নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে ২০২৩
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে ২০২৩ পান।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে ২০২৩
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে ২০২৩ তাহলেও আগামী মে মাসের ২০ তারিখে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে তবে এক্ষেত্রে আবেদন করার তারিখ 17 এপ্রিল থেকে শু
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে ২০২৩ - Nursing admission 2023
byAdmin -১৯ জানুয়ারী
0
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে
Nursing admission 2023
নার্সিং ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা আবেদন বিজ্ঞপ্তি
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ করা হয়েছে তো বিজ্ঞপ্তিতে। নার্সিং ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নার্সিং অধিদপ্তর। ২০২৩ সালের নার্সিং ভর্তি বিজ্ঞপ্তির সময়সীমা ১৭-৮-২০২৩ পর্যন্ত। নার্সিং এই ভর্তি পরীক্ষার আগ্রহী সকল প্রার্থীকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার জন্য নির্ধারিত নিচের দেওয়ার লিংক থেকে আপনারা খুব সহজেই আবেদন করতে পারবেন এছাড়া নার্সিং এর যাবতীয় আপডেট তথ্য আমরা এখানে প্রকাশ করব।
উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পরেই উল্লেখযোগ্য কিছু পরিমাণ স্টুডেন্ট নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে থাকে তাই তাদের জন্য একটি মহৎ এই পেশায় নিযুক্ত হওয়ার জন্য বা দায়িত্ব পালনের জন্য নার্সিকে ভালো করে ক্যারিয়ার করা সম্ভাবনা রয়েছে। তাই নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২৩ এর নতুন সার্কুলার এর সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ করা হয়েছে।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২৩ সালের ২০শে মে থেকে শুরু হবে। প্রত্যেক বছরের মতো এপ্রিল মাসেই নার্সিং পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ২০শে মে নার্সিং পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষাবর্ষ ২০২২-২৩ আবেদন শুরু হবে ৩ এপ্রিল থেকে আবেদনের শেষ তারিখ ২০ এপ্রিল ২০২৩। এবং নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবে ১২ ই মে সকাল দশটা থেকে।
অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফরম এবং আবেদন করার নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আমাদের এই ওয়েবসাইটে পাবেন অথবা bnmc.teletalk.com.bd এই ওয়েবসাইটে গেলে বিস্তারিত নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন। এবং নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করার জন্য আমাদের দেওয়া নিচের লিঙ্ক থেকেও করে নিতে পারবেন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার তারিখ
Nursing admission 2023
আগামী ২০শে মে ২০২৩ নার্সিং পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে উক্ত পরীক্ষার সময় সকাল ১০ টা থেকে ১১ টা পর্যন্ত। নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি ৭০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে এক্ষেত্রে ১৭ই আগস্ট বারোটা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে পরবর্তী নোটিশের মাধ্যমে আপনাদেরকে বিস্তারিত ভাবে তারিখ এবং ভর্তির সময়সূচী জানিয়ে দেওয়া হবে।
নার্সিং ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
আবেদনের তারিখঃ ১৫ জুলাই সকাল দশটা
আবেদন শেষের তারিখঃ ১৭ই আগস্ট রাত ১২ টা
টাকা জমা দেওয়ার তারিখঃ ১৮ আগস্ট রাত বারোটা
প্রবেশপত্র ডাউনলোডের তারিখঃ পরবর্তী নোটিশ
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার তারিখঃ ২০ শে মে ২০২৩
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা আবেদন বিজ্ঞপ্তি
আগামী ১৫ জুলাই সকাল দশটা থেকে আবেদন শুরু হবে এবং পরবর্তী ১৭ই আগস্ট রাত বারোটা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে এক্ষেত্রে ১৮ই আগস্ট এর মধ্যে অনলাইনে পেমেন্ট করতে হবে। পরবর্তী নোটিশের মাধ্যমে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করার তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে। এবং আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে খুব সহজে আপনারা নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার ফর্ম ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
আবেদনযোগ্য প্রার্থীদের অবশ্যই ২০১৮-১৯ এবং ২০ সালের এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। বিএসসি ইন নার্সিং করার জন্য বিজ্ঞান বিভাগের স্টুডেন্টরাই শুধুমাত্র আবেদন করতে পারবে এক্ষেত্রে এসএসসি এবং এইচএসসি সম্মান দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে। সংশ্লিষ্ট কোন পরীক্ষায় জিপিএ 3.00 এর কম যদি থাকে তাহলে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। এবং উভয় পরীক্ষায় জীববিজ্ঞান বিষয় অবশ্যই ৩.০০ থাকতে হবে।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন এবং উত্তর ১০০ বাছাই করা প্রশ্ন
এবারের নার্সিং পরীক্ষা ২০২৩ এ আগের সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে উক্ত পরীক্ষায় এস এস সি এবং এসএসসির সকল বই থেকে প্রশ্নর প্যাটার্ন তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এক্ষেত্রে এবারের নার্সিং পরীক্ষার জন্য যারা প্রিপারেশন নিতে চাচ্ছেন তারা এসএসসি এবং এইচএসসির সকল সাবজেক্ট গুলো ভালো মতো পড়তে হবে।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২৩
SSC ও HSC পরীক্ষার মূল সনদপত্র নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২৩ ও মূল একাডেমিক। ট্রান্সক্রিপ্ট (মার্কশিট) বিএসসি ইন নার্সিং ও ডিপ্লোমা ইন নার্সিং
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২৩ | যা জানতেই হবে
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২৩ | যা জানতেই হবে ভালো ফলাফল এবং পরবর্তীতে কোনরূপ জটিলতা এড়াতে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখা জরুরি। আজ কোর্সটিকায় আমরা নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা, পরীক্ষা এবং মানবন্টন সম্পর্কে জানবো।
প্রকাশক কোর্সটিকা in ভর্তি ও পরীক্ষা, মেডিকেল
A A ফেসবুকে শেয়ার করুন
পিন্টারেস্টে পিন করুন
লিংডইনে শেয়ার করুন
উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পরে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য পরিমাণ শিক্ষার্থী নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে থাকে। নার্সিং একটি মহৎ পেশা। পাশাপাশি পেশাগত দায়িত্ব যথাযথ পালনের মধ্যদিয়ে নার্সিংয়ে ভালো ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২৩ এর সার্কুলার এখনো প্রকাশিত হয়নি। তবে ভালো ফলাফল এবং পরবর্তীতে কোনরূপ জটিলতা এড়াতে এ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখা জরুরি। আজ কোর্সটিকায় আমরা নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা, পরীক্ষা এবং মানবন্টন সম্পর্কে জানবো।
পাশাপাশি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি পরীক্ষায় কীভাবে প্রার্থী নির্বাচন করা হয় এবং প্রয়োজনীয় অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আলেচনা করবো। তাহলে চলো, শুরু করা যাক।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২৩
১. আবেদনকারীকে বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে এবং বয়স অনূর্ধ্ব ২২ বছর।
২. (-)
৩. ৪ বছর মেয়াদি ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন নার্সিং (বিএসসি ইন নার্সিং) এর ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় সর্বমোট নূন্যতম জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে। তবে কোন পরীক্ষায় জিপিএ জিপিএ ৩.০০ এর কম গ্রহণযোগ্য হবে না এবং উভয় পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে নূন্যতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।
৪. ৩ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি/ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি এর ক্ষেত্রে যে কোন বিভাগ হতে এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় সর্বমোট নূন্যতম জিপিএ ৬.০০ থাকতে হবে। তবে কোন একটি পরীক্ষায় নুন্যতম জিপিএ ২.৫০ এর কম গ্রহণযোগ্য হবে না।
৫. বাংলাদেশের নাগরিক যা বিদেশি শিক্ষা “ও লেভেল” বা “এ লেভেল” কার্যক্রমে এসএসসি/এইচএসসি বা এর সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ তাদের মার্কশীটসমূহ বাংলাদেশে প্রচলিত জিপিএ তে রূপান্তর করে Equivalent Certificate সংগ্রহ করার পর অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৬. ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন নার্সিং ও ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে ভর্তির জন্য পুরুষ প্রার্থীর ক্ষেত্রে সরকারি প্রতিষ্ঠানে নির্দিষ্ট আসনের ১০ শতাংশ এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট আসনের ২০ শতাংশ ভর্তিযোগ্য হবে । ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সে শুধু নারী প্রার্থী আবেদন করতে পারবে।
পরীক্ষা ও নম্বর বণ্টন
(ক) এসএসসি ও এইচএসসি (সমমান) এর জিপিএ এবং প্রার্থীর লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত ন্বরের ভিত্তিতে প্রার্থী মূল্যায়ণ করা হবে:এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ-এর ৪ গুণিতক = ২০ নম্বর (সর্বোচ্চ)
এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ-এর ৬ গুণিতক = ৩০ নম্বর (সর্বোচ্চ)
MCQ পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষা ১০০ নম্বর (সর্বোচ্চ)
সর্বমোট ১০০ নম্বর।
(খ) লিখিত পরীক্ষার পাশ নম্বর ৪০ (চল্লিশ):বিএসসি ইন নার্সিং কোর্সের বিষয় ভিত্তিক নন্বর বিভাজন: বাংলা-২০, ইংরেজি-২০, গণিত-১০, বিজ্ঞান-৩০ (জীববিজ্ঞান, পদার্থ ও রসায়ন) এবং সাধারণ জ্ঞান-২০ অর্থাৎ সর্বমোট-১০০ নম্বরের MCQ পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি/ ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য বিষয় ভিত্তিক নম্বর বিভাজন: বাংলা-২০, ইংরেজি- ২০, গণিত-১০, সাধারণ বিজ্ঞান-২০ এবং সাধারণ জ্ঞান-২৫ অর্থাৎ সর্বমোট-১০০ নম্বরের MCQ পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
(গ) পাশকৃত প্রার্থীদের মধ্য মেধাতালিকা ও পছন্দক্রম ভিত্তিতে সরকারি প্রতিষ্ঠানে এবং অবশিষ্ট উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মেধাক্রমের ভিত্তিতে নির্ধারিত আসনে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পাবেন। অকৃতকার্য কোন প্রার্থী সরকারি ও বেসরকারি কোন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পাবেন না।মেধা তালিকা ও প্রার্থী নির্বাচন
বিএসসি ইন নার্সিং ও ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে সরকার প্রতিষ্ঠানে ১০% ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ২০% পুরুষ এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সে কেবলমাত্র নারী প্রার্থীগণকে অন্যন্য শর্তাবলী, মেধাক্রম ও কোটার ভিত্তিতে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে।
প্রাপ্ত মোট নম্বরের ভিত্তিতে ভর্তি পরীক্ষায় কৃতকার্য প্রার্থীদের জাতীয় মেধা তালিকা (বিশেষ কোটা যদি থাকে উল্লেখসহ) স্বাস্থ শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, ডিজিএনএম এবং বিএনএমসি এর ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
সরকারি নার্সিং কলেজ/ইনস্টিটিউট এ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং সন্তানের সন্তানদের জন্য মোট আসনের ২% সংরক্ষিত থাকবে। অবশিষ্ট ৯৮% আসনের মধ্যে ৬০% প্রার্থী জাতীয় মেধা এবং ৪০% প্রার্থী জেলা কোটায় নির্বাচন করা হবে।
নির্বাচিত প্রার্থীদের অর্জিত মেধাক্রম এবং নার্সিং কলেজ/ইনস্টিটিউট পছন্দের ভিত্তিতে প্রার্থী কোন সরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবেন, তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্বাচন করা হবে।
ডিপ্লোমা কোর্সের ক্ষেত্রে তাদের কোর্স পছন্দক্রমের ভিত্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোর্স নির্ধারিত হবে ।
মুক্তিযোদ্ধা কোটার দাবীদার সন্তানদের সন্তান এর ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক জারিকৃত বিধি-বিধান অনুসরণ করা হবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী/নির্বাচিত কোন প্রার্থীর দেয়া তথ্য (যা ফলাফল নির্ধারণে বিবেচিত হয়) অসম্পূর্ণ বা ভুল প্রমাণিত হলে তার পরীক্ষা/ফলাফল/ ভর্তি বাতিল বলে গণ্য হবে।
কোন প্রার্থী/ আবেদনকারী মুক্তিযোদ্ধা বা অন্য কোন কোটা ভুল করে পূরণ করলে টাকা জমা দেয়ার পূর্বে নতুনভাবে ফরম পূরণ করতে পারবেন।
নার্সিং ভর্তিতে যে তথ্যগুলো জানা দরকার
প্রশ্ন: ভর্তির সময় কি কি কাগজ পত্র সাথে আনতে হবে?SSC ও HSC পরীক্ষার মূল সনদপত্র ও মূল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট (মার্কশিট)
৪/৬ কপি পাসপোর্ট সাইজের সম্প্রতি তোলা ছবি
ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র
মূল নাগরিক সনদপত্র
বিশেষ দ্রষ্টব্য: প্রত্যেকটি সনদপত্র ও একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট (মার্কশিট) এর চার কপি করে সত্যায়িত কপি।নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২২
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে যত প্রশ্ন। সরকারি নার্সিং ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২১-২২ কবে প্রকাশিত হবে? নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে? সকল প্রশ্নের উত্তর জানুন এখানে।
মেডিকন শিক্ষা পরিবার
Mob: 01710267857
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২২-২৩ নিয়ে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা
উত্তরঃ বিগত বছরের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২২-২৩ এর সার্কুলার আগামী ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে দিতে পারে।
প্রশ্নঃ ২। পরীক্ষা কবে হবে?উত্তরঃ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর, আবেদনের তারিখ, প্রবেশপত্র তোলার তারিখ এবং নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার তারিখ সব উল্লেখ করে দেওয়া থাকবে। বলা যায় যে, সার্কুলার প্রকাশের ২২দিন বা ১ মাস পর যেকোন শুক্রবার নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারে, সে হিসেবে মে মাসে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারে। আর নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার সারকুলার বা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সাথে সাথে আমরা সঠিক ভাবে পরীক্ষার তারিখ আপনাদের জানাতে পারবো। সাথেই থাকুন। নার্সিং ভর্তি সকল আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন।
প্রশ্নঃ ৩। আচ্ছা, ডিপ্লোমা; বিএসসি; মিডওয়াইফারি পরীক্ষা কি এক সাথে বা একই দিনে হয়?উত্তরঃ যেহেতু মেডিকেলের মত গুচ্ছ পদ্ধতিতে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা একই দিনে, একই সময়ে, একযোগে এবং একই প্রশ্নে অনুষ্ঠিত হয়। তাই বিএসসি, ডিপ্লোমা ও মিডওয়াইফারি পরীক্ষা একই দিনে, একই সময়ে অনুষ্ঠিত হয়। তাই, যে কোনো একটিতে পরীক্ষা দিতে পারবেন।
প্রশ্নঃ ৪। প্রশ্ন কি একই হয় এবং কেমন হয়?উত্তরঃ বিএসসি, ডিপ্লোমা ও মিডওয়াইফারির প্রশ্ন আলাদা আলাদা হয়। পরীক্ষার্থী যেই কেন্দ্রেই পরীক্ষা দেয় না কেনো বাংলাদেশের সকল কেন্দ্রে বিএসসিদের প্রশ্ন একই, সকল কেন্দ্রে ডিপ্লোমাদের এবং মিডওয়াইফারিদের প্রশ্ন একই। আর প্রশ্ন খুব সহজ বা কঠিন হয় না। মেডিকেল বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা থেকে তুলনামূলক ভাবে সহজ হয়।
উত্তরঃ আবেদন করার সময় পছন্দের পর্যায়ক্রমে সবগুলো নার্সিং কলেজ/ইনস্টিটিউট চয়েস দেওয়া যায়। ঢাকায় বিএসসি নার্সিং কলেজ ২ টি (ঢাকা নার্সিং কলেজ এবং কলেজ অফ নার্সিং, শের ই বাংলা নগর)। এবং ডিপ্লোমা ইন নার্সিং & মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউট ১ টি (মিটফোর্ড নার্সিং ইন্সটিটিউট, ঢাকা)। এই গুলোতে চান্স পেতে হলে বেশি মার্ক পেতে হবে। ঢাকার বাইরে তুলনামূলক ভাবে অল্প নম্বর পেয়ে চান্স পাওয়া যায়। বিগত বছরগুলোর অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, মেয়েদের জন্য ৮০+ পেলে চান্স পাওয়া আশা করা যায়। কিন্তু, ছেলেদের চান্স পেতে হলে ৯০+ মার্ক পেতে হয়।
প্রশ্নঃ ৬। আলাদা আলাদা ভাবে পরীক্ষা হবে নাকি একই সাথে?উত্তরঃ একই দিনে, একই সময়ে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আপনি যেকোনো একটি কেন্দ্রে পরীক্ষা দিলেই হলো। পরীক্ষার কেন্দ্র এডমিট কার্ডে লেখা থাকবে। যেই কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক/সুবিধা হয়, সেখানেই পরীক্ষা দিতে পারবেন। আপনার প্রাপ্ত নম্বর এবং কলেজ/ইন্সটিটিউট চয়েস এর পর্যায়ক্রমের উপর নির্ভর করে আপনি কোন নার্সিং কলেজ/ইনস্টিটিউটে চান্স পাবেন।
প্রশ্নঃ ৭। পরীক্ষায় কি নেগেটিভ মার্কিং আছে?উত্তরঃ নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্কিং নেই। অর্থাৎ ভুল উত্তর দাগালে তার জন্য কোনো মার্ক/নম্বর কাটা যাবে না/মার্ক মাইনাস করা হবে না।
প্রশ্নঃ ৮। কীভাবে পড়লে চান্স পাওয়া যায়?উত্তরঃ সর্বপ্রথম মূল বই পড়ুন। এবং সহায়ক হিসেবে ১/২/৩ টি গাইড (সাধ্যমতো) পড়তে পারেন। আমাদের গ্রুপের এবং পেইজের পোস্ট গুলোতে কি কি বিষয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে, সেগুলো নিয়ে অনেক পোস্ট আছে। গ্রুপের অপশনের পোস্ট গুলো নিয়মিত দেখবে। সহায়ক বই হিসেবে আপনি মেডিকন নার্সিং ভর্তি গাইড ফলো করতে পারেন। কেন আমরা মেডিকন এর কথা বলছি, তারজন্য নিচের আর্টিকেলটি পড়ে দেখতে পারেন।
নার্সিং ভর্তি গাইড ও নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে কিছু কথা
প্রশ্নঃ ৯। নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন বলেন?উত্তরঃ নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন।
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি+ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি:বাংলা- ২০ ইংরেজি- ২০ সাধারণ গণিত- ১০ সাধারণ জ্ঞান- ২৫ সাধারণ বিজ্ঞান – ২৫ মোট= ১০০ নম্বর
বিএসসি ইন নার্সিং:বাংলা- ২০ ইংরেজি- ২০ সাধারণ গণিত- ১০ সাধারণ জ্ঞান- ২০
সাধারণ বিজ্ঞান (পদার্থ, রসায়ন, জীব) – ৩০
মোট= ১০০ নম্বর
প্রশ্নঃ ১০। মানবিক ও বাণিজ্য বা কারিগরি বা উন্মুক্ত শাখা থেকে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা দেওয়া যায় কি?উত্তরঃ অবশ্যই। মানবিক, বাণিজ্য, বিএম, কারিগরি ও উন্মুক্ত থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় ২০২১ অথবা ২০২২ ইংরেজি সালে এবং এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় ২০১৯ অথবা ২০২০ ইংরেজি সালে যেকোন বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হতে হবে। এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় সর্বমোট নূন্যতম জিপিএ (GPA) ৬.০০ থাকতে হবে। তবে কোন একটি পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ২.৫০ এর কম গ্রহণযোগ্য হবে না। কিন্তু বিএসসি তে পারবেন না।
নার্সিং ভর্তি তথ্য ও নার্সিং সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর
প্রশ্নঃ ১১। ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য কি?উত্তরঃ ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারির মধ্যে পার্থক্যঃ
মিডওয়াইফারি বা Midwifery একটি ইংরেজি শব্দ, বাংলায় এর অর্থ ধাত্রীবিদ্যা। অর্থাৎ আপনি যদি মা ও শিশুর স্বাস্থ্য এবং বেবি ডেলিভারি রিলেটেড নার্স হতে চান, তাহলে আপনি মিডওয়াইফারিতে আবেদন করতে পারেন।
মিডওয়াইফারি কোর্সের নার্সদের Midwives বা বাংলায় প্রশিক্ষিত ধাত্রী বলা হয়। একজন মিডওয়াইফ ফ্যামিলি প্লানিং, প্রসবপূর্ব-কালীন, গর্ভ-কালীন এবং গর্ভ-পরবর্তী সময়ে এবং নবজাতকের স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে থাকেন।
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?