if you want to remove an article from website contact us from top.

    নিচের কোন কৌশলটি সামষ্টিক মূল্যায়নে মূলত ব্যবহৃত হয়?

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে নিচের কোন কৌশলটি সামষ্টিক মূল্যায়নে মূলত ব্যবহৃত হয়? পান।

    মূল্যায়ন কাকে বলে? মূল্যায়ন কত প্রকার ও কি? মূল্যায়নের প্রয়োজনীয়তা

    মূল্যায়ন কাকে বলে? মূল্যায়ন বলতে বোঝায় শিক্ষার্থীর কৃতিত্বের গুণগত ও পরিমাণগত মাত্রা নিরূপণ। মূল্যায়ন কত প্রকার ও কি? মূল্যায়নের প্রয়োজনীয়তা

    মূল্যায়ন কাকে বলে? মূল্যায়ন কত প্রকার ও কি? মূল্যায়নের প্রয়োজনীয়তা

    by - My Syllabus Notes on - ৫/২৮/২০২২ ০৭:০০:০০ AM

    মূল্যায়ন কাকে বলে :-

    মূল্যায়নের ইংরেজি প্রতিশব্দ Evaluation. ব্যাপক অর্থে Evaluation is the act of planing value of something.

    মূল্যায়ন শব্দের সাধারণ অর্থ মূল্য আরোপ বা মূল্য বিচার। কোনো গুণ বা বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে বিভিন্ন ব্যক্তির মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় বা তাদের অর্থপূর্ণ মূল্যমান নির্ধারণ পদ্ধতি হলো মূল্যায়ন।

    মূল্যায়ন বলতে বোঝায় শিক্ষার্থীর কৃতিত্বের গুণগত ও পরিমাণগত মাত্রা নিরূপণ। শিক্ষাবিশেষজ্ঞগণ মূল্যায়নকে বিভিন্নরূপে সংজ্ঞায়িত করেন।

    Gronland & Limn-এর মতে,

    শিক্ষা উদ্দেশ্যের কতটুকু শিক্ষার্থীরা অর্জন করতে পেরেছে তা নির্ণয়ের সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যার ধারাবাহিক প্রক্রিয়া হলো মূল্যায়ন।

    R.N.Patel বলেন-

    যে ধারাবাহিক অবিচ্ছিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পূর্বে শনাক্তকৃত ও বর্ণিত শিক্ষার সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যগুলো কতটুকু অর্জিত হয়েছে, শ্রেণিকক্ষে প্রদত্ত শিখন অভিজ্ঞতা বা পাঠদান কতটুকু কার্যকর হয়েছে এবং শিক্ষার লক্ষ্য কত উত্তমভাবে অর্জিত হয়েছে তা নির্ণয় করার পন্থাকেই মূল্যায়ন বলে।

    শিক্ষা মনোবিজ্ঞানীদের -

    Evaluation is the systematic process of determining the extent to which educational objectives are achieved by the learners.

    অর্থাৎ মূল্যায়ন বলতে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীরা শিক্ষার লক্ষ্যের পথে কতটুকু অগ্রসর হয়েছে তাকে বোঝায়।

    অধ্যাপক মনোরো মূল্যায়ন সম্পর্কে একটি ধারণা প্রদান করেন। তিনি বলেন-

    মূল্যায়ন দ্বারা কোনো ব্যক্তির/শিক্ষার্থীর শুধু বিষয়বস্তুর ওজনের পরিমাপ বোঝায় না, শিক্ষার্থীর ব্যক্তিত্বের ক্রমবিকাশ এবং শিক্ষার মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী পরিমাণে অর্জিত হয়েছে সে পরিমাপও বোঝায়।

    মূল্যায়ন কত প্রকার ও কি :-

    শিক্ষার্থী মূল্যায়ন দুই ধরনের

    ১. ধারাবাহিক মূল্যায়ন / গঠনকালীন মূল্যায়ন (Formative Assessment)

    ২. চূড়ান্ত মূল্যায়ন / সামষ্টিক মূল্যায়ন (Summative Assessment)

    ধারাবাহিক বা গঠনকালীন মূল্যায়ন :-

    পাঠ চলাকালীন শিক্ষার্থীর অগ্রগতি যাচাই করে প্রয়োজনীয় নিরাময়মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য যে মূল্যায়ন তাই ধারাবাহিক মূল্যায়ন।

    পাঠ চলাকালীন শ্রেণিকক্ষে এই মূল্যায়ন হয়ে থাকে এবং চূড়ান্ত মূল্যায়নের পূর্ব পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে এই মূল্যায়ন চলতে থাকে। এই মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর সবলতা ও দুর্বলতা চিহ্নিত করে ফিডব্যাক প্রদানের মাধ্যমে তাদের চূড়ান্ত মূল্যায়নের জন্যে উপযুক্ত করে গঠন করা হয়।

    এ মূল্যায়নের উদ্দেশ্য হলো ভবিষ্যৎ শিখনকে আরো বেশি কার্যকর করা। এ ধরনের মূল্যায়নকে শিখনের জন্য মূল্যায়ন বা Assessment for Learning বলা হয়। এ মূল্যায়ন শ্রেণিকক্ষে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক হতে পারে।

    আরও পড়ুন :-সমস্যা সমাধান পদ্ধতি কী?

    চূড়ান্ত মূল্যায়ন বা সামষ্টিক মূল্যায়ন :-

    নির্দিষ্ট সময় বা পর্যায় সমাপ্তিতে শিক্ষার্থীর অগ্রগতি যাচাই করা হলো চূড়ান্ত মূল্যায়ন বা সামষ্টিক মূল্যায়ন।

    এ মূল্যায়ন দ্বারা শিক্ষার্থীদের পাস বা ফেল নির্ধারণ করা হয়ে থাকে এবং তাদের সাফল্যের তুলনামূলক অবস্থা নির্ণয় করে মেড বা সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।

    এ মূল্যায়ন শেষে শিক্ষার্থীদের ভুল-ত্রুটি সংশোধন করে শিখন সহায়তা দেওয়ার কোনো সুযোগ থাকে না। তাই এ মূল্যায়নকে শিখনের মূল্যায়ন বা Assessment of Learning বলা হয়।

    মূল্যায়নের প্রয়োজনীয়তা :- 

    ভাষা ও সাহিত্য শিক্ষার ক্ষেত্রে মূল্যায়নের প্রয়োজন আছে। কতকগুলো নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভাষা ও সাহিত্য শেখানো হয়। সেই লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যসমূহ কতটুকু অর্জিত হয়েছে তা পরিমাপ করা হয় মূল্যায়নের মাধ্যমে। ভাষা ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন, সাহিত্যের রসানুভুতির আস্বাদন, বিষয়বস্তুর ভাব উপলব্ধিতে সক্ষমতা অর্জন, শিক্ষার্থীদের চিন্তন, মনন, লিখন, কখন ইত্যাদি বিষয়ে উন্নতি সাধনই হচ্ছে ভাষা ও সাহিত্য শিক্ষণের মূল উদ্দেশ্য।

    শিক্ষার্থীর ভাষাজ্ঞান ও সাহিত্য চেতনার উৎকর্ষ সাধন মূল্যায়ন দ্বারাই সম্ভব। শিক্ষার্থীর শিখন অগ্রগতি, সফলতা ও ব্যর্থতা যাচাই করা হয় মূল্যায়নের দ্বারা। এটি একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে ভাষার বিভিন্ন দিক ও দক্ষতাগুলো শিক্ষার্থীরা কতটুকু অর্জন করেছে- তা নির্ণয় করা যায়।

    আরও পড়ুন :- ভূমিকাভিনয় পদ্ধতি কি?

    কোনো শিক্ষণীয় বিষয়ে শিক্ষার্থীর অগ্রগতি, সাফল্য ও দুর্বলতা জেনে তা প্রতিবিধান বা নিরাময়ের জন্য তাকে পরামর্শ প্রদান করা মূল্যায়নের উদ্দেশ্য। এছাড়াও -

    মূল্যায়নের মাধ্যমে বিভিন্ন শিক্ষার্থীর বিশেষ ধরনের সামর্থ্য ও দক্ষতা আবিষ্কার করা যায় এবং কোন ধরনের শিক্ষা বা কাজ তার জন্যে উপযোগী তা নির্ধারণ করা যায়।

    মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর আগ্রহ প্রবণতা, ইচ্ছা, রুচি, চিন্তাধারা, অভ্যাস ইত্যাদি সম্পর্কে অবহিত হয়ে প্রয়োজনীয় ফিডব্যাক দেওয়া সম্ভব।

    শ্রেণি অনুযায়ী শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যসূচির উপযোগিতা যাচাই করে ভবিষৎ কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা যায়।।

    উপযুক্ত মূল্যযাচাই পদ্ধতির সাহায্যে শিক্ষার্থীর মানসিক শক্তির পরিমাপ করা যায় এবং বেশি উপযোগী শিক্ষা সম্পর্কে তাকে নির্দেশনা দেওয়া সম্ভব হয়।

    শিক্ষার্থী সম্পর্কে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে মূল্যায়ন সহায়তা করে।

    শিক্ষার্থীর দৈহিক, মানসিক, আবেগিক ও ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট্যগুলো পরিমাপ করা যায় মূল্যায়নের মাধ্যমে।

    মূল্যায়ন কোনো বিষয়ের তুলনামূলক ব্যাখ্যা করে।

    কোনো সমস্যার বিজ্ঞানসম্মত সমাধান দেয় মূল্যায়ন।

    ভাষা শেখায় মূল্যায়ন একটি ধারাবাহিক ও অবিরত প্রক্রিয়া। ধারাবাহিক ও চূড়ান্ত উভয় প্রকার মূল্যায়নই ভাষা শেখায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং শিখন অগ্রগতি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে। তাই সামষ্টিকভাবে বলা যায়,

    সূত্র : www.mysyllabusnotes.com

    সামষ্টিক মূল্যায়ন

    01750781515 ; proshikkhon.info@gmail.com

    সামষ্টিক মূল্যায়ন

    Ad DPEd Hand-note

    English PK Hand-note; Unit-7 Reading Skill

    Q. What is reading? Why is reading important for l ...

    English PK Hand-note; Unit-6 Speaking skills

    Q. Write definitions of controlled guided and free ...

    English PK Hand-note; Unit-5 Listening Skill

    Q. Why is listening skill important? as a teacher ...

    Subject-based Training

    প্রাথমিক বিজ্ঞান শিখন শেখানো সামগ্রী পরিচিতি

    Introduction Teaching and Learning Materials of El ...

    প্রাথমিক বিজ্ঞান শিক্ষাক্রম প্রণয়ন প্রক্রিয়া

    The process of formulating the primary science cur ...

    বিজ্ঞান প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য

    The purpose of elementary science training বর্তমান ...

    বিজ্ঞাপন DPEd Exam

    ডিপিএড মৌখিক পরীক্ষা ও বিষয়বোর্ড

    DPEd Oral examination (Viva Voce) And Subject Boar ...

    পাঠ সমীক্ষা (Lesson Study)

    Lesson Study : Objectives, Implementation and How ...

    কর্মসহায়ক গবেষণা (Action Research)

    Action Research : Steps, Rubric and How to write ক ...

    Tags

    ইংরেজি এসকে নোট ইংরেজি পিকে নোট ইনকোর্স প্রশ্নপত্র ইন্ডাকশন প্রশিক্ষণ এম.এড এমসিকিউ কবিতা কারিকুলাম স্টাডিজ কুইজ গণিত এসকে নোট গণিত পিকে নোট গল্প চারু ও কারুকলা নোট ডাউনলোড ডিপিএড পিডিএফ বই-২০২০ ডিপিএড মূল্যায়ন পরিপত্র পিটিআই বইপড়া কর্মসূচি পেশাগত-১ নোট পেশাগত-২ নোট পেশাগত-৪ নোট প্রাথমিক ইবুক প্রাথমিক প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল প্রাথমিক শিক্ষাক্রম বাংলা এসকে নোট বাংলা পিকে নোট বাংলা বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ বাওবি এসকে নোট বাওবি পিকে নোট বি.এড বিজ্ঞান এসকে নোট বিজ্ঞান পিকে নোট বৈশ্বিক শিক্ষা ভাইভা প্রস্তুতি মাধ্যমিক শিক্ষাক্রম শারীরিক শিক্ষা নোট শিক্ষক সংস্করণ শিক্ষা মনোবিজ্ঞান শিক্ষায় গবেষণা শিক্ষায় নীতি কৌশল ও নেতৃত্ব শিশুতোষ গল্প সঙ্গীত প্রশিক্ষণ সফ্‌টওয়্যার সামাজিক বিজ্ঞান ৪র্থ টার্ম

    Our Visitor

    1 5 1 3 8 7 Users Today : 293

    Users Yesterday : 269

    Users This Year : 5590

    Total Users : 151387

    Views Today : 724

    Views Yesterday : 832

    Views Last 7 days : 6452

    Views Last 30 days : 14453

    Views This Month : 7493

    Who's Online : 1

    Summative evaluation

    সামষ্টিক মূল্যায়ন কী?

    সামষ্টিক মূল্যায়ন টার্মটি চূড়ান্ত বা প্রান্তিক মূল্যায়ন নামেও পরিচিত। একটি নির্দিষ্ট কোর্স শেষে শিক্ষার্থীর শিখন অর্জন চূড়ান্তভাবে যাচাই করার উদ্দেশ্যে যে মূল্যায়ন করা হয়, তাকেই সামষ্টিক মূল্যায়ন বলা হয়। এ মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিখন অর্জনের তুলনামূলক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানা যায়৷ চূড়ান্ত বা সামষ্টিক মূল্যায়ন একটি নিদিষ্ট সময়ের শেষেও নেওয়া যায়৷ কোন শিক্ষা পরিকল্পনা বা শিক্ষা কার্যক্রমের শেষে এসে যে মূল্যায়ন করা হয় তাকে সামষ্টিক মূল্যায়ন বলে।

    সামষ্টিক মূল্যায়নের সংজ্ঞা

    আর. এন প্যাটেলের এর মতে- “কোন কর্মকান্ড সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ও সর্বশেষ মূল্যায়ন বা সিদ্ধান্ত কে সামষ্টিক মূল্যায়ন বলে”।

    এর প্রাথমিক উদ্দেশ্যসমূহ- গ্রেড নির্ণয়, শিক্ষণ দক্ষতার বিচার, শিক্ষাক্রমের পর্যালোচনা, ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনায় উপযুক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ, শিক্ষার্থীর পারদর্শিতা সামগ্রিকভাবে মূল্যায়ন, শিক্ষণ পদ্ধতির কার্যকারিতা যাচাই ইত্যাদি ।

    সামষ্টিক বা চূড়ান্ত মূল্যায়নের বৈশিষ্ট্য

    সামষ্টিক মূল্যায়ন আনুষ্ঠানিকভাবে করা হয়।

    শিক্ষার্থীর শিখন অগ্রগতি সম্পর্কে সার সংক্ষেপ পাওয়া যায়।

    একটি নির্দিষ্ট সময় যেমন : বছর, ৩ মাস, ৬ মাস ইত্যাদি শেষে এ মূল্যায়ন করা হয়৷

    এ মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের নম্বর/মাকর্স প্রদান করে শিক্ষার্থীদের শিখনের তুলনামূলক চিত্র পাওয়া যায়৷

    এ মূল্যায়নে শিক্ষার্থীদের শ্রেণিতে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থান অধিকার উল্লে­খ থাকে৷ কখনও গ্রেড দেওয়া হয়৷

    এ মূল্যায়নে শিক্ষার্থীদের পাশ ও ফেল নির্ধারণ করা হয়৷ যারা পাশ করে তাদের কোন কোন ক্ষেত্রে সার্টিফিকেট ও পুরস্কার দেওয়া হয়৷

    এ মূল্যায়নের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব বা পারদর্শিতা মূল্যায়ন৷

    চূড়ান্ত মূল্যায়ন অভীক্ষা প্রয়োগ করে বা প্রজেক্টের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়।

    এটি শিক্ষার্থী কর্তৃক নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে দক্ষতা অর্জনের চূড়ান্ত অবস্থার মূল্যায়ন।

      সামষ্টিক বা চূড়ান্ত মূল্যায়নের সীমাবদ্ধতা

    এ মূল্যায়ন অনেকক্ষেত্রে পাশনির্ভর পরীক্ষা হিসেবে বিবেচিত হয়৷ ধারাবাহিক মূল্যায়ন ব্যতীত এ পদ্ধতি এককভাবে শিক্ষার্থীর যোগ্যতা অর্জন সফল না হওয়ার সম্ভাবনা থাকে৷দুর্বল শিক্ষার্থীদের নিরাময়মূলক ব্যবস্থা নিয়ে শিখন ঘাটতি দূরীকরণের সুযোগ থাকে না৷এ মুল্যায়নে শিক্ষার্থীর আচরণের যে দিকগুলো আসা উচিত তা হল জ্ঞান, দক্ষতা ও অনুভূতি৷ প্রচলিত চূড়ান্ত মূল্যায়নে সাধারণত জ্ঞান অর্জনমূলক আচরণ যাচাই করা হয়৷

    সামষ্টিক বা চূড়ান্ত মূল্যায়নে ব্যবহৃত উপকরণ

    ১. লিখিত পরীক্ষা : যেমন-  রচনামূলক ও নৈর্ব্যক্তিক অভীক্ষা।

    ২. মৌখিক পরীক্ষা : যেমন- ভর্তি পরীক্ষা বা এ ধরণের কোন পরীক্ষা ও পাবলিক পরীক্ষা।

    ৩. ব্যবহারিক পরীক্ষা

    ৪. এছাড়াও অ্যাসাইনমেন্ট, টার্ম পেপার বা কিউমুলেটিভ রেকর্ড সামষ্টিক মূল্যায়নে ব্যবহৃত হতে পারে।

    বাংলাদেশে প্রচলিত সামষ্টিক মূল্যায়ন

    সাময়িক মূল্যায়ন:

    প্রথম সাময়িক ও দ্বিতীয় সাময়িক কখন সম্পন্ন হয়?

    ৩-৪ মাস পরে প্রথম সাময়িক মূল্যায়ন হয়, ৬-৭ মাস পরে দ্বিতীয় সাময়িক মূল্যায়ন হয়৷

    বার্ষিক মূল্যায়ন:

    বছরের শেষে সমগ্র বইয়ের ওপর অনুষ্ঠিত হয৷

    মূল্যায়নের স্থান: নিজ বিদ্যালয়

    পরিচালনার দায়িত্ব:

    বিদ্যালয় পর্যায়ে পরিচালনার দায়িত্ব প্রধান শিক্ষক ও অন্যান্য শিক্ষকগণের এবং উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসার পরীক্ষা পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে আসছে, স্ব-স্ব বিদ্যালয়ের বিষয় শিক্ষকগণ সামষ্টিক মূল্যায়নের জন্য প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করে থাকেন৷

    সূত্র : www.proshikkhon.net

    বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

    যদি বণ্টনব্যবস্থা ত্রুটিপূর্ণ ও বৈষম্যমূলক হয় তাহলে— i. অর্থনৈতিক সমস্যা বজায় থাকে ii. অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয় iii. বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়

    শিক্ষা

    এসএসসি পরীক্ষা–২০২১: সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুসারে

    এসএসসি পরীক্ষা–২০২১: সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুসারে বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | বহুনির্বাচনি প্রশ্ন

    লেখা:মো. আবুল হাছান, সিনিয়র শিক্ষকআদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল, ঢাকা

    প্রকাশ: ২৪ জুলাই ২০২১, ১৫: ০৮

    অধ্যায় ১০

    ১৩. যদি বণ্টনব্যবস্থা ত্রুটিপূর্ণ ও বৈষম্যমূলক হয় তাহলে—

    i. অর্থনৈতিক সমস্যা বজায় থাকে

    ii. অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়

    iii. বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়

    নিচের কোনটি সঠিক?

    ক. i ও ii খ. i ও iii

    গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii

    ১৪. উপযোগ বলতে কী বোঝায়?

    ক. মানুষের মোট চাহিদা

    খ. দ্রব্যের অভাব পূরণের ক্ষমতা

    গ. অভাবের মোট পরিমাণ

    ঘ. চাহিদা ও যোগানের সমষ্টি

    ১৫. উৎপাদন, বিনিয়োগ, বণ্টন ও ভোগের স্বাধীনতা কোন ধরনের অর্থনীতির বৈশিষ্ট্য?

    ক. পুঁজিবাদী খ. সমাজতান্ত্রিক

    গ. ইসলামি ঘ. মিশ্র

    ১৬. শফিকের এক ছেলে সরকারি স্কুলে ও এক মেয়ে বেসরকারি স্কুলে পড়ছে। বেসরকারি স্কুল থেকে সরকারি স্কুলে খরচ কম। এখানে কোন ধরনের অর্থনীতির ইঙ্গিত রয়েছে?

    ক. ধনতান্ত্রিক খ. সমাজতান্ত্রিক

    গ. মিশ্র ঘ. ইসলামি

    ১৭. কোন অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে মুক্তবাজার অর্থনীতি বলা হয়?

    ক. ইসলামি খ. ধনতান্ত্রিক

    গ. সমাজতান্ত্রিক ঘ. মিশ্র

    সঠিক উত্তরঅধ্যায় ১০: ১৩.ঘ ১৪.খ ১৫.ক ১৬.গ ১৭.খবাকি অংশ ছাপা হবে আগামীকাল

    শিক্ষা থেকে আরও পড়ুন

    পরীক্ষাএসএসসি পরীক্ষা

    মন্তব্য করুন

    এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে আরও পড়ুন

    অধ্যায় ২ : বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (৩১-৪০)

    অধ্যায় ২ : বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (২১-৩০)

    অধ্যায় ২ : বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (১১-২০)

    এসএসসির ফরম পূরণের সময় আবার বাড়ল

    শিক্ষা

    মনিপুর স্কুলে সভাপতির ছুটি ঘোষণা এখতিয়ারবহির্ভূত: ঢাকা বোর্ড

    বিশেষ প্রতিবেদকঢাকা

    প্রকাশ: ০৯ মার্চ ২০২৩, ১৬: ৩১

    রাজধানীর মনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের পরিচালনা কমিটির সভাপতি প্রতিষ্ঠানটিতে যে ছুটি ঘোষণা করেছিলেন, তাকে এখতিয়ারবহির্ভূত ঘোষণা করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। বোর্ডের পক্ষ থেকে ছুটি ঘোষণাকে সরকারের জারি করা নির্দেশনা অমান্য করার শামিল বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

    আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এসব বিষয় উল্লেখ করে মনিপুর স্কুলের পরিচালনা কমিটির সভাপতিকে একটি কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে।

    এতে ছুটি ঘোষণা ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে দায়িত্ব বুঝিয়ে না দেওয়ার কারণে সভাপতিকে কেন অব্যাহতি দেওয়া হবে না, সে বিষয়ে তিন দিনের মধ্যে জবাব চাওয়া হয়েছে। নোটিশটি বোর্ডের ওয়েবসাইটেও দেওয়া হয়েছে।

    মনিপুর স্কুলে প্রতিষ্ঠানপ্রধানের পদ নিয়ে পাল্টাপাল্টি অবস্থানের মধ্যেই বিবদমান দুটি পক্ষ পাল্টাপাল্টি ছুটি ঘোষণা করেছিল। এর মধ্যে পরিচালনা কমিটির সভাপতি এ কে এম দেলোয়ার হোসেনের পক্ষ থেকে ৭ মার্চ জারি করা এক নোটিশে ১৫ মার্চ পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়। আর পরদিন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. জাকির হোসেনের পক্ষ থেকে প্রধান শিক্ষকের সংরক্ষিত তিন দিনের ছুটি থেকে আজ বৃহস্পতিবার এক দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল।

    এ অবস্থায় আজ ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক অধ্যাপক আবু তালেব মো. মোয়াজ্জেম হোসেনের স্বাক্ষরে মনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের পরিচালনা কমিটির অস্থায়ী (‍অ্যাডহক) সভাপতি এ কে এম দেলোয়ার হোসেনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন

    মনিপুর স্কুলে অচলাবস্থা, পাল্টাপাল্টি ছুটি ঘোষণা

    এতে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) নির্দেশনা অনুযায়ী জ্যেষ্ঠতম শিক্ষক মো. জাকির হোসেনকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব প্রদানে অবহেলা করেন মনিপুর স্কুলের পরিচালনা কমিটির সভাপতি। এ ছাড়া ৯ মার্চ থেকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত সভাপতি যে ছুটি ঘোষণা দেন, সেটি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা সরকারি ছুটির লঙ্ঘন। মন্ত্রণালয়ের ওই প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠানপ্রধানের সংরক্ষিত ছুটি তিন দিন। সে ক্ষেত্রে সভাপতির ছুটি ঘোষণার বিষয়টি এখতিয়ারবহির্ভূত এবং সরকারের জারি করা নির্দেশনা অমান্য করার শামিল।

    ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার প্রথম আলোকে বলেন, এ কে এম দেলোয়ার হোসেন যা করেছেন, স্কুলের পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসেবে তিনি তা করতে পারেন না। এ জন্য তিন দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা সন্তোষজনক না হলে তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন

    মনিপুর স্কুলে জ্যেষ্ঠ শিক্ষককে ভারপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক করতে মাউশির নির্দেশ

    এদিকে ছুটি থাকলেও বিদ্যমান পরিস্থিতিতে আজ বৃহস্পতিবার মনিপুর স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকসহ অন্য শিক্ষকেরা প্রতিষ্ঠানটির মূল ক্যাম্পাসের বালিকা বিদ্যালয় অংশে যান। তবে তাঁরা সেটির ফটক বন্ধ পান। এরপর তাঁরা যান মূল ক্যাম্পাসের বালক বিদ্যালয় অংশে। তাঁরা সেখানে বেশ কিছুক্ষণ অবস্থান করেন।

    সূত্র : www.prothomalo.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 22 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন