গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা পান।
Dailyhunt
গর্ভাবস্থায় প্রত্যেক নারীর ধীর, স্থির ও সচেতন হয়ে চলা জরুরি। গর্ভাবস্থায় অন্যা...
ব্রেকিং গ্রাম
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
1081d3 shares
গর্ভাবস্থায় প্রত্যেক নারীর ধীর, স্থির ও সচেতন হয়ে চলা জরুরি। গর্ভাবস্থায় অন্যান্য সবদিকে খেয়াল রাখার পাশাপাশি নিজের খাদ্যের দিকে সব থেকে বেশি সচেতন হওয়া উচিত। এ সময় স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টি সুষম খাবার খাওয়া জরুরি। গর্ভবতী মায়েদের খাদ্য তালিকায় ড্রাই ফ্রুটস ও বাদাম থাকা ভালো। বেশিরভাগ ড্রাই ফ্রুটস এবং বাদাম যেমন এপ্রিকট, ডুমুর, আপেল, আখরোট, বাদাম, কিসমিস ও পেস্তা গর্ভবতী মায়েদের পক্ষে ভালো। কারণ এতে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, ভিটামিন এবং খনিজ যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও আয়রন সমৃদ্ধ। গর্ভাবস্থায় ড্রাই ফ্রুটস, বাদাম ও খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ১. শুকনো ফল ও বাদাম প্রচুর পরিমাণে ফাইবারযুক্ত হওয়ায় এগুলো কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে করে।
২. ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে যেমন- খেজুর, বাদাম ও কাজুতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। এ সময় মায়ের শরীর থেকে শিশুর শরীরে রক্ত ও অক্সিজেন সরবরাহ হয়। ৩.
ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে উপস্থিত পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং পেশি নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপ হৃত্পিণ্ড ও কিডনিতে খুব বেশি চাপের সৃষ্টি করে, যা হার্ট বা কিডনি রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। ৪. ড্রাই ফ্রুটস শিশুর দাঁত ও হাড়ের বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয়।
এগুলো প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন 'এ' সরবরাহ করে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, দৃষ্টি এবং ভ্রূণের বৃদ্ধি ও বিকাশে সহায়তা করে। ৫. আলুবোখারা ও খেজুর জরায়ুর পেশি শক্তিশালী করার জন্য পরিচিত, যা মসৃণভাবে প্রসব ঘটাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এগুলি প্রসব-পরবর্তীকালীন রক্তপাতের সম্ভাবনা হ্রাস করে। ৭. গর্ভাবস্থায় ড্রাই ফ্রুটস খাওয়ার ফলে হাঁপানি ও ঘ্রাণকাশি হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস পায়।
Dailyhunt
: This story is auto-aggregated by a computer program and has not been created or edited by Dailyhunt. Publisher: Breaking Gram
গর্ভাবস্থায় খেজুর কেন খাবেন?
গর্ভাবস্থায় নারীদের খুব সচেতন থাকতে হয়। এ সময় চলাফেরা, জীবনধারণ ও খাদ্যের ব্যাপারে সচেতন হলে অনেক ঝুঁকি এড়ানো যায়। তাই পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার তথা সুষম খা...
লাইফস্টাইল
১৫ টা ১০ মিনিট, ১৭ মে ২০২২
গর্ভাবস্থায় খেজুর কেন খাবেন?
গর্ভাবস্থায় নারীদের খুব সচেতন থাকতে হয়। এ সময় চলাফেরা, জীবনধারণ ও খাদ্যের ব্যাপারে সচেতন হলে অনেক ঝুঁকি এড়ানো যায়। তাই পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার তথা সুষম খাবার খাওয়া জরুরি। গর্ভাবস্থায় আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ খাবার খেজুর। যা কেবল মা এবং শিশুর জন্য নিরাপদই নয়, পাশাপাশি উপকারীও।
ছবি: সংগৃহীত লাইফস্টাইল ডেস্ক ২ মিনিটে পড়ুন
খেজুরে ফ্রুক্টোজ থাকে যা দ্রুত ভেঙে যায় এবং কারো রক্তে শর্করার মাত্রা পরিবর্তন না করে তাৎক্ষণিক শক্তি সরবরাহ করে। গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়া ভালো কারণ এগুলিতে ল্যাক্সেটিভ রয়েছে যা জরায়ুর সংকোচনে সহায়তা করে এবং এটি সংক্ষিপ্ত করে প্রসব শ্রমকে সহজ করে।
গর্ভবতী মায়েদের খাদ্য তালিকায় খেজুর, ড্রাই ফ্রুটস ও বাদাম থাকা ভালো। এপ্রিকট, ডুমুর, আপেল, আখরোট, বাদাম, কিসমিস ও পেস্তা বাদামও গর্ভবতী মায়েদের জন্য স্বাস্থ্যকর। কারণ এতে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, ভিটামিন এবং খনিজ যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও আয়রন রয়েছে।
আরও পড়ুন: নিয়মিত খেজুর খেলে মিলবে মুক্তি
বোল্ডস্কাইয়ের এক প্রতিবেদনে গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতার কথা বলা হয়েছে।
গর্ভাবস্থায় ড্রাই ফ্রুটস, বাদাম ও খেজুর খাওয়ার উপকারিতা১. শুকনো ফল ও বাদাম প্রচুর পরিমাণে ফাইবারযুক্ত হওয়ায় এগুলো কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।
২. ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে খেজুর, বাদাম ও কাজুতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। এ সময় মায়ের শরীর থেকে শিশুর শরীরে রক্ত ও অক্সিজেন সরবরাহ হয়।
৩. ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে উপস্থিত পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং পেশির নিয়ন্ত্রণ শক্তি বাড়ায়। গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপ হৃৎপিণ্ড ও কিডনিতে খুব বেশি চাপের সৃষ্টি করে, যা হার্ট, কিডনি রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
৪. ড্রাই ফ্রুটস শিশুর দাঁত ও হাড়ের বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয়। এগুলো প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন 'এ' সরবরাহ করে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, দৃষ্টি এবং ভ্রূণের বৃদ্ধি ও বিকাশে সহায়তা করে।
আরও পড়ুন: বয়স ৩০, প্রতিদিন খেজুর না খেলে পড়বেন বিপদে!
৫. খেজুর জরায়ুর পেশি শক্তিশালী করার জন্য পরিচিত, যা মসৃণভাবে প্রসব ঘটাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এগুলি প্রসব-পরবর্তীকালীন রক্তপাতের সম্ভাবনা হ্রাস করে।
৭. গর্ভাবস্থায় ড্রাই ফ্রুটস খাওয়ার ফলে হাঁপানি ও কাশি হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস পায়।
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাবেন যে কারণে
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার প্রচলন নতুন নয়। একটা সময় যখন চিকিৎসাসেবা এতটা সহজলভ্য ছিল না, তখনও কিন্তু গর্ভবতী নারীদের খেজুর খাওয়ার...
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাবেন যে কারণে
লাইফস্টাইল ডেস্ক
১৫ জানুয়ারি ২০২২, ১২:৫৪ পিএম
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার প্রচলন নতুন নয়। একটা সময় যখন চিকিৎসাসেবা এতটা সহজলভ্য ছিল না, তখনও কিন্তু গর্ভবতী নারীদের খেজুর খাওয়ার অভ্যাস ছিল। এর বড় কারণ হলো, গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খেজুর খেলে লেবার পেইন অনেকটা কম হয়। এটি মনগড়া কোনো কথা নয়, বরং অনেকগুলো গবেষণা শেষে এমন তথ্যই জানিয়েছেন গবেষকরা। গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে তা ইউটেরাসের সংবেদনশীলতা কমিয়ে তাকে শক্তিশালী করে। এতে প্রসব ব্যথা অনেকটাই কম হয়।
গবেষণা কী বলছেADVERTISEMENT
আমেরিকার ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশন-এর এক গবেষণায় বলা হয়েছে, গর্ভাবস্থার পয়ত্রিশ সপ্তাহ পর থেকে প্রতিদিন ছয়টি করে খেজুর খেলে তা মা ও অনাগত শিশুর জন্য বেশ উপকারী হয়। সেইসঙ্গে সন্তান জন্ম দেওয়াও অনেকটা সহজ হয়ে যায়। গবেষণায় তারা দেখেছেন, যেসব নারী গর্ভাবস্থায় খেজুর খেয়েছেন তাদের সার্ভিক্স অনেক বেশি ফ্লেক্সিবল ছিল, যে কারণে সন্তান প্রসব করা অনেক সহজ ছিল। খেজুর খেলে তা লেবারের সময়ও কমিয়ে দেয়, ফলে মাকে কষ্ট কম পেতে হয়।
সন্তান প্রসবের আগে এবং প্রসবের সময় একজন নারীর অনেক বেশি শক্তির প্রয়োজন হয়। সুস্থ সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য প্রয়োজন পড়ে অতিরিক্ত শক্তির। খেজুরে থাকে অনেক বেশি নিউট্রিয়েন্টস। যে কারণে গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খেজুর খেলে গর্ভবতী মায়ের শরীরে বাড়ে শক্তির মাত্রা। সেজন্য প্রসবের সময় বাড়তি শক্তির যোগান সে সহজেই দিতে পারে।
কার্বোহাইড্রেটসখেজুরে থাকে প্রচুর কার্বোহাইড্রেটস। এছাড়াও থাকে ফ্রুক্টোজ এবং সুক্রোজ, যা শরীরে শক্তি যোগায়। এছাড়া এই ফলে গ্লুকোজও থাকে পর্যাপ্ত, যা গর্ভাবস্থায় ধরে রাখা খুব বেশি জরুরি। তাই গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খেজুর খাওয়ার বিকল্প নেই।
প্রসবপ্রক্রিয়া স্বাভাবিক করেগর্ভাবস্থার শেষের দিকে এসে প্রতিদিন ৬০-৮০ গ্রাম খেজুর খেলে সার্ভিক্স মজবুত হয়। এর ফলে কৃত্রিমভাবে কিংবা ওষুধ দিয়ে প্রসব ব্যথা সৃষ্টি করার দরকার হয় না। এই প্রক্রিয়া স্বাভাবিকভাবেই ঘটে থাকে।
সন্তান প্রসবের সময় শরীর থেকে অনেক রক্ত বের হয়ে যায়। এর ফলে মায়ের শরীর দুর্বল হয়ে যায়। গর্ভাবস্থায় এবং প্রসবের পরে নিয়ম করে খেজুর খেলে তা শরীরে দ্রুত রক্ত উৎপাদন করে। এতে মা তার হারানো শক্তি বেশ দ্রুত ফিরে পান।
কমায় প্রসব বেদনাখেজুরে থাকে উপকারী ফ্যাটি অ্যাসিড। এই উপাদান প্রসবের সময়ে সারভাইক্যাল মাসল ফেলিক্সিবল করে ও কমনীয় করে তোলে, যে কারণে প্রসব বেদনা অনেকটাই কম অনুভূত হয়।
গর্ভবতী স্বাস্থ্য পরামর্শ
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?