if you want to remove an article from website contact us from top.

    বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি পান।

    মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও পটভূমি : বাংলাদেশ

    https://bd-tjprotidin.comhttps://bd-tjprotidin.com

    Home

    আওয়ামী লীগ, আওয়ামী লীগ সম্পর্কে বিস্তারিত, আওয়ামী লীগের ইতিহাস, প্রেস রিলিজ (নোটিশ), মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, শেখ মুজিব ইতিহাস, সারাদেশ

    মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও পটভূমি : বাংলাদেশ

    Md Ruman Mahmud ( ictlbd.org )

    Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ১৬১৭ Time View

    তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিদিন :

    ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ পৃথিবীর মানচিত্রে একটি বিরল ও কাল অধ্যায়। কোনো জাতিকে এমন রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করতে হয় নি। বাঙ্গালী জাতি ২ লক্ষ মা বোনদের সম্ভ্রম হারিয়ে, ৩০ লক্ষ শহিদের এক সাগরো রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা অর্জন করে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছেন।

    ১. পটভূমিঃ জাতীয় ইতিহাসের শ্রেষ্ঠতম অধ্যায় হলো উনিশ একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ। এই মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে জন্মলাভ করে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ।পাকিস্তান নামের রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাব করা হয়। ১২ আগস্ট প্রকাশিত র্যাডক্লিপ রোয়েদাদে পূর্ব বঙ্গ ও পশ্চিম বঙ্গেঁর মধ্যে সীমানা আনুষ্ঠানিকভাবে নির্ধারিত হয়। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা হলো ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট। পূর্ব বাংলা হয় পাকিস্তানের অংশ-পূর্ব পাকিস্তান। পূর্ব থেকে জনগণ আশা করেছিলেন, এবার তাঁদের আশা-আকাঙ্খা পূরণ হবে। তাঁদের প্রত্যাশিত স্বাধীনতা নতুন রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত হবে। উন্নত জীবনের অধিকারী হবেন। কিছুদিনের মধ্যেই পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ অনুভব করলেন, তাদের প্রত্যাশা পূর্ণ হওয়ার নয়। পাকিস্তানের শাসকবর্গ বহুবাচনিক সমাজে পূর্ব পরিকল্পিত ঐক্যবদ্ধ একক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্র করেছে। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের অংশগ্রহণের ক্ষেত্র সংকুচিত করা হচ্ছে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে তাঁরা বঞ্চনার শিকার হয়েছেন। এমন কি পূর্ব পাকিস্তানের সম্পদে পশ্চিম পাকিস্তানের উন্নয়ন নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।এভাবে র্পূব পাকিস্তান স্বাধীনতা সংগ্রামরে পটভূমি তৈরি হয়। ১৯৫২ সালে নিজস্ব ভাষার অধিকার রক্ষার জন্য জীবন দান করতে হয় পূর্ব পাকিস্তানের ছাত্র জনতার।

    ১৯৫৮ সালে জেনারেল আইয়ুব খান সামরিক শাসন জারি করে ক্ষমতা দখল করে। ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙ্গালীর স্বায়ত্বশাসন প্রতিষ্ঠা করার লক্ষে ছয় দফা দাবি পেশ করেন। ছয় দফা ম্যান্ডেট নিয়ে পাকিস্তানে ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর সর্বপ্রথম অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে তার উত্তরণ ঘটে। জনগণ প্রত্যাশা করেছিল নির্বাচিত রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে পূর্ব পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের বঞ্চনার ইতিহাসের গতি পাল্টাবেন। পাকিস্তানের শাসকবর্গ-কিছু রাজনৈতিক নেতা এবং কিছু সামরিক কর্মকর্তা-ষড়যন্ত্রের গ্রন্থিগুলো এমনভাবে বিন্যস্ত করেন যেন শাসন ক্ষমতা কোনক্রমে বাঙ্গালীর হস্তগত না হয়। পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ তা সঠিকভাবে অনুধাবন করেন।

    ২. ভাষা আন্দোলনঃ পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানিয়ে আসছিলো। কিন্তু পাকিস্তান সরকার এ যৌক্তিক দাবির সম্পূর্ণ বিরোধিতা করে ১৯৪৮ সালেই উর্দুকে একমাত্র সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করে। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ক্রমবর্ধমান প্রতিবাদ চলতে থাকে যা পরবর্তীতে ভাষা আন্দোলন নামে পরিচিতি লাভ করে।

    এ আন্দোলন পুনরুজ্জীবিত হয় ১৯৫২ সালে এবং সেই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষার দাবিতে ঢাকা বিশববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ছাত্ররা একত্রিত হয়। পুলিশ এ জনসমাবেশের উপর গুলি চালানোর ফলে রফিক, সালাম, বরকত, জববারসহ আরো অনেকে শহীদ হয়। এই ঘটনা আন্দোলনকে এক নতুন মাত্রা দান করে এবং রাজনৈতিক গুরুত্ব বহুমাত্রায় বাড়িয়ে দেয়। ১৯৫৬ সালে চূড়ান্তভাবে সংবিধানে বাংলাকে উর্দূর পাশাপাশি অন্যতম প্রধান জাতীয় ভাষা হিসেবে গ্রহণ করা হয়। ভাষা আন্দোলনকে পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থান হিসেবে উল্লেখ করা হয় এবং ৬ দফা আন্দোলন, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

    ৩. ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট সাধারণ নির্বাচন ও ১৯৫৮ সালের সামরিক শাসনঃ১৯৫৪ সালে ১০ই র্মাচ পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে র্পূববঙ্গে যুক্তফ্রন্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে সরকার গঠন করে। কিন্তু পাকিস্তান শাষকগোষ্ঠী বাঙালির এই আধিপত্য মেনে নিতে পারেনি।

    মাত্র আড়াই মাসের মধ্যে ৩০শে মে কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে মন্ত্রিসভা ভেঙ্গে দিয়ে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হয়। ১৯৫৯ সালে সমগ্র পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচনের সময় নির্ধারিত হলে বাঙালিদের মধ্যে বিপুল সাড়া দেখা দেয়। জনসংখ্যার ৫৬ ভাগ বাঙালি, অতএব এই নির্বাচনের ফলাফল চিন্তা করে কেন্দ্রীয় সরকার নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। একই সময়ে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের কৌশলে কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যেও বিরোধ সৃষ্টি করে। এই ধারাবাহিকতায় ১৯৫৮ সালের ৭ই অক্টোবর পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি হয়। ১৯৬২ সালে সামরিক শাসন তুলে নেয়া হ’লে ছাত্র সমাজ অধিকারের দাবিতে পুনরায় আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটায়।

    ৪. ১৯৬২ সালের শিক্ষা সংকোচন নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনঃআন্দোলন নতুন করে গণ-আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটায়। শিক্ষা সংকোচন নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনরত ছাত্র মিছিলের উপর পুলিশের গুলিতে ১৭ই সেপ্টেম্বর নিহত হন যার মধ্যে ওয়াজিউল্ল-া, মোস্তফা ও বাবুল অন্যতম। ছাত্র সমাজের ২২ দফা দাবিকে কেন্দ্র করে ১৭ই সেপ্টেম্বর ‘৬৩ ‘শিক্ষা দিবস’ পালন উপলক্ষে দেশব্যাপী দুর্বার আন্দোলন গড়ে ওঠে। রাজনৈতিক দলসমূহ ও বুদ্ধিজীবী সমাজ ছাত্রদের এই আন্দোলনের সবরকম সমর্থন নিয়ে এগিয়ে আসে।

    ৫. ছাত্র সমাজের সশস্ত্র আন্দোলনের প্রস্ত্ততিঃপাকিস্তানের কাঠামোয় বাঙালি জাতিসত্তার বিকাশ ঘটা অসম্ভব বিবেচনা করে তৎকালীন ছাত্র সমাজের নেতৃস্থানীয় কয়েকজন ১৯৬২ সালে গোপনে ছাত্রদের সংগঠিত করার প্রচেষ্টা গ্রহণ করেন। বাঙালি জাতীয়তাবাদে উদ্বুদ্ধ এই ছাত্র সংগঠনের নেতৃত্ব দেন জনাব সিরাজুল আলম খান, জনাব আবদুর রাজ্জাক এবং কাজী আরেফ আহমেদ। এই সংগঠন ‘স্বাধীন বাংলা বিপ্ল-বী পরিষদ’ নামে পরিচিত ছিল।

    ৬. ৬৬ এর ৬ দফা আন্দোলনঃ ১৯৬৫ সালে পাকভারত যুদ্ধের সময়কালে বাস্তব ক্ষেত্রে প্রমাণিত হয় পূর্ব বাংলা সম্পূর্ণভাবে অরক্ষিত ছিল। স্পষ্ট হয়ে ওঠে পাকিস্তানের সামরিক শাসকগণ সামাজিক, সাংস্কৃতিক নিপীড়ন ও অর্থনৈতিক শোষণের ধারাবাহিকতায় পূর্ববাংলার নিরাপত্তা ব্যবস্থার ন্যূনতম উন্নতি করার প্রচেষ্টা গ্রহণ করেনি। বাঙালিদের প্রতি জাতিগত এই বৈষম্যের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে ১৯৬৬ সালের ৫ই ফেব্রুয়ারী লাহোরে আহুত ‘সর্বদলীয় জাতীয় সংহতি সম্মেলন’ শেখ মুজিবর রহমান ৬ দফা দাবী উপস্থাপন করেন। ভাষণে তিনি বলেন, ‘গত দুই যুগ ধরে পূর্ব বাংলাকে যেভাবে শোষণ করা হয়েছে তার প্রতিকারকল্পে এবং পূর্ব বাংলার ভৌগোলিক দূরত্বের কথা বিবেচনা করে আমি ৬ দফা প্রস্তাব উত্থাপন করছি।’ পরবর্তীতে এই ৬ দফা দাবি বাঙালি জাতির মুক্তিসনদ হিসাবে বিবেচিত হয়।

    সূত্র : ictlbd.org

    বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ

    বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ

    উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

    যুদ্ধকালীন ভারতীয় হস্তক্ষেপের জন্য, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ দেখুন।

    বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ

    মুক্তিযুদ্ধ

    মূল যুদ্ধ: ভারত-পাকিস্তান আঞ্চলিক দ্বন্দ্ব ও স্নায়ুযুদ্ধ

    প্রথম সারি: শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ ও মুক্তিবাহিনী ব্যবহৃত কামানদ্বিতীয় সারি: ডুবোজাহাজ পিএনএস  এবং লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার উপস্থিতিতে[১৪] ভারত ও বাংলাদেশের কাছে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করছেন লে. জেনারেল নিয়াজী

    তারিখ ২৬ মার্চ – ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১

    অবস্থান

    পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানে বাংলাদেশ)

    পূর্ব পাকিস্তান–ভারত সীমান্ত

    পূর্ব পাকিস্তান–ভারত ছিটমহল

    পূর্ব ও উত্তর-পূর্ব ভারতের অংশবিশেষ

    বঙ্গোপসাগর

    ফলাফল বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন[১৫][১৬][১৭]

    অধিকৃত এলাকার

    পরিবর্তন পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তান স্বতন্ত্র বা আলাদা হয়ে যায় এবং স্বাধীন-সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রে পরিণত হয়।

    বিবাদমান পক্ষ মুজিবনগর সরকার মুক্তিবাহিনী

    (২৬ মার্চ – ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১)

    বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী

    (২১ নভেম্বর – ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১)

    ভারত

    ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী[১]

    (৩ – ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১)

    সমর্থনকারী দেশ সোভিয়েত ইউনিয়ন

    এবং পূর্ব ব্লকভুক্ত রাষ্ট্রসমূহ[২]

    পাকিস্তান

    (পূর্ব পাকিস্তান সরকার)

    পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী

    আধা-সামরিক বাহিনী / মিলিশিয়া:

    জামায়াতে ইসলামী নাগরিক শান্তি কমিটি রাজাকার আল বদর আল শামস সমর্থনকারী দেশ

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র[৩]

    যুক্তরাজ্য[৪][৫] মিয়ানমার[৬] শ্রীলঙ্কা[৭] চীন[৮][৯]

    সৌদি আরব[১০][১১][১২][১৩]

    তুরস্ক[২]

    সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী

    শেখ মুজিবুর রহমান

    (রাষ্ট্রপতি (অনুপস্থিত), মুজিবনগর সরকার)

    সৈয়দ নজরুল ইসলাম

    (উপরাষ্ট্রপতি এবং অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি, মুজিবনগর সরকার)

    তাজউদ্দীন আহমদ

    (প্রধানমন্ত্রী, মুজিবনগর সরকার)

    এম. এ. জি. ওসমানী

    (প্রধান সেনাপতি, মুক্তিবাহিনী)

    মোহাম্মদ আবদুর রব

    (চিফ অফ স্টাফ, মুক্তিবাহিনী)

    গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ. কে. খন্দকার

    (ডেপুটি চিফ অফ স্টাফ, মুক্তিবাহিনী)

    মেজর কে. এম. শফিউল্লাহ

    (কমান্ডার, এস ফোর্স)

    মেজর জিয়াউর রহমান

    (কমান্ডার, জেড ফোর্স)

    মেজর খালেদ মোশাররফ

    (কমান্ডার, কে ফোর্স)

    ভি. ভি. গিরি

    (রাষ্ট্রপতি, ভারত)

    ইন্দিরা গান্ধী

    (প্রধানমন্ত্রী, ভারত)

    জেনারেল স্যাম মানেকশ

    (সেনাবাহিনী প্রধান)

    লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা

    (জিওসি-ইন-সি, পূর্ব কমান্ড)

    লে. জেনারেল সগত সিং

    (জিওসি-ইন-সি, ৪র্থ কোর)

    মেজর জেনারেল ইন্দ্রজিৎ সিং গিল

    (পরিচালক, সেনা অভিযান)

    মেজর জেনারেল ওম প্রকাশ মালহোত্রা

    (প্রধান, ৪র্থ কোর)

    মেজর জেনারেল জে. এফ. আর. জ্যাকব

    (প্রধান, পূর্ব কমান্ড)

    মেজর জেনারেল সাবেগ সিং

    (প্রশিক্ষণ কমান্ডার, মুক্তিবাহিনী)

    ভাইস অ্যাডমিরাল নীলকান্ত কৃষ্ণন

    (এফওসি-ইন-সি, পূর্ব নৌসেনা কমান্ড)

    এয়ার মার্শাল হরি চাঁদ দেওয়ান

    (এওসি-ইন-সি, পূর্ব বায়ুসেনা কমান্ড)

    ইয়াহিয়া খান

    (রাষ্ট্রপতি, পাকিস্তান)

    নূরুল আমিন

    (প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তান)

    আবদুল মুতালিব মালেক

    (গভর্নর (আগস্ট–ডিসেম্বর), পূর্ব পাকিস্তান)

    জেনারেল আব্দুল হামিদ খান

    (সেনাবাহিনী প্রধান, সেনা সদরদপ্তর)

    লে. জেনারেল টিক্কা খান

    (গভর্নর (এপ্রিল–আগস্ট), পূর্ব পাকিস্তান এবং কমান্ডার, পূর্ব কমান্ড)

    লে. জেনারেল এ. এ. কে. নিয়াজী

    (কমান্ডার, পূর্ব কমান্ড)

    মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলি

    (সামরিক উপদেষ্টা, পূর্ব পাকিস্তান সরকার)

    মেজর জেনারেল খাদিম হোসেন রাজা

    (জেনারেল অফিসার কমান্ডিং, ১৪শ পদাতিক ডিভিশন)

    মেজর জেনারেল মোহাম্মদ জামশেদ

    (কমান্ডার, ইস্ট পাকিস্তান সিভিল আর্মড ফোর্সেস (ইপিসিএফ)

    এবং রাজাকার বাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত)

    রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ শরীফ

    (এফওসি, পূর্ব নৌ কমান্ড)

    ক্যাপ্টেন আহমদ জামির

    (কমান্ডিং অফিসার, পাকিস্তান মেরিন কর্পস, পূর্ব)

    কমান্ডার জাফর মুহাম্মদ  

    (কমান্ডিং অফিসার, পিএনএস )

    এয়ার কমোডর ইনামুল হক খান

    (এয়ার অফিসার কমান্ডিং, পূর্ব বিমানবাহিনী কমান্ড)

    এয়ার কমোডর জাফর মাসুদ

    (এয়ার অফিসার কমান্ডিং, পূর্ব বিমানবাহিনী কমান্ড (১৯৬৯–৭১))

    সৈয়দ খাজা খায়েরউদ্দিন

    (চেয়ারম্যান, নাগরিক শান্তি কমিটি)

    গোলাম আযম

    (আমির, জামায়াতে ইসলামী)

    মতিউর রহমান নিজামী (নেতা, আল বদর) ফজলুল কাদের চৌধুরী (নেতা, আল শামস) শক্তি ১,৭৫,০০০ জন[১৮][১৯]

    ২,৫০,০০০[১৮] ~৩,৬৫,০০০ জন নিয়মিত সৈন্য (পূর্ব পাকিস্তানে ~৯৭,০০০+ জন)[১৮]

    ~২৫,০০০ জন আধা-সামরিক ব্যক্তি[২০]

    হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি

    ~৩০,০০০ জন নিহত[২১][২২]

    ১,৪২৬–১,৫২৫ জন নিহত[২৩]

    ৩,৬১১–৪,০৬১ জন আহত[২৩] ~৮,০০০ জন নিহত

    ~১০,০০০ জন আহত

    ৯০,০০০—৯৩,০০০ জন যুদ্ধবন্দী[২৪] (৭৯,৬৭৬ জন সৈন্য ও ১০,৩২৪–১২,১৯২ জন স্থানীয় আধা-সামরিক ব্যক্তিসহ)[২৩][২৫][২৬]

    বেসামরিক প্রাণহানি:[২২] আনুমানিক ৩,০০,০০০ থেকে ৩০,০০,০০০ জন

    দেখান দেস

    বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ

    বাংলাদেশের ইতিহাস

    দেখান প্রাচীন ইতিহাস দেখান মধ্যযুগীয় ইতিহাস দেখান মধ্যযুগীয় ইতিহাস দেখান

    বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রাম

    দেখান স্বাধীন বাংলাদেশ

    বাংলাদেশ প্রবেশদ্বার

    দেস

    বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ (উচ্চারণ: [ʃad̪ʱinot̪a d͡ʒud̪d̪ʱo]; শাধিনতা জুদ্‌ধো) বা মুক্তিযুদ্ধ[টীকা ১][২৭][২৮] (উচ্চারণ: [mukt̪iɟud̪d̪ʱo]; মুক্‌তিজুদ্‌ধো) হলো ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানে সংঘটিত একটি বিপ্লব ও সশস্ত্র সংগ্রাম। পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থান ও স্বাধিকার আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় এবং বাঙালি গণহত্যার প্রেক্ষিতে এই জনযুদ্ধ সংঘটিত হয়।[২৯] যুদ্ধের ফলে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। পশ্চিম পাকিস্তান-কেন্দ্রিক সামরিক জান্তা সরকার ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫শে মার্চ রাতে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে অপারেশন সার্চলাইট পরিচালনা করে এবং নিয়মতান্ত্রিক গণহত্যা শুরু করে। এর মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী সাধারণ বাঙালি নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং পুলিশ ও ইপিআর কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়। সামরিক জান্তা সরকার ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফলকে অস্বীকার করে এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর পশ্চিম পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে।

    সূত্র : bn.wikipedia.org

    Daily Inqilab

    Daily Inqilab The Most Popular Bangla Newspaper, Brings You Latest Bangla News Online. Get Breaking News From The Most Reliable Bangladesh Newspaper. It covers Just Now News, Politics, Economies, National, International, Entertainment, & More

    মঙ্গলবার, ০৭ মার্চ ২০২৩, ২২ ফাল্গুন ১৪২৯, ১৪ শাবান ১৪৪৪ হিজিরী

    মোবাইল সাইট ই-পেপার আর্কাইভ ভিডিও ফটো গ্যালারি

    শিরোনাম

    মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন ৯৯ স্পোর্টস ক্লাবের ক্রিকেট শুক্রবার গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে কাবুলে বাণিজ্য ও স্থায়ী প্রদর্শনী কেন্দ্র খুলেছে ইরান সাম্প্রতিককালের ঘটনাগুলোতে নাশকতা আছে কিনা তদন্ত করবে র‍্যাব নিম্ন আয়ের পরিবারকে আধুনিক অ্যাপার্টমেন্ট দিচ্ছে ইরান উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন : ১২ হাজার রোহিঙ্গার পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরু যে পণ্য রপ্তানিতে তেলের চেয়েও বেশি আয় হতে পারে ইরানের

    মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক

    ইনকিলাব ডেস্ক । ১১ মার্চ, ২০২৩, ৯:৫১ এএম

    চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃত। বর্তমান মূল্যস্ফীতি পরিস্থিতিতে দেশটির অন্যান্য ব্যাংকের মতো এসভিপিও খানিকটা তারল্য সংকটে ভুগছিল, তবে তা একেবারেই নগন্য। কিন্তু তারপর, মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে একদম দেউলিয়া হয়ে পড়েছে এসভিপি। শুক্রবার ব্যাংকের পরিচালনা কমিটির সদস্যরা দেশজুড়ে এসভিপির সমস্ত শাখা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি। ব্যাংকটির এই অবস্থার মূল কারণ গুজব। বুধবার হঠাৎ চাউর হয়ে যায়, গুরুতর আর্থিক ঘাটতিতে ভুগছে সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক। ঘাটতির পরিমাণ এতটাই যে, ব্যাংকের ব্যালান্স শিটের কিনারা করতেই প্রয়োজন অন্তত ২২৫ কোটি ডলার। এই গুজব ছড়িয়ে পড়ার পর এসভিপি থেকে গ্রাহকদের...

    সাম্প্রতিককালের ঘটনাগুলোতে নাশকতা আছে কিনা তদন্ত করবে র‍্যাব

    নিজস্ব প্রতিবেদক । ৭ মার্চ, ২০২৩, ১১:৩৩ পিএম

    সাম্প্রতিককালে বেশ কয়েকটা ঘটনার বিষয়ে র‍্যাব খুবই চিন্তিত বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন। তিনি বলেন, বিষয়গুলোর সঙ্গে কোনও নাশকতা আছে কিনা তদন্ত না করে হুট করে কিছু বলা যাবে না। কিন্তু আমাদের কাছে সন্দেজনক মনে হচ্ছে। সেজন্য আমরা গোয়েন্দা নামিয়েছি, তারা খতিয়ে দেখবে...

    বিস্ফোরণের ঘটনায় মাথায় আঘাত ও রক্তক্ষরণে বেশি মৃত্যু : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    অনলাইন ডেস্ক । ৭ মার্চ, ২০২৩, ৯:৪৫ পিএম

    স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় মাথায় আঘাত ও রক্তক্ষরণে বেশি মৃত্যু হয়েছে। কিছু লোকের আবার পুড়েও গেছে। মঙ্গলবার (৭ মার্চ) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢামেক হাসপাতালে বিস্ফোরণের ঘটনায় আহতদের পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। জাহিদ মালেক বলেন, শেখ...

    সর্বশেষ সর্বাধিক পঠিত আলোচিত

    মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক

    বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ

    নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন

    পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী

    ৯৯ স্পোর্টস ক্লাবের ক্রিকেট শুক্রবার

    জি২০-তে ভারত গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করছে: আর্জেন্টিনা

    গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে

    কাবুলে বাণিজ্য ও স্থায়ী প্রদর্শনী কেন্দ্র খুলেছে ইরান

    সাম্প্রতিককালের ঘটনাগুলোতে নাশকতা আছে কিনা তদন্ত করবে র‍্যাব

    নিম্ন আয়ের পরিবারকে আধুনিক অ্যাপার্টমেন্ট দিচ্ছে ইরান

    সব সংবাদ

    বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ

    গুলিস্তানে বিস্ফোরণ : নিহত ৮ জনের পরিচয় শনাক্ত করল পরিবার

    বিস্ফোরণস্থলে সেনাবাহিনীর বোম ডিস্পোজাল ইউনিট

    ভবনের বেজমেন্টে মানুষ আটকে থাকতে পারে, ধারণা পুলিশের

    গুলিস্তানে বিস্ফোরণ, যা জানালেন ডিএমপি কমিশনার

    একটি জাতিকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উদ্বুদ্ধ করেছে ৭ মার্চের ভাষণ : ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত এমপি

    সাতই মার্চের ভাষণ শুনেই মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি শুরু করে নিউক্লিয়াস: চসিক মেয়র

    রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেশিনারি পণ্য এসেছে মোংলা বন্দরে

    সূত্র : www.old.dailyinqilab.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 18 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন