বাংলাদেশ শিশু একাডেমী
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে বাংলাদেশ শিশু একাডেমী পান।
বাংলাদেশ শিশু একাডেমি
বাংলাদেশ শিশু একাডেমি
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
Bangladesh Shishu Academy
বাংলাদেশ শিশু একাডেমী
গঠিত ১৯৭৫; ৪৮ বছর আগে
সদরদপ্তর দোয়েল চত্বর সড়ক, শাহবাগ, ঢাকা, বাংলাদেশ
দাপ্তরিক ভাষা বাংলা মহাপরিচালক আনজীর লিটন
ওয়েবসাইট shishuacademy.gov.bd
, একটি শিশুর খেলার ভাস্কর্য, শিশু একাডেমী প্রাঙ্গণ
বাংলাদেশ শিশু একাডেমি বা শিশু একাডেমি (ইংরেজি: Bangladesh Shishu Academy) বাংলাদেশের শিশুদের জন্য জাতীয় একাডেমি বা প্রতিষ্ঠান। এটা শিশুদের প্রতিভা বিকাশ, সাংস্কৃতিক উন্নয়ন, প্রচার এবং পৃষ্ঠপোষকতার জন্য ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।[১][২] এটি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ একটি প্রতিষ্ঠান।চেয়ারপারসনদের তালিকা[সম্পাদনা]
জোবেদা খানম জুবাইদা গুলশান আরা শেখ আবদুল আহাদ[৩]
সেলিনা হোসেন (২৩ এপ্রিল, ২০১৪ – )[৩]
লাকি ইনাম (২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ – বর্তমান)[৪]
কার্যক্রম[সম্পাদনা]
কার্যালয়[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় এবং ৬টি উপজেলায় (কেশবপুর, কুলাউড়া, বাবুগঞ্জ, মিঠাপুকুর, পরশুরাম, শ্রীনগর) শিশু একাডেমির কার্যালয় রয়েছে। এসকল কার্যালয়ে শিশুদের সাংস্কৃতিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ শিশু একাডেমির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যগুলো হলোঃ[৫]
জাতীয় জীবনের সকল ক্ষেত্রে শিশুদের সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করা;
শিশুদের জন্য কারিগরী ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা;
অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা অর্জনে শিশুদের সহায়তা করা;
শিশুদের আইনগত অধিকার রক্ষার্থে সাহায্য করা;
শিশুদের কল্যাণে নিয়োজিত সরকারি ও বেসরকারি, দেশী বিদেশী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা ও সহযোগিতা করা;
জাতীয় উন্নয়ন কর্মকান্ডে শিশুদেরকে সম্পৃক্ত করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা;
সমবায় সমিতি গঠন ও কুটির শিল্প স্থাপনে শিশুদেরকে উৎসাহিত করা;
ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে শিশুদের অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা;
শিশুদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সম্মেলন, সেমিনার ও কর্মশালার ব্যবস্থা করা।
প্রকাশনা[সম্পাদনা]
শিশু একাডেমী কর্তৃক বিভিন্ন শিশুতোষ সাহিত্যগ্রন্থ ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গ্রন্থ প্রকাশ করা হয়। তাছাড়া, শিশু একাডেমী পত্রিকার প্রকাশক।
পুরস্কার[সম্পাদনা]
অগ্রণী ব্যাংক শিশু একাডেমী শিশুসাহিত্য পুরস্কার
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের সংস্কৃতি বাংলা একাডেমী
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
↑ "Meena day calls for birth registration for all girls and boys"। UNICEF। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৮।
↑ "Bangladesh Shishu Academy" (পিডিএফ)। Minister for Women and Children Affairs, Republic of Bangladesh। ২০১১-০৭-০৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৮।
↑ ঝাঁপ দিন:
"Selina Hossain named Shishu Academy Chairperson"। । সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-১৮।
↑ "Lucky Enam appointed as the chairperson of Bangladesh Shishu Academy"। (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৯-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-১৮।
↑ বাংলাদেশ শিশু একাডেমী। "প্রতিষ্ঠা, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য"। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ২৬ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারী ২০১৫।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
বাংলাপিডিয়ায়
বিষয়শ্রেণীসমূহ: ১৯৭৬-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিতবাংলাদেশের সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানবাংলাদেশের সরকারি সংস্থাবাংলাদেশ ভিত্তিক সাংস্কৃতিক সংগঠন১৯৭৬-এ প্রতিষ্ঠিত সরকারি সংস্থা
বাংলাদেশ শিশু একাডেমী
বাংলাদেশ শিশু একাডেমী
English
বাংলাদেশ শিশু একাডেমী মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, যার উদ্দেশ্য দেশের শিশুদের শারীরিক, মানসিক, সাংস্কৃতিক এবং সুপ্ত প্রতিভার বিকাশে সহায়তা করা। ১৯৭৬ সালে রাষ্ট্রপতির এক অধ্যাদেশ বলে বাংলাদেশ শিশু একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে সারা দেশে একাডেমীর ৭০টি শাখা রয়েছে। ঢাকার পুরাতন হাইকোর্ট এলাকায় এর সদর দপ্তর অবস্থিত।বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৫০.৫৩% অর্থাৎ প্রায় অর্ধেকই শিশু। এই শিশুদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যেই বাংলাদেশ শিশু একাডেমী প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। প্রথমে এর কেন্দ্রীয় কার্যালয় ছিল সেগুনবাগিচায়, পরে ১৯৭৭ সালে এটি স্থানান্তরিত হয় পুরাতন হাইকোর্ট এলাকায়। প্রায় ৩.৬৯ একর ভূমির উপর চারটি ভবনে শিশু একাডেমীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ভবনসমূহ হচ্ছে- প্রশাসনিক ভবন, মিলনায়তন, যাদুঘর ও আর্ট গ্যালারি এবং প্রকাশনা ও লেকচার থিয়েটার ভবন।
বাংলাদেশ শিশু একাডেমী
শুরুতে একাডেমীর কার্যক্রম রাজধানী কেন্দ্রিক হলেও পরবর্তীকালে এর শাখা সারা দেশে এর শাখা বিস্তৃত হয়। তৃণমূল পর্যায়ে একাডেমীর কার্যক্রম ছড়িয়ে দেয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হওয়ার প্রেক্ষিতে ১৯৮০-৮১ সালে তৎকালীন বৃহত্তর ২০টি জেলায় শিশু একাডেমীর শাখা স্থাপন করা হয়। ১৯৯৩-৯৫ সালে বাকি ৪৪টি জেলায় এবং ১৯৯৬-৯৭ অর্থবছরে পরীক্ষামূলকভাবে ৬টি বিভাগের ৬ উপজেলায় শাখা স্থাপন করা হয়।
বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর কার্যক্রম পরিচালিত হয় ১৩ সদস্যবিশিষ্ট একটি বোর্ড অব ম্যানেজমেন্ট-এর মাধ্যমে। পরিচালক এই প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী প্রধান। একাডেমীর বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য মোট ছয়টি বিভাগ রয়েছে। এগুলি হলো: প্রশাসন, প্রকাশনা, সাংস্কৃতিক, জাদুঘর, গ্রন্থাগার ও হিসাব বিভাগ। একাডেমীর মূল কর্মকান্ড পরিচালিত হয় কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে। সারা দেশের জেলা ও উপজেলা শাখাগুলি এ কর্মসূচি অনুসরণ করে। একাডেমীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বর্তমানে ২০ জন কর্মকর্তা ও ৫৬ জন কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। ঢাকার বাইরের জেলা শাখাগুলির প্রত্যেকটিতে রয়েছেন একজন করে কর্মকর্তা ও চারজন করে কর্মচারী, আর ছয়টি উপজেলা শাখার প্রত্যেকটিতে একজন করে কর্মকর্তা ও দুজন করে কর্মচারী। জেলা শাখাগুলির সুষ্ঠু পরিচালনার জন্য জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে একটি পরিচালনা কমিটি রয়েছে। এছাড়াও প্রতিটি উপজেলায় শিশু একাডেমীর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে স্থানীয় কমিটি রয়েছে।
একাডেমীর কার্যক্রমের পরিধি নির্ধারণের জন্য ১৯৮৩ সালে একটি কমিটি গঠিত হয়। এ কমিটির সুপারিশ অনুসারে বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর মূল দায়িত্বসমূহ হল: ১. শিশুদের উপযোগী বিভিন্ন বই, মাসিক পত্রিকা কোষগ্রন্থ ইত্যাদি প্রকাশনা, ২. শিশুদের পাঠের সুবিধা সৃষ্টি এবং পাঠাভ্যাস গড়তে বিভিন্ন শিক্ষামূলক কর্মসূচি যেমন কুইজ প্রতিযোগিতা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, আবৃত্তি প্রতিযোগিতা ইত্যাদি আয়োজন, ৩. প্রতিবছর শিশুদের জন্য জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতা, মৌসুমী প্রতিযোগিতা এবং আনন্দমেলার আয়োজন, ৪. বাংলাদেশের শিশুদের আন্তর্জাতিক চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি, ৫. শিশুতোষ চলচ্চিত্র নির্মাণ, ৬. বিভিন্ন দেশে শিশু সাংস্কৃতিক দল প্রেরণ, ৭. বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং বিভিন্ন দেশের ভৌগোলিক তথ্যসমৃদ্ধ শিশু জাদুঘর পরিচালনা, ৮. জাতীয়, আন্তর্জাতিক এবং ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ দিবসসহ রবীন্দ্র-নজরুল জন্মজয়ন্তী এবং বিভিন্ন সামাজিক ও ঐতিহ্যগত আচার অনুষ্ঠান উদযাপন এবং ৯. শিশুদের জন্য বিভিন্ন বিষয়ে সাংস্কৃতিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা।
বাংলাদেশ শিশু একাডেমী বছরব্যাপী যে সব কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতা। ১৯৭৮ সাল থেকে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ক্রীড়ার ৬২টি বিষয়ে উপজেলা, জেলা, আঞ্চলিক ও জাতীয় এ চারটি পর্যায়ে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রতিযোগিতায় প্রতিবছর সারাদেশে প্রায় ৩ লাখ শিশু অংশগ্রহণ করে তাদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ লাভ করে।
শিশু একাডেমীর দ্বিতীয় বৃহত্তম সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা হচ্ছে মৌসুমী প্রতিযোগিতা। বর্ষার সময়ে শিশুদের কর্মব্যস্ত রাখার উদ্দেশ্যে এবং শিশুদের মধ্যে দলগত সমঝোতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ প্রতিযোগিতার প্রবর্তন করা হয়। জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতার ন্যায় এই প্রতিযোগিতা ও উপজেলা পর্যায় থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন পর্যায় পার হয়ে ঢাকার চূড়ান্ত পর্যায়ে জাতীয় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রতিযোগিতার বিষয় তিনটি: বিতর্ক, জারিগান এবং জ্ঞান-জিজ্ঞাসা।
শিশু আনন্দ মেলা হচ্ছে শিশু একাডেমীর আর একটি গুরুত্বপূর্ণ ও আকর্ষণীয় অনুষ্ঠান। শিশুদের তৈরি বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি ও হস্তশিল্প এই মেলায় প্রদর্শিত হয়। সপ্তাহব্যাপী এই মেলায় বিভিন্ন সংগঠনের শিশুরা সাংস্কৃতিক পরিবেশনা থাকে। শিশু নাট্যচর্চায় দেশের বিভিন্ন শিশু সংগঠনকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এ মেলায় শিশু নাট্য প্রতিযোগিতাও অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৮০ সাল থেকে বাংলাদেশ শিশু একাডেমীতে শিশুদের জন্য বিভিন্ন সাংস্কৃতিক বিষয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু করা হয়। এসবের মধ্যে চিত্রাংকন, সঙ্গীত, নৃত্য, নাট্যকলা, আবৃত্তি, উচ্চারণ ও সরব পাঠ, তবলা, গিটার, স্পোকেন ইংলিশ ও কম্পিউটার বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। দরিদ্র শিশুদের জন্য বিনামূল্যে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের পাশাপাশি শাখা কার্যালয়গুলিতেও এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু রয়েছে। শিশু একাডেমীর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে শিশু চলচ্চিত্র নির্মাণ, দ্বি-বার্ষিক আন্তর্জাতিক শিশু চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা, শিশু সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি দল বিদেশে প্রেরণ মেয়ে-শিশুদের জন্য বিশেষ কার্যক্রম, শিশুদের নির্বাচিত চিত্র সংরক্ষণ ও প্রদর্শনী, শিক্ষা সফর ও পরিবেশ সংরক্ষণ ও বৃক্ষরোপন কর্মসূচি। এছাড়াও একাডেমীর উদ্যোগে শিশু নামে একটি পত্রিকা এবং শিশুদের উপযোগী বই প্রকাশ করা হয়। একাডেমী এ পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয়ে ৫০১টি পুস্তক প্রকাশ করেছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে শিশু বিশ্বকোষ ও ছোটদের বিজ্ঞানকোষ নামে দুটি কোষগ্রন্থ।
দেশের বিশিষ্ট লেখকদের মানসম্মত শিশুসাহিত্য রচনায় আগ্রহী করে তোলার লক্ষ্যে বাংলা ১৩৯৬ সন (১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দ) থেকে প্রবর্তন করা হয়েছে ‘বাংলাদেশ শিশু একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার’। একজন লেখককে তার সামগ্রিক সাহিত্যকর্মের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয় এবং এর মূল্যমান হচ্ছে ২৫ হাজার টাকা। এ ছাড়া একাডেমী অগ্রণী ব্যাংকের অর্থানুকূল্যে প্রতি বছরে ‘অগ্রণী ব্যাংক শিশু সাহিত্য ও শিশু নাট্য পুরস্কার’ প্রদান করে থাকে। ১৯৮১ সাল থেকে প্রতিবছর বুক ইলাস্ট্রেশনসহ ৭টি বিভাগে বছরের সেরা বইয়ের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ শিশু একাডেমি
Wellcome to National Portal
বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন
অফিসের ধরণ
বাংলাদেশ শিশু একাডেমি
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়
মেনু নির্বাচন করুন
জাপানের ফুকুওকায় এশীয় প্রশান্ত অঞ্চলীয় শিশু সমাবেম (APCC) ২০২৩ উপলক্ষ্যে BRIDGE KIDS PROGRAMS এ সাংস্কৃতিক দলের প্রতিনিধি হিসেবে অংশগ্রহণের জন্য আবেদন ফরম এবং বিজ্ঞাপন।
1 / 10 StartStop(3)
নোটিশ বোর্ড
ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ দিবস ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষ্যে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার নোটিশ
জনাব মো: আহাম্মদ আল হোসেন, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা, মাগুরা জেলা এর অবসর উত্তর ছুটি ...
বহিঃ বাংলাদেশ ছুটি
অনাপত্তি সনদ (NOC) - জনাব ফজিলাতুন নেছা, লাইব্রেরিয়ান কাম মিউজিয়াম কীপার , বাংলাদেশ শ...
অনাপত্তি সনদ (NOC) জনাব রাশিদা বেগম, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি...
সকল
খবর:
বাংলাদেশ শিশু একাডেমির নবনিযুক্ত মহাপরিচালক এর যোগদান।
সকল
আমাদের বিষয়ে
ইতিহাস ও কার্যাবলি কর্মবণ্টন
কর্মকর্তাদের নামের তালিকা
কর্মচারীদের নামের তালিকা
আদেশ/প্রজ্ঞাপন/পরিপত্র/সভার কার্যবিবরণী
নোটিশ//প্রজ্ঞাপন/পরিপত্র
অফিস আদেশ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
বিভিন্ন সভার কার্যবিবরনী
জেলা ও উপজেলা কার্যালয়
জেলা ও উপজেলা কর্মকর্তাগণ
শিশু বিকাশ কার্যক্রম
প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম
প্রকল্পের কার্যক্রম
আইন ও নীতিমালা
আইন ও বিধি নীতিমালা বার্ষিক প্রতিবেদন
বাংলাদেশ শিশু একাডেমির সাংগাঠনিক কাঠামো।
বার্ষিক কর্মসম্পাদনা চুক্তি
কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা টিম/ সভা/কার্যবিবরনী
বার্ষিক- কর্মসম্পাদন চুক্তি
বার্ষিক/অর্ধবার্ষিক/ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন/নীতিমালা
এপিএএমএস সফটওয়্যার লিংক
তথ্য অধিকার ও সেবা
তথ্য অধিকার সংক্রান্ত আবেদন ফরম
তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা
ত্রৈমাসিক/বার্ষিক পরিবীক্ষণ/মূল্যায়ন প্রতিবেদন
আইন-বিধি-নিতীমালা-পরিপত্র-নির্দেশিকা-প্রজ্ঞাপন
সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি
সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি
ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা/পরিবীক্ষণ কমিটি
ত্রৈমাসিক/বার্ষিক পরিবীক্ষণ/মূল্যায়ন প্রতিবেদন
আইন/পরিপত্র/নির্দেশিকা
জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল
শুদ্ধাচার টিম/কমিটি
বাস্তবায়ন/অগ্রগতি/ প্রতিবেদন/সভার কার্যবিরনী
জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল
শিশু একাডেমির কর্মপরিকল্পনা
অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা
অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থা সংক্রান্ত নির্দেশিকা, ২০১৫
অনিক ও আপীল কর্মকর্তা
অভিযোগ গ্রহণ ও নিস্পত্তি সংক্রান্ত প্রতিবেদন
অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যার
উদ্ভাবনী কার্যক্রম
ইনোভেশন টিম ইনোভেশন আইডিয়া
ইনোভেশন কর্মপরিকল্পনা
পাইলটিং প্রকল্পের তালিকা
বাজেট
বাজেট
বার্ষিক ক্রয় এবং বাজেট বাস্তবায়ন পরিকল্পনা
শিশু বাজেট কর্মসূচি
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?