if you want to remove an article from website contact us from top.

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা পান।

    ১৭ ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    আজ ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৩। আপনারা যারা 17 মার্চ উপলক্ষে জাতীয় শিশু দিবস রচনা প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করতে চান। তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট এ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন রচনা ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা ১০০০/৫০০ শব্দ উল্লেখ করা হয়েছে। এ রচনার মাধ্যমে আপনারা জাতীয় শিশু দিবস রচনা এ অংশগ্রহণ করতে পারবেন। Contents … ১৭ ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা Read More »

    ১৭ ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    Leave a Comment / দিবস, রচনা / By Tech Tips

    আজ ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৩। আপনারা যারা 17 মার্চ উপলক্ষে জাতীয় শিশু দিবস রচনা প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করতে চান। তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট এ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন রচনা ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা ১০০০/৫০০ শব্দ উল্লেখ করা হয়েছে। এ রচনার মাধ্যমে আপনারা জাতীয় শিশু দিবস রচনা এ অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

    Contents

    1 বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস

    2 জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    3 বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    4 বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    5 ১৭ ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    6 বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা ১০০০ শব্দ

    7 জাতীয় শিশু দিবস রচনা pdf

    8 বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন রচনা

    9 বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস

    আজ বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিবস ২০২৩। বাংলাদেশের সবাই বঙ্গবন্ধুর ১০২ তম জন্মদিনে বিভিন্নভাবে তিনটি আয়োজন করেছে। অনেকেই জানেন না বঙ্গবন্ধু ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। আর যদি তিনি বেঁচে থাকতেন তাহলে তার বয়স হত ১০২ বছর। বঙ্গবন্ধু মৃত্যুবরণ করেন ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তার নিজ বাসভবনে।

    অন্যদিকে বাংলাদেশের জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে কোন দিবস ছিল না। পরবর্তীতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসা ও মানুষের মাঝে শিশুদের প্রতি জনসচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য জাতীয় শিশু দিবস ঘোষণা করা হয়। শুরুর দিকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে কোন ছুটির দিন ছিল না। কিন্তু পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিবস ও শিশু দিবস কে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়।

    জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    ১৭ মার্চ বাংলাদেশে পালিত হয় জাতীয় শিশু দিবস। এই দিনটি উপলক্ষে বাংলাদেশের সরকারি সকল প্রতিষ্ঠান রচনা প্রতিযোগিতা করা হয়ে থাকে। তার জন্য আজকের এই পোস্টের জাতীয় শিশু দিবস রচনা উল্লেখ করা হয়েছে। তাই নিচে থেকে সংগ্রহ করে নিন জাতীয় শিশু দিবস রচনা। জাতীয় শিশু দিবস রচনা বাংলাদেশ pdf ডাউনলোড করে নিন।

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিবস অন্যদিকে জাতীয় শিশু দিবস পালন করা হয়। তাই আজকের এই পোস্টে বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা উল্লেখ করেছি আমরা। আপনি যদি বিভিন্ন রচনা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে চান তাহলে আজই সংগ্রহ করে নিন বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জন্ম দিবস রচনা। নিচে দেখুন বাংলাদেশের জাতীয় শিশু দিবস রচনা।

    বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    আজকের পোস্টে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা তুলে ধরা হয়েছে। তাই আপনি যদি ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা পেতে চান। তাহলে আজকের পোস্ট থেকে দেখে নিন ১৭ মার্চ এর রচনা। বঙ্গবন্ধু ও শিশু দিবস রচনা ভাল করে লিখে আপনি রচনা প্রতিযোগিতায় প্রথম হতে পারেন।

    আরও দেখুনঃ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন রচনা১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন রচনা১৭ মার্চ এর রচনা১৭ মার্চ কি দিবস – ১৭ মার্চ কেন পালন করা হয় জাতীয় শিশু দিবস কেন পালন করা হয় শিশুদের নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন ও পিকচার

    ১৭ ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা শুরু হচ্ছেঃ 

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা ১০০০ শব্দ

    ভূমিকা :‘আককের শিশু / পৃথিবীর আলোয় এসেছে আমরা তার তবে একটি সাজানো বাগান চাই।’

    প্রবীণ শিল্পীদের দরদভরা কণ্ঠে গান হয়ে একটা বিষয়েই আর্তি জানায়- শিশুর অধিকার কী? শিশুর অধিকার যেন আজ সবার মাঝে সোচ্চার কণ্ঠে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। আজকে যে শিশুটি জন্ম নিল একদিন সেই তো বড় হয়ে নামকরা সাহিত্যিক, স্বনামধন্য ডাক্তার, খ্যাতিমান শিল্পী বা জাতীয়খ্যাত বিজ্ঞানী হবে। কিন্তু কী দেখছি আমরা? তৃতীয় জাতীয়ের শিশুদের দিকে তাকালে তাদের নানা করুণচিত্র আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে। তারা ক্ষুধায় পায় না অন্ন, চিকিৎসার জন্য পায় না ওষুধ। শুধু তাই নয়- বাসস্থান ও শিক্ষার মতো মৌলিক অধিকারগুলো থেকেও তারা বঞ্চিত। এসব শিশুর কতজন কলে–কারখানায়, ক্ষেতে-খামারে শ্রমিকের কাজ করে, কতজন টোকাই, কতজন ক্ষুধা-অপুষ্টি আর রোগের কবলে পড়ে অকালে পৃথিবী থেকে বিদায় নেয়, কে রাখে তাদের খবর?

    জাতীয় শিশু দিবস কী? : জাতিসংঘ ১৯৫৪ সালে এ দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। প্রতিবছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার ‘জাতীয় শিশু দিবস’ পালন করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে ১৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিনটিকেই ‘শিশু দিবস’ হিসেবে পালিত হয়। এ দিবস পালনের উদ্দেশ্য হল – শিশু-কিশোরদের সঠিকভাবে গড়ে তুলতে হবে ও তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথনির্দেশ দিতে হবে।শিশু দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি : দ্বিতীয় জাতীয়যুদ্ধের বিভীষিকাময় ও বেদনাদায়ক স্মৃতি এ দিবসটির জন্ম দেয়। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপে শত শত ফুলের মত নিষ্পাপ শিশু মারা যায়। অনেক বড় শহর ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। হাজার হাজার শিশু অসহায় ও পিতৃমাতৃহীন হয়ে পড়ে। পঙ্গু ও বিকলঙ্গ হয় অনেকে। জাতিসংঘ কল্যাণ তহবিল (UNICEF) এই অসহায় শিশুদের কল্যাণ ও নিরাপত্তা বিধানে এগিয়ে আসে এবং জাতীয়বাসীর মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এ দিন সমগ্রিক আলোচনার মাধ্যমে জাতীয়ের বিভিন্ন দেশের শিশুদের সমস্যাবলি জাতীয় ফোরাম তুলে ধরে এবং সমাধানের পথ খুঁজে বের করে। তাই জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ১৯৫৪ সালে জাতীয়ব্যাপী দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।শিশু দিবসের তাৎপর্য : জাতীয় শিশু দিবসের তাৎপর্য গভীর ও ব্যাপক। তাই জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যেই সারা জাতীয়ে অক্টোবর মাসে প্রথম সোমবার পালিত হয় ‘জাতীয় শিশু দিবস’। এই দিবসটি পালনের উদ্দেশ্য হচ্ছে শিশুদের কল্যাণ-সাধন এবং তাদের নানাবিধ সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান করে তাদের মৌলিক অধিকার আদায় করা। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, জাতীয়ের অধিকাংশ মানুষ এখনও ‘জাতীয় শিশু দিবস’ সম্পর্কে সচেতন নয়। এর জন্যে এ দিবসটির কর্মসূচি এমনভাবে করতে হবে যেন জনগণ এর তাৎপর্য গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারে। কেবলমাত্র কাগজে-কলমে শিশুদের অধিকারের কথা লিখে সুফল পাওয়া সম্ভব নয়। তাই বাস্তবে এর রূপ দিতে হবে। এর জন্যে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে, এগিয়ে আসতে হবে আমাদের সবার। তৃতীয় জাতীয়ের সন্তানদের দিকে তাকালে একটা বিষয়ই ধরা পড়ে – জাতীয় শিশু দিবস, শিশু সনদ ইত্যাদি যেন আমাদের সন্তানদের জন্যই করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এর প্রয়োগ কতটুকু তা ভাববার বিষয়।

    সূত্র : tipsnetbd.com

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আজ

    ১৭ মার্চ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২তম জন্মবার্ষিকী। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করে থাকে সরকার।...

    জাতীয়

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আজ

    জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

    প্রকাশিত: ১২:৩০ এএম, ১৭ মার্চ ২০২২

    ছবি: সংগৃহীত

    ১৭ মার্চ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২তম জন্মবার্ষিকী। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করে থাকে সরকার।

    ১৯২০ সালের এই দিনে (১৭ মার্চ) তদানীন্তন ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন শেখ মুজিবুর রহমান। বাবার নাম শেখ লুৎফর রহমান, আর মা সায়েরা খাতুন। চার বোন ও দুই ভাইয়ের মধ্যে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন তৃতীয়। পরবর্তীতে ‘খোকা’ নামের এই শিশুটিই হয়ে ওঠেন নির্যাতিত-নিপীড়িত বাঙালির ত্রাতা ও মুক্তির দিশারি।

    বিজ্ঞাপন

    শেখ মুজিবুর রহমান গ্রামীণ সমাজের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আবেগ-অনুভূতি শিশুকাল থেকে প্রত্যক্ষ করেছেন। গ্রামের মাটি আর মানুষ তাকে প্রবলভাবে আকর্ষণ করতো। শৈশব থেকে তৎকালীন সমাজ জীবনে তিনি জমিদার, তালুকদার ও মহাজনদের অত্যাচার, শোষণ ও প্রজাপীড়ন দেখে চরমভাবে ব্যথিত হতেন। গ্রামের হিন্দু-মুসলমানদের সম্মিলিত সম্প্রীতির সামাজিক আবহে তিনি দীক্ষা পান অসাম্প্রদায়িক চেতনার। কিশোর বয়সেই রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।

    গোপালগঞ্জের মিশন স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে, তৎকালীন ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যোগ দিয়ে প্রথমবারের মতো গ্রেফতার হয়ে কারাবরণ করেন শেখ মুজিবুর রহমান। এরপর থেকে শুরু হয় তার সংগ্রামী জীবনের অভিযাত্রা।

    বিজ্ঞাপন

    বঙ্গবন্ধু সারাজীবন এদেশের মাটি ও মানুষের অধিকার আদায়ে সংগ্রাম করেছেন। বাঙালি জাতির মুক্তির জন্য জীবনের ১৪ বছর পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি থেকেছেন। দুইবার ফাঁসির মঞ্চে হয়েছেন মৃত্যুর মুখোমুখি। কিন্তু আত্মমর্যাদা ও বাঙালি জাতির অধিকারের প্রশ্নে কখনো মাথা নত করেননি।

    দীর্ঘ ২৩ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের পথপরিক্রমায় বঙ্গবন্ধু তার সহকর্মীদের নিয়ে ১৯৪৮ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এবং পরবর্তীতে ১৯৪৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গঠন করেন। ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৫৪- এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ’৬২- এর শিক্ষা আন্দোলন, ’৬৬- এর ছয় দফা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান পেরিয়ে ’৭০ সালের ঐতিহাসিক নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন।

    বঙ্গবন্ধুর সাহসী ও আপোষহীন নেতৃত্বে অনুপ্রাণিত হয়ে জেগে ওঠে নির্যাতিত-নিপীড়িত পরাধীন বাঙালি জাতি। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। যেখানে তিনি ঘোষণা করেন- ‘এবারের সংগ্রাম, আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম।’

    বিজ্ঞাপন

    বঙ্গবন্ধুর এই ঘোষণার পর দেশজুড়ে শুরু হয় সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হওয়ার আগে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু।

    এরপর নয় মাস রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে ৩০ লাখ শহীদের আত্মদান ও দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে অর্জিত হয় স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বিশ্বমানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের। বাংলা-বাঙালি-বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ এক ও অবিচ্ছেদ্য অংশ। শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা।

    বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও ১৯৭৫ সালে এ জাতির ভাগ্যে নেমে আসে আরেকটি কালরাত্রিতে। ওই বছরের ১৫ আগস্ট বিশ্বাসঘাতকদের নির্মম বুলেটে সপরিবারে নিহত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এরপর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী স্বাধীন বাংলাদেশে পাকিস্তানি ভাবধারার মূল্যবোধের বিস্তার ঘটানোর পাঁয়তারা চালায়। ইতিহাসের পাতা থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলতে শুরু করে নানা ষড়যন্ত্র। কিন্তু তার সংগ্রাম ও গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকার জন্য তা মুছে ফেলতে পারেনি। বাংলা ও বাঙালি যতদিন থাকবে, বঙ্গবন্ধু একইভাবে প্রজ্বলিত হবেন প্রতিটি বাঙালি হৃদয়ে, মুক্তিকামী ও শান্তিকামীর হৃদয়ে।

    বিজ্ঞাপন তাইতো কবি লিখেছেন-

    ‘যতকাল রবে পদ্মা, মেঘনা

    গৌরী, যমুনা বহমান

    ততকাল রবে কীর্তি তোমার

    শেখ মুজিবুর রহমান।’

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ঘোষিত ‘মুজিববর্ষ’ বাঙালি জাতির ইতিহাসে এক অনন্য মাইলফলক ও অভাবনীয় ঘটনা। এরই মধ্যে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ এ দিবসে নানা কর্মসূচির আয়োজন করেছে।

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও শিশু দিবসে কর্মসূচি

    বিজ্ঞাপন

    ১৭ মার্চ আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্য রয়েছে- বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টায় বঙ্গবন্ধু ভবন, দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় এবং সারাদেশে সংগঠনের সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন।

    এরপর সকাল সাড়ে ৭টায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ।

    সকাল সাড়ে ১০টায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের একটি প্রতিনিধি দল টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং দোয়া ও মিলাদ মাহফিল করবে।

    এছাড়া এদিন মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা ও গির্জাসহ সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে। এর মধ্যে বাদ জোহর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল হবে।

    সকাল ৮টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে গির্জায়, সকাল ৯টায় মিরপুর ব্যাপ্টিস্ট চার্চ, সকাল ১০টায় মেরুল বাড্ডার আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারে এবং বেলা ১১টায় ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে প্রার্থনা করা হবে।

    পরদিন শুক্রবার (১৮ মার্চ) দুপুর আড়াইটায় আলোচনা সভা করবে আওয়ামী লীগ। টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিসৌধ কমপ্লেক্সের এক নম্বর গেট সংলগ্ন প্রাঙ্গণে হবে এ সভা। এতে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    এসইউজে/জেডএইচ

    বঙ্গবন্ধু শুভ-জন্মদিন

    পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন jagofeature@gmail.com ঠিকানায়।

    সূত্র : www.jagonews24.com

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা ২০২৩

    আপনি কি বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস কবে, জাতীয় শিশু দিবসের ভাষণ, জাতীয় শিশু দিবসের প্রতিপাদ্য

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা ২০২৩

    আপনি কি বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস কবে, জাতীয় শিশু দিবসের ভাষণ, জাতীয় শিশু দিবসের প্রতিপাদ্য ২০২৩, জাতীয় শিশু দিবসের গুরুত্ব, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা ১০০০ শব্দ, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবসের ভাষণ সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। আজ আমরা আলোচনা করব বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা নিয়ে।

    চলুন আর দেরি না করে জেনে নেই বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস কবে, জাতীয় শিশু দিবসের ভাষণ, জাতীয় শিশু দিবসের প্রতিপাদ্য ২০২৩, জাতীয় শিশু দিবসের গুরুত্ব, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা ১০০০ শব্দ, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবসের ভাষণ।

    আরও পড়ুনঃ ১৭ মার্চ কি সরকারি ছুটি?

    পেজ সূচিপত্রঃ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস কবে

    জাতীয় শিশু দিবসের প্রতিপাদ্য ২০২৩

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    শেষ কথাঃ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস কবে | বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চ গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রতি বছর সারাদেশে ১৭ই মার্চে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস পালন করা হয়।

    জাতীয় শিশু দিবসের প্রতিপাদ্য ২০২৩ | বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা

    এই বছর ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস -২০২৩ এর প্রতিপাদ্য বিষয় হলঃ "বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের অঙ্গীকার, সকল শিশুর সমান অধিকার "।

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা | বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা ১০০০ শব্দ | জাতীয় শিশু দিবসের গুরুত্ব | জাতীয় শিশু দিবসের ভাষণ

    ভূমিকাঃ

    ''আজকের শিশু / পৃথিবীর আলোয় এসেছে

    আমরা তার তবে একটি সাজানো বাগান চাই''।

    প্রবীণ শিল্পীদের দরদ ভরা কন্ঠে গান হয় একটা বিষয়ের আরতি জানাই- শিশুর অধিকার কি? শিশুর অধিকার যেন আজ সবার মাঝে সোচ্চার কণ্ঠে ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। আজকে যে শিশুটি জন্ম নিল একদিন সেই তো বড় হয়ে নামকরা সাহিত্যিক, স্বনামধন্য ডাক্তার, খ্যাতিমান শিল্পী বা বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী হবে। কিন্তু কি দেখছি আমরা? তৃতীয় বিশ্বের শিশুদের দিকে তাকালেই তাদের নানা করুণ চিত্র আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে। তারা ক্ষুদায় পায় না অন্ন, চিকিৎসার জন্য ওষুধ। শুধু তাই নয়- বাসস্থান ও শিক্ষার মৌলিক অধিকারগুলো থেকেও তারা বঞ্চিত। এসব শিশুর কতজন কলে-কারখানায়, ক্ষেতে-খামার, শ্রমিকের কাজ করে। কতজন টোকাই কতজন ক্ষুধা ও অপুষ্টি আর রোগের কবলে পড়ে অকালে পৃথিবী থেকে বিদায় নেয়, কে রাখে তাদের খবর?

    বিশ্ব শিশু দিবস কি?ঃ জাতিসংঘ হাজার ১৯৫৪ সালে এ দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। প্রতি বছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার "বিশ্ব শিশু দিবস" পালন করা হয়। বাংলাদেশের ১৭ ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনেই "শিশু দিবস" পালন করা হয়। এ দিবস পালনের উদ্দেশ্য হলো- শিশু-কিশোরদের সঠিকভাবে গড়ে তুলতে হবে ও তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথ নির্দেশ দিতে হবে।শিশু দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিভীষিকাময় ও বেদনাদায়ক স্মৃতি এ দিবসটি জন্ম দেয়। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে এশিয়া আফ্রিকা ও ইউরোপের শত শত ফুলের মতো নিষ্পাপ শিশু মারা যায়। অনেক বড় শহর ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। হাজার হাজার শিশু অসহায় ও পিতৃ-মাতৃহীন হয়ে পড়ে। পঙ্গু ও বিকলঙ্গ হয়ে অনেকে। জাতিসংঘ কল্যাণ তহবিল (UNICEF) এই অসহায় শিশুদের কল্যাণ ও নিরাপত্তা বিধানে এগিয়ে আসে এবং বিশ্ববাসীর মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এদিন সামগ্রিক আলোচনার মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিশুদের সমস্যা গুলি বিশ্ব ফোরামে তুলে ধরে এবং সমাধানের পথ খুঁজে বের করবে। তাই ১৯৫৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।

    আরও পড়ুনঃ ১৭ মার্চ নিয়ে কিছু কথা

    শিশু দিবসের তাৎপর্যঃ বিশ্ব শিশু দিবসের তাৎপর্য গভীর ও ব্যাপক। তাই জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সারাবিশ্বে অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার পালিত হয় বিশ্ব শিশু দিবস। । এই দিবসটি পালনের উদ্দেশ্য হচ্ছে শিশুদের কল্যাণ সাধন এবং তাদের নানাবিধ সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান করে তাদের মৌলিক অধিকার আদায় করা। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ এখনো "বিশ্ব শিশু দিবস" সম্পর্কে সচেতন নয়। এর জন্য এর কর্মসূচি এমনভাবে করতে হবে যেন জনগন এর তাৎপর্য গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারে। কেবলমাত্র কাগজ দিয়ে কলমে শিশুদের অধিকারের কথা লিখে সুফল পাওয়া সম্ভব নয়। তাই বাস্তবে রূপ দিতে হবে। এর জন্য সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে, এগিয়ে আসতে হবে আমাদের সবার। তৃতীয় বিশ্বের সন্তানদের দিকে তাকালে একটা বিষয় ধরা পড়ে- বিশ্ব শিশু দিবস, শিশু সনদ ইত্যাদি যেন আমাদের সন্তানের জন্যই তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এর প্রয়োগ কতটুকু তা ভাবার বিষয়।শিশু সনদঃ প্রতি বছর বিশ্ব শিশু দিবস প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই মহা ধুমধামে পালিত হয়ে আসছে। সম্মিলিত জাতিসংঘ ১৯৫৯ সালে "শিশু অধিকার সনদ" ঘোষণা করা হয়। শিশু অধিকার সনদ-৯০ নামে পরিচিত। সনদের বিষয়বস্তু হলোঃ

    ১। শিশুর সংজ্ঞা। ২। বৈষম্যহীনতা,

    ৩। শিশুস্বাস্থ্যের প্রাধান্য,

    ৪। শিশু অধিকার বাস্তবায়ন,

    ৫। মাতা-পিতার অধিকার ও দায়িত্ব,

    ৬। জীবনধারণ ও রক্ষা,

    ৭। নাম ও জাতীয়তা, ৮। পরিচয় সংরক্ষন,

    ৯। মাতা পিতার সঙ্গে অবস্থানের অধিকার,

    সূত্র : www.ordinaryit.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 18 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন