যেকোন পরীক্ষায় ৭০%-৮০% কমন পাবেন।পরীক্ষা দিন PDF রুটিন
আজকের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করুন।
৪৫তম BCS ক্র্যাশ কোর্স / পরীক্ষা-৬৭
সিলেবাসঃ শব্দ ও তরঙ্গঃ শব্দের তীক্ষ্ণতা, শব্দ সঞ্চারণ, শব্দের দ্রুতি, প্রতিধ্বনি, শ্রাব্যতার পাল্লা ,ডপলার ক্রিয়া, তাপ ও তাপগতিবিদ্যা।আলোঃ আলোর প্রকৃতি, আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্ব, তাড়িত চৌম্বক বর্ণালী, দৃশ্যমান আলো, লেজার (LASER) , আলোর প্রতিফলন, দর্পণ, বিম্ব, আলোর প্রতিসরণ, পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন, লেন্স, প্রিজম, আলোর বিচ্ছুরণ, রঙধনু বা রামধনু, আলোর বিক্ষেপণ, মৌলিক বর্ণ, পরিপূরক বর্ণ, আলোর শোষণ, প্রতিফলন ও বস্তুর বর্ণ, মানুষের চোখ ক্যামেরা, দৃষ্টি সহায়ক যন্ত্র।তড়িৎঃ তড়িৎ প্রবাহ, রোধ, তড়িৎ পরিবাহিতা, তড়িৎ ক্ষমতা, তড়িৎ শক্তি, তাড়িত চৌম্বক আবেশ।ইলেকট্রনিক্সঃ P টাইপ ও n টাইপ অর্ধপরিবাহী, অর্ধপরিবাহী ডায়োড, অ্যাডাপ্টার, ট্রানজিস্টর, অ্যামপ্লিফায়ার, সমন্বিত বর্তনী।সেকশন নামঃ ৪৫তম BCS প্রিলি ক্র্যাশ কোর্স নোটঃ আমাদের প্রতিটি প্রশ্নের বিস্তারিত ব্যাখ্যা আছে, প্রতিটি প্রশ্নের ব্যাখ্যা অ্যাপ -এ পাবেন। অ্যাপ-এ প্রতিটি প্রশ্ন ও ব্যাখ্যা যদি ভালোভাবে পড়তে পারেন। তাহলে ইনশাআল্লাহ যেকোন পরীক্ষায় ৭০%-৮০% কমন পাবেন।পরীক্ষা দিন PDF রুটিন
আজকের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করুন।
Batch- 08 / Exam- 03
সিলেবাসঃAppropriate Prepositions (I-Z)
Clauses:1) The Principal Clause
2) The Subordinate Clause: a) The Noun Clause b) The Adjective Clause c) The Adverbial Clause & its types
সেকশন নামঃ বিসিএস ইংরেজি (৩৫ মার্ক) নোটঃ আমাদের প্রতিটি প্রশ্নের বিস্তারিত ব্যাখ্যা আছে, প্রতিটি প্রশ্নের ব্যাখ্যা অ্যাপ -এ পাবেন। অ্যাপ-এ প্রতিটি প্রশ্ন ও ব্যাখ্যা যদি ভালোভাবে পড়তে পারেন। তাহলে ইনশাআল্লাহ যেকোন পরীক্ষায় ৭০%-৮০% কমন পাবেন।পরীক্ষা দিন PDF রুটিন
Read More: MCQ Type Questions and Answers
বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম মুঘল আমল
বিশ্বসংস্থায় বাংলাদেশ
কৃষিজ সম্পদ ব্রিটিশ শাসনামল বন ও বনজ সম্পদ পাকিস্তান আমল স্থাপত্য
মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা
বিভাগ ও জেলা চলচ্চিত্র বিখ্যাত ব্যক্তি সংসদ বাণিজ্য সরকার ব্যবস্থা জাতীয় অর্জন
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা
প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা বিভিন্ন দিবস পূর্ব নাম
'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো
সঠিক উত্তর : আলতাফ মাহমুদ অপশন ১ : আপেল মাহমুদ অপশন ২ : আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী অপশন ৩ : আলতাফ মাহমুদ অপশন ৪ : দেবু ভট্টাচার্য বর্ণনা :আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির বর্তমান সুরকার হলেন - আলতাফ মাহমুদ। তবে প্রথম সুরকার ছিলেন আব্দুল লতিফ। অন্যদিকে একুশের সর্বাধিক জনপ্রিয় এ গানটির রচিয়তা হলেন আবদুল গাফফার চৌধুরী।
'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি'- গানটির সুরকার কে?
Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago
আপেল মাহমুদ
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
আলতাফ মাহমুদ দেবু ভট্টাচার্য
পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা গণপূর্ত অধিদপ্তরের কম্পিউটার অপারেটর-১৮.১১.২০১৬ সাধারণ জ্ঞান আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী - গান
ব্যাখ্যা 0 2.2k best ans
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির বর্তমান সুরকার হলেন - আলতাফ মাহমুদ।
তবে প্রথম সুরকার ছিলেন আব্দুল লতিফ। অন্যদিকে একুশের সর্বাধিক জনপ্রিয় এ গানটির রচিয়তা হলেন আবদুল গাফফার চৌধুরী।
5 years ago 0 Anonymous User
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী - গান
Please, contribute to add content.
Content
Related Question
View More 1.
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গানটির গীতিকার কে?
Created: 5 years ago | Updated: 2 weeks ago
বন্দে আলী মিয়া শামসুর রহমান আহসান হাবীব
আব্দুল গাফফার চৌধুরী
উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার (31-07-2009) সাধারণ জ্ঞান s আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী - গান
ব্যাখ্যা 1 187 2.
'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি'---গানটির সুরকার কে?
Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago
আবদুল লতিফ আবদুল আহাদ আলতাফ মাহমুদ মাহমুদুন্নবী
বিসিএস প্রিলিমিনারি + রিটেন টেস্ট ১৩ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (1991-1992) সাধারণ জ্ঞান s আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী - গান
ব্যাখ্যা 0 219 3.
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী' গানের সুরকার কে?
Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago
আলতাফ মাহমুদ জহির রায়হান আপেল মাহমুদ আলাউদ্দীন আলী
পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা পরিসংখ্যান ব্যুরোর জুনিয়র পরিসংখ্যান সহকারী-০৩.০৬.২০১৬ সাধারণ জ্ঞান s আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী - গান
ব্যাখ্যা 0 49 4.
'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো 'গানটির সুরকার -
Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago
আবদুল লতিফ আলতাফ মাহমুদ আব্দুল আহাদ
আব্দুল গাফফার চৌধুরী
পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ-২৭.০৪.২০০৭ সাধারণ জ্ঞান s আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী - গান
ব্যাখ্যা 0 36 5.
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি-এর সুরকার কে?
Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago
কবি আলাউদ্দিন আল আজাদ
আব্দুল লতিফ
আব্দুল গাফফার চৌধুরী
আলতাফ মাহমুদ
পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের সহকারী পরিচালক/হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা - 28.04.2017 সাধারণ জ্ঞান s আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী - গান
ব্যাখ্যা 0 105
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?