if you want to remove an article from website contact us from top.

    দলিল তল্লাশি অনলাইনে

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে দলিল তল্লাশি অনলাইনে পান।

    দলিল

    অনলাইনে দলিল রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কিত তথ্যসবা প্রদানের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে সহায়তা করার উদ্দেশ্যে এই প্ল্যাটফর্ম পস্তুত করা হয়েছে। প্ল্যাটফর্মটিতে রয়েছে দলিল রেজিস্ট্রেশন ফিস ক্যালকুলেটর, দলিল নমুনা ফর্ম, জমির সর্বনিম্ন বাজারমূল্য, রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কিত আইন ও বিধিমালা।

    রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া

    ফিস ক্যালকুলেটর

    সর্বনিম্ন বাজারমূল্য

    অনলাইন দলিল প্রস্তুত

    দলিল নমুনা ফরম ফিসের হার তল্লাশ ও নকল আইন ও বিধিমালা দলিল পরিচিতি

    রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত

    জরিপ খতিয়ান ও নামজারি উত্তরাধিকার দলিল সংক্রান্ত প্রশ্ন জিজ্ঞাসা দলিল সংবাদ সচরাচর জিজ্ঞাসা

    রেজিস্ট্রেশন ম্যানুয়াল

    ই-লার্নিং কোর্স দলিল লেখক

    সূত্র : dolil.com

    অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম

    জমির দলিল বের করার নিয়ম - প্রিয় পাঠক আপনি অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চাচ্ছেন। জমির দলিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি

    অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম

    জমির দলিল বের করার নিয়ম - অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম - প্রিয় পাঠক আপনি অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চাচ্ছেন। জমির দলিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কোনো নতুন জমি ক্রয় করার পূর্বে সে জমিটি সঠিকভাবে বিক্রেতার নামে রয়েছে কি না এ সকল বিষয় গুলো জানা অনেক বেশী প্রয়োজন।

    আরো পড়ুনঃ মৌজা কিভাবে বের করবো

    সূচীপত্রঃ অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম

    ১। দলিল কি ও জমির দলিল কত প্রকার

    ২। অনলাইনে জমির দলিল বের করতে কি কি লাগবে

    ৩। অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম

    ৪। পুরাতন দলিল কিভাবে বের করবেন

    ৫। দলিল তল্লাশির ফি কত

    ৬। জমির দলিল বের করার নিয়ম ভিডিও

    সাধারণত দলিল দেখার জন্য আগে মানুষ অফিসে যেত। দলিল দেখাটা অনেক ঝামেলারও কারণ ছিলো বটে। কিন্তু বর্তমানে সব কিছু ডিজিটালাইশেন হওয়ার কারণে আপনি ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে মোবাইল কিংবা কম্পিউটারের সাহায্য যেকোনো জমির দলিল বিস্তারিত ভাবে দেখতে পারবেন।

    দলিল এর ক্ষেত্রে অনেক ভিন্নতা রয়েছে। আপনি অনলাইনে ভুমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সাধারণত খতিয়ান দলিল গুলোকে বের করে দেখতে পারবেন। আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু হিসেবে থাকছে কিভাবে আপনি সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে জমির দলিল বের করে দেখতে পারবেন।

    আপনি যদি দলিল সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞাত না হয়ে থাকেন তাহলে সে বিষয়ের উপর ও বিস্তারিত ভাবে ধারণা পেয়ে যাবেন। দলিল সংক্রান্ত সব বিষয় গুলো বুঝতে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য যথেষ্ট। চলুন তাহলে অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিইঃ

    দলিল কি ও জমির দলিল কত প্রকার?

    শুরুতেই জেনে নেই মূলত দলিল কি? উইকিপিডিয়ার মতে দলিল হলো - দলিল বলতে যেকোনো চুক্তির লিখিত ও আইনগ্রাহ্য রূপকে বোঝায়। আপনি যদি জমির দলিল খুজেন সেখানে জমির মূল মালিক এর নাম, জমির সম্পূর্ণ নকশা ও পূর্বে জমিটি কার নামে ছিল ইত্যাদি বিষয় গুলো দেখতে পারবেন।

    দলিলের বিভিন্ন ধরণ হয়ে থাকে। আপনি যদি অনলাইনে দলিল খুজতে শুরু করেন সেক্ষেত্রে আপনি না জেনে যদি অন্য কোনো ধরণ সিলেক্ট করে খোজা শুরু করেন। তাহলে কখনোই আপনি সঠিক দলিল টিকে খুজে পাবেন না। অনলাইনে যদি কোনো দলিল বের করতে চান তাহলে অবশ্যই সেটা খতিয়ান দলিল হতে হবে। খতিয়ান দলিলের মধ্যেও কয়েকটি ভাগ রয়েছে।

    অনলাইনে জমির দলিল বের করতে কি কি লাগবে

    অনলাইনে জমির দলিল বের করার জন্য বেশ কিছু জিনিস আপনার প্রয়োজন হবে সেগুলো নিচে দিয়ে দিলাম-

    ১। আপনাকে যেহেতু খতিয়ান এর মাধ্যমে জমির দলিল বের করতে হবে তাই আপনি যে জমির দলিলটি বের করতে চান সে জমির - বিএস/ সিএস/ বিআরএস/ আরএস/ এসএ/ পেটি/ দিয়ারা/ নামজারি এর মধ্য থেকে যেকোনো একটি বিষয়ের উপর উক্ত দলিলটা পূর্বেই ভুমি মন্ত্রণালয়ে থাকতে হবে।

    ২। যে জমির দলিল বের করবেন তার মৌজা প্রয়োজন হবে।

    ৩। যার জমির দলিল বের করে দেখতে চান অবশ্যই তার নাম সাথে মালিকের পিতা কিংবা স্বামীর নাম জানতে হবে।

    আরো পড়ুনঃ দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায়

    অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম

    আপনার কাছে যদি উপরের দেয়া অনলাইনে জমির দলিল বের করতে যা যা লাগবে তা থাকে। তাহলে আপনি সহজেই অনলাইনে জমির দলিল বের করে নিতে পারবেন। অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম বিস্তারিত নিচে দিয়ে দিলামঃ

    ১। সবার প্রথমে আপনাকে জাতীয় ই-পর্চা ওয়েবসাইটে প্রবেশ কর‍তে হবে। জাতীয় ই-পর্চায় যেতে পারবেন এখানে ক্লিক করে।

    ২। লিংকে যাওয়ার পরে প্রথম থেকে দেখতে পাবেন বিভাগ, জেলা, উপজেলা, মৌজা এগুলা সঠিক ভাবে সিলেক্ট করে দিন। এরপরে জমির ধরণ অনুযায়ী বিএস/ সিএস/ বিআরএস/ আরএস/ এসএ/ পেটি/ দিয়ারা যেকোনো একটি সিলেক্ট করে দিন।

    ৩। এবার আপনার জমির মালিকের নাম, জমির দাগ নাম্বার, পিতা বা স্বামীর নাম সঠিকভাবে দিয়ে দিন।

    ৪। উপরের সব কিছু পূরণ করা হয়ে গেলে নিচে একটি ছোট্র ক্যাপচা ভেরিফেকেশন আপনাকে সম্পন্ন করতে হবে। নিচে দেয়া ক্যাপচা কোড এর যোগ ফল বক্সে দিয়ে দিন।

    ৫। সবকিছু সঠিকভাবে হয়ে গেলে "খুজুন" অপশনে ক্লিক করে দিন। কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করলেই আপনার নির্ধারিত জমির দলিলটি অনলাইনে আপনি দেখে নিতে পারবেন।

    পুরাতন দলিল কিভাবে বের করবেন - পুরাতন দলিল বের করার উপায়

    আমাদের অনেক সময়েই অনেক পুরনো জমির দলিল বের করার প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে পুরনো দলিল বের করার নিয়ম অনেকেই অনলাইনে খুজে থাকেন। অনেক পুরাতন দলিল বের করার জন্য আপনাকে রেজিস্ট্রার অফিসের মাধ্যমে দলিল তল্লাশি করাতে হবে। দলিল তল্লাশি কিভাবে করবেন এ সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দিয়ে দিলামঃ

    আপনার যদি ২০/৩০ বছর এর পুরনো দলিলটি কোনো ভাবে হারিয়ে যায় বা নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আপনি দলিল তল্লাশি এর মাধ্যমে বের করতে পারবেন।

    এক্ষেত্রে দলিলের প্রয়োজনীয় তথ্য তথা দাগ নাম্বার, মালিকের নাম, খতিয়ান নাম্বার ইত্যাদি গুলো যদি আপনার মনে না থাকে তাহলেও সমস্যায় পড়তে হবে না। তবে দলিল তল্লাশি এর হন্য বাংলাদেশের একটি আইন রয়েছে।

    রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ এর ৫৭ (১) ধারা মোতাবেক, প্রয়োজনীয় ফি পূর্বে পরিশোধ সাপেক্ষে, যে কোন ব্যক্তি ১ নং (স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত দলিলের) ও ২ নং (রেজিস্ট্রি করতে অস্বীকার করা দলিলের) রেজিস্টার বহি ও ১ নং রেজিস্টার বহি সম্পর্কিত সূচীবহি পরিদর্শন করতে পারে এবং উক্ত আইনের ৬২ ধারার বিধানাবলি সাপেক্ষে উক্ত বহিসমুহে লিপিবদ্ধ বিষয়ের নকল (অর্থাৎ দলিলের সার্টিফাইড কপি) গ্রহণ করতে পারবেন।

    একই আইনের ৫৭ (২) ধারা মোতাবেক, প্রয়োজনীয় ফি পূর্বে পরিশোধ সাপেক্ষে, দলিল সম্পাদনকারী বা তার এজেন্ট এবং সম্পাদনকারীর মৃত্যুর পর (পূর্বে নয়) যেকোনো আবেদনকারী ৩ নং বহি (নিবন্ধিত উইলের রেজিস্টার বহি) তে লিপিবদ্ধ বিষয়ের (অর্থাৎ উইল বা অছিয়ত দলিলের নকল বা সার্টিফাইড কপি) এবং ৩ নং বহি সম্পর্কিত সূচিপত্রের নকল গ্রহণ করতে পারবেন।

    সূত্র : www.technicalcarebd.com

    দলিলের নকল (Certified Copy) উত্তোলনের নিয়মাবলী

    রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ এর ৫৭(১) ধারা মোতাবেক, প্রয়োজনীয় ফিস পূর্বে পরিশোধ সাপেক্ষে, যে কোন ব্যক্তি ১ নং (স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত দলিলের)

    দলিলের নকল (Certified Copy) উত্তোলনের নিয়মাবলী

    Md. Shahazahan Ali20/07/2016170 comments36,775 views3 min read

    রেজিস্ট্রি অফিস থেকে দলিলের নকল বা সার্টিফাইড কপি উঠানো এবং তল্লাশির মাধ্যমে পুরাতন দলিল খুঁজে বের করার সরকারি ফি সহজে হিসাব করার জন্য “নকল-তল্লাশ ফিস ক্যালকুলেটর” নামে একটি মোবাইল এপস তৈরি করা হয়েছে।“দলিলের নকল-তল্লাশ ফিস ক্যালকুলেটর” মোবাইল অ্যাপটি ফ্রি ইন্সটল করতে এখানে ক্লিক করুন।

    দলিলের নকল উত্তোলন এবং সূচিবহি তল্লাশ ও পরিদর্শনের নিয়মাবলীঃ

    রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ এর ৫৭(১) ধারা মোতাবেক, প্রয়োজনীয় ফিস পূর্বে পরিশোধ সাপেক্ষে, যে কোন ব্যক্তি ১ নং (স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত দলিলের) ও ২ নং (রেজিস্ট্রি করতে অস্বীকার করা দলিলের) রেজিস্টার বহি ও ১ নং রেজিস্টার বহি সম্পর্কিত সূচিবহি পরিদর্শন করতে পারে এবং উক্ত আইনের ৬২ ধারার বিধানাবলি সাপেক্ষে উক্ত বহিসমুহে লিপিবদ্ধ বিষয়ের নকল (অর্থাৎ দলিলের সার্টিফাইড কপি) গ্রহন করতে পারে।

    একই আইনের ৫৭(২) ধারা মোতাবেক, প্রয়োজনীয় ফিস পূর্বে পরিশোধ সাপেক্ষে, দলিল সম্পাদনকারী বা তার এজেন্ট এবং সম্পাদনকারীর মৃত্যুর পর (পূর্বে নয়) যে কোন আবেদনকারী ৩ নং বহি (নিবন্ধিত উইলের রেজিস্টার বহি) তে লিপিবদ্ধ বিষয়ের (অর্থাৎ উইল বা অছিয়ত দলিলের নকল বা সার্টিফাইড কপি) এবং ৩ নং বহি সম্পর্কিত সূচিপত্রের নকল গ্রহন করতে পারে।

    একই আইনের ৫৭(৩) ধারা মতে, প্রয়োজনীয় ফিস পূর্বে পরিশোধ সাপেক্ষে, দলিলের সম্পাদনকারী বা দাবীদার ব্যক্তি বা তার এজেন্ট অথবা প্রতিনিধি ৪ নং বহিতে লিপিবদ্ধ বিষয়ের নকল গ্রহন করতে পারে।

    একই আইনের ৫৭(৪) ধারা মতে, ৩ নং ও ৪ নং বহিতে লিখিত বিষয়ের তল্লাশি, সাব-রেজিস্ট্রার এর মাধ্যমে করা যাবে।

    কিভাবে তল্লাশ করবেন?

    যদি মূল দলিল থাকে- রেজিস্ট্রি অফিসে দলিলের রেজিস্ট্রি কার্যক্রম শেষ হলে মূল দলিলের শেষ পৃষ্টার উল্টোদিকে “দলিলটি কত সালের, কত নম্বর বালাম বইয়ের, কত পৃষ্ঠা থেকে কত পৃষ্ঠায় নকল করা হয়েছে” তা লিখে সাব-রেজিস্ট্রার কর্তৃক স্বাক্ষর করা হয়। এটা থেকে সহজেই রেজিস্ট্রি অফিসে থেকে দলিলের নকল উঠানো যায়।

    মূল দলিল না থাকলে-  রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি শেষ হলে দলিলের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি তথ্য নিয়ে সূচিবহি তৈরি করা হয়। একটি সূচিবহি তৈরি হয় দলিলে উল্লিখিত জমির দাতা/বিক্রেতা, গ্রহিতা/ক্রেতা বা অন্য কোন পক্ষের নাম দিয়ে, আর একটি তৈরি হয় জমির মৌজার নাম দিয়ে।

    দলিলের নকল প্রাপ্তির আবেদনের নিয়মাবলিঃ 

    রেজিস্ট্রেশন বিধিমালা ২০১৪ এর ১০৮ অনুচ্ছেদে সূচিবহি  তল্লাশ ও দলিলের নকলের জন্য আবেদনের নিয়মাবলী লিপিবদ্ধ আছে।

    এ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, যে সকল ক্ষেত্রে তল্লাশ ও পরিদর্শনের জন্য কোন ফিস পরিশোধযোগ্য নহে, সে সকল ক্ষেত্র ব্যতিত, সকল ক্ষেত্রে নকলের জন্য আবেদন দাখিল করিবার পূর্বে (৩৬ নং ফরম অনুযায়ী) তল্লাশ ও পরিদর্শনের জন্য আবেদন করিতে হইবে। এরপর ৩৭ নং ফরমে নকলের জন্য আবেদন করিতে হইবে।

    তল্লাশ ও পরিদর্শনের আবেদন ফরমঃ

    তল্লাশ ও পরিদর্শনের আবেদন ফরম এখানে দেয়া হল। ডাউনলোড এ ক্লিক করে ব্যবহার করা যাবে।

    Download

    দলিলের নকলের আবেদন ফরমঃ

    নিচে দলিলের নকলের জন্য আবেদন ফরম দেয়া হলো। ডাউনলোড এ ক্লিক করে ব্যবহার করা যাবে।

    Download

    যা সাব-রেজিস্ট্রারকে অবশ্যই জানতে হবেঃ 

    ১। রেজিস্ট্রেশন ম্যানুয়াল, ২০১৪ এর ২য় খণ্ডে বর্ণিত পে-অর্ডারের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন ফি পরিশোধ বিধিমালা, ২০০৭ এর ১০ নম্বর বিধি অনুসারে, পে অর্ডারের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন ফি নগদায়ন বিষয়ে নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত অথবা পে অর্ডার জাল বলে প্রমাণিত হইলে সাব-রেজিস্ট্রার সংশ্লিষ্ট দলিল গ্রহিতাকে কোন দলিলের অনুলিপি, প্রত্যায়িত কপি বা মূল দলিল সরবরাহ করিবেন না। উক্ত ক্ষেত্রে দলিল বাতিলের যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।

    জমি-জমা সংক্রান্ত আপডেট তথ্য পেতে ফেসবুক গ্রুপ   “মাটির পাঠশালা-School of Land” এ যুক্ত হোন।

    Md. Shahazahan Ali

    VIEW ALL POSTS

    170 comments

    একাটা দলিলের নকল তুলতে কত টাকা জমা দিতে হবে

    Reply

    নিম্নে নকলের ফিস দেয়া হলঃ

    {দফা জি (এ) অনুসারে} কোন ভুক্তি বা দলিলের নকল প্রস্তুতকরন বা প্রদানের ক্ষেত্রে-

    (অ) বাংলায় লিখিত প্রতি ১০০ শব্দ বা তার অংশ বিশেষের জন্য- ১০ টাকা।

    (আ) ইংরেজি ভাষায় লিখিত প্রতি ১০০ শব্দ বা তার অংশ বিশেষের জন্য- ১৫ টাকা।

    দফা জি (বি): কোন আবেদনকারী, কার্যালয়ের অন্যান্য নকলের কাজ অপেক্ষা, তাহার প্রার্থিত নকলের জন্য অগ্রাধিকার চাইলে, তাহাকে অতিরিক্ত ৫০ টাকা দিতে হইবে, বা যদি নকলটি প্রতি পৃষ্টায় ৩০০ শব্দ-বিশিষ্ট চার পৃষ্টার অধিক হয়, তাহলে প্রতি পৃষ্টার জন্য ১৫ টাকা হারে অতিরিক্ত ফি দিতে হবে।

    বিঃদ্রঃ (১)যদি কোন আবেদনকারী ইতোমধ্যে নিবন্ধিত কোন দলিলের মুদ্রিত বা টাইপকৃত নকল দাখিল করিয়া উহাকে “অবিকল নকল” মর্মে প্রত্যয়নযুক্ত রূপে পাইবার জন্য আবেদন করে, তাহলে এরূপ নকলের তুলনা করার জন্য ফিসের পরিমান এই অনুচ্ছেদ অনুসারে ধার্যযোগ্য ফিসের অর্ধেক হইবে।

    (২) ফিস প্রদান হইতে রেহাইপ্রাপ্ত নকল ব্যতিত অন্যান্য সকল নকলের আবেদনপত্রে কোর্ট ফি আইন, ১৮৭০ অনুসারে, ২০ টাকার কোর্টফি লাগবে।

    Reply

    জমি দুইটি দলিল লাগবে,আমাকে একটু সাহায্য করবেন,কীভাবে পাব বললে আমি আপনাদের কাছে চির জ্ঞতা থাকিব।মনে হয় একটা দলিল 2000 সালে থেকে 2003 এর ভিতর হবে।আরটা 2008 সাল থেকে 2011 এর ভিতর হবে।

    Reply

    আমি একটি দলিলএর নকল তুলতে চাই, কিন্তু আমার কাছে দলিল নাম্বার নাই, এবং কতো সালের দলিল তা ও জানিনা তবে মেবি ১৯৫৯ থেকে ১৯৬৩ এর বিতরে হবে। একন আমি এই দলিলটা কিবাবে পাইতে পারি?

    Reply

    আমার পিতা হতে দুইশতক বা ৪ কড়া ক্রয় করে সে ৬ কড়া দখল করে রেখেছে আমি পিতা বিক্রি দলিল কি ভাবে পাবো? আমার কিছুই জানা নাই আছে ঐ জায়গার আর এস পি এস ও বি এস দাগ নাম্বার

    সূত্র : landregistrationbd.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 17 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন