উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্বের প্রবক্তা কে
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্বের প্রবক্তা কে পান।
উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
Md Tajmuzzaman Sarker
Asked on April 28, 2021
সাধারণ জ্ঞান 1 Answers
Md Tajmuzzaman Sarker
Answered on July 25, 2019
Call
উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্বের প্রবক্তা কাল মার্কস।
Answer 2243 Views Related Questions
বহুকেন্দ্রিক তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
বহুকেন্দ্রিক তত্ত্বের প্রবক্তা দুই মার্কিন ভূগোলবিদ হ্যারিস ও উলম্যান ।
1 Answers 2004 views
বিভাজন তত্ত্বের প্রবক্তা?
বিভাজন তত্ত্বের প্রবক্তা মন্টেস্কু।
1 Answers 1930 views
সামাজিক চুক্তি তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
সামাজিক চুক্তি তত্ত্বের প্রবক্তা রুশো।
1 Answers 1964 views
জনসংখ্যা তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
জনসংখ্যা তত্ত্বের প্রবক্তা ম্যালথাস।
1 Answers 2019 views
শ্রমবিভাগ তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
শ্রমবিভাগ তত্ত্বের প্রবক্তা এডাম স্মীথ।
1 Answers 1984 views
ডাইনামিক থিওরি তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
ডাইনামিক থিওরি তত্ত্বের প্রবক্তা জে বি ক্লার্ক।
1 Answers 1915 views
আলোর কণিকা তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
আলোর কণিকা তত্ত্বের প্রবক্তা স্যার আইজ্যাক নিউটন।
2 Answers 2338 views
বায়োজেনেসিস তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
বায়োজেনেসিস তত্ত্বের প্রবক্তা লুই পাস্তুর।
1 Answers 2032 views
ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্যবাদ তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্যবাদ তত্ত্বের প্রবক্তা জন মিল।
1 Answers 2046 views
ভোক্তার উদ্বৃত্ত তত্বের প্রবক্তা কে?
ভোক্তার উদ্বৃত্ত তত্বের প্রবক্তা মার্শাল
1 Answers 1981 views
উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্ব হচ্ছে মার্কসবাদের অর্থনৈতিক উপাদান
উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্ব রয়েছে মার্কসবাদের অর্থনৈতিক মতবাদের মূলে। ভি আই লেনিন একে মার্কসের অর্থনৈতিক মতবাদের ভিত্তিপ্রস্তর বলে আখ্যায়িত করেন।
উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্ব হচ্ছে মার্কসবাদের অর্থনৈতিক উপাদান
January 1, 2022 by Anup Sadi
Share this… Facebook Pinterest Twitter Linkedin
উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্ব (ইংরেজি Theory of Surplus Value) রয়েছে মার্কসবাদের অর্থনৈতিক মতবাদের মূলে। ভি আই লেনিন একে মার্কসের অর্থনৈতিক মতবাদের ভিত্তিপ্রস্তর বলে আখ্যায়িত করেন। মার্কসবাদের প্রধান রাজনৈতিক অর্থনীতি বিষয়ক রচনা পুঁজি গ্রন্থে এই তত্ত্ব উদঘাটিত হয়েছে। কার্ল মার্কসের মতবাদ অনুসারে, উদ্বৃত্ত মূল্য হচ্ছে শ্রমিকের নিজের শ্রম দ্বারা সৃষ্ট তাঁদের শ্রম-দামের থেকে তুলনামূলকভাবে বেশি নতুন মূল্যের সমান, যে নতুন মূল্য উৎপাদিত পণ্য বিক্রয় হলে মুনাফা হিসেবে পুঁজিপতি কর্তৃক শোষিত হয়।[১] এক কথায় পুঁজিবাদী উৎপাদন পদ্ধতিতে পণ্য বিনিময়ের ফলে পুঁজিপতির যে পরিমাণ পুঁজি বেড়ে যায় তাকে বলে উদ্বৃত্ত মূল্য।
পুঁজি গ্রন্থে মার্কস আবিষ্কার করেছেন পুঁজিবাদী উৎপাদন পদ্ধতির গতি ও বিকাশের নিয়ম, উদঘটন করেছেন পুঁজিবাদী ব্যবস্থার অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব। পুঁজিবাদী উৎপাদন পদ্ধতির এই নিয়মই হলো উদ্বৃত্ত মূল্যের তত্ত্ব। একে মার্কসবাদী রাজনৈতিক অর্থনীতির মহত্তম কৃতিত্ব বলা যায়। ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস উল্লেখ করেছেন যে, বর্তমান পুঁজিবাদী উৎপাদন-পদ্ধতির এবং এই পদ্ধতি যে বুর্জোয়া সমাজ সৃষ্টি করেছে তার গতির বিশেষ নিয়মটি খুঁজতে গিয়ে এতদিন পর্যন্ত সব বুর্জোয়া অর্থনীতিবিদ ও সমাজতন্ত্রী সমালোচক উভয়েরই অনুসন্ধান অন্ধকারে হাতড়ে বেড়াচ্ছিল। কার্ল মার্কসের উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্ব আবিষ্কারের ফলে তার ওপর সহসা আলোকপাত করা সম্ভব হলো।[২]
উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্বে উদঘাটিত হয়েছে পুঁজিবাদী শোষণের রহস্য পুঁজিপতিদের পুঁজি বৃদ্ধির উৎস। মার্কস নিজেই লিখেছেন যে তাঁর গ্রন্থের সেরা জিনিস হলো উদ্বৃত্ত মূল্যের তত্ত্ব। এঙ্গেলসের মতে উদ্বৃত্ত মূল্যরূপ প্রশ্নটির সমাধানই হলো মার্কসের রচনার শ্রেষ্ঠতম ঐতিহাসিক কীর্তি। উদ্বৃত্ত মূল্যের এই মার্কসীয় সিদ্ধান্ত পুঁজিপতিদের শোষণের রহস্য উদঘাটন করেছে। এই কারণে পুঁজিবাদের ধ্বংসের জন্য, নতুন সাম্যবাদী সমাজ সৃষ্টির জন্য সংগ্রামরত শ্রমিকদের হাতে এই শিক্ষা এক বিশেষ অমূল্য অস্ত্র। এই জন্যেই উদ্বৃত্ত মূল্যের মার্কসীয় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বুর্জোয়া শ্রেণির এবং তাঁর বিজ্ঞ অনুচরদের এতো আক্রোশ। এই জন্যই এই সিদ্ধান্তকে ‘মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে’ এবং ‘বানচাল করতে’ তারা নিয়তই সচেষ্ট।[৩]
মুনাফা হলো শ্রমিকের অতিরিক্ত অর্থাৎ উদ্বৃত্ত শ্রমের ফল। যদি শ্রমিক প্রতিদিন ১০ ঘণ্টা উৎপাদনে জড়িত থাকে, তবে তাঁরা রোজ ৫ ঘণ্টা ধরে তাঁদের মজুরির সমপরিমাণ মূল্য উৎপাদন করে এবং অন্যান্য ৫ ঘণ্টা ধরে উৎপন্ন করে উদ্বৃত্ত মূল্য, এই মূল্যই পুঁজিপতির পকেটে যায়। শ্রমের মজুরিবিহীন অংশই হলো উদ্বৃত্ত মূল্যের উৎস, সকল রকমের মুনাফার এবং অনুপার্জিত আয়ের উৎস। লেনিন লিখেছেন,
“রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহ এক উপরিকাঠামো যা একটি অর্থনৈতিক বুনিয়াদের উপর দণ্ডায়মান―একথা উপলব্ধির পর মার্কস তাঁর সবখানি মনোযোগ ব্যয় করেন এই অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পর্যালোচনায়। মার্কসের প্রধান রচনা ‘পুঁজি’তে আধুনিক, অর্থাৎ পুঁজিবাদী সমাজের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা পর্যালোচিত হয়েছে।
মার্কসের পূর্বে চিরায়ত অর্থশাস্ত্রের উদ্ভব হয়েছিল পুঁজিবাদী দেশগুলির মধ্যে সবচেয়ে বিকশিত দেশে―ইংল্যান্ডে। অর্থনৈতিক ব্যবস্থার অনুসন্ধান করে অ্যাডাম স্মিথ ও ডেভিড রিকার্ডো মূল্যের শ্রম-তত্ত্বের সূত্রপাত করেন। মার্কস তাঁদের কাজকে এগিয়ে নিয়ে যান। তিনি এ তত্ত্বকে আমূলরূপে সুসিদ্ধ এবং সুসংগতরূপে বিকশিত করেন। তিনি দেখান যে, পণ্যের উৎপাদনে সামাজিকভাবে আবশ্যক যে শ্রম সময় ব্যয় হয়েছে, তাই দিয়েই তার মূল্য নির্ধারিত হয়।
বুর্জোয়া অর্থনীতিবিদেরা যেখানে দেখছিলেন দ্রব্যের সঙ্গে দ্রব্যের সম্পর্ক (এক পণ্যের সঙ্গে অন্য পণ্যের বিনিময়) মার্কস সেখানে উদ্ঘাটন করলেন মানুষে মানুষে সম্পর্ক। পণ্য বিনিময়ের মধ্যে প্রকাশ পাচ্ছে বাজারের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন উৎপাদকদের পারস্পরিক সম্পর্ক। মুদ্রা থেকে সূচিত হচ্ছে যে সে সম্পর্ক ক্রমেই ঘনিষ্ঠ হচ্ছে, বিভিন্ন উৎপাদকদের সমস্ত অর্থনৈতিক জীবন বাঁধা পড়ছে একটি অবিচ্ছিন্ন সমগ্রতায়৷ পুঁজির অর্থ এই সম্পর্কের আরো বিকাশ: মানুষের শ্রম শক্তি পরিণত হচ্ছে পণ্যে৷ জমি, কলকারখানা ও শ্রমের হাতিয়ারপাতির মালিকের কাছে শ্রমিক তার শ্রমশক্তি বিক্রি করে। শ্রমদিনের এক অংশ সে খাটে তার সপরিবার ভরনপোষণের খরচা তোলার জন্য (মজুরি), বাকি অংশটা সে খাটে বিনামজুরিতে এবং পুঁজিপতির জন্য উদ্বৃত্ত মূল্য সৃষ্টি করে যা পুঁজিপতি শ্রেণির মুনাফা ও সম্পদের উৎস।
মার্কসের অর্থনৈতিক তত্ত্বের মূল কথা হলো এই উদ্বৃত্ত মূল্যের তত্ত্ব।”[৪]
উদ্বৃত্ত মূল্যের মার্কসীয় তত্ত্ব মার্কসের মূল্য সম্বন্ধীয় তত্ত্বের উপর প্রতিষ্ঠিত। মূল্য সম্বন্ধীয় মার্কসীয় তত্ত্বকে সব রকমের বিকৃতির হাত থেকে রক্ষা করা প্রয়োজন, কারণ শোষণ তত্ত্ব (ইংরেজি: Theory of Exploitation) গড়ে উঠেছে এরই ভিত্তিতে।
মার্কস পুঁজি বইয়ের ভূমিকায় লিখেছেন, ‘আধুনিক সমাজের’, অর্থাৎ পুঁজিবাদী বুর্জোয়া সমাজের ‘গতির অর্থনৈতিক নিয়ম প্রকাশ করাই হচ্ছে এই গ্রন্থের চূড়ান্ত লক্ষ্য’[৫]। ঐতিহাসিকভাবে নির্দিষ্ট একটি বিশেষ সমাজের উৎপাদন-সম্পর্কের উদ্ভব, বিকাশ ও পতনের অনুসন্ধান করাই হলো মার্কসের অর্থনৈতিক মতবাদের বিষয়বস্তু। মার্কস পুঁজিবাদী সমাজ ও এর বিকাশের নিয়ম উদ্বৃত্ত মূল্যের নিয়ম বিশ্লেষণ শুরু করেন পণ্য থেকে। পুঁজিবাদে সবই পণ্যে পরিণত হয়। মানুষের শ্রম শক্তিও অবাধে কেনাবেচা হয়।[৬]
পুঁজিবাদের আগে সমস্ত যুগে দ্রব্য তৈরি হতো ব্যবহারের জন্য, বিনিময় করে মুনাফা করার জন্য নয়। বিনিময় যদিও কিছু পরিমাণে ছিলো, কিন্তু তা হতো এক পণ্য দিয়ে অন্য পণ্য পাবার জন্য, মুনাফার আশায় নয়। কিন্তু পুঁজিবাদের যুগে বিনিময়ের উদ্দেশ্য গেল বদলে। প্রধানত পুঁজিপতির হাতে বিনিময় মুনাফা করার উপায়ে পরিণত হয়। পণ্য উৎপাদনের একটা বিশেষ স্তরে মুদ্রা পরিণত হয় পুঁজিতে। পণ্য সঞ্চালনের সূত্র ছিলো পণ্য-মুদ্রা-পণ্য, অর্থাৎ একটি পণ্য ক্রয়ের জন্য অন্য পণ্য বিক্রয়। পক্ষান্তরে, পুঁজির সাধারণ সূত্র হলো মুদ্রা-পণ্য-মুদ্রা, অর্থাৎ মুনাফায় বিক্রয়ের জন্য ক্রয়। সঞ্চালনে ঢালা আদি মুদ্রা মূল্যের এই বৃদ্ধিটাকে মার্কস বলেছেন উদ্বৃত্ত মূল্য। পুঁজিবাদী সঞ্চালন ব্যবস্থায় মুদ্রার এই ‘বৃদ্ধির’ ঘটনাটা সুবিদিত। ঐতিহাসিকভাবে নির্দিষ্ট বিশেষ একটি সামাজিক উৎপাদন-সম্পর্ক হিসেবে যে পুঁজি, মুদ্রাকে সে পুঁজিতে পরিণত করে এই ‘বৃদ্ধিটাই’। কার্ল মার্কসের উদ্ধৃতি দিয়ে লেনিন লিখেছেন,
উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্ব কী?
উত্তর: শ্রমিক যে বস্তু উৎপাদন করে সেটা অতিরিক্ত দামে পুঁজিপতি বিক্রয় করে, অনুপাতে শ্রমিক মজুরি পায় কম, অর্থাৎ অতিরিক্ত যে সময়ের কাজের মূল্য শ্রমিক কম পায় সেটা তার উদ্বৃত্ত মূল্য হিসেবে প্রাপ্য। শ্রমিক যতটা মজুরি পায় সেটা হলো সমাজের জন্য প্রয়োজনীয় শ্রমের সময়ের মূল্য। আরও পড়ুন…
উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্ব কী?
সাজান Mejbaul Islam Sijan
IT & MSI (2018–বর্তমান)লেখকের 121টি উত্তর রয়েছে ও 2.2 লা বার সেগুলি দেখা হয়েছে1 বছর
শ্রমিক যে বস্তু উৎপাদন করে সেটা অতিরিক্ত দামে পুঁজিপতি বিক্রয় করে, অনুপাতে শ্রমিক মজুরি পায় কম, অর্থাৎ অতিরিক্ত যে সময়ের কাজের মূল্য শ্রমিক কম পায় সেটা তার উদ্বৃত্ত মূল্য হিসেবে প্রাপ্য। শ্রমিক যতটা মজুরি পায় সেটা হলো সমাজের জন্য প্রয়োজনীয় শ্রমের সময়ের মূল্য।
আরও পড়ুন… Mohammad Gani
লেখকের 490টি উত্তর রয়েছে ও 49 লা বার সেগুলি দেখা হয়েছে2 বছর আপডেট হয়েছে
সম্পর্কিত দ্বিজাতি তত্ত্ব কী?
ছাগলনীর জন্য পাঁঠার বানানো তত্ত্বের একটা নমুনা হলো দ্বিজাতি তত্ত্ব বা দুই-জাতি তত্ত্ব। মোহাম্মদ আলি জিন্নাহ সাহেব ছিলেন অতিশয় ধুরন্ধর এক আইনবিদ। তারঁ বুদ্ধি এত প্রখর ছিল আর তারঁ আত্মাভিমান এতো তীব্র ছিলো যে ইংল্যান্ডে আইন পড়ার সময় ইনি ইংলান্ডের রাজাবাদশা ছাড়া সাধারণ ইংরেজের সাথে কথাই বলতেন না, যদিও উনার জন্ম ভারতে (সেকালের সিন্ধু প্রদেশের করাচীতে)।
ইনি দেশে ফিরে ১৯১৩ সালে যোগ দিলেন ভারতীয় কংগ্রেসে, যদিও ১৯০৬ সালেই ঢাকায় মুসলিম লীগ গঠিত হয়েছিলো। উনার তীব্র অভিমান হল যে বোকা-পাঁঠা হিন্দু বলদের দল কংগ্সেরর বড় বড় পদ পেয়ে যাচ্ছে আর উনি মুসলমান এই কারণে বঞ্চিত হচ্ছেন। কথা সত্যঃ হিন্দুরা আসলেই গুণী মু
Emran Kabir
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এ/তে বাংলা (ভাষা) নিয়ে পড়াশোনা করেছেন (2022)3 বছর
সম্পর্কিত
ডমিনো তত্ত্ব বলতে কী বোঝায়?
আপনার উত্তরতটি নিচে দেওয়া হলোঃ
আন্তর্জাতিক সম্পর্কে 'ডমিনো তত্ত্ব' বহুল প্রচলিত একটা তত্ত্ব। যুক্তরাষ্ট্র পঞ্চাশের দশকে প্রথমবারের মতো এই তত্ত্বের কথা প্রচার করেছিল। পঞ্চাশের দশকে ইন্দোচীনে যখন সমাজতন্ত্রীরা একের পর এক রাষ্ট্রে ক্ষমতাসীন হচ্ছিল, তখন যুক্তরাষ্ট্র এই 'ডমিনো তত্ত্ব'র কথা প্রচার করেছিল।এর উদ্দেশ্য ছিল একটাই, সমাজতন্ত্রীদের ঠেকাতে সামরিক হস্তক্ষেপ। ডমিনো তত্ত্বে বলা হয়েছে, কোনো একটি রাষ্ট্রে যদি সমাজতন্ত্রীরা ক্ষমতাসীন হয়, তাহলে পাশের রাষ্ট্রটিও সমাজতন্ত্রীদের দখলে চলে যাবে। অনেকগুলো তাস যদি দাঁড় করিয়ে রাখা যায়, একটিকে টোকা দিয়ে ফেলে দিলে এক এক করে পাশের তাসগুলোও পড়ে যাবে। এট
এ বি এম মহিঊদ্দীন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়ন এবং মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনায় -এমবিএ (MBA) বিষয়ে B.Sc.(honors), M.Sc.লেখকের 379টি উত্তর রয়েছে ও 14.7 লা বার সেগুলি দেখা হয়েছে1 বছর
সম্পর্কিত হাকেল তত্ত্ব কী?
এটির আসল উত্তর ছিল: হাকেল তত্ত্ব কি?
জৈব রসায়নে, হ্যাকেলের নিয়ম অনুমান করে যে প্ল্যানার রিংয়ের অণুতে অ্যারোমেটিক বা সুগন্ধযুক্ত বৈশিষ্ট্য থাকবে কিনা। এর গঠনের কোয়ান্টাম মেকানিকেলের ভিত্তিটি প্রথমে পদার্থ রসায়নবিদ এরিচ হ্যাকেল 1931 সালে তৈরি করেছিলেন। 4n + 2 নিয়ম হিসাবে সংক্ষিপ্ত প্রকাশটি ডাব্লু ভি, ই, ডেরিং (1951) শুরু করেন। যদিও প্রায় একই সময়ে বেশ কয়েকজন লেখক এই ফর্মটি ব্যবহার করছিলেন।
কোনো অ্যারোমেটিক যৌগের সঞ্চারণশীল সমতল পাই (π) ইলেকট্রন সংখ্যা হবে 4n+2। যেখানে n হল বলয় সংখ্যা এবং, n = 0, 1, 2, 3...... পূর্ণ সংখ্যা। জৈব যৌগের অ্যারোমেটিসিটি এই নিয়ম অনুসরণ করে ব্যাখ্যা করা হয়। আর এইটাই হল হ্যাকেল তত্ত্ব।
বিজ্ঞানী হ্যাকেল Anup Barua
তড়িৎ প্রকৌশলে স্নাতকলেখকের 2 হাটি উত্তর রয়েছে ও 10.3 লা বার সেগুলি দেখা হয়েছে11 মাস আপডেট হয়েছে
সম্পর্কিত নির্বাণ তত্ত্ব কী?
এটা যদি বৌদ্ধ ধর্মের নির্বাণ বিষয়ে জানতে চেয়ে থাকেন তবেঃ
আমি যেহেতু তাত্ত্বিক নই, খুব ভালও জানি না, যা জানি আমার মত করে যা বুঝি তা বলি( ভুল থাকতে পারে কিন্তু সারকথা একই)ঃ
কোন স্পেসি( স্বর্গীয় সহ) মারা গেলে সে আবার অন্য শরীর( যে কোন প্রানি/ মানুষ/ দেবতা /প্রেত / ব্রহ্ম) এ গিয়ে পুনঃজন্ম নেয়। এখন সে যদি লোভ/ কামনা ( বা ষড়রিপু) জয় করতে পারে তার আর পুনর্জন্ম হবে না অর্থাৎ সে নির্বাণ পাবে।
পাদটীকাঃ বুদ্ধ
পরকাল সম্বন্ধে অনেক কিছুই বলে গেছেন, পরকাল নির্ভর করে মানুষের ইহ জন্মের কর্মের উপর । মৃত্যুর পর মানুষ ৩১ লোকভুমির যে কোনো একটিতে গমন করে। এই ৩১ লোকভুমি হছে ৪ প্রকার অপায় : তীর্যক (পশু-পাখি কুল), প্রেতল
সম্পর্কিত প্রশ্ন
আত্তীকরণ এবং স্থায়ীকরণ এর মধ্যে পাৰ্থক্য কী ?
চতুর্বিংশতি তত্ত্ব কী?
তত্ত্ব কাকে বলে?
অমাধ্যম অনুমান কি প্রকৃত অনুমান? বুঝিয়ে লিখবেন কি?
দ্বিজাতি তত্ত্ব বলতে কী বোঝায়?
তত্ত্ব ও মডেলের মধ্যে পার্থক্য কী?
'ব্রেন ড্রেন তত্ত্ব' কী?
কাঠামোগত তথ্য তত্ত্ব (দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কিত একটি তত্ত্ব) কী?
নির্বাণ তত্ত্ব কী? জ্ঞানের তত্ত্ব কী?
কার্ল মার্ক্স-এর উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্ব আলোচনা করবেন কি?
প্রণব তত্ত্ব কী? সাধক কীভাবে প্রণব তত্ত্ব আয়ত্ত করে?
বোধগম্যতা কী? এবং এর সঠিক বিষয়বস্তু কী?
হিলিয়াম আয়নের ক্ষেত্রে বোর তত্ত্ব প্রযোজ্য কি?
কোন জিনিসটি আর্থিক মূল্যের সমান?
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?