if you want to remove an article from website contact us from top.

    কোন বাক্যে কর্তায় এ বিভক্তির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে কোন বাক্যে কর্তায় এ বিভক্তির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে পান।

    কোন বাক্যে কর্তায় এ বিভক্তির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে

    সকল সরকারী/বেসরকারী পরীক্ষার প্রশ্ন পেতে ক্লিক করুনগণিতের আইকিউ টেস্ট করতে ক্লিক করুন

    কোন বাক্যে কর্তায় এ বিভক্তির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে?

    কোন বাক্যে কর্তায় এ বিভক্তির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে?

    অন্ধজনে বন্ধ ঘরে, দিবা-রাত্রি কষ্ট করে

    ঘরে ভরেছে অন্ধজনে

    হাত বাড়িয়ে কর্মে টান অন্ধজনে

    অন্ধজনে দেহ আলো

    সঠিক উত্তরঃ অন্ধজনে বন্ধ ঘরে, দিবা-রাত্রি কষ্ট করে

    এ সম্পর্কিত আরো প্রশ্ন দেখুন

    ‘হাতের কাজ দেখাও’ বাক্যে হাতের শব্দটি কোন কারকে কোন বিভক্তি?

    ছেলেরা ক্রিকেট খেলে-- বাক্যে ক্রিকেট শব্দটি কোন কারকে কোন বিভক্তি?

    ‘পরের দিন উৎসব’ বাক্যে মাঝের শব্দটি কোন কারকের উদাহরণ?

    ‘আমাকে যেতে হবে’ বাক্যে আমাকে শব্দটি কোন কারকে কোন বিভক্তি?

    'আশার ছলনে ভুলি কি ফল লভিনু হায়'- বাক্যে 'ছলনে' কোন কারকে কোন বিভক্তি?

    There are no comments yet.

    AUTHENTICATION REQUIRED

    You must log in to post an answer.

    Log in

    Subject

    বাংলা

    Topic

    কারক ও বিভক্তি

    Exam Appear

    সূত্র : www.edubasebd.com

    ReadBD

    কোন বাক্যে কর্তায় এ বিভক্তির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে? ক) অন্ধজনে বন্ধ ঘরে, দিবা-রাত্রি কষ্ট করে খ) ঘরে ভরেছে অন্ধজনে গ) হাত বাড়িয়ে কর্মে টান অন্ধজনে ঘ) অন্ধজনে দেহ আলো উত্তরঃ ক) অন্ধজনে বন্ধ ঘরে, দিবা-রাত্রি কষ্ট করে

    Messi vs Ronaldo, all goals, assists, trophies complete stats in single place

    প্রশ্নঃ কোন বাক্যে কর্তায় এ বিভক্তির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে?

    ক.

    অন্ধজনে বন্ধ ঘরে, দিবা-রাত্রি কষ্ট করে

    খ. ঘরে ভরেছে অন্ধজনে গ.

    হাত বাড়িয়ে কর্মে টান অন্ধজনে

    ঘ. অন্ধজনে দেহ আলো উত্তরঃ ক

    সূত্র : www.readbd.com

     কোন বাক্যে কর্তায়

    সঠিক উত্তর : অপশন ১ : পাগলে কী না বলে অপশন ২ : বনে বাঘ আছে অপশন ৩ : ফুলে ফুলে বাগান ভরেছে অপশন ৪ : 'অন্ধজনে দেহ আলো’

    কোন বাক্যে কর্তায় এ-বিভক্তির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে?

    Created: 2 months ago | Updated: 2 months ago

    পাগলে কী না বলে বনে বাঘ আছে

    ফুলে ফুলে বাগান ভরেছে

    'অন্ধজনে দেহ আলো’

    মাধ্যমিক স্তর নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) বাংলা ভাষার ব্যাকরণ সপ্তম পরিচ্ছেদ : কারক ও বিভক্তি এবং সম্বন্ধ পদ ও সম্বোধন পদ

    ব্যাখ্যা 0 95

    Please, contribute to add description.

    Description

    সপ্তম পরিচ্ছেদ : কারক ও বিভক্তি এবং সম্বন্ধ পদ ও সম্বোধন পদ

    কারক : ‘কারক' শব্দটির অর্থ – যা ক্রিয়া সম্পাদন করে।

    বাক্যস্থিত ক্রিয়াপদের সঙ্গে নামপদের যে সম্পর্ক, তাকে কারক বলে।

    কারক ছয় প্রকার :

    ১. কর্তৃকার                   ২. কর্ম কার...

    একটি বাক্যে ছয়টি কারকের উদাহরণ—

    * বেগম সাহেবা প্রতিদিন ভাঁড়ার থেকে নিজ হাতে গরিবদের চাল দিতেন ।

    এখানে

    ১. বেগম সাহেবা ক্রিয়ার সঙ্গে                   কর্তৃসম্বন্ধ

    ২.চাল                                                     কর্ম সম্বন্ধ

    ৩.হাতে                                                   করণ সম্বন্ধ

    8. গরিবদের                                             সম্প্রদান সম্বন্ধ

    ৫. ভাঁড়ার থেকে                                       অপাদান সম্বন্ধ

    ৬.প্রতিদিন                                               অধিকরণ সম্বন্ধ

    বিভক্তি : বাক্যস্থিত একটি শব্দের সঙ্গে অন্য শব্দের অন্বয় সাধনের জন্য শব্দের সঙ্গে যে সকল বর্ণ যুক্ত হয়,

    তাদের বিভক্তি বলে। যেমন – ছাদে বসে মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছেন।

    বাক্যটিতে ছাদে (ছাদ + এ বিভক্তি), মা (মা + ০ বিভক্তি), শিশুকে (শিশু + কে বিভক্তি), চাঁদ (চাঁদ + ০ বিভক্তি) ইত্যাদি পদে বিভিন্ন বিভক্তি যুক্ত হয়েছে। বিভক্তিগুলো ক্রিয়াপদের সঙ্গে নামপদের সম্পর্ক স্থাপন করেছে।

    বিভক্তি চিহ্ন স্পষ্ট না হলে সেখানে শূন্য বিভক্তি আছে মনে করা হয়।

    বাংলা শব্দ-বিভক্তি

    ০ শূন্য বিভক্তি (অথবা অ-বিভক্তি), এ, (য়), তে (এ), কে, রে,) র, (এরা এ কয়টিই খাঁটি বাংলা শব্দ বিভক্তি। এ ছাড়া বিভক্তি স্থানীয় কয়েকটি অব্যয় শব্দও কারক-সম্বন্ধ নির্ণয়ের জন্য বাংলায় প্রচলিত রয়েছে। যেমন—দ্বারা, দিয়ে, হতে, থেকে ইত্যাদি।

    বাংলা শব্দ-বিভক্তি সাত প্রকার : প্রথমা, দ্বিতীয়া, তৃতীয়া, চতুর্থী, পঞ্চমী, ষষ্ঠী এবং সপ্তমী।

    একবচন এবং বহুবচন ভেদে বিভক্তিগুলোর আকৃতিগত পার্থক্য দেখা যায়। যেমন-

    বিভক্তি যোগের নিয়ম

    (ক) অপ্রাণী বা ইতর প্রাণিবাচক শব্দের বহুবচনে 'রা' যুক্ত হয় না; গুলি, গুলো যুক্ত হয় যেমন- পাথরগুলো, গরুগুলি।

    (খ) অপ্রাণিবাচক শব্দের উত্তর ‘কে’ বা ‘রে’ বিভক্তি হয় না, শূন্য বিভক্তি হয়। যথা : - কলম দাও।

    (গ) স্বরান্ত শব্দের উত্তর ‘এ’ বিভক্তির রূপ হয় - ‘য়’ বা ‘য়ে’। ‘এ’ স্থানে ‘তে’ বিভক্তিও যুক্ত হতে পারে। যেমন – মা+এ =মায়ে, ঘোড়া + এ = ঘোড়ায়, পানি + তে = পানিতে।

    (ঘ) অ-কারান্ত ও ব্যঞ্জনান্ত শব্দের উত্তর প্রায়ই ‘রা’ স্থানে ‘এরা’ হয় এবং ষষ্ঠী বিভক্তির 'র' স্থলে 'এর' যুক্ত হয়। যেমন – লোক + রা লোকেরা। বিদ্বান (ব্যঞ্জনান্ত) + রা = বিদ্বানেরা। মানুষ +এর মানুষের = = লোক + এর =লোকের। কিন্তু অ-কারান্ত, আ-কারান্ত এবং এ-কারান্ত খাঁটি বাংলা শব্দের ষষ্ঠীর এক বচনে সাধারণ ‘র’ যুক্ত হয়, ‘এর’ যুক্ত হয় না। যেমন – বড়র, মামার, ছেলের।

    কর্তৃকারক

    বাক্যস্থিত যে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ ক্রিয়া সম্পন্ন করে তা ক্রিয়ার কর্তা বা কর্তৃকারক।

    ক্রিয়ার সঙ্গে ‘কে’ বা ‘কারা’ যোগ করে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, তা-ই কর্তৃকারক। যেমন – খোকা বই পড়ে। (কে পড়ে? খোকা – কর্তৃকারক)। মেয়েরা ফুল তোলে। (কারা তোলে? মেয়েরা – কর্তৃকারক)। -

    কর্তৃকারকের প্রকারভেদ

    ক. কর্তৃকারক বাক্যের ক্রিয়া সম্পাদনের বৈচিত্র্য বা বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী চার প্রকারের হয়ে থাকে :

    ১. মুখ্য কর্তা : যে নিজে নিজেই ক্রিয়া সম্পাদন করে সে মুখ্য কর্তা। যেমন ছেলেরা ফুটবল খেলছে। মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছে। -২. প্রযোজক কর্তা : মূল কর্তা যখন অন্যকে কোনো কাজে নিয়োজিত করে তা সম্পন্ন করায়, তখন তাকে প্রযোজক কর্তা বলে। যেমন – শিক্ষক ছাত্রদের ব্যাকরণ পড়াচ্ছেন ।৩. প্রযোজ্য কর্তা : মূল কর্তার করণীয় কার্য যাকে দিয়ে সম্পাদিত হয়, তাকে প্রযোজ্য কর্তা বলা হয়। ওপরের বাক্যে 'ছাত্র' প্রযোজ্য কর্তা। তদ্রুপ – রাখাল (প্রযোজক) গরুকে (প্রযোজ্য কর্তা) ঘাস খাওয়ায়।৪. ব্যতিহার কর্তা : কোনো বাক্যে যে দুটো কর্তা একত্রে একজাতীয় ক্রিয়া সম্পাদন করে, তাদের ব্যতিহার কর্তা বলে । যেমন

    বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জল খায়।

    রাজায়-রাজায় লড়াই, উলুখাগড়ার প্রাণান্ত ।

    খ. বাক্যের বাচ্য বা প্রকাশভঙ্গি অনুসারে কর্তা তিন রকম হতে পারে। যেমন-

    ১. কর্মবাচ্যের কর্তা (কর্মপদের প্রাধান্যসূচক বাক্যে) : পুলিশ দ্বারা চোর ধৃত হয়েছে।২. ভাববাচ্যের কর্তা (ক্রিয়ার প্রাধান্যসূচক বাক্যে) : আমার যাওয়া হবে না। ৩. কর্ম-কর্তৃবাচ্যের কর্তা (বাক্যে কর্মপদই কর্তৃস্থানীয়) : বাঁশি বাজে। কলমটা লেখে ভালো।কর্তৃকারকে বিভিন্ন বিভক্তির ব্যবহার

    ক) প্রথমা শূন্য বা অ বিভক্তি : হামিদ বই পড়ে।

    খ) দ্বিতীয়া বা কে বিভক্তি : বশিরকে যেতে হবে।

    গ) তৃতীয়া বা দ্বারা বিভক্তি : ফেরদৌসী কর্তৃক শাহনামা রচিত হয়েছে।

    ঘ) ষষ্ঠী বা র বিভক্তি : আমার যাওয়া হয়নি ।

    (ঙ) সপ্তমী বা এ বিভক্তি

    গায়ে মানে না, আপনি মোড়ল ।

    বাপে না জিজ্ঞাসে, মায়ে না সম্ভাষে ৷ পাগলে কী না বলে, ছাগলে কী না খায়। বাঘে-মহিষে খানা একঘাটে খাবে না।

    য়-বিভক্তি :         ঘোড়ায় গাড়ি টানে।

    তে-বিভক্তি :      গরুতে দুধ দেয় ৷

    বুলবুলিতে ধান খেয়েছে খাজনা দিব কীসে?

    কর্মকারক

    যাকে আশ্রয় করে কর্তা ক্রিয়া সম্পন্ন করে, তাকে কর্মকারক বলে। কর্ম দুই প্রকার : মুখ্য কর্ম, গৌণ কর্ম। যেমন—

    বাবা আমাকে (গৌণ কর্ম) একটি কলম (মুখ্য কর্ম) কিনে দিয়েছেন। সাধারণত মুখ্য কর্ম বস্তুবাচক ও গৌণ কর্ম প্রাণিবাচক হয়ে থাকে। এছাড়াও সাধারণত কর্মকারকের গৌণ কর্মে বিভক্তি যুক্ত হয়, মুখ্য কর্মে হয় না।

    সূত্র : www.sattacademy.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 17 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন