প্রসঙ্গের মধ্যে থেকে যোগাযোগ
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে প্রসঙ্গের মধ্যে থেকে যোগাযোগ পান।
প্রসঙ্গের মধ্যে থেকে যোগাযোগ করি Archives
Tag: প্রসঙ্গের মধ্যে থেকে যোগাযোগ করি
CLASS 7 - বাংলা
৭ম শ্রেণির বাংলা ১ম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর (PDF) ২০২৩
প্রকাশক কোর্সটিকা
৭ম শ্রেণির বাংলা ১ম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর : পরিস্থিতি ১: আজ তুমি ও তোমার সহপাঠী সবার আগে ক্লাসে চলে এসেছ। ...
সম্পূর্ণ দেখুন
কুইক লিংক
ষষ্ঠ শ্রেণির সাজেশন
সপ্তম শ্রেণির সাজেশন
অষ্টম শ্রেণির সাজেশন
এসএসসি – ২০২৩ পরীক্ষা প্রস্তুতি
এইচএসসি – ২০২৩ পরীক্ষা প্রস্তুতি
WB মাধ্যমিক – ২০২৩ পরীক্ষা প্রস্তুতি
ডিগ্রি সকল বর্ষের সাজেশন
অনার্স সকল বর্ষের সাজেশন
মাস্টার্স ফাইনাল সাজেশন
প্রসঙ্গের মধ্য থেকে যোগাযোগ ৭ম/সপ্তম শ্রেনির নতুন বাংলা বই
প্রসঙ্গের মধ্য থেকে যোগাযোগ - ৭ম/সপ্তম শ্রেনির নতুন বাংলা বইয়ের ১ম অধ্যায়ের সকল প্রশ্নের সমাধান - Class 7 Bangla chapter 1 All Questions and Answers
প্রসঙ্গের মধ্য থেকে যোগাযোগ ৭ম/সপ্তম শ্রেনির নতুন বাংলা বই - ১ম অধ্যায়ের সকল প্রশ্নের সমাধান (PDF)
Author - MD OMAR FARUK
February 06, 20234 minute read
0
প্রসঙ্গের মধ্য থেকে যোগাযোগ - ৭ম/সপ্তম শ্রেনির নতুন বাংলা বই - ১ম অধ্যায়ের সকল প্রশ্নের সমাধান। Class 7 Bangla Chapter 1 All Questions and Solutions
সর্বনাম কাকে বলে?
সর্বনাম: নামের পরিবর্তে যে সকল শব্দ ব্যবহৃত হয় তাকে সর্বনাম বলে।যেমন: হস্তী প্রাণীজগতের সর্ববৃহৎ প্রাণী। তার শরীরটা যেন বিরাট এক মাংসের স্তুপ। এখানে ‘তার’ শব্দটি সর্বনাম। সাদিয়া ক্লাসের মেধাবী ছাত্রী। সে প্রতিদিন স্কুলে আসে।
সর্বনাম তিন প্রকার:১। সাধারণ সর্বনাম: যে সর্বনামগুলো আপন পরিবেশে অর্থাৎ ভাই-বোন, বাবা-মা, বন্ধু এবং ঘনিষ্ঠজনের সঙ্গে কথা বলতে ব্যবহৃত হয় তখন তাকে সাধারণ সর্বনাম বলে। যেমন: তুমি, তোমরা, সে, তারা ইত্যাদি।২। মানী সর্বনাম: যে সর্বনামগুলো বয়সে বড় কিংবা অপরিচিত কারো সাথে কথা বলতে ব্যবহৃত হয় তখন তাকে মানী সর্বনাম বলে । যেমন: আপনি, আপনারা, তিনি, তাঁরা ইত্যাদি।৩। ঘনিষ্ঠ সর্বনাম: কারো সঙ্গে অতি ঘনিষ্ঠতা বুঝাতে অথবা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করতে যে সর্বনাম ব্যবহৃত হয় তাকে ঘনিষ্ঠ সর্বনাম বলে। যেমন: তুই, তোরা, ও, ওরা ইত্যাদি।৩। ঘনিষ্ঠ সর্বনাম: কারো সঙ্গে অতি ঘনিষ্ঠতা বুঝাতে অথবা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করতে যে সর্বনাম ব্যবহৃত হয় তাকে ঘনিষ্ঠ সর্বনাম বলে ৷ যেমন: তুই, তোরা, ও, ওরা ইত্যাদি।পরিস্থিতি-১:
আজ তুমি ও তোমার সহপাঠী সবার আগে ক্লাসে চলে এসেছ। ক্লাসরুম একটু আগেই ঝাড়ু দেওয়া হয়েছে এবং মেঝে পানি দিয়ে মুছে দেওয়া হয়েছে, যা তুমি খেয়াল করোনি। ভেজা মেঝেতে তোমার জুতার ছাপ পড়ায়, বিদ্যালয়ের পরিছন্নতাকর্মী ওই জায়গাগুলোতে আবার মুছে দিতে থাকলেন। এ অবস্থায় তুমি তাকে কী বলবে এবং কীভাবে বলবে?
নমুনা উত্তর:
বিনয়ের সাথে বলবো, আপনি মেঝেটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করছেন আমি খেয়াল করেনি। যার জন্য মেঝেটা নোংরা হয়ে গেছে। দয়া করে আপনি আমাকে ক্ষমা করেন।
পরিস্থিতি-২:
বিশেষ প্রয়োজনে মাকে নিয়ে আত্মীয়ের বাড়ি যেতে হবে, যেখানে আগে কখনো যাওনি। সেই আত্মীয়রা থাকেতোমাদের বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে। ওই জায়গায় কীভাবে যাবে, আর ঠিকমতো পৌঁছানোর পর কার কার সাথে যোগাযোগ করবে?
নমুনা উত্তর:
আপনি কি দয়া করে বলবেন আমাদের কিভাবে আসতে হবে?
পৌঁছানোর পর: আত্মীয়ের বাড়িতে যারা আমার থেকে বয়সে বড় তাদের সাথে আপনি করে সম্বোধন করবো। এবং যারা আমার থেকে বয়সে ছোট তাদের কে তুমি করে সম্বোধন করবো ।
পরিস্থিতি-৩:
বাল্যববাহের একজন ব্যক্তি হতে যাচ্ছে। এ নিয়ে বন্ধুরা আলোচনা করুন এবং তা নির্ধারণ করুন যে আপনি বাল্যবাহকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করবেন এখন বন্ধুরা কার সাথে যোগাযোগ করবে এবং কী বলবে?
নমুনা উত্তর:
বাল্যবিবাহ প্রতিরোধের জন্য প্রথমেই আমরা স্কুলের প্রধান শিক্ষকের অথবা শ্রেণি শিক্ষকের সাথে কথা বলবো এবং তাদেরকে অবশ্যয় আপনি করে সম্বোধন করবো। যেমন: আমাদের স্কুলের এক সহপাঠী বাল্যবিবহের শিকার হচ্ছে। আপনি/আপনারা দয়াকরে যথাযথ পদক্ষেপ নেন। তখন তিনি/তাঁরা প্রশাসনের কাছে যেয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিবেন। অথবা প্রশাসন কিংবা পুলিশকে প্রয়োজনে স্বাক্ষী দিবো।
পরিস্থিতি-৪:
গুরুত্বপূর্ণ একজন ব্যক্তি নতুন করা হয়েছে। সে ও তার পরিবার এ আবার আগে আসে। আপনার বিদ্যালয় এবং এলাকা সম্পর্কে তা কিভাবে জানাবে?
নমুনা উত্তর:
প্রথমেই বলবো, তোমার নাম কি? তোমার পরিবারের সবাই কি ভালো আছে? তারপর বিদ্যালয়ের প্রত্যেক শিক্ষকের পরিচয় এবং তাঁরা কোন কোন বিষয়ের উপর ক্লাস করান সে সম্পর্কে বলব। এবং এলাকার দর্শনীয় কিছু স্থান সম্পর্কে পরিচয় করানো । তাছাড়া বলতে পারি, তুমি কি বিকালে আমাদের এলাকায় ঘুরতে যাবে?
পরিস্থিতি-৫:
একটি বিষয় নিয়ে আপনার দুই বন্ধুর মতের পার্থক্য হয়েছে এবং তাদের মধ্যে তর্কাতর্কি হচ্ছে। বেশ কিছুক্ষণ ধরে এ অবস্থা চলায় তুমি এগিয়ে গেলে এবং তাদেরকে শান্ত করতে চাইলে। তোমার ভূমিকা ও কথা কী হবে?
নমুনা উত্তর:
আমি প্রথমেই তাদেরকে তুমি বলে সম্বোধন করবো এবং নিরপেক্ষ অবস্থানে থেকে তাদের ঝগড়া লাগার কারণটা ভালো করে জানবো। এবং তাদেরকে বুজাবো যে, ঝগড়া করা ভালো না এতে ক্ষতি ছাড়া কারোই লাভ হবে না। তোমরা যেহেতু বন্ধু, একসাথে খেলাধুলা করো সাময়িক ভুল বোজাবুঝি হতেই পারে। এখন তোমরা ঝগড়া বন্ধ করে দাও ।
পরিস্থিতি-৬:
তোমার কাছাকাছি এলাকায় আগুন লেগেছে। এ রকম জরুরি অবস্থায় কার কার সাথে কিংবা কোন সেবাসংস্থার সাথে যোগাযোগ করবে এবং কীভাবে যোগাযোগ করবে?
নমুনা উত্তর:
প্রথমেই আমি চেষ্টা করবো ফায়ার সার্ভিস এর নাম্বার সংগ্রহ করা যদি না থাকে সেক্ষেত্রে এলাকার বড় ভাইয়ের কাছে অথবা পাড়া প্রতিবেশি কারো কাছ থেকে নাম্বারটি সংগ্রহ করতে পারি। যেহেতু তারা আমার থেকে বয়সে বড়, আপনি বলে সম্বোধন করবো যে দয়াকরে আপনি ফায়ার সার্ভিস এর নাম্বারটি দিতে পারবেন? নাম্বারটি নিয়ে ফায়ার সার্ভিসে ফোন দিবো। তাঁরা যেহেতু দেশের সেবায় নিয়োজিত অর্থাৎ সম্মানীয় ব্যক্তি। তাদের সাথে আপনি করে কথা বলবো। এভাবে বলতে পারি, আমার বুলতাঁরা এলাকায় ৭নং ওয়ার্ডে আগুল লেগেছে আপনারা কি দয়া করে দ্রুত আসবেন?
প্রসঙ্গের মধ্য থেকে যোগাযোগ ৭ম/সপ্তম শ্রেনি, প্রসঙ্গের মধ্য থেকে যোগাযোগ ৭ম/সপ্তম শ্রেনি, প্রসঙ্গের মধ্য থেকে যোগাযোগ ৭ম/সপ্তম শ্রেনি, প্রসঙ্গের মধ্য থেকে যোগাযোগ ৭ম/সপ্তম শ্রেনি
যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিবেচ্য নয়টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
মানুষ সামাজিক জীব হিসেবে একে অন্যের সাথে বিভিন্ন কারনে যোগাযোগ করার প্রয়োজন পড়ে। আজকে আমরা জানবো যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিবেচ্য নয়টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং ফলপ্রসু
বাংলা ষষ্ঠ শ্রেণি January 11, 2023
যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিবেচ্য নয়টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
By আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া2 Comments
মানুষ সামাজিক জীব হিসেবে একে অন্যের সাথে বিভিন্ন কারনে যোগাযোগ করার প্রয়োজন পড়ে। আজকে আমরা জানবো যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিবেচ্য নয়টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং ফলপ্রসু যোগাযোগের বিষয়গুলো জানবো।
মানব জীবনে যোগাযোগের গুরুত্ব অনেক। সঠিক পদ্ধতিতে যোগাযোগ করা কার্যক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। কার সাথে কখন কিভাবে যোগাযোগ করতে হবে সেটা জানা অত্যাবশ্যক। সেই নিয়েই অধ্যয়ন ডট কম এর আজকের আয়োজন।
পাঠ্যসূচী
যোগাযোগ কি?
যোগাযোগ হল তথ্য আদান প্রদান করার উপায়। মানুষ তার নিজের কোনো তথ্য অন্যের কাছে আদান প্রদান করাকেই যোগাযোগ বলা যেতে পারে।
মানুষ থেকে মানুষ বা যন্ত্র থেকে যন্ত্রে তথ্য প্রেরণ এবং গ্রহণ করাকেই যোগাযোগ বলা হয়।
যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিবেচ্য
মানুষ থেকে মানুষে যোগাযোগ করার ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয় রয়েছে। সামাজিক জীব হিসেবে এই সকল বিষয় বিবেচনায় নিয়ে যোগাযোগ রক্ষা করলে তা শতভাগ কার্যকর হয় এবং ফলপ্রসু হয়।
আজকে আমরা জানবো যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিবেচ্যগুলো কি কি এবং কিভাবে তা নিজের জীবনে প্রয়োগ করে সঠিক পদ্ধতিতে যোগাযোগ রক্ষা করা যেতে পারে।
যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিবেচ্য নয়টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
নমুনা উত্তর: যোগাযোগের ক্ষেত্রে যেসকল বিষয় বিবেচ্য
১. ব্যক্তির বয়স ও তার সাথে সম্পর্কের ধরন অনুযায়ী সম্বোধন করা।
২. গলার স্বর: উচ্চস্বরে বা অনেক নিচু স্বরে কথা না বলা।
৩. ইতিবাচক অঙ্গভঙ্গি: হাত, পা, এবং শারীরিক অঙ্গভঙ্গি এমন থাকা যেন তা অসম্মান না বোঝায় ।
৪. অন্য ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বিবেচনা করা।
৫. যে বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে সে প্রসঙ্গের মধ্যে থেকে কথা বলা।
৬. চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলা।
৭. অযাচিত/ব্যক্তিগত প্রশ্ন না করা
৮. সম্মানজনক শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা।
৯. স্থান ও পরিস্থিতির রীতিনীতি বিবেচনা করা।
তোমাদের জন্য এই আর্টিকেলগুলো নিয়মিত আপডেট করা হবে। সব সময় অধ্যয়ন ডট কম এর সাথেই থাকো এবং শিখতে থাকো অজানা সব তথ্য।
আমাদের প্রকাশিত সকল তথ্য সবার আগে পাওয়ার জন্য ফেসবুকে আমাদের পেইজটি লাইক ও ফলো করে রাখুন এবং ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে নিন।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর
Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Email Telegram
এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বভরা প্রাণ
পানির সঙ্গে বন্ধুতা
বিশ্বভরা প্রাণ পানির সঙ্গে বন্ধুতা দেহঘড়ির কলকব্জা
VIEW 2 COMMENTS
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?