if you want to remove an article from website contact us from top.

    আমি কারো গল্পের কাল্পনিক চরিত্র নয় আমি নিজেই একটা রহস্যময় ইতিহাস

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে আমি কারো গল্পের কাল্পনিক চরিত্র নয় আমি নিজেই একটা রহস্যময় ইতিহাস পান।

    জীবন স্মৃতি

    জীবন স্মৃতি জীবন স্মৃতি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবন স্মৃতি

    স্মৃতির পটে জীবনের ছবি কে আঁকিয়া যায় জানি না। কিন্তু যেই আঁকুক সে ছবিই আঁকে। অর্থাৎ যাহাকিছু ঘটিতেছে, তাহার অবিকল নকল রাখিবার জন্য সে তুলি হাতে বসিয়া নাই। সে আপনার অভিরুচি-অনুসারে কত কী বাদ দেয়, কত কী রাখে। কত বড়োকে ছোটো করে, ছোটোকে বড়ো করিয়া তোলে। সে আগের জিনিসকে পাছে ও পাছের জিনিসকে আগে সাজাইতে কিছুমাত্র দ্বিধা করে না। বস্তুত তাহার কাজই ছবি আঁকা, ইতিহাস লেখা নয়।

    এইরূপে জীবনের বাইরের দিকে ঘটনার ধারা চলিয়াছে, আর ভিতরের দিকে সঙ্গে সঙ্গে ছবি আঁকা চলিতেছে। দুয়ের মধ্যে যোগ আছে অথচ দু’ই ঠিক এক নহে।

    আমাদের ভিতরের এই চিত্রপটের দিকে ভালো করিয়া তাকাইবার আমাদের অবসর থাকে না। ক্ষণে ক্ষণে ইহার এক-একটা অংশের দিকে আমরা দৃষ্টিপাত করি। কিন্তু ইহার অধিকাংশই অন্ধকারে অগোচরে পড়িয়া থাকে। যে-চিত্রকর অনবরত আঁকিতেছে, সে যে কেন আঁকিতেছে, তাহার আঁকা যখন শেষ হইবে তখন এই ছবিগুলি যে কোন্‌ চিত্রশালায় টাঙাইয়া রাখা হইবে, তাহা কে বলিতে পারে।

    কয়েক বৎসর পূর্বে একদিন কেহ আমাকে আমার জীবনের ঘটনা জিজ্ঞাসা করাতে, একবার এই ছবির ঘরে খবর লইতে গিয়াছিলাম। মনে করিয়াছিলাম, জীবনবৃত্তান্তের দুই-চারিটা মোটামুটি উপকরণ সংগ্রহ করিয়া ক্ষান্ত হইব। কিন্তু দ্বার খুলিয়া দেখিতে পাইলাম, জীবনের স্মৃতি জীবনের ইতিহাস নহে– তাহা কোন্‌-এক অদৃশ্য চিত্রকরের স্বহস্তের রচনা। তাহাতে নানা জায়গায় যে নানা রঙ পড়িয়াছে, তাহা বাহিরের প্রতিবিম্ব নহে– সে-রঙ তাহার নিজের ভাণ্ডারের, সে-রঙ তাহাকে নিজের রসে গুলিয়া লইতে হইয়াছে– সুতরাং, পটের উপর যে-ছাপ পড়িয়াছে তাহা আদালতে সাক্ষ্য দিবার কাজে লাগিবে না।

    এই স্মৃতির ভাণ্ডারে অত্যন্ত যথাযথরূপে ইতিহাস সংগ্রহের চেষ্টা ব্যর্থ হইতে পারে কিন্তু ছবি দেখার একটা নেশা আছে, সেই নেশা আমাকে পাইয়া বসিল। যখন পথিক যে-পথটাতে চলিতেছে বা যে-পান্থশালায় বাস করিতেছে, তখন সে-পথ বা সে পান্থশালা তাহার কাছে ছবি নহে– তখন তাহা অত্যন্ত বেশি প্রয়োজনীয় এবং অত্যন্ত অধিক প্রত্যক্ষ। যখন প্রয়োজন চুকিয়াছে, যখন পথিক তাহা পার হইয়া আসিয়াছে তখনই তাহা ছবি হইয়া দেখা দেয়। জীবনের প্রভাতে যে-সকল শহর এবং মাঠ, নদী এবং পাহাড়ের ভিতর দিয়া চলিতে হইয়াছে, অপরাহ্নে বিশ্রামশালায় প্রবেশের পূর্বে যখন তাহার দিকে ফিরিয়া তাকানো যায়, তখন আসন্ন দিবাবসানের আলোকে সমস্তটা ছবি হইয়া চোখে পড়ে। পিছন ফিরিয়া সেই ছবি দেখার অবসর যখন ঘটিল, সেদিকে একবার যখন তাকাইলাম, তখন তাহাতেই মন নিবিষ্ট হইয়া গেল।

    মনের মধ্যে যে-ঔৎসুক্য জন্মিল তাহা কি কেবলমাত্র নিজের অতীতজীবনের প্রতি স্বাভাবিক মমত্বজনিত। অবশ্য, মমতা কিছু না থাকিয়া যায় না, কিন্তু ছবি বলিয়াই ছবিরও একটা আকর্ষণ আছে। উত্তররামচরিতের প্রথম অঙ্কে সীতার চিত্তবিনোদনের জন্য লক্ষ্ণণ যে-ছবিগুলি তাঁহার সম্মুখে উপস্থিত করিয়াছিলেন, তাহাদের সঙ্গে সীতার জীবনের যোগ ছিল বলিয়াই যে তাহারা মনোহর, তাহা সম্পূর্ণ সত্য নহে।

    এই স্মৃতির মধ্যে এমন কিছুই নাই যাহা চিরস্মরণীয় করিয়া রাখিবার যোগ্য। কিন্তু বিষয়ের মর্যাদার উপরেই যে সাহিত্যের নির্ভর তাহা নহে; যাহা ভালো করিয়া অনুভব করিয়াছি, তাহাকে অনুভবগম্য করিয়া তুলিতে পারিলেই মানুষের কাছে তাহার আদর আছে। নিজের স্মৃতির মধ্যে যাহা চিত্ররূপে ফুটিয়া উঠিয়াছে তাহাকে কথার মধ্যে ফুটাইতে পারিলেই, তাহা সাহিত্যে স্থান পাইবার যোগ্য।

    এই স্মৃতিচিত্রগুলিও সেইরূপ সাহিত্যের সামগ্রী। ইহাকে জীবনবৃত্তান্ত লিখিবার চেষ্টা হিসাবে গণ্য করিলে ভুল করা হইবে। সে-হিসাবে এ লেখা নিতান্ত অসম্পূর্ণ এবং অনাবশ্যক।

    শিক্ষারম্ভ

    তখন কর, খল আমার জীবনে এইটেই আদিকবির প্রথম কবিতা। সেদিনের আনন্দ আজও যখন মনে পড়ে তখন বুঝিতে পারি, কবিতার মধ্যে মিল জিনিসটার এত প্রয়োজন কেন। মিল আছে বলিয়াই কথাটা শেষ হইয়াও শেষ হয় না– তাহার বক্তব্য যখন ফুরায় তখনো তাহার ঝংকারটা ফুরায় না– মিলটাকে লইয়া কানের সঙ্গে মনের সঙ্গে খেলা চলিতে থাকে। এমনি করিয়া ফিরিয়া ফিরিয়া, সেদিন আমার সমস্ত চৈতন্যের মধ্যে জল পড়িতে ও পাতা নড়িতে লাগিল। সেই কৈলাস মুখুজ্যে আমার শিশুকালে অতি দ্রুতবেগে মস্ত একটা ছড়ার মতো বলিয়া আমার মনোরঞ্জন করিত। সেই ছড়াটার প্রধান নায়ক ছিলাম আমি এবং তাহার মধ্যে একটি ভাবী নায়িকার নিঃসংশয় সমাগমের আশা অতিশয়। উজ্জ্বলভাবে বর্ণিত ছিল। এই যে ভুবনমোহিনী বধূটি ভবিতব্যতার কোল আলো করিয়া বিরাজ করিতেছিল, ছড়া শুনিতে শুনিতে তাহার চিত্রটিতে মন ভারি উৎসুক হইয়া উঠিত। আপাদমস্তক তাহার যে বহুমূল্য অলংকারের তালিকা পাওয়া গিয়াছিল এবং মিলনোৎসবের যে অভূতপূর্ব সমারোহের বর্ণনা শুনা যাইত, তাহাতে অনেক প্রবীণ-বয়স্ক সুবিবেচক ব্যক্তির মন চঞ্চল হইতে পারিত– কিন্তু বালকের মন যে মাতিয়া উঠিত এবং চোখের সামনে নানাবর্ণে বিচিত্র আশ্চর্য সুখচ্ছবি দেখিতে পাইত, তাহার মূল কারণ ছিল সেই দ্রুত-উচ্চারিত অনর্গল শব্দচ্ছটা এবং ছন্দের দোলা। শিশুকালের সাহিত্যরসভোগের এই দুটো স্মৃতি এখনো জাগিয়া আছে– আর মনে পড়ে, “বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর, নদেয় এল বান।” ঐ ছড়াটা যেন শৈশবের মেঘদূত।

    কান্নার জোরে ওরিয়েণ্টাল সেমিনারিতে অকালে ভরতি হইলাম। সেখানে কী শিক্ষালাভ করিলাম মনে নাই কিন্তু একটা শাসনপ্রণালীর কথা মনে আছে। পড়া বলিতে না পারিলে ছেলেকে বেঞ্চে দাঁড় করাইয়া তাহার দুই প্রসারিত হাতের উপর ক্লাসের অনেকগুলি শ্লেট একত্র করিয়া চাপাইয়া দেওয়া হইত। এরূপে ধারণাশক্তির অভ্যাস বাহির হইতে অন্তরে সঞ্চারিত হইতে পারে কি না তাহা মনস্তত্ত্ববিদ্‌দিগের আলোচ্য।

    সেদিন মেঘলা করিয়াছে; বাহিরবাড়িতে রাস্তার ধারের লম্বা বারান্দাটাতে খেলিতেছি। মনে নাই সত্য কী কারণে আমাকে ভয় দেখাইবার জন্য হঠাৎ “পুলিসম্যান” “পুলিসম্যান” করিয়া ডাকিতে লাগিল। পুলিসম্যানের কর্তব্য সম্বন্ধে অত্যন্ত মোটামুটি রকমের একটা ধারণা আমার ছিল। আমি জানিতাম, একটা লোককে অপরাধী বলিয়া তাহাদের হাতে দিবামাত্রই, কুমির যেমন খাঁজকাটা দাঁতের মধ্যে শিকারকে বিদ্ধ করিয়া জলের তলে অদৃশ্য হইয়া যায়, তেমনি করিয়া হতভাগ্যকে চাপিয়া ধরিয়া অতলস্পর্শ থানার মধ্যে অন্তর্হিত হওয়াই পুলিসকর্মচারীর স্বাভাবিক ধর্ম। এরূপ নির্মম শাসনবিধি হইতে নিরপরাধ বালকের পরিত্রাণ কোথায় তাহা ভাবিয়া না পাইয়া একেবারে অন্তঃপুরে দৌড় দিলাম; পশ্চাতে তাহারা অনুসরণ করিতেছে এই অন্ধভয় আমার সমস্ত পৃষ্ঠদেশকে কুণ্ঠিত করিয়া তুলিল। মাকে গিয়া আমার আসন্ন বিপদের সংবাদ জানাইলাম; তাহাতে তাঁহার বিশেষ উৎকণ্ঠার লক্ষণ প্রকাশ পাইল না। কিন্তু আমি বাহিরে যাওয়া নিরাপদ বোধ করিলাম না। দিদিমা, আমার মাতার কোনো-এক সম্পর্কে খুড়ি, যে কৃত্তিবাসের রামায়ণ পড়িতেন সেই মার্বেলকাগজ-মণ্ডিত কোণছেঁড়া-মলাটওয়ালা মলিন বইখানি কোলে লইয়া মায়ের ঘরের দ্বারের কাছে পড়িতে বসিয়া গেলাম। সম্মুখে অন্তঃপুরের আঙিনা ঘেরিয়া চৌকোণ বারান্দা; সেই বারান্দায় মেঘাচ্ছন্ন আকাশ হইতে অপরাহ্নের ম্লান আলো আসিয়া পড়িয়াছে। রামায়ণের কোনো-একটা করুণ বর্ণনায় আমার চোখ দিয়া জল পড়িতেছে দেখিয়া দিদিমা জোর করিয়া আমার হাত হইতে বইটা কাড়িয়া লইয়া গেলেন।

    সূত্র : www.isid.ac.in

    অগ্নিনিরয় by Kaushik Majumdar

    Read 30 reviews from the world’s largest community for readers. সূর্যতামসীতে যে রমনপাষ্টির খেলা শুরু হয়েছিল, সেই ভয়ঙ্কর খেলা এবার একেবারে শেষ চরণে... শতব…

    সূর্যতামসী ট্রিলজি #3

    অগ্নিনিরয়

    Kaushik Majumdar 4.39

    90 ratings30 reviews

    Rate this book

    সূর্যতামসীতে যে রমনপাষ্টির খেলা শুরু হয়েছিল, সেই ভয়ঙ্কর খেলা এবার একেবারে শেষ চরণে...

    শতবর্ষ আগে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ পাপ, যা প্রকাশ পেলে “স্বয়ং ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ভিত্তি টলিয়া যাইতে পারে”, লুকিয়ে রাখতে চেয়েছিল গোটা এক মানবগোষ্ঠী। সে পাপ সবার অজান্তে আবার মাথাচাড়া দিয়েছে। এ এমন এক অভিশাপ, যা কাউকেই অনাহত রাখে না। তাড়া করে চলে বীভৎস দুঃস্বপ্নের মতো। অগ্নিনিরয় সেই অন্ধকারের দিনলিপি। এর অপরূপ মহাকাব্যিক কথনে প্রিয়নাথ মুখার্জি, গণপতি, সাইগারসন, তারিণী আর তুর্বসুর পাশাপাশি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে লাজুক শৈলচরণ, নির্ভয় লখন কিংবা বৃহন্নলা রামানুজের মতো প্রান্তিক মানুষজন। আসে একের পর এক মৃত্যু। হত্যা। দুর্ঘটনা। বদলে যাওয়া হাতের ছাপ। হারিয়ে যাওয়া স্মৃতির রোমন্থন। চিকিৎসাশাস্ত্র আর জাদুবিদ্যার নিষিদ্ধ পরিজ্ঞান। মহারাণীর প্রাণভোমরা লুকিয়ে থাকে প্রাচীন এক কাঠের বাক্সে। কে দেবে সেই বাক্সের সন্ধান? আর ভূত? তাকে বশ করবে কে?

    তিনটি ক্রমিক পর্ব ধরে, কালের একুল-ওকুল ছাপিয়ে, কলকাতা, চন্দননগর, চুঁচুড়ার অন্ধকার অলিগলি বেয়ে বয়ে চলা এই ম্যাসন সিরিজ অবশেষে বিরতি নেবে এই খণ্ডে। আকারে বৃহত্তম, আখ্যানে জটিলতম, বিস্তারে সর্বব্যাপী এই উপন্যাসটির পাঠে যেমন উঠে আসে নরকের হলাহল, তেমনি পাওয়া যায় এক অনাস্বাদিত অমৃতের ছোঁয়া। হিংসা, প্রতিহিংসা, প্রতিশোধ আর প্রেমের এই অদ্ভুত কাহিনির শেষে শুধু মানবতাই জাগরুক থাকে। আর কিছু নয়।

    Genres Collections

    248 pages, Hardcover

    First published December 13, 2022

    15 people are currently reading

    143 people want to read

    About the author

    Kaushik Majumdar

    25 books329 followers

    জন্ম ১০ এপ্রিল, ১৯৮১, কলকাতা। স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পি. এইচ. ডি. তে সেরা ছাত্রের স্বর্ণপদক প্রাপ্ত। নতুন প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া Bacillus sp. KM5 এর আবিষ্কারক। বর্তমানে ধান্য গবেষণা কেন্দ্র, চুঁচুড়ায় বৈজ্ঞানিক পদে কর্মরত।

    জার্মানী থেকে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর লেখা গবেষণাগ্রন্থ Discovering Friendly Bacteria: A Quest (২০১২)। তাঁর কমিকস ইতিবৃত্ত (২০১৫), হোমসনামা' (২০১৮),মগজাস্ত্র (২০১৮), জেমস বন্ড জমজমাট (২০১৯), তোপসের নোটবুক (২০১৯), কুড়িয়ে বাড়িয়ে (২০১৯),নোলা (২০২০), সূর্যতামসী (২০২০), আঁধার আখ্যান (২০২০) ও নীবারসপ্তক (২০২১) এই সব দিনরাত্রি (২০২২), ধন্য কলকেতা সহর (২০২২), আবার আঁধার (২০২২), অগ্নিনিরয় (২০২২) সুধীজনের প্রশংসাধন্য। সরাসরি জার্মান থেকে বাংলায় অনুবাদ করেছেন ঝাঁকড়া চুলো পিটার (২০২১)। বাংলাদেশের আফসার ব্রাদার্স থেকে প্রকাশিত হয়েছে সূর্যতামসীর বাংলাদেশ সংস্করন (২০২২)। সম্পাদিত গ্রন্থ সিদ্ধার্থ ঘোষ প্রবন্ধ সংগ্রহ (২০১৭, ২০১৮) ফুড কাহিনি (২০১৯), কলকাতার রাত্রি রহস্য (২০২০) এবং সত্যজিৎ রায়ের জন্ম শতবর্ষে একাই একশো (২০২২)।

    Readers also enjoyed

    দরিয়া-ই-নুর

    Mohammad Nazim Uddin

    3.93 177

    শেষ মৃত পাখি

    Sakyajit Bhattacharya

    4.41 37

    নেমেসিস

    Mohammad Nazim Uddin

    3.89 1,667

    আদর্শ হিন্দু হোটেল

    Bibhutibhushan Bandyopadhyay

    4.48 3,045 দেবী Humayun Ahmed 4.14 5,719

    ইন্দুবালা ভাতের হোটেল

    Kallol Lahiri 4.25 1,404 নীল পাহাড় Obayed Haq 4.48 760 Parineeta

    Sarat Chandra Chattopadhyay

    3.96 2,578 আরণ্যক

    Bibhutibhushan Bandyopadhyay

    4.62 3,415 চাঁদের পাহাড়

    Bibhutibhushan Bandyopadhyay

    4.56 5,510 কন্ট্রাক্ট

    Mohammad Nazim Uddin

    4.24 1,374 অপেক্ষা Humayun Ahmed 4.27 2,803 ব্যোমকেশ সমগ্র

    Sharadindu Bandyopadhyay

    4.6 3,405 ময়ূরাক্ষী Humayun Ahmed 4.02 4,198 পেন্ডুলাম

    Mohammad Nazim Uddin

    3.3 470

    ২৩° ৪৪’ ৪৮” ৯০° ২২’ ৫০”

    Shuhan Rizwan 4 20 ভাসানবাড়ি Sayak Aman 3.98 184 সুন্দরবনে সাত বৎসর

    Bibhutibhushan Bandyopadhyay

    3.86 236 ঠগী Sreepantha 4.31 497

    সাম্ভালা : দ্বিতীয় যাত্রা

    Shariful Hasan 3.67 711 All similar books

    Ratings & Reviews

    What do think? Rate this book Write a Review

    Friends & Following

    Create a free account to discover what your friends think of this book!

    Community Reviews

    4.39

    90 ratings30 reviews

    5 stars 48 (53%) 4 stars 32 (35%) 3 stars 8 (8%) 2 stars 1 (1%) 1 star 1 (1%)

    Displaying 1 - 27 of 27 reviews

    Aishu Rehman

    811 reviews · 724 followers

    January 26, 2023

    রহস্যের যে জাল সূর্যতামসীতে বোনা হয়েছিল, তা পুরোপুরি উল্টে গেছিল দ্বিতীয় পর্ব নীবারসপ্তকে। যেখানে আড়াল থেকে রমণপাষ্টির চাল চালছে কেউ। শুরু হচ্ছে ভূতের নৃত্য। অগ্নিনিরয় শুরু হচ্ছে সেই ভূতের খোঁজ দিয়েই। তবে এবার রহস্যর মায়াজাল কেটে গিয়ে বোঝা যাচ্ছে ভূতের কর্মকান্ড। সেই সঙ্গে পাওয়া গেছে গোটা সিরিজ ধরে ঘটে চলা ঘটনার সম্পূর্ণ ব্যাখ্যা ।

    সূত্র : www.goodreads.com

    Log in

    Log in or sign up for an account on TikTok. Start watching to discover real people and real videos that will make your day.

    আমি কারো গল্পের কাল্পনিক চরিত্র নই..!!

    - আমি নিজেই একটা রহস্যময় ইতিহাস...!!! 😅

    °

    original sound - 🍁 KHAN 🍁 💔

    khaneliash 🍁 KHAN 🍁 💔 · 1-20

    00:40

    VRAI ✅️ OU FAUX ❌️ PARTIE 2️⃣ #experiment #collageStitch #lifehacks #liefehacks #experience #yaourt #clementines #mandarine #tiktok #fruit #tiktokfood #fouyou #fake #true #life #lifehack #faux #astuce #trucco #hacks #hack #yogurt #arsm #imparacontiktok #learnontiktok #xyzbca #viralvideo #viraltiktok #viral #learnwithtiktok #tabantui #capcut #life #trucco #breakfast #delicious

    tabantui 3d ago 26.3K

    03:51

    #satisfying #cleaning #clean #dirty #carpet #share #foryou

    1imaginatiion1 1d ago 10.3K

    00:06 canfedaaltan288 3-4 94.1K

    00:48

    that water omg🤢 WASH UR FRUIT!! evërythïñg on my amäz0n under “kitchen essentials” 🍓🫐🍇🍒 #fyp #foryoupage #asmrsounds #asmr #foodprep #fruitprep #kitchen #foodtok #organize #restock

    kaelimaee 2-20 4.1M

    00:19

    elif🥀#kurtlarvadisi #kurtlarvadisiedit #polatalemdar #polatelif #polatelifaşkı #polatelifaşkı💕

    polat_edits_ 3-4 226.1K

    01:00

    #kirgincicekler #meral

    emodsedit 5d ago 80.3K

    01:29

    Who do you think won the challenge? 😂 tag your partner and try this #fyp #foryou #viral #trend #challenge

    francoandjoanna 3d ago 146.2K

    00:52

    Oğlan uşaqlarının saçin niye bele uzadırlar axı #kesfet #azerbaijan #kesfetteyiz #CapCut #tiktok #hair #boy #men #boyshair

    _zemheri___ 3d ago 61.3K

    00:10

    Replying to @babex_sun #habeshatiktok #foryou #vralvideo #fyp #ethiopian_tik_tok @Hopa.TikTok.tip @konjo 💉💉🌶🦅🦅🦅🦅🦅🦅🦅 @miki family @miki family @miki family

    mickey777hi 3-3 5219

    00:09

    Du du du ❤️😝 #albania #aydasteam #fyp #foryou

    aydas 1-29 356.9K

    00:52

    #fyp #aliusta #tüteauf #cigkofte #granatapfel #bisschenscharf #istanbul

    serdal62_ 2-9 89.8K

    00:16

    Köylü kızlarının 10 parmağında 2527472093 marifet olur🤗

    fatos_celik 1d ago 28K

    সূত্র : www.tiktok.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 18 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন