if you want to remove an article from website contact us from top.

    বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট রচনা

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট রচনা পান।

    বঙ্গবন্ধু

    বঙ্গবন্ধু-১

    উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

    বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১

    ফ্যালকন ৯ রকেট দিয়ে বঙ্গবন্ধু -১ উৎক্ষেপণ

    অভিযানের ধরন যোগাযোগ এবং সম্প্রচার স্যাটেলাইট

    পরিচালক বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানী লিমিটেড

    ওয়েবসাইট বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট প্রকল্প, বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানী লিমিটেড

    অভিযানের সময়কাল ১৫ বছর

    মহাকাশযানের বৈশিষ্ট্য

    বাস স্পেসবাস ৪০০০বি২

    প্রস্তুতকারক থেলিস অ্যালেনিয়া স্পেস

    উৎক্ষেপণ ভর ~৩,৭০০ কিলোগ্রাম (৮,২০০ পাউন্ড)

    ক্ষমতা ৬kW অভিযানের শুরু

    উৎক্ষেপণ তারিখ ১১ মে ২০১৮, ২০:১৪ ইউটিসি (১২ মে ২০১৮, ০২:১৪ বিএসটি)[১]

    উৎক্ষেপণ রকেট ফ্যালকন ৯ ব্লক ৫[২]

    উৎক্ষেপণ স্থান কেনেডি স্পেস সেন্টার লঞ্চ কমপ্লেক্স ৩৯এ

    ঠিকাদার স্পেস এক্স

    কক্ষপথের বৈশিষ্ট্যসমূহ

    আমল জিও

    দ্রাঘিমাংশ ১১৯.০৯° পূর্ব

    উৎকেন্দ্রিকতা ০.০০০১

    Perigee ৩৫৭৮৯.৩ কিমি

    Apogee ৩৫৭৯৮.৫ কিমি

    পর্যায় ১,৪৩৬.১ মিনিট

    কক্ষীয় বেগ ৩.০৭ কিমি/সে.

    কক্ষীয় প্রসঙ্গ-সময়বিন্দু ৬ জুন ২০১৮

    ট্রান্সপন্ডার

    ব্যান্ড ১৪ সি ব্যান্ড, ২৬ কেইউ ব্যান্ড

    বঙ্গবন্ধু-২ →

    বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ বাংলাদেশের প্রথম ভূস্থির যোগাযোগ ও সম্প্রচার উপগ্রহ। এটি ২০১৮ সালের ১১ মে (বাংলাদেশ সময় ১২ মে) কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়।[৩] এর মধ্য দিয়ে ৫৭ তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশের তালিকায় যোগ হয় বাংলাদেশ। এই প্রকল্পটি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন কর্তৃক বাস্তবায়িত হয় এবং এটি ফ্যালকন ৯ ব্লক ৫ রকেটের প্রথম পেলোড উৎক্ষেপণ ছিল।

    ইতিহাস[সম্পাদনা]

    ২০০৮ সালে বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি কৃত্রিম উপগ্রহ নির্মাণ বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করে। এরপর ২০০৯ সালে জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি নীতিমালায় রাষ্ট্রীয় কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের বিষয়টি যুক্ত করা হয়। বাংলাদেশের নিজস্ব কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের জন্য আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিটের (আইটিইউ) কাছে ইলেক্ট্রনিক আবেদন করে বাংলাদেশ। কৃত্রিম উপগ্রহ ব্যবস্থার নকশা তৈরির জন্য ২০১২ সালের মার্চে প্রকল্পের মূল পরামর্শক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘স্পেস পার্টনারশিপ ইন্টারন্যাশনাল’ কে নিয়োগ দেওয়া হয়। স্যাটেলাইট সিস্টেম কিনতে ফ্রান্সের কোম্পানি থ্যালাস অ্যালেনিয়া স্পেসের সঙ্গে এক হাজার ৯৫১ কোটি ৭৫ লাখ ৩৪ হাজার টাকার চুক্তি করে বিটিআরসি। ২০১৫ সালে বিটিআরসি রাশিয়ার উপগ্রহ কোম্পানি ইন্টারস্পুটনিকের কাছ থেকে কক্ষপথ (অরবিটাল স্লট) কেনার আনুষ্ঠানিক চুক্তি করে।[৪]

    ২০১৭ সালে কৃত্রিম উপগ্রহের সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য ‘বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানী লিমিটেড’ নামে একটি সংস্থা গঠন করা হয়। এই সংস্থার প্রাথমিক মূলধন হিসেবে অনুমোদন দেওয়া হয় পাঁচ হাজার কোটি টাকা।

    নির্মাণ ব্যয়[সম্পাদনা]

    কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের মাধ্যমে বাংলাদেশে সম্প্রচার ও টেলিযোগাযোগ সেবা পরিচালনার জন্য ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে একনেক সভায় দুই হাজার ৯৬৮ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে বরাদ্দ দেওয়া হয় এক হাজার ৩১৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা, যা মোট ব্যয়ের প্রায় ৪৪ শতাংশ। এ ছাড়া ‘বিডার্স ফাইন্যান্সিং’ এর মাধ্যমে এ প্রকল্পের জন্য এক হাজার ৬৫২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা সংগ্রহের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে হংক সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশনের (এইচএসবিসি) সাথে সরকারের প্রায় একহাজার ৪০০ কোটি টাকার ঋণচুক্তি  হয়।[৫] এক দশমিক ৫১ শতাংশ হার সুদসহ ১২ বছরে ২০ কিস্তিতে এই অর্থ পরিশোধ করতে হবে।

    ২০১৪ সালের ডিসেম্বর মাসে রাশিয়ার সংস্থা ইন্টারস্পুটনিকের কাছ থেকে অরবিটাল স্লট অনুমোদন দেওয়া হয়। এর অর্থমূল্য ২১৮ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।

    বিবরণ[সম্পাদনা]

    বঙ্গবন্ধু-১ কৃত্রিম উপগ্রহটি ১১৯.১° ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমার ভূস্থির স্লটে স্থাপিত হবে। এটিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে নামকরণ করা হয়েছে। ফ্রান্সের থ্যালিস অ্যালেনিয়া স্পেস কর্তৃক নকশা ও তৈরি করা হয়েছে এবং এটি যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তিমালিকানাধীন মহাকাশযান সংস্থা স্পেস এক্স থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ ১৬০০ মেগাহার্টজ ক্ষমতাসম্পন্ন মোট ৪০টি কে-ইউ এবং সি-ব্যান্ড ট্রান্সপন্ডার বহন করবে এবং এটির আয়ু ১৫ বছর হওয়ার কথা ধরা হয়েছে।[৬] স্যাটেলাইটের বাইরের অংশে বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকার রঙের নকশার ওপর ইংরেজিতে লেখা রয়েছে বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু ১। বাংলাদেশ সরকারের একটি মনোগ্রামও সেখানে রয়েছে।

    উপগ্রহের অবস্থান মানচিত্র[সম্পাদনা]

    বঙ্গবন্ধু-১ উপগ্রহের অবস্থান ও কভারেজ

    কারিগরি বৈশিষ্ট্য[সম্পাদনা]

    বিএস-১ উপগ্রহটি ২৬টি কে-ইউ ব্যান্ড এবং ১৪টি সি ব্যান্ড ট্রান্সপন্ডার সজ্জিত হয়েছে ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমার কক্ষপথের অবস্থান থেকে। কে-ইউ ব্যান্ডের আওতায় রয়েছে বাংলাদেশ, বঙ্গোপসাগরে তার জলসীমাসহ ভারত, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, ফিলিপাইন ও ইন্দোনেশিয়া অঞ্চল। সি ব্যান্ডেরও আওতায় রয়েছে এই সমুদয় অঞ্চল।

    উৎক্ষেপণ[সম্পাদনা]

    উৎক্ষেপণের সময় বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট বহনকারী ফ্যালকন ৯

    স্পেসএক্স ফ্যালকন ৯ উৎক্ষেপণ যানে করে ১১ মে ২০১৮ সফলভাবে বঙ্গবন্ধু-১ কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করা হয়। এটি ফ্যালকন ৯ রকেটের নতুন ব্লক ৫ মডেল ব্যবহার করে প্রথম পেলোড উৎক্ষেপণ ছিল।

    বঙ্গবন্ধু-১ কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের জন্য ২০১৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর তারিখ ঠিক করা হয়, তবে হারিকেন ইরমার কারণে ফ্লোরিডায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলে তা পিছিয়ে যায়। ২০১৮ সালেও কয়েক দফা উৎক্ষেপণের তারিখ পিছিয়ে যায় আবহাওয়ার কারণে।

    সূত্র : bn.wikipedia.org

    বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট রচনা । বাংলা রচনা সমগ্র । সকল শ্রেণীর জন্য

    বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট রচনা । বাংলা রচনা সমগ্র । সকল শ্রেণীর জন্য । Bangabandhu Satellite Composition. Bangla essay is whole

    HOME EDUCATION

    বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট রচনা

    বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট রচনাভূমিকা : পৃথিবী ডিজিটাল হচ্ছে। বিশ্বের প্রতিটি দেশে লেগেছে ডিজিটাল প্রযুক্তির ছোয়া। সকল ক্ষেত্রেই সেই সনাতন পদ্ধতির পরিবর্তন করে ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যাবহৃত হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০২২ সালের মধ্যে দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রুপান্তর করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। এবং এই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে সরকার অনবরত কাজ করে যাচ্ছে। এই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে একটি পদক্ষেপ হলো মহাকাশে বাংলাদেশের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ। যার নামকরণ করা হয়েছে আমাদের জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নামে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১ নামে।যেটি দীর্ঘ প্রচেষ্টার ফলে মহাকাশে বাংলাদেশ নামক ক্ষুদ্র রাষ্ট্রের নাম লিখেছে।যা বাংলাদেশর একজন দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আমাদের অনেক বড় পাওয়া।এবং এরই মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বের ৫৭ তম স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ কারী রাষ্ট্র হিসেবে নাম লিখিয়াছে। Read more: পদ্মা সেতু রচনাবঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের যাত্রা: বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের যাত্রা শুরু হয় ২০০৮ সালে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ সংস্থা BTRC এর কৃত্রিম উপগ্রহ নির্মাণ বিষয়ক একটি কমিটি গঠনের মাধ্যমে। এর থেকে যাত্রা শুরু হয় স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দেওয়ার জন্য। এর পড়ে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের জাতীয় তথ্য প্রযুক্তি নীতিমালায় রাষ্ট্রীয় কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণ বিষয়টি সংযুক্ত করা হয়। আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেঢশন ইউনিট এর সাথে যোগাযোগ করা হয় বাংলাদেশের নিজস্ব কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের জন্য। এবং বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট এর নকশা তৈরির জন্য ২০১২ সালের মার্চে প্রকল্পের মূল পরামর্শক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান স্পেস পার্টনারশিপ ইন্টারন্যাশনাল কে নিয়োগ দেয়া হয়। এবং বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট কিনতে ফ্রান্সের স্যাটেলাইট নির্মাতা কোম্পানি থ্যালেস আলোনিয়া স্পেসের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয় বাংলাদেশ। এবং তাদের সঙ্গে ৯৫১ কোটি ৭৫ লাখ ৩৪ হাজার টাকায় চুক্তিবদ্ধ হয় বাংলাদেশের ডাক টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয় বিটিআরসি। এবং অরবিটাল স্লট বা কক্ষপথ কেনার জন্য রাশিয়ার উপগ্রহ কোম্পানি ইন্টারেস্ট বুটলিকের সঙ্গে চুক্তি করা হয় ২০১৫ সালে। এবং ২০১৭ সালে স্যাটেলাইটের সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড নামক একটি সংস্থা গঠন করা হয়।বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট এর নির্মাণ ব্যয়: ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে একনেকের সভায় ৯৬৮ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয় স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ এর মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ সেবা পরিচালনার জন্য। ৩১৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয় বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব তহবিল হতে এবং বাকি ৬৫২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা সংগ্রহের জন্য বিডার্স ফাইনান্সিং এর সহায়তা নেয়া হয়। এবং ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে এইচএসবিসি এর সাথে সরকার ১ দশমিক ৫১ শতাংশ সুদের ১৪০০ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণ করে যা ১২ বছরে মোট ২০ কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে।

    Read More  সময়ের মূল্য রচনা

    বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১ হলো বাংলাদেশের সর্ব প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ যা ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৫ হাজার ৮০০ কিলোমিটার উপরে অবস্থিত হয়েছে। এটি geostationary Earth orbit এর একটি উপগ্রহ । এটি মূলত একটি ভূ স্থির উপগ্রহ। এটি জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট যা নিরক্ষরেখা বরাবর ২৪ ঘন্টায় একবার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে থাকে। এবং এটি পৃথিবীর আবর্তনের বিপরীত দিক থেকে প্রদক্ষিণ করবে অর্থাৎ পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে এটি আবর্তন করে থাকে। এ কারণে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটটি থাকবে নির্দিষ্ট একই জায়গায় স্থির। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মেয়াদ ১৫ বছর। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট গ্রাউন্ড স্টেশন থেকে পাঠানো তথ্য গ্রহণ করবে এবং তার কয়েকগুণ বৃদ্ধি করে আবার তা ফেরত পাঠাবে পৃথিবীতে। এবং বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের ওজন ৩৬০০ কেজি যা বাংলাদেশের নিজস্ব অরবিটাল স্লট ৬৯ ডিগ্রি ও ১০৩ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে পাওয়ার কথা। বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন ২০০৭ সালে বাংলাদেশ মহাকাশের ১০২ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশের কক্ষপথ বরাদ্দ চেয়ে আবেদন করে ITU এর কাছে। কিন্তু বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশকে এই অর্বিটল স্লট বরাদ্দ দেওয়ায় আপত্তি জানায়।

    পরবর্তী সময়ে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশকে ৬৯ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ বরাদ্দ দেয়ার জন্য পরামর্শ দেয়। তারা জানায় এর ফলে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া সিগনাল এর সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। পরবর্তীতে বাধা হয়ে দাড়ায় সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়া।এবং বাংলাদেশের ৬৯ থেকে অর্বিটাল স্লট বরাদ্দ বাতিল হয়ে যায়।পরবর্তীতে ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ অরবিটাল স্লট বিক্রির আগ্রহ প্রকাশ করে রাশিয়ান প্রতিষ্ঠান intersputunik international organisation of space communication . বাংলাদেশের ডাক ও টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন বিটিআরসি ইন্টারনেটের সাথে ১৫ বছরের চুক্তি করে এবং তা তিন কিস্তিতে ৪৫ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যাবে এই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয় ১৫ জানুয়ারি ২০১৫ সালে।

    Read More  মানব জীবনে ইতিহাস রচনা

    বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট রয়েছে মোট ৪০ টি ট্রান্সপন্ডার। যা ১৬০০ মেগাহার্টজ ক্ষমতা সম্পন্ন। এগুলোর মধ্যে ২৬ টি ku-band এবং ১৪টি সি ব্যান্ড এর।KU Band বাংলাদেশ সহ বঙ্গোপসাগর,পাকিস্তান,ভারত নেপাল, ভূটান, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপাইন,মিয়ানমার সহ আরো অনেক দেশ পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে এছাড়াও C Band আরও ২৬ টি দেশের উপর বিস্তৃত রয়েছে।

    বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের সুবিধা সমূহ: বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট আমাদের দেশের তথ্য প্রযুক্তিতে নতুন দিক উন্মোচন করেছে। এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আমাদের দেশটি আরো ডিজিটাল দেশে রূপান্তরিত হবে। এখন আর তথ্য প্রযুক্তির জন্য আমাদের ভিন্ন দেশের উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকতে হবে না। কারণ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আমরা নিজেরাই এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারব। এছাড়াও আমাদের দেশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে স্যাটেলাইট টিভি ।যেগুলোকে বিদেশি স্যাটেলাইট কোম্পানি থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা প্রদান করার মাধ্যমে সেবা গ্রহণ করতে হতো। এবং এই টাকা খরচ করা হতো টিভি চ্যানেলগুলোর ফ্রিকুয়েন্সি কেনার জন্য। কিন্তু বর্তমানে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট তৈরি হওয়ায় এ সকল টেলিভিশন চ্যানেল গুলো বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে স্থানান্তর করা হয়েছে। এরপূর্বে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হতো বিদেশি কোম্পানি গুলোকে। যার ফলে আমাদের দেশের অর্থনৈতিক দিকেও প্রভাব পড়ত। কিন্তু বর্তমানে আমাদের দেশের টাকা অন্য দেশে যাওয়ার পরিবর্তে অন্য দেশকে সেবা প্রদানের মাধ্যমে আয় করতে পারবে বাংলাদেশ।

    সূত্র : bangla-love-sms.com

    রচনা : বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট

    অনুচ্ছেদ রচনা, রচনার পয়েন্ট, roconar point, For Class 5,6,7,8,9,10,11,12, পঞ্চম শ্রেণির জন্য, অষ্টম শ্রেণির জন্য, নবম-দশম শ্রেণির জন্য, For JSC, For SSC, For HSC

    রচনা : বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১

    ভূমিকা : নানা প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবিলার পর হাঁটি হাঁটি পা পা করে সার্বিক উন্নয়নে অগ্রগতি সাধনে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। কিছু দুর্বলতা, সীমাবদ্ধতা ও ত্রুতি-বিচ্যুতি থাকলেও বাংলাদেশ ২০১৮ সালের মার্চে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে ওঠার যোগ্যতা অর্জন করেছে। এ বছরই ১১ মে বাংলাদেশ মহাকাশে নিজস্ব কৃত্রিম স্যাটেলাইট পাঠনোর অনন্য কীর্তি লাভ করেছে। বিশ্বের ৫৭তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ মহাকাশে সফলভাবে পাঠাতে সক্ষম হয়েছে। এটি সমগ্র জাতির গর্ব ও আত্মমর্যাদার অংশ। এতে দেশ হয়েছে অভিজাত ক্লাবের গর্বিত ও মহান সদস্য। এ কীর্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রযুক্তির আঙ্গিনায় নতুন অধ্যায় সূচিত হয়েছে। এ স্যাটেলাইটের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে পারলে বাংলাদেশের অর্থনীতির পালেও লাগবে হাওয়া। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ বাংলাদেশের প্রযুক্তি খাতসহ সার্বিক অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে-এটিই সকলের প্রত্যাশা।বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর প্রাথমিক পর্ব : ১৪ জুন ১৯৭৫ তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাঙামাটিতে বেতবুনিয়ায় দেশের প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র উদ্বোধন করেন। এরপর পর্যায়ক্রমে ১৯৮২ সালে গাজীপুরের তালিবাবাদ, ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ ঢাকার মহাখালী ও ১৯৯৬ সালে স্যাটেলাইট নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। অতঃপর ১৯৯৮ সালে স্যাটেলাইট সংক্রান্ত একটি কমিটি গঠন করা হয়। একই সাথে স্যাটেলাইট সম্পর্কে জানতে বাংলাদেশ টেলিফোন অ্যান্ড টেলিগ্রাফ বোর্ড বর্তমানে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেড -এর একজন কর্মকর্তাকে ফ্রান্সে পাঠানো হয়। ২০০৮ সালের এপ্রিলে একটি কমিটি গঠন করে স্যাটেলাইট প্রকল্পের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। এরপর বাংলাদেশের নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ কার্যক্রমে প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদানে আন্তর্জাতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের লক্ষ্যে ২০১০ সালে এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্ট আহ্বান করা হয়। এতে সাড়া দেয় বিভিন্ন দেশের ৩১টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে সাতটি প্রতিষ্ঠানকে বাছাই করা হলে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান তাদের কারিগরি ও আর্থিক প্রস্তাব দাখিল করে। এরপর পাঁচ প্রতিষ্ঠানের কারিগরি ও আর্থিক প্রস্তাব মূল্যায়ন শেষে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান স্পেস পার্টিনারশিপ ইন্টারন্যাশনাল যথাযথ প্রতিষ্ঠান বিবেচিত হয়। ৩১ মার্চ ২০১৩ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন পরামর্শক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের স্পেস পার্টনারশিপ ইন্টারন্যাশনালের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করে। পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক একটি স্যাটেলাইট নির্মাণে প্রকল্প রূপরেখা তৈরি করার পর ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ প্রকল্পটি একনেকের অনুমোদন পায়। অনুমোদন পর্যায়ে দেশের প্রথম স্যাটেলাইটের নাম রাখা হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে। প্রকল্পটি পরিচিতি পায় নামে। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সরকার উৎক্ষেপণ প্রকল্পের জন্য রাশিয়ার কাছ থেকে ইজারা নেয়ার প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়। ১৫ জানুয়ারি ২০১৫ রাশিয়ার প্রতিষ্ঠান ইন্টার স্পুটনিকের কাছ থেকে কক্ষপথ ভাড়া নিতে চুক্তি স্বাক্ষর করে । চুক্তি অনুযায়ী ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে বাংলাদেশ কক্ষপথ বরাদ্দ পায়। ২১ অক্টোবর ২০১৫ সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি সভায় উৎক্ষেপণে কেনার প্রস্তাব অনুমোদিত হয় এবং ১১ নভেম্বর ২০১৫ উৎক্ষেপণের জন্য কিনতে স্যাটেলাইট নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান ফ্রান্সের থ্যালেস অ্যালেনিয়ার সাথে টার্ন-কি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ৭ অক্টোবর ২০১৬ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি মহাকাশ অনুসন্ধান ও প্রযুক্তি কোম্পানি স্পেসএক্সের সাথে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ : ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৫,৮০০ কিলোমিটার উপরে ’র একটি কৃত্রিম উপগ্রহ। তাই এটি জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট বা ভূস্থির উপগ্রহ। জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট হলো এমন একটি কৃত্রিম উপগ্রহ যেটি নিরক্ষরেখা বরাবর ঐ কক্ষপথে থেকে পৃথিবীকে ২৪ ঘণ্টায় একবার প্রদক্ষিণ করবে। এ প্রদক্ষিণ হবে পৃথিবীর আবর্তনের দিকে, অর্থাৎ পশ্চিম থেকে পূর্বে। ফলে গ্রাউন্ডস্টেশনের সাপেক্ষে উপগ্রহটি থাকবে প্রায় স্থির। ৩,৬০০ কেজি উৎক্ষেপণ ভরের বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ মিশনের মেয়াদকাল হবে ১৫ বছর। স্যাটেলাইটের ট্রান্সপন্ডার তড়িৎচৌম্বকীয় তরঙ্গ অথবা মাইক্রোওয়েভ সংকেত আকারে গ্রাউন্ড স্টেশন থেকে পাঠানো তথ্য (আপ-লিংক) গ্রহণ করবে। ঐ সংকেতকে কয়েকগুণ ‘অ্যামপ্লিফাই’ করে এটি আবার তা ফেরত পাঠাবে (ডাউন-লিংক) পৃথিবীতে।ব্যয় ও ঋণচুক্তি : উৎক্ষেপণে অর্থায়নের জন্য ৯ সেস্টেম্বর ২০১৬ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কমিশন ও বহুজাতিক ব্যাংক হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশনের মধ্যে ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ঋণচুক্তি অনুযায়ী HSBC ১৫ কোটি ৭৫ লাখ ইউরো বা ১,৪০০ কোটি টাকা প্রদান করবে। BTRC কে এ ঋণ আগামী ১২ বছরে মোট ২০টি কিস্তিতে শোধ করতে হবে। স্যাটেলাইট প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয় ২,৯৬৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকার দিচ্ছে ১,৩১৫ কোটি টাকা। বাকি ১,৬৫২ কোটি টাকা ঋণ হিসেবে নেয়া হয়। যদিও শেষ পর্যন্ত স্যাটেলাইট উড়াতে সর্বমোট ২,৭৬৫ কোটি টাকা খরচ হয়।অরবিটাল স্লট বরাদ্দ : আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের বরাদ্দ অনুযায়ী বাংলাদেশের নিজস্ব অরবিটাল স্লট ৬৯ ডিগ্রি ও ১০২ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পাওয়ার কথা। ২০০৭ সালে বাংলাদেশ মহাকাশের ১০২ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে কক্ষপথ বরাদ্দ চেয়ে ’র কাছে আবেদন করে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ভারত, পাকিস্তান, ইসরাইল, জাপান, সাইপ্রাস, আর্মেনিয়া, উজবেকিস্তান, অস্ট্রেলিয়াসহ ২০টি দেশ তাতে আপত্তি জানায়। এরপর পরামর্শক প্রতিষ্ঠান স্যাটেলাইট পরিচালনা ও স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া বেতার তরঙ্গের সর্বোত্তম ব্যবহারের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ৬৯ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে কক্ষপথ বরাদ্দ দেয়ার পরামর্শ দেয়। কিন্তু বাংলাদেশ ৬৯ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে কক্ষপথ বরাদ্দ চাইলে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর আপত্তি জানায়। এরপর রাশিয়ার প্রতিষ্ঠান ইন্টারস্পুটনিক ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন অব স্পেস কমিউনিকেশনের তাদের মালিকানাধীন অরবিটাল লোকেশন ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ বিক্রির আগ্রহ প্রকাশ করে। ১৫ জানুয়ারি ২০১৫ ইন্টারস্পুটনিকের কাছ থেকে কক্ষপথ ভাড়া নিতে চুক্তি স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন । ইন্টারস্পুটনিকের সাথে ১৫ বছরের চুক্তি করা হলেও তিন ধাপে তা ৪৫ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যাবে।ট্রান্সপন্ডার : স্যাটেলাইটে ট্রান্সপন্ডার ৪০টি, যার ১৪টি ব্যান্ডের এবং ২৬টি ব্যান্ডের । কেইউ-ব্যান্ড বাংলাদেশসহ বঙ্গোপসাগর, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলংকা, ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপাইন পর্যন্ত বিস্তৃত থাকবে। অপরদিকে এর সি-ব্যান্ড বাংলাদেশ, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, মিয়ানমার, ভুটান, নেপাল, শ্রীলংকা, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান, কিরগিজস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কিমিনিস্তান এবং কাজাখাস্তানের একটি অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত থাকবে। এগুলোর মধ্যে প্রাথমিকভাবে ২০টি ব্যবহার করবে বাংলাদেশ, অন্যগুলো ভাড়া দেয়া হবে। প্রতিটি ট্রান্সপন্ডার থেকে ৪০ মেগাহার্টজ হারে তরঙ্গ বরাদ্দ (ফ্রিকোয়েন্সি) সরবরাহ পাওয়া যাবে। এ হিসাবে ৪০টি ট্রান্সপন্ডারের মোট ফ্রিকোয়েন্সি ক্ষমতা হলো ১,৬০০ মেগাহার্টজ। কিছু কারিগরি সীমাবদ্ধতার কারণে এ ১,৬০০ মেগাহার্টজ পুরোটা ব্যবহার করা যাবে না। তবে কমপক্ষে ১,৪০০ মেগাহার্টজ ব্যবহার করা হবে।

    সূত্র : www.myallgarbage.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 21 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন