if you want to remove an article from website contact us from top.

    বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে বক্তব্য

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে বক্তব্য পান।

    বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভাষণ

    আপনি যদি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভাষণ | মুজিব শতবর্ষ বক্তৃতা | শিশু দিবসের বক্তব্য ২০২২ অনুসন্ধান করে থাকেন তবে এখানে পাবেন।

    অন্যান্য

    বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভাষণ | মুজিব শতবর্ষ বক্তৃতা | শিশু দিবসের বক্তব্য

    By Hridoy January 10, 2023 Write a Comment

    on বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভাষণ | মুজিব শতবর্ষ বক্তৃতা | শিশু দিবসের বক্তব্য

    আপনি যদি অনুসন্ধান করে থাকেন বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভাষণ | মুজিব শতবর্ষ বক্তৃতা | শিশু দিবসের বক্তব্য তবে এখানে বিস্তারিত জানতে পারবেন। জন্মদিন সবার জীবনের অন্যতম একটি খুশির দিন। তাই এই দিনটি পালন করা হয় বিশেষ ভাবে। আর সে জন্মদিন হয় জাতীর জনকের তাহলে তো কথাই নেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতীর জনক।

    ১৭ মার্চ তার জন্মদিন৷ আপনিও একজন নেতা হলে তার জন্মদিনে কিভাবে ভাষণ দিবেন তা জেনে নিন।

    Table of Contents

    শুরু করবেন যেভাবে

    [ads1]

    আজকের সভায় উপস্থিত সকল সুধীবৃন্দকে জানাই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা। আজ যে বিশেষ কারণে আমরা এখানে সকলে একত্রিত হয়েছি তা হলো আমাদের জাতীর জনকের জন্মদিন। আজকে একি সাথে শিশু দিবসও৷ কারণ বঙ্গবন্ধু আমৃত্যু শিশুর মত সারল্য নিয়ে জীবন যাপন করেছিলেন। আমার মত ক্ষুদ্র মানুষ এত বড় একজন মানুষের জন্মদিনে কিছু বলার সুযোগ পেয়েছি বলে নিজেকে ধন্য মনে করছি।

    তার জীবন নিয়ে বলবেন

    বঙ্গবন্ধু ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম শেখ লুৎফুর এবং মাতা সায়েরা বেগম। বঙ্গবন্ধু ছোট বেলা থেকেই মেধাবী ছিলেন৷ শিশু বয়সেই তিনি গ্রামের অসহায় দরিদ্র মানুষদের কষ্টে কষ্ট অনুভব করতেন। তিনি অনেক সাহসী ছিলেন৷ এই সাহসে ভর করেই তিনি তার জীবন রাজনীতি এবং বাংলার মানুষের জন্যে বিসর্জন দেন। বঙ্গবন্ধু একাধারে একজন লেখক ও ভাষা সৈনিকও। ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলনে তিনি সরাসরি যোগদান করেন এবং বন্দী হোন।

    জেলে থাকা অবস্থায় তিনি অনশন পালন করেন। যা তিনি ১৪ দিন পর ভঙ্গ করেন। এমন দৃঢ় সংকল্প একজন মানুষের কথা আমি আর জীবনে শুনিনি।

    [ads2]

    তারপর রাজনৈতিক চেতনা নিয়ে বলবেন

    বঙ্গবন্ধু ছিলেন একজন সৎ আর্দশবান রাজনৈতিক। কখনো নিজের স্বার্থের কথা চিন্তা করেন নি। সারাটা জীবন যৌবণ তিনি কাটিয়ে দিয়েছেন অনেকটা জেলে বসেই। ত্যাগ করেছিলেন পারিবারিক সুখ। সময় দিতে পারেন নি নিজের সন্তান, মা-বাবা ও স্ত্রীকে। বাঙালার জনগণের জন্যে নিজের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন। তাই তো তিনি আজ আমাদের সকলের কাছে ভিষণ প্রিয় হয়ে আছেন। আজকে হাজারো তরুণ বঙ্গবন্ধুর আর্দশ বুকে নিয়ে দেশ চিন্তায় নিজেকে বিলিয়ে দিচ্ছে। যা আমাদের মহান নেতা দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গিয়েছেন।

    শুধু দেশের মানুষের জন্যে বেঁচে থাকতে নয় মৃত্যুর মধ্য দিও তিনি দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন৷ তিনি মৃত্যুকে বরণ করেছেন বুক পেতে বীরের মত। ১৯৭৫ এর সেই ভয়াল রাতে চাইলে তিনি নিজের পরিবারকে নিয়ে পালিয়ে যেতে পারতেন। কোন ভাবে রক্ষা করতে পারতেন নিজের জীবন। কিন্তু তিনি বুঝেছিলেন দেশের কি হবে তাহলে! তাই তো নিজের একার কথা কখনো ভাবেন্নি।

    আপনি পড়ছেন বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ভাষণ সম্পর্কে। পাশাপাশি এই সম্পর্কিত আরো পোষ্ট পড়তে পারেন নিচে থেকে।

    [ads3]

    মুক্তিযুদ্ধের ডাক নিয়ে বলবেন

    ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু ভাষণ দেন রেসকোর্স ময়দানে। যার মাধ্যমে তিনি ডাক দিয়েছিলেন বাঙালির মুক্তির। ডাক দিয়েছিলেন স্বাধীনতার। তার আহবানে বাঙালি আত্নবিশ্বাসী হয়ে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে যার যা কিছু আছে তা নিয়েন। কারণ তিনিই বলেছিলেন “যার যা কিছু আছে তা নিয়ে প্রস্তুত থাকতে”। আর এই আহবানেই উজ্জীবিত হয়েছিলো হাজারো তরুণ জনতা সর্বস্তরের মানুষ। যাদের রক্তের বিনিময়ে আজ আমরা স্বাধীন। এখানে একটি কথা বলে রাখা ভালো যে নেতা আসলে বানানো যায় না। নেতা জন্মায়। তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ আমাদের জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান৷ কেনোনা চিনি জন্মগত ভাবে নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা নিয়ে জন্মেছিলেন। তাইতো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ে ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারিদের আন্দোলনে নেতার ভূমিকা পালন করেন৷ এর পর নানা ছাত্র আন্দোলনে যোগদান সহ নির্বাচিত হোন ১৯৫৪ এর নির্বাচনে। তখন তিনি ছিলেন মন্ত্রী।

    কিন্তু বঙ্গবন্ধুর কখনো ক্ষমতার লোভ ছিলো না। তাই তো তিনি তার বজ্রকণ্ঠের ডাকে সাড়া জাগিয়েছিলেন লক্ষ মানুষের। মুক্তির স্বাদ এনে দিয়েছিলেন বাঙালি জাতীকে। তারই জন্যে আমরা শিনাটান করে দাড়ানোর উৎসাহ পাই আজো৷ সাহস পাই নিজের ভেতরে।

    বঙ্গবন্ধুর উত্তরসূরী

    বঙ্গবন্ধু আমাদের জন্যে কেবল একটি স্বাধীন দেশ নয় রেখে গেছেন তার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। যার দিকনির্দেশনায় বাংলাদেশ মুখ দেখছে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশের। যখন দেশ স্বাধীন হয়েছিলো তখন বঙ্গবন্ধু এক ভাষণে দুঃখ করেছিলেন ” সবাই পায় সোনার খনি,হীরার খনি আর আমি পেয়েছি চোরের খনি”। সেই চোরের খনি আজো দেশে বিদ্যমান। সেই চোরদের আমাদের নিজেদেরই উচ্ছেদ করতে হবে শক্ত হাতে। কারণ আমরা সবাই হতে চাই বঙ্গবন্ধুর আর্দশ উত্তরসূরী।  তার আর্দশে নিজেদের জীবনকে গড়তে হবে।

    কখনো কোন অন্যায়ের কাছে মাথা নোয়ানো যাবেনা। আমাদের বঙ্গবন্ধু যেখানেই অন্যায় দেখতেন তিব্র প্রতিবাদ করতেন। কাউকে তোয়াক্কা করতেন না। এবং কি পাকিস্তান সরকারের মামলা হামলা, রাইফেলের ভয়ও তাকে পিছ পা করতে পারেনি। তেমনি আমরাও এমন দুঃসাহসিক হবো।

    [ads4]

    রাজনৈতিক আর্দশ

    বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আর্দশ ছিল গরিব দুঃখীদের পাশে দাঁড়িয়ে সাধারণ মানুষের জন্যে কাজ করা। তাদের অধিকার আদায় করা। তাদের অধিকার আদায় করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়েছিলেন। তেমন আমরা যারা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে ব্যস্ত থাকি আমাদের জীবনের আর্দশ হবে তার মতই সাধারণ মানুষের জন্যে রাজনীতি করা। আর এই পথে যত বাঁধাই আসুক না কেনো ভয় না পাওয়া। বুক ফুলিয়ে তা প্রতিহত করা।

    পৃথিবীতে সব থেকে বেশি বদনাম বোধহয় রাজনীতি যারা করে তাদেরই হয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধু এমন একজন মানুষ ছিলেন যার নামে কোন বদনাম নেই। সবাই তাকে শ্রদ্ধা করে ও মন থেকে ভালোবাসে। আমরাও এমন ভাবে সৎ থেকে রাজনীতি করব যাতে কেউ কোন দিন আমাদের ঘৃণার চোখে দেখতে না পারে। হ্যাঁ কিছু সমালোচনা থাকবেই। কেনোনা ভালো কাজে বাঁধা আসেই। বাঁধা না থাকলে সেই কাজকে কখনো ভালো বলা যায় না।

    [ads5]

    শেষ কথা যা বলবেন

    বঙ্গবন্ধু অসমাপ্ত আত্নজীবনী আমাদের সবার পড়া উচিত। বিশেষ করে যারা রাজনীতির সাথে আমরা আছি এটা আমাদের জন্যে আর্দশ একটি অনুকরণীয় বই। এখান থেকে আমরা একজন বঙ্গবন্ধুকে দেখি যাকে অনুসরণ না করে উপায় নাই। তাই এমন একজন সাহসী আর্শবান নেতার অনুসারী হতে দ্বিধা করা উচিত নয়। আমি নিজেও উনার মত হতে চেয়েছি সারাজীবন, হয় তো উনার মত বড় মাপের কিছু হতে পারিনি কিন্তু উনার আর্দশকে বুকে ধারণ করেছি বলে আমি গর্বিত বোধ করি। সবাই আমার জন্যে দোয়া রাখবেন যাতে আমি প্রকৃতপক্ষেই বঙ্গবন্ধু যোগ্য অনুসারী হতে পারি। দেশের জন্যে, জাতির জন্যে কাজ করতে পারি। সবাই ভালো থাকবেন। আজকের মত এখানেই শেষ করছি। সবাইকে মুজিবীয় শুভেচ্ছা। জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।

    সূত্র : www.esujon.com

    বাঙালির প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী – চ্যানেল আই অনলাইন

    আজ ১৭ মার্চ, বাঙালির প্রাণপুরুষ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে এবার উদযাপিত হচ্ছে এ দিনটি। গত বছর বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন থেকে শুরু হয় মুজিববর্ষ যা এবছরের ১

    বাঙালির প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী

    বাংলাদেশ

    - চ্যানেল আই অনলাইন ১৭ মার্চ, ২০২১ ০০:০০

    আজ ১৭ মার্চ, বাঙালির প্রাণপুরুষ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী।

    বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে এবার উদযাপিত হচ্ছে এ দিনটি। গত বছর বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন থেকে শুরু হয় মুজিববর্ষ যা এবছরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে।

    স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত এই নেতা ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। এই দিনটি জাতীয় শিশু কিশোর দিবস হিসাবেও উদযাপিত হয়। এবারের জাতীয় শিশু দিবসের প্রতিপাদ্য ‘বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুর হৃদয় হোক রঙিন।

    দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি এবং আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহন করেছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশে বাংলাদেশী দূতাবাসগুলোতেও দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় উদ্যাপন করা হবে। দিনটিকে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

    বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি দশ দিনব্যাপী বিশেষ অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে।

    এর আগে গতবছর বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহন করা হলেও করোনা ভাইরাসজনিত বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে মুজিব বর্ষের কর্মসূচি পুনর্বিন্যাস করা হয়।

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী জানিয়েছেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে আগামীকাল ১৭ মার্চ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত ১০ দিনব্যাপী বিশেষ অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়েছে। বিদ্যমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে আয়োজিত এসব অনুষ্ঠানে দেশি-বিদেশী অতিথিরা অংশগ্রহণ করবেন।

    তিনি জানান, অনুষ্ঠানমালায় প্রতিদিন পৃথক থিমভিত্তিক আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, অডিওভিজুয়াল এবং অন্যান্য বিশেষ পরিবেশনার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। ১০ দিনের অনুষ্ঠানমালার থিমগুলো হলো-কাল ১৭ মার্চ ‘ভেঙেছ দুয়ার এসেছো জ্যোতির্ময়’, ১৮ মার্চ ‘মহাকালের তর্জনী’, ১৯ মার্চ ‘যতকাল রবে পদ্মা যমুনা’, ২০ মার্চ ‘তারুণ্যের আলোকশিখা’, ২১ মার্চ ‘ধ্বংসস্তূপে জীবনের গান’, ২২ মার্চ ‘বাংলার মাটি আমার মাটি’, ২৩ মার্চ ‘নারীমুক্তি, সাম্য ও স্বাধীনতা’, ২৪ মার্চ ‘শান্তি-মুক্তি ও মানবতার অগ্রদূত’, ২৫ মার্চ ‘গণহত্যার কালরাত্রি ও আলোকের অভিযাত্রা’ এবং ২৬ মার্চ ‘স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর ও অগ্রগতির সুবর্ণরেখা’।

    দশদিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালায় আজ ১৭ মার্চ, ২২ মার্চ এবং ২৬ মার্চ অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং ১৭ মার্চ, ১৯ মার্চ, ২২ মার্চ, ২৪ মার্চ এবং ২৬ মার্চ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা উপস্থিত থাকবেন। এই ৫ দিনের অনুষ্ঠানে বিদেশী রাষ্ট্রপ্রধান এবং সরকার প্রধানগণ সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। আগামী কালের অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহামেদ সলিহ্, ১৯ মার্চ অনুষ্ঠানে শ্রীলংকার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসে, ২২ মার্চ অনুষ্ঠানে নেপালের প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারি, ২৪ মার্চ অনুষ্ঠানে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিং এবং ২৬ মার্চ অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উপস্থিত থাকবেন।

    এই ৫ দিনের অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য বিধি অনুসরণ করে সীমিত আকারে ৫০০ জন আমন্ত্রিত অতিথি উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া, এই ৫ দিনের অনুষ্ঠানসহ অন্য ৫ দিনের অনুষ্ঠানমালায় বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র প্রধান, সরকার প্রধান, আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধান এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিগণের ধারণকৃত বক্তব্য প্রদর্শন করা হবে। প্রত্যেকদিনের অনুষ্ঠান টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন মিডিয়া এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪০ সালে সর্বভারতীয় মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যোগদানের মাধ্যমে তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ১৯৪৬ সালে তিনি কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ (বর্তমানে মওলানা আজাদ কলেজ) ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।

    বঙ্গবন্ধু ১৯৪৯ সালে তৎকালীন আওয়ামী মুসলিম লীগের পূর্ব পাকিস্তান শাখার যুগ্ম-সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৩ সালে তিনি পার্টির সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের টিকেটে ইস্ট বেঙ্গল লেজিসলেটিভ এসেম্বলীর সদস্য নির্বাচিত হন। ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেয়ায় বাঙালি জাতির অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আজীবন সোচ্চার এই অবিসংবাদিত নেতাকে রাজনৈতিক জীবনে বহুবার কারাবরণ করতে হয়।

    তিনি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৮ সালের সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ৬-দফা ও পরবর্তীকালে ১১ দফা আন্দোলন এবং ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানসহ প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও স্বাধিকার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন এবং বঙ্গবন্ধু উপাধি লাভ করেন। তাঁর সাহসী ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ধাপে ধাপে স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে থাকে।

    ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জিত হলেও তৎকালীন পাকিস্তানের সামরিক জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর না করে বাঙালি জাতির ওপর নানা নির্যাতন শুরু করে। বঙ্গবন্ধু একাত্তরের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেন। যা ইউনেস্কোর ইন্টারন্যাশনাল মেমোরি অব দ্য ওয়াল্ড রেজিস্টার এ অর্ন্তভুক্তির মাধ্যমে বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

    অন্যদিকে, ২৬ মার্চ (২৫ মার্চ মধ্যরাতে) তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং তাঁর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাঙ্গালীর বহু আকাঙ্খিত বিজয় ও স্বাধীনতা অর্জিত হয়। বিংশ শতাব্দীতে নির্যাতিত, নিপীড়িত ও শোষিত মানুষের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করে যারা বিশ্বনন্দিত নেতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাদের অন্যতম।

    সূত্র : www.channelionline.com

    বঙ্গবন্ধুর ১০২তম জন্মবার্ষিকী বৃহস্পতিবার

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২তম জন্মবার্ষিকী বৃহস্পতিবার (১৭ মার্চ)।

    জাতীয়

    বঙ্গবন্ধুর ১০২তম জন্মবার্ষিকী বৃহস্পতিবার

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২তম জন্মবার্ষিকী বৃহস্পতিবার (১৭ মার্চ)। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং মুজিববর্ষের বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে এবার উদযাপিত হবে এ দিনটি। এর আগে বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন থেকে শুরু হয় মুজিব বর্ষ। যা এ বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে । দিনটি জাতীয় শিশু কিশোর দিবস হিসাবেও উদযাপিত হবে।

    স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত এই নেতা ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

    এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি এবং আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশে বাংলাদেশি দূতাবাসগুলোতেও  দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করা হবে। দিনটিকে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

    বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি এদিন ‘টুঙ্গিপাড়া হৃদয়ে পিতৃভূমি’ শীর্ষক বিশেষ অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে জাতির পিতার সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং বিকাল ২টা ৩০ মিনিটে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

    বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আগামীকাল থেকে সপ্তাহব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে। এবারের আয়োজনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘হৃদয়ে পিতৃভূমি’। ঢাকায় আগামীকাল সকালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এবং সারা দেশের সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। ওই দিন সকাল সাড়ে ৭টায় বঙ্গবন্ধু ভবনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবে আওয়ামী লীগ।

    রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এদিন টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ অর্পণ করবেন।

    ওই দিন একটি শিশু-কিশোর সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। যেখানে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা  যোগ দেবেন। বিকেলে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ১৮ মার্চেও আওয়ামী লীগের উদ্যোগে টুঙ্গিপাড়ায় একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা সভায় অংশ নেবেন।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪০ সালে সর্বভারতীয় মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যোগদানের মাধ্যমে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ১৯৪৬ সালে তিনি কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ (বর্তমানে মওলানা আজাদ কলেজ) ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।

    তিনি ১৯৪৯ সালে তৎকালীন আওয়ামী মুসলিম লীগের পূর্ব পাকিস্তান শাখার যুগ্ম-সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৩ সালে তিনি পার্টির সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের টিকেটে ইস্ট বেঙ্গল লেজিসলেটিভ এসেম্বলীর সদস্য নির্বাচিত হন। ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেয়ায় বাঙালি জাতির অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আজীবন সোচ্চার এই অবিসংবাদিত নেতাকে রাজনৈতিক জীবনে বহুবার কারাবরণ করতে হয়।

    তিনি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৮ সালের সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ৬-দফা ও পরবর্তীতে ১১ দফা আন্দোলন এবং ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানসহ প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও স্বাধিকার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন এবং বঙ্গবন্ধু উপাধি লাভ করেন। তার সাহসী ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ধাপে ধাপে স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে থাকে।

    ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জিত হলেও তৎকালীন পাকিস্তানের সামরিক জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর না করে বাঙালি জাতির ওপর নানা নির্যাতন শুরু করে। বঙ্গবন্ধু একাত্তরের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেন। যা ইউনেস্কোর ইন্টারন্যাশনাল মেমোরি অব দ্য ওয়াল্ড রেজিস্ট্রার এ অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

    অন্যদিকে, ২৬ মাচর্ (২৫ মার্চ মধ্যরাতে) তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং তার নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাঙালির বহু আকাঙ্ক্ষিত বিজয় ও স্বাধীনতা অর্জিত হয়। বিংশ শতাব্দীতে নির্যাতিত, নিপীড়িত ও শোষিত মানুষের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করে যারা বিশ্বনন্দিত নেতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাদের অন্যতম।

    সাম্য, মৈত্রী, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিরামহীন সংগ্রামে অবদান রাখার জন্য তিনি বিশ্বশান্তি পরিষদ প্রদত্ত জুলিও কুরি পদকে ভূষিত হন। বিবিসির এক জরিপে তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি নির্বাচিত হন। যুদ্ধ বিধ্বস্ত স্বাধীন বাংলাদেশের জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু যখন বিভিন্নমুখী কার্যক্রম গ্রহণ করতে শুরু করেন ঠিক সেই মুহূর্তে স্বাধীনতা যুদ্ধে পরাজিত শক্তি ও কায়েমী স্বার্থান্বেষী মহল তার বিরুদ্ধে ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র শুরু করে এবং ওই ষড়যন্ত্রেরই অংশ হিসেবে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তিনি ধানমন্ডির বাসভবনে কতিপয় বিপথগামী সেনা কর্মকর্তার হাতে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ নিহত হন।

    বিশ্ব গণমাধ্যমের চোখে বঙ্গবন্ধু ছিলেন ক্ষণজন্মা পুরুষ। অনন্য সাধারণ এই নেতাকে ‘স্বাধীনতার প্রতীক’ বা ‘রাজনীতির ছন্দকার’ খেতাবেও আখ্যা দেওয়া হয়। বিদেশি ভক্ত, কট্টর সমালোচক এমনকি শত্রুরাও তাদের নিজ নিজ ভাষায় তার উচ্চকিত প্রশংসা করেন।

    বিংশ শতাব্দীর কিংবদন্তী কিউবার বিপ্লবি নেতা প্রয়াত ফিদেল ক্যাস্ট্রো বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হিমালয়ের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। শ্রীলংকার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী লক্ষ্মণ কাদির গামা বাংলাদেশের এই মহান নেতা সম্পর্কে মূল্যায়ন করতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়া গত কয়েক শতকে বিশ্বকে অনেক শিক্ষক, দার্শনিক, দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক, রাজনৈতিক নেতা ও যোদ্ধা উপহার দিয়েছে। কিন্তু, শেখ মুজিবুর রহমান সবকিছুকে ছাপিয়ে যান, তার স্থান নির্ধারিত হয়ে আছে সর্বকালের সর্বোচ্চ আসনে।

    ‘বঙ্গবন্ধু ছিলেন জনগণের নেতা এবং তাদের সেবায় সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন। তাকে দেওয়া বঙ্গবন্ধু খেতাবে এই দেশপ্রেমিক নেতার প্রতি দেশের মানুষের গভীর ভালোবাসা প্রতিফলিত হয়।’ ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় ২০১৩ সালের ৪ মার্চ নগরীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন শেষে মন্তব্য বইয়ে এমন মন্তব্য লিখেছিলেন।

    সূত্র : www.risingbd.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 15 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন