বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সংখ্যা কত
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সংখ্যা কত পান।
রংতুলি চয়েস ইনফো
রংতুলি চয়েস ইনফোতে অসংখ্য প্রয়োজনীয় তথ্য যেমন সাধারণ জ্ঞান, প্রশ্ন উত্তর ও প্রবন্ধ রয়েছে।
Notice: Undefined variable: idgk in /home/xqyha5ljfycb/public_html/info/index.php on line 2214Notice: Undefined variable: question in /home/xqyha5ljfycb/public_html/info/index.php on line 2229Notice: Undefined variable: question in /home/xqyha5ljfycb/public_html/info/index.php on line 2229প্রশ্ন. দ্বিজাতি তত্ত্ব বলতে কি বুঝায়?
উত্তর: ১৯৪০ সালের মার্চ... বিস্তারিত
প্রশ্ন. সাত সমুদ্রের নাম কি কি?
উত্তর: পৃথিবীতে মহাসাগর পাঁচটি... বিস্তারিত
প্রশ্ন. পৃথিবীতে মহাসাগর কয়টি এবং কি কি?
উত্তর: পৃথিবীতে মহাসাগর পাঁচটি... বিস্তারিত
প্রশ্ন. পাঁচটি মহাসাগরের নাম কি কি?
উত্তর: পৃথিবীতে মহাসাগর পাঁচটি... বিস্তারিত
প্রশ্ন. মহাদেশ কয়টি ও কি কি ?
উত্তর: মহাদেশ ৭ টি।... বিস্তারিত
প্রশ্ন. মনোবিজ্ঞান কাকে বলে?
উত্তর: বৈজ্ঞানিক উপায়ে মানুষ... বিস্তারিত
প্রশ্ন. এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় দেশ কোনটি?
উত্তর: চীন
প্রশ্ন. ইউরোপ মহাদেশে কয়টি দেশ?
উত্তর: ইউরোপ মহাদেশে বর্তমানে... বিস্তারিত
প্রশ্ন. লাহোর প্রস্তাবের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় কি ছিল?
উত্তর: ভারতীয় মুসলমানদের সামাজিক,... বিস্তারিত
প্রশ্ন. ঐতিহাসিক ছয় দফা কোথায় ঘোষিত হয় ?
উত্তর: ১৯৬৬ সালের... বিস্তারিত
প্রশ্ন. ঢাকা চিড়িয়াখানা সাপ্তাহিক ছুটি কবে ?
উত্তর: সাপ্তাহিক বন্ধ: ঢাকা... বিস্তারিত
প্রশ্ন. মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কয়টি এবং কি কি?
উত্তর: মধ্যপ্রাচ্যে ১৬ টি... বিস্তারিত
প্রশ্ন. কাতারের আয়তন কত?
উত্তর: ১১,৫৮১ বর্গকিলোমিটার।
প্রশ্ন. ইতালির ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা?
উত্তর: ১ ইউরো সমান... বিস্তারিত
প্রশ্ন. দ্বিজাতি তত্ত্ব কাকে বলে?
উত্তর: ১৯৪০ সালের মার্চ... বিস্তারিত
প্রশ্ন. Teacher এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তর: Teacher এর পূর্ণরূপ... বিস্তারিত
প্রশ্ন. সাতটি মহাসাগরের নাম বলবেন কি?
উত্তর: পৃথিবীতে মহাসাগর পাঁচটি... বিস্তারিত
প্রশ্ন. লন্ডন কোন দেশের রাজধানী?
উত্তর: যুক্তরাজ্য
প্রশ্ন. লাহোর প্রস্তাবের বৈশিষ্ট্য কি কি?
উত্তর: ভারতীয় মুসলমানদের সামাজিক,... বিস্তারিত
প্রশ্ন. মহাদেশ কাকে বলে ?
উত্তর: একই অঞ্চলে অবস্থিত... বিস্তারিত
প্রশ্ন. লাহোর প্রস্তাবের মূল বক্তব্য ছিল কি?
উত্তর: ভারতীয় মুসলমানদের সামাজিক,... বিস্তারিত
প্রশ্ন. পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট মহাদেশ কোনটি?
উত্তর: অস্টেলিয়া
প্রশ্ন. পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মহাদেশ কোনটি?
উত্তর: এশিয়া
প্রশ্ন. বরিশালের পূর্ব নাম কি ?
উত্তর: বরিশাল জেলার পূর্ব... বিস্তারিত
কপিরাইট © ২০১৮ রংতুলি চয়েস ইনফো
সূত্র : www.rongtulichoice.com
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতীক
প্রতিষ্ঠা ২৬ মার্চ ১৯৭১ (৫১ বছর আগে)
দেশ বাংলাদেশ
আনুগত্য বাংলাদেশের সংবিধান
ধরন সেনাবাহিনী ভূমিকা স্থল যুদ্ধ
আকার >১,৬০,০০০ জন সামরিক[১]
অংশীদার বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী
সেনাবাহিনী সদর দপ্তর ঢাকা সেনানিবাস
পৃষ্ঠপোষক বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি
নীতিবাক্য
রং সবুজ, কালো, খাকি, মেরুন
কুচকাত্তয়াজ চল চল চল
বার্ষিকী সশস্ত্র বাহিনী দিবস(২১ নভেম্বর)
যুদ্ধসমূহ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
পার্বত্য চট্টগ্রাম সংঘাত
উপসাগরীয় যুদ্ধ
বাংলাদেশ-আরাকান সেনাবাহিনীর সংঘর্ষ
অপারেশন থান্ডারবোল্ট
অপারেশন টোয়াইলাইট
সজ্জা ১. বীর শ্রেষ্ঠ
২. বীর উত্তম ৩. বীর বিক্রম ৪. বীর প্রতীক
ওয়েবসাইট দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
কমান্ডার
প্রধান সেনাপতি রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ
সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ[২][৩]
চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান[৪]
প্রতীকসমূহ
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পতাকা
বিমানবহর
হেলিকপ্টার ইউরোকপ্টার এএস৩৬৫ ডাউফিন, বেল-২০৬, এমআই-১৭১এসএইচ
প্রশিক্ষণ বিমান সেসনা-১৫২
পরিবহন বিমান সেসনা-২৮০বি, কাসা সি-২৯৫
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর স্থল শাখা। এটি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সর্ববৃহৎ শাখা। সেনাবাহিনীর প্রাথমিক দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশের ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষা সহ সব ধরনের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহায়তায় প্রয়োজনীয় শক্তি ও জনবল সরবরাহ করা। সেনাবাহিনীর সব ধরনের কর্মকাণ্ড সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। প্রাথমিক দায়িত্বের পাশাপাশি যেকোন জাতীয় জরুরি অবস্থায় বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় এগিয়ে আসতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সাংবিধানিক ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।ইতিহাস
প্রারম্ভিক ইতিহাস
বাংলার সামরিক ইতিহাসের মূল রাজা-মহারাজাদের সময় পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। সেসময় সেনাবাহিনীর প্রধানকে বা নামে ডাকা হত। সেই সব সেনাবাহিনী গঠিত হত পদাতিক, অশ্বারোহী, যুদ্ধ হাতি আর যুদ্ধজাহাজ নিয়ে। বাংলায় মুসলমানদের আগমন আর এর প্রতিষ্ঠা সামরিক বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করেছিল। সুলতানাতের একটি সুসজ্জিত ও সুশৃঙ্খল সেনাবাহিনী ছিল। মুঘল শাসনের সময় বাংলায় কামান ও গোলন্দাজ বাহিনীর প্রচলন হয়।[৫] ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের সময় বাংলা ছিল দক্ষিণ এশিয় অঞ্চলে ব্রিটিশদের শক্তির প্রতীক। ১৭৫৭ সালে লর্ড ক্লাইভের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ বাহিনী, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার নেতৃত্বাধীন ৫০০০০ সৈন্যের বাংলার সেনাবাহিনীকে পলাশীর প্রান্তরে পরাজিত করে।পরবর্তীতে একই ব্রিটিশ বাহিনী ১৭৬৪ সালে নবাব মীর কাসিমের নেতৃত্বাধীন বাংলার বাহিনীকে পরাজিত করে। ব্রিটিশরা বাংলায় প্রতিষ্ঠা করে যা পরবর্তীতে ১৮৯৫ সালে র অংশ হয়ে যায়। ব্রিটিশ ভারতের পশ্চিম অংশ ছিল পুলিশ এবং সেনা সংগ্রহের জন্য অগ্রগণ্য অঞ্চল। ১৮৫৭ সালের পূর্বে অশ্বারোহী বাহিনী এবং বল্লমধারী সৈন্যদলের সবাই ছিল এই অঞ্চলের।[৬][৭] বিদ্রোহের পর বেঙ্গল উপসর্গ-যুক্ত বিভিন্ন ইউনিটে, যেমন: বেঙ্গল স্যাপারস এবং বেঙ্গল ক্যাভালরি ইত্যাদি, বিহার, বানারসি, উত্তর প্রদেশ ইত্যাদি অবাঙ্গালি অঞ্চল থেকে নিয়োগ দেয়া হত কারণ এই অঞ্চলগুলো তখন র অধীনে ছিল।[৫][৮] প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বাংলা থেকে সৈন্য সংগ্রহের জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯১৬ সালে ব্রিটিশ সরকার বেঙ্গলি ডাবল কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে। এই সৈন্যদেরকে করাচিতে প্রশিক্ষণ দেয়া হত আর পরে বাগদাদে মোতায়েন করা হত। যুদ্ধ শেষে এই সৈন্যরা বাগদাদে ১৯১৯ সালের কুর্দি বিদ্রোহ দমনে সাহায্য করে।[৯]
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড নামক একটি সহায়ক বাহিনী প্রতিষ্ঠা করে যারা ছিল কিছুটা প্রকৌশলী কিছুটা পদাতিক। এই বাহিনীর বেশিরভাগ সৈন্য সংগ্রহ করা হয়েছিল পূর্ব এবং পশ্চিম বাংলা থেকে। এই বাহিনী মূলত রাস্তাঘাট ও বিমানঘাঁটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ইত্যাদি নির্মাণের মাধ্যমে মূল বাহিনীকে সাহায্য করত। তবে প্রয়োজনে তারা পদাতিক বাহিনী হিসেবে জাপানের সাথে যুদ্ধও করত। এই বাহিনীকে বিভিন্ন কোম্পানিতে সংগঠিত করে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিভিন্ন রেজিমেন্টের সাথে সংযুক্ত করা হয়েছিল। ক্যাপ্টেন গনি ছিলেন একজন কোম্পানি কমান্ডার এবং তিনি বার্মা ফ্রন্টে তার বাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। যুদ্ধ শেষে পাইওনিয়ার কোরের সৈন্যরা ভারত ও জাপানের বিভিন্ন স্থানে সমবেত হয়ে বাড়ি ফেরার অপেক্ষায় ছিল। ১৯৪৬ সালে, জালনায় অবস্থিত পাইওনিয়ার কোর সেন্টারের তৎকালিন অ্যাডজুট্যান্ট এবং কোয়ার্টারমাস্টার ক্যাপ্টেন গনি পূর্ব বাংলার যুদ্ধফেরত পাইওনিয়ার কোরের সৈন্যদের নিয়ে একটি পদাতিক রেজিমেন্ট তৈরির ধারণা দেন এবং কেন্দ্রীয় কমান্ডের কাছে অনুমতি প্রার্থনা করেন। পরবর্তীতে ভারতে ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় এবং ভারত ও পাকিস্তান নামক নতুন দুই রাষ্ট্রের জন্ম হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রধান এর অনুমতি পাওয়ার পর ক্যাপ্টেন গনি পূর্ববাংলার সৈন্যদের নিয়ে গঠন করেন যা ছিল পরবর্তীতে গঠিত পদাতিক রেজিমেন্টের মূল ভিত্তি।[৫]
পাকিস্তান পর্ব
পাকিস্তান সৃষ্টির সময় ক্যাপ্টেন আব্দুল গনি পাকিস্তানের নবনিযুক্ত সেনাপ্রধান জেনারেল মেজারভির অনুমতি নিয়ে পূর্ববাংলার যুবকদের নিয়ে গঠনের কাজ শুরু করেন। ১৯৪৭ সালের ১৭ আগস্ট বোম্বেতে পাইওনিয়ার কোরের সৈন্যদের বিদায় অনুষ্ঠানে ক্যাপ্টেন গনি বলেন "তোমরা পৃথিবীর কাছে প্রমাণ করে দেবে বাঙালি সৈন্যরা পৃথিবীর অন্যান্য জাতির মতই সক্ষম"।[] এইসব উৎসাহব্যঞ্জক কথার সাথে ক্যাপ্টেন গনি ১৯৪৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে দুইটি পাইওনিয়ার কোম্পানি নিয়ে ঢাকায় ফিরে পিলখানায় (বর্তমান বিজিবি হেডকোয়ার্টার্স) অবস্থান নেন। পরবর্তীতে তিনি প্রশাসনের কাছে সৈন্যদের উপযুক্ত আবাসস্থল চান। তিনি রাজধানীর উত্তর দিকের কুর্মিটোলাকে সেনানিবাসের উপযুক্ত স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেন। দিনের পর দিন পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে এখানে জঙ্গল পরিষ্কার করে ব্যারাক, প্যারেড গ্রাউন্ড ইত্যাদি গড়ে তোলা হয়।[৫]
১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পথিকৃৎ, এর পতাকা উত্তোলন করা হয়। ক্যাপ্টেন গনি ছিলেন এই ব্যাটালিয়নের সবকিছুর প্রধান তবে প্রথম কমান্ডিং অফিসার ছিলেন ।[৫] এবং অফিসার কমান্ডিং ছিলেন মেজর আব্দুল ওয়াহেদ চৌধুরী[১০] প্রথম ব্যাটালিয়নের গঠনের পর দ্বিতীয় ব্যাটালিয়ন স্থাপনের অনুমতি দেয়া হয় এবং ক্যাপ্টেন গনি সৈন্য সংগ্রহ শুরু করেন। ৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৯ র পতাকা উত্তোলিত হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের আগে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মোট ৮টি ব্যাটালিয়ন গঠিত হয়।[৫]
বাংলাদেশ
‘সমরে আমরা শান্তিতে আমরা সর্বত্র আমরা দেশের তরে’- এ মূলমন্ত্র ধারণ করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত হচ্ছে। স্বাধীনতার মহান স্থপতি ও জাতির পিতা বঙ্গ
Wellcome to National Portal
অফিসের ধরণ
Previous Next Previous Next
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়
মেনু নির্বাচন করুন Text size A A A Color C C C C
কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন
19 SHARES Share to Facebook Share to Messenger Share to WhatsApp Share to Twitter Share to LinkedIn Share to Gmail Share to Print
National Portal Bangladesh
পোর্টাল সাবস্ক্রাইব করুন
পোলিং মতামত দিন
সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৭ জানুয়ারি ২০২১
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
‘সমরে আমরা শান্তিতে আমরা সর্বত্র আমরা দেশের তরে’- এ মূলমন্ত্র ধারণ করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত হচ্ছে। স্বাধীনতার মহান স্থপতি ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহবানে এক রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্ম হয়েছিল। জন্মলগ্ন থেকেই অনেক ত্যাগ তিতিক্ষা ও চড়াই উৎরাই পেরিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আজ একটি দক্ষ ও চৌকস বাহিনী হিসেবে গড়ে উঠতে সমর্থ হয়েছে। দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষার পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিশ্বপরিমণ্ডলে আজ একটি অতি পরিচিত ও গর্বিত নাম। সামরিক দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলাসহ যে কোন অভ্যন্তরীণ সংকট নিরসনে এবং দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অকুতোভয় সদস্যরা সকল ক্ষেত্রে অসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। বিস্তারিত পড়ুন....
কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন
19 SHARES Share to Facebook Share to Messenger Share to WhatsApp Share to Twitter Share to LinkedIn Share to Gmail Share to Print
National Portal Bangladesh
পোর্টাল সাবস্ক্রাইব করুন
পোলিং মতামত দিন
মাননীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
সিনিয়র সচিব
বিস্তারিত
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী কর্নার
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনে গৃহিত
কর্মপরিকল্পনা
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন
বিস্তারিত
মুক্তিযোদ্ধা কর্নার
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন দপ্তর/সংস্থাসমূহের বীর মুক্তিযোদ্ধাগণের তালিকা
ইভেন্ট ক্যালেন্ডার
PrevNext March 2023
Su Mo Tu We Th Fr Sa
1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11
12 13 14 15 16 17 18
19 20 21 22 23 24 25
26 27 28 29 30 31
অভ্যন্তরীণ ই-সেবাসমূহ
ওয়েব মেইল ই-নথি iBAS++ MoD ই-সেবাসমূহ সকল
কেন্দ্রীয় ই-সেবাসমূহ
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
এলডিসি উত্তোরণ ইভেন্টসমূহ
বাংলাদেশ ডেভলাপমেন্ট ফোরাম
জেন্ডার জেডিএস - বৃত্তি চাকরির আবেদন
বাসা বরাদ্দের আবেদন ফরম
সকল লিংক
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?