বাংলাদেশ পুলিশের প্রধান কে
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে বাংলাদেশ পুলিশের প্রধান কে পান।
বাংলাদেশ পুলিশ
বাংলাদেশ পুলিশ
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বাংলাদেশ পুলিশ
বাংলাদেশ পুলিশ লোগো
বাংলাদেশ পুলিশ পতাকা
প্রচলিত নাম পুলিশ
নীতিবাক্য শান্তি শৃঙ্খলা নিরাপত্তা প্রগতি
সংস্থা পরিদর্শন
কর্মচারী ২,১২,৭২৪[১]
অঞ্চল কাঠামো
জাতীয় সংস্থা বাংলাদেশ
পরিচালনার অঞ্চল বাংলাদেশ
আয়তন ১৪৭,৫৭০ কিমি২ (৫৬,৯৭৭ বর্গ মাইল)
জনসংখ্যা ১৬২,২২১,০০০[২]
পরিচালনা পর্ষদ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গঠন উপকরণ পুলিশ আইন ১৮৬১ সাধারণ প্রকৃতি বেসামরিক পুলিশ পরিচালনামূলক কাঠামো
প্রধান কার্যালয় ৬ ফনিক্স রোড, ফুলবাড়িয়া, ঢাকা - ১০০০
সংস্থার কার্যনির্বাহক
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, মহা পুলিশ পরিদর্শক
সুবিধা-সুযোগ কর্মকেন্দ্র ৬৫১ উল্লেখযোগ্যতা পদক
বাংলাদেশ পুলিশ পদক - অসমসাহসিকতা, বাংলাদেশ পুলিশ পদক - সেবা, রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক- সাহসিকতা, রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক - সেবা
ওয়েবসাইট www.police.gov.bd
বাংলাদেশ পুলিশের কয়েকজন।
বাংলাদেশ পুলিশ।
বাংলাদেশ পুলিশ বাংলাদেশের একমাত্র আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা।[৩] সংস্থাটি বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। বাংলাদেশ পুলিশের প্রধান অধিকর্তাকে বলা হয় মহা পুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি)।চুরি-ডাকাতি রোধ, ছিনতাই প্রতিরোধ, দাঙ্গা-হাঙ্গামা ইত্যাদি সমাজ বিরোধী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধসহ বিভিন্ন জনসভা, নির্বাচনী দায়িত্বে বাংলাদেশ পুলিশ অংশগ্রহণ করে থাকে। বাংলাদেশ পুলিশে পুরুষ-নারী উভয়ই চাকুরি করছে।
বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাস[সম্পাদনা]
প্রাচীন যুগ[সম্পাদনা]
পুলিশের একটি দীর্ঘ এবং অনেক পুরোনো ইতিহাস আছে। ইতিহাসের একটা গবেষণা দেখায় যে পুলিশ ছিল পুরাতন সভ্যতা হিসাবে। রোম শহরে পুলিশ দেশ সম্পর্কে অগাস্টাস সময়ে ওঠে মুষ্টি শতাব্দীর খ্রিস্টপূর্বাব্দে এর মধ্য প্রতি একটি বিশেষ প্রতিষ্ঠান, পুলিশি ইতিহাস বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও খুব পুরানো।[৪]
, চিত্রলিপিতে সম্রাট অশোক, এবং প্রখ্যাত ভ্রমণকারীরা আমাদের ইতিহাস রচনার মূল উৎস। এই সূত্র থেকেই এই দ্বার এবং বাংলাদেশ পুলিশের খণ্ডিত ইতিহাস রচিত হয়। এর মধ্যে দ্বারা, নয়টি গুপ্ত চর ধরন উল্লেখ করা হয়। এই সময় পুলিশি বুদ্ধিমত্তা সংগ্রহ করার জন্য বিরোধী কার্যক্রম এবং সরকারী প্রতিবন্ধক সমাজের মধ্যে আইন ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য প্রচেষ্টা সীমাবদ্ধ ছিল। গুপ্ত চর দায়িত্ব এমনভাবে যে তারা সেনাবাহিনী, বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা কার্যকলাপের উপর নজরদারি বাড়ানো আচার ব্যবহার করা হয়। এই জন্য লোভ এবং উসকানি সব অর্থ ব্যবহার করা হয়। অনুসন্ধান কৌশল এবং তদন্ত কর্তৃপক্ষ সম্পর্কে তথ্য মধ্যে খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। শাস্তি প্রক্রিয়ার অভিযুক্ত এই বইয়ে পাওয়া যায়। তাই এটি ছিল অধিকৃত যে স্বশাসিত স্থানীয় নিয়মের অধীন সেখানে গ্রামীণ ও শহুরে এলাকায় পুলিশ এক ধরনের হতে পারে।[৫]
মধ্যযুগীয় সময়কাল[সম্পাদনা]
মধ্যযুগীয় সময়ে পুলিশি কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায় না। সুলতানদের সময়ে একটি সরকারী পুলিশি স্থর বিন্যাস লক্ষ্য করা যায়। শহর অঞ্চলে কোতোয়াল পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্বে ছিলেন। মোঘল আমলের পুলিশি ব্যবস্থা সংক্রান্ত তথ্য আইন-ই-আকবরী গ্রন্থে পাওয়া যেতে পারে। মধ্যযুগের পুলিশি ব্যবস্থা শেরশাহ শুরী দ্বারা প্রবর্তিত, মহান সম্রাট আকবরের সময়কালে এই ব্যবস্থা আরও সংগঠিত হয়। সম্রাট তার ফৌজদারী প্রশাসনিক কাঠামো (সম্রাটের প্রধান প্রতিনিধি) মীর আদাল এবং কাজী (বিচার বিভাগ প্রধান) এবং কোতোয়াল (প্রধান বড় শহরে পুলিশ কর্মকর্তা) এই তিন ভাগে ভাগ করেন। এই ব্যবস্থা শহরের আইন ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার ক্ষেত্রে খুব কার্যকর হিসাবে পরিগণিত হয়। কোতোয়ালী পুলিশ ব্যবস্থা ঢাকা শহরের মধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে। অনেক জেলা সদর পুলিশ স্টেশনকে এখনও বলা হয় কোতোয়ালী থানা। মুঘল আমল কোতোয়াল একটি প্রতিষ্ঠান হিসাবে আবির্ভূত হয়।
একজন ফৌজদার সরকারের প্রশাসনিক ইউনিট (জেলা) প্রধান পদে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। কিছু ফৌজদারের অধীনে কামান এবং অশ্বারোহী সৈন্য বাহিনীও ছিল। থানাদার পদাদিকারীরা ছোট জায়গার মধ্যে পরগনা বিভাজক হিসাবে নিযুক্ত হতেন। মোঘল আমল পর্যন্ত যদিও একটি সুশৃঙ্খল পেশাদারী ব্রিটিশ পুলিশ সিস্টেম প্রবর্তিত হয়নি। তবুও সাধারণভাবে, এটি প্রতিষ্টিত ছিল মুসলিম শাসকদের রাজত্বের সময়ে এখানে আইন শৃঙ্খলা এবং অপরাধ প্রতিরোধমূলক প্রশাসন অত্যন্ত কার্যকর ছিল।[৫]
ব্রিটিশ সময়কাল[সম্পাদনা]
শিল্প বিপ্লবের কারণে ইংল্যান্ডের সামাজিক ব্যবস্থায় অপরাধের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে স্যার রবার্ট পিল একটি নিয়মতান্ত্রিক পুলিশ বাহিনীর অভাব অনুভব করেন। ১৮২৯ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী পার্লামেন্টে পুলিশ গঠনের বিল আনেন। এর প্রেক্ষিতে গঠিত হয় লন্ডন মেট্রো পুলিশ। অপরাধ দমনে বা প্রতিরোধে এর সাফল্য শুধু ইউরোপ নয় সাড়া ফেলে আমেরিকায়ও। ১৮৩৩ সালে লন্ডন মেট্রো পুলিশের অনুকরনে গঠিত হয় নিয়ইয়র্ক সিটি নগর পুলিশ কর্তৃপক্ষ গঠিত হয়।[৪]
১৮৫৮ সালে ভারত শাসনের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিকট হতে ব্রিটিশ সরকার গ্রহণ করে। পিলস অ্যাক্ট ১৮২৯ এর অধীনে গঠিত লন্ডন পুলিশের সাফল্য ভারতে স্বতন্ত্র পুলিশ ফোস গঠনে ব্রিটিশ সরকারকে অনুপ্রানিত করে। ১৮৬১ সালে the commission of the Police Act (Act V of 1861) ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাশ হয়। এই আইনের অধীনে ভারতের প্রতিটি প্রদেশে একটি করে পুলিশ বাহিনী গঠিত হয়। প্রদেশ পুলিশ প্রধান হিসাবে একজন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ এবং জেলা পুলিশ প্রধান হিসাবে সুপারিটেনটেন্ড অব পুলিশ পদ সৃষ্টি করা হয়। ব্রিটিশদের তৈরীকৃত এই ব্যবস্থা এখনও বাংলাদেশ পুলিশে প্রবর্তিত আছে।[৪]
কে হচ্ছেন পরবর্তী পুলিশ প্রধান?
তবে, নতুন কেউ দায়িত্বে আসছেন তার আভাস দিলেন বর্তমান আইজিপি নিজেই। শনিবার (০৬ জানুয়ারি) পুলিশ সদর দফতরে ‘পুলিশ সপ্তাহ-২০১৮’
কে হচ্ছেন পরবর্তী পুলিশ প্রধান?
প্রশান্ত মিত্র, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০১১৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৮, ২০১৮
AddThis Sharing Buttons
Share to Twitter Share to LinkedIn Share to WhatsApp Share to Messenger Share to Facebook Share to Copy Link
তবে, নতুন কেউ দায়িত্বে আসছেন তার আভাস দিলেন বর্তমান আইজিপি নিজেই। শনিবার (০৬ জানুয়ারি) পুলিশ সদর দফতরে ‘পুলিশ সপ্তাহ-২০১৮’ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নিজ দায়িত্বের মেয়াদ শেষ হওয়ার বিষয়টি মনে করিয়ে দিলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলন শেষের দিকে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে শহীদুল হক বলেন, আজ থাক, এ বিষয়ে পরে কথা বলব। যাবার আগে আরেকবার আসবো আপনাদের সামনে, তখন উত্তর দিব।
২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন শহীদুল হক। ১৯৮৪ সালে বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ১৯৮৬ সালে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) হিসেবে চাকরিতে যোগ দেন তিনি। এরপর তিনি চাঁদপুর, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম ও সিরাজগঞ্জ জেলায় পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
পর্যায়ক্রমে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার ছাড়াও শহীদুল হক বাহিনীর নানা গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তার বিদায়ের পর কে হবেন পরবর্তী পুলিশ প্রধান, এ নিয়ে চলছে নানা আলোচনা-গুঞ্জন।
পরবর্তী আইজিপি হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেড-১ ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন) মো. মোখলেসুর রহমান, র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ এবং ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া। এর মধ্যে মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী চাকরির মেয়াদ রয়েছে ২০২০ সাল পর্যন্ত, মোখলেসুর রহমানের ২০১৯ সাল, বেনজীর আহমেদের ২০২২ সাল এবং মো. আছাদুজ্জামান মিয়ার চাকরির মেয়াদ রয়েছে ২০১৯ সাল পর্যন্ত।
গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, আইজিপি হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী জাবেদ পাটোয়ারী বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এএসপি হিসেবে পুলিশে যোগদান করেন ১৯৮৬ সালে। বিসিএস ১৯৮৪ ব্যাচের এই কর্মকর্তা চাকরির বিভিন্ন ক্ষেত্রে মেধা, দক্ষতা ও যোগ্যতার পরিচয় দিয়ে বর্তমানে পুলিশের সর্বোচ্চ পদের এক ধাপ নিচে অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (গ্রেড-১) পদে কর্মরত আছেন।
এদিকে, এমন নানা গুঞ্জনের মধ্যেই রোববার (০৭ জানুয়ারি) অতিরিক্ত আইজিপি মোখলেসুর রহমানের আরেকধাপ পদোন্নতি (গ্রেড-১) হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ অধিশাখার উপসচিব মো. ইলিয়াস হোসেন স্বাক্ষরিত এক আদেশে বলা হয়, 'বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারে পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত আইজিপি মোখলেসুর রহমানকে অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত) গ্রেড-১ (জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ এর টাকা ৭৮ হাজার টাকা (নির্ধারিত) পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। ' পুলিশের ৮৫ ব্যাচের এই কর্মকর্তা এক সময় সিআইডির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এছাড়া, আলোচনায় রয়েছে র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদের নামও। ১৯৮৫ সালের বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়ে পুলিশ বাহিনীতে যোগ দেওয়া বেনজীর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীর সদস্য হিসেবে বসনিয়া ও কসোভোতে কাজ করে এসেছেন সাবেক এই ডিএমপি কমিশনার।
আলোচনায় থাকা ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াও ১৯৮৫ সালে বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়ে পুলিশে যোগ দেন। কর্মজীবনে তিনি সুনামগঞ্জ, পাবনা, টাঙ্গাইল জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) ছাড়াও পুলিশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৭১৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৮, ২০১৭
পিএম/এসএইচ
ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুনবাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয় বিভাগের সর্বোচ্চ পঠিত
পঞ্চাশে এসে প্রথম চাকরিতে যোগ দিলেন আসিফ
সায়েন্সল্যাব মোড়ে ভবনে বিস্ফোরণ, আংশিক বিধ্বস্ত
সায়েন্স ল্যাবে তিন কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ
চড়-থাপ্পড় দেওয়া ইউএনও মনোয়ারের পুরোনো অভ্যাস
ঢাকা দূতাবাসের সাবেক দুই কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করেছে সৌদি আরব
হাতের অস্ত্রোপচার করতে গিয়ে কিডনি হারালেন রোগী!
কাতারের কাছে আরও ১ মিলিয়ন টন এলএনজি চায় বাংলাদেশ
‘৯৯৯’-এর কনস্টেবলকে পিটিয়ে গ্রেফতার ১২ খেলোয়াড়
নাসা’র পুরস্কার জিতলেন বাংলাদেশি গবেষক চৈতী
নতুন পুলিশ প্রধান চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল
বাংলাদেশ পুলিশের নতুন মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন। বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নতুন পুলিশ প্রধান নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
নতুন পুলিশ প্রধান চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন
সমকাল প্রতিবেদক
প্রকাশ: ২২ সেপ্টেম্বর ২২ । ১৮:৩৩ | আপডেট: ২২ সেপ্টেম্বর ২২ । ১৯:১৮
চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন। ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ পুলিশের নতুন মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন। বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নতুন পুলিশ প্রধান নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন বর্তমান আইজিপি বেনজীর আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর অবসরে যাচ্ছেন বেনজীর আহমেদ।
চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন বর্তমানে র্যাবের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্বে পালন করছেন। তিনি আইজিপির দায়িত্ব গ্রহণের পর অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক এম খুরশীদ হোসেন র্যাবের নতুন মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।
এর আগে আরেক প্রজ্ঞাপনে বর্তমান আইজিপি বেনজীরের বয়স ৫৯ বছর পূর্ণ হওয়ার কথা জানিয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর তাকে অবসরে পাঠিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ফলো করুন-
ভিডিও দেখতে সাবস্ক্রাইব করুন সমকাল ইউটিউব
আরও পড়ুন: র্যাবের নতুন ডিজি এম খুরশীদ হোসেন
বেনজীরের মতোই র্যাব থেকে পুলিশ প্রধানের দায়িত্বে আসছেন আল-মামুন। এর আগে বেনজীর আইজিপি হওয়ার পর ২০২০ সালে র্যাবের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পান তিনি। তার আগে তিনি সিআইডি প্রধানের পদে ছিলেন।
বিসিএস অষ্টম ব্যাচের কর্মকর্তা আল-মামুন গত বছরের ১৮ অক্টোবর গ্রেড-১ এ পদোন্নতি পান। চাকরির মেয়াদ পূর্ণ করে আগামী বছরের ১১ জানুয়ারি তার অবসরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
আল-মামুনের জন্ম ১৯৬৪ সালে ১২ জানুয়ারি সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার শ্রীহাইল গ্রামে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করেছেন তিনি। ১৯৮৬ সালে সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট (এএসপি) হিসেবে পুলিশে চাকরি শুরু করেন আল-মামুন।
কর্মজীবনে তিনি পুলিশ সদর দপ্তর, মহানগর পুলিশ, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন এবং বিভিন্ন জেলা ইউনিটে দায়িত্ব পালন করেন। জাতিসংঘ শান্তি মিশনেও কাজ করে এসেছেন তিনি। কর্মক্ষেত্রে অবদানের জন্য আল-মামুন রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) এবং বাংলাদেশ পুলিশ পদকে (বিপিএম) ভূষিত হন।
এদিকে পুলিশের বিশেষায়িত শাখা র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) প্রধানের দায়িত্ব পাওয়া খুরশীদ হোসেন ১২তম বিসিএস (পুলিশ) ব্যাচের কর্মকর্তা। বর্তমানে তিনি পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
বিষয় : বাংলাদেশ পুলিশ মহাপরিদর্শক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আরও পড়ুন
গ্রেড-১ পদমর্যাদা পেলেন র্যাব ডিজি ও ডিএমপি কমিশনার
আইজিপি কাপ টেনিস টুর্নামেন্ট-২০২৩ সম্পন্ন
নির্বাচন কমিশন যে দায়িত্ব দেবে, আমরা তা পালনে প্রস্তুত: আইজিপি
অপরাধের ধরন ও প্রকৃতিতে পরিবর্তন এসেছে: আইজিপি
SAMAKAL APP | YOUTUBE
মন্তব্য করুন
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?