বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় তথ্য প্রযুক্তি
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় তথ্য প্রযুক্তি পান।
বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় সমূহ
বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় সমূহঃ কিছু শিক্ষক শ্রেণীকক্ষে বিতর্ক থেকে দূরে সরে যান, ভয় পান যে এটি খুব প্রতিপক্ষ হয়ে উঠবে। কিন্তু বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে
বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় সমূহ
Posted by Mitu | Nov 25, 2022 | Blog, অন্যান্য
বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় সমূহঃ কিছু শিক্ষক শ্রেণীকক্ষে বিতর্ক থেকে দূরে সরে যান, ভয় পান যে এটি খুব প্রতিপক্ষ হয়ে উঠবে। কিন্তু বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আলোচনা ও রক্ষা করা শেখা শিক্ষার্থী দের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ জীবন দক্ষতা। বিতর্ক শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা করতে, পছন্দ করতে এবং আবেগের পরিবর্তে বাস্তবতার ব্যবহার করে কার্যকরভাবে তর্ক করতে শেখায়। অনুপ্রেরণার জন্য আপনি এই তালিকায় প্রচুর আকর্ষক বিতর্কের বিষয় পাবেন। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাকঃ আরও দেখুনঃ সামাজিক কার্যক্রম কি | সমাজকর্মএক নজরে
বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় সমূহ
বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় শিক্ষাশিক্ষক রাজনীতি শিক্ষাঙ্গনের পরিবেশ অস্থিশীল করে তুলছে।
ছাত্র রাজীতি প্রজন্মের বিকাশের জন্য সহায়ক।
কোচিং প্রথা শিক্ষার্থীদের শিক্ষাঙ্গন বিমুখ করে তুলছে।
গাইডবুক আইন করে নিষিদ্ধ করা উচিৎ।
শিক্ষাঙ্গনের প্রচলিত পরীক্ষা পদ্ধতি শিক্ষার্থীদের মুখস্থনির্ভর করে তুলছে।
প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মানসিকতায় নতুনত্ব আনতে ব্যর্থ।
একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা ব্যতীত শিক্ষা অধিকার নিশ্চিত সম্ভব নয়।
বহুমুখী শিক্ষাব্যবস্থা বৈষম্যমূলক শিক্ষাব্যবস্থা।
আইন করে শিক্ষার্থীদের শাস্তি প্রথা বন্ধ করা হোক।
প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের জ্ঞানক্ষুধা সীমিত করে তুলেছে।
প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা জ্বেলেছে আলো কিন্তু হ্রাস করেছে ঔজ্জ্বল্য।
কম্পিউটারের মনিটর নয় প্রয়োজন লাইব্রেরীর ধুলো পড়া বই-এর।
আরও দেখুনঃ সেলস এন্ড মার্কেটিং জব ইন্টারভিউ | ইন্টারভিউর প্রশ্নের উত্তর কীভাবে দেবেনমানবাধিকারসামরিকন্ত্রই মানবাধিকারের প্রধান শত্রু।
সাংবাদিকের অধিকার গণতন্ত্রের প্রথম অধিকার।
সৃজনশীলতার প্রধান সহায়ক অধিকার বোধ।
মূর্খের গণতন্ত্রে মানবাধিকার সম্পূর্ণ অর্থহীন।
আগে অধিকার, তারপর কর্ম।
জাতিসংঘের সার্বজনীন মানবাধিকার সনদে পরিবর্তন আনা উচিত।
অধিকার চেতনা প্রতিষ্ঠায় শিক্ষার চেয়ে নেতৃত্বের ভূমিকা বেশি।
আইনের চেয়ে অধিকার শ্রেষ্ঠতর।
যত বেশি আইন তত বেশি অপরাধ।
শিশু অধিকার নাগরিক অধিকারের পূর্বশর্ত।
ধর্মীয় মৌলবাদের উত্থান মানবাধিকারের প্রধান হুমকি।
শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদন্ড মানবাধিকারের লংঘন।
অর্থনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত হচ্ছে, সাংস্কৃতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা।
আমাদের নাগরিক জীবনে কর্তব্য বেশি, অধিকার কম।
দরিদ্র বিশ্বে শিশুশ্রমের অধিকার দেয়া উচিত।
সমালোচনার ক্ষমতাহীনতায় বাংলাদেশের আমলাবৃন্দ মানবাধিকার বর্জিত।
কৃষিতে ভর্তূকী কমানো কৃষকদের মানবাধিকারের স্পষ্ট লংঘন।
যুক্তরাষ্ট্রই মানবাধিকারের মূখ্য হন্তায়ক।
সংখ্যালঘূদের জন্য কোন বিশেষ অধিকার থাকা উচিত নয়।
তিরিশ নিম্ন বয়সে অধিকার সীমিত থাকা উচিত।
সীমান্তরেখা সঠিক মানবাধিকারকে শৃঙ্খলিত করেছে।
রাজনৈতিক অধীনতার চেয়ে সাংস্কৃতিক অধীনতা অধিক ক্ষতিকর।
সেন্সর প্রথা শিল্পীর ন্যায্য অধিকার ক্ষুন্ম করে।
সার্বজনীন মানবাধিকার বলতে কিছু থাকতে পারে না।
জাতিসংঘ বিশ্ব মানবাধিকার রক্ষায় ব্যর্থ সংগঠন।
মানবাধিকার রক্ষায় বিশেষ ক্ষমতা আইন বাতিল হওয়া জরুরী।
সংকট এখন সুযোগের নয়, অধিকার বোধের।
অধিকার চেতনার অভাবই নারী অনগ্রসরতার মূল কারণ।
মানবাধিকারের রূপরেখা দেশ ভেদে ভিন্ন হওয়া উচিত।
বিস্তৃত মানবাধিকারের অভাবেই দেশের গণতন্ত্র বিপর্যস্ত।
রাষ্ট্রীয় অবিচারের জন্য মূলত প্রশাসনই দায়ী।
অর্থের সংকট মানবাধিকারের দাবীকে নিরর্থক করেছে।
অর্থনীতিঅর্থ নয় নীতির ঘাটতি জাতীয় অর্থনীতিতে বাজেটের কার্যকর প্রতিফলনের প্রধান অন্তরায়।
মুক্ত বাজার অর্থনীতির জন্য তৃতীয় বিশ্ব এখনো উপযুক্ত হয়ে উঠতে পারেনি।
জাতীয় অনৈক্য বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে পরাধীন করে রেখেছে।
জাতিগত শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের মানসিকতা-ই বিশ্ব অর্থনৈতিক সংকটকে ত্বরান্বিত করছে।
তৃতীয় বিশ্বের জন্য বিশ্বব্যাংকের নীতিমালা আরও ভারসাম্যপূর্ণ হওয়া আবশ্যক।
প্রাক বাজেট আলোচনা নয়, প্রয়োজন প্রাক বাজেট জাতীয় বিতর্ক।
orrthonOIঅর্থনৈতিক পরাধীনতা দেশকে মেধাশুন্য করে তোলে।
মানহীনতা নয় বরং মানসিকতার অভাবেই স্বদেশী পণ্য আজ অবহেলিত।
পুজিবাদী নয় বরং সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাই আগামীর বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ন্ত্রন করবে।
ইউরোজোন সংকট নিরসনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সম্পূর্ণরুপে ব্যর্থ।
জাতীয় সম্পদের সঠিক ব্যবহারের অভাব দেশের অর্থিনীতিকে আমদানীনির্ভর করে তুলছে।
পররাষ্ট্রনীতির দূর্বলতার জন্য বাংলাদেশ মুক্তবাজার অর্থনীতির সুফল হতে বঞ্চিত।
ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা গ্রামীণ অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
অপর্যাপ্ত ক্ষমতার কারণেই বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকিং খাত নিয়ন্ত্রন করতে পারছেনা।
প্রচলিত আইনের সংশোধন নয় বরং সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমেই ব্যাংক খাতের দূর্নীতি রোধ সম্ভব।
মুক্তবাজার অর্থনীতির প্রভাবে দেশের গ্রামীণ অর্থনীতি আজ বিপর্যস্ত।
আরও দেখুনঃ সেলস এন্ড মার্কেটিং কি | সেলস এবং মার্কেটিং এর মধ্যে পার্থক্য | Sales and Marketingস্বাস্থ্যসামাজিক সচেতনতার অভাবেই জনগনের স্বাস্থ্য অধিকার রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে না।
স্বাস্থ্য অধিকার আইনের শৈথিল্যতাই কার্যকর স্বাস্থ্য সেবার পথে প্রধান অন্তরায়।
বিতর্ক প্রতিযোগিতার জন্যে "তথ্য প্রযুক্তির" সুফল এর উপর বিস্তারিত ব্যক্তব্য চাই?
বিতর্ক প্রতিযোগিতার জন্যে "তথ্য প্রযুক্তির" সুফল এর উপর বিস্তারিত ব্যক্তব্য চাই?
MDYasin300
Asked on April 28, 2021
তথ্য প্রযুক্তির সুফল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই।
1 Answers রুবেলআহম্মেদ
Answered on July 22, 2016
Call
মাননীয় স্পীকার আপনাকে ধন্যবাদ আমাকে সময় দেয়ার জন্য! আজকের বিতর্কের বিষয় হলো তথ্য প্রযুক্তি সুফল! সত্যই মাননীয় স্পীকার প্রযুক্তির সুফল আজকে আমাদের জীবন যাত্রাকে সহজ ও প্রাণবন্ত করেছে! বিপদে আপদে আমার সবাই যে প্রযুক্তিটি ব্যবহার করছি সেটা হলো মোবাইল তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি! এই প্রযুক্তি আমাদেরকে সব কিছু হাতের মুঠে এনে দিয়েছি,শুধু মোবাইল প্রযুক্তি নয় মাননীয় স্পিকার যত প্রযুক্তি আছে সব প্রযুক্তিই আমাদের জন্য সুফল এনে দিয়েছে,মাননীয় স্পিকার! তাই আজকে আমার প্রতিযোগি বন্ধকে বলতেই হবে যে তথ্য প্রযুক্তি সব কিছুর জীবনে বয়ে আনছে সুফল,
Answer 12760 Views
প্রযুক্তির অপব্যবহারে নিজেদের ক্ষতি করছি, বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বক্তারা
আমরা সবই জানি ও বুঝি। তবু স্বহস্তে নিজেদের ক্ষতি করে চলছি প্রতিনিয়ত। প্রযুক্তির অপব্যবহার আমাদের অমানুষ করে তুলছে।
প্রযুক্তির অপব্যবহারে নিজেদের ক্ষতি করছি, বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বক্তারা
জবি প্রতিবেদক
প্রকাশ: ২৩ জুলাই ২২ । ২৩:০৪ | আপডেট: ২৩ জুলাই ২২ । ২৩:০৪
বিতর্ক প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠানের একটি চিত্র
আমরা সবই জানি ও বুঝি। তবু স্বহস্তে নিজেদের ক্ষতি করে চলছি প্রতিনিয়ত। প্রযুক্তির অপব্যবহার আমাদের অমানুষ করে তুলছে। পলিথিন ও প্লাস্টিক ব্যবহারের মাধ্যমে পরিবেশকে বসবাসের অযোগ্য করে তুলছি। বাড়ছে স্বাস্থ্যহীনতা ও নানা রোগের ঝুঁকি। এভাবে বিভিন্ন প্রযুক্তিকে জেনেবুঝে ক্ষতিকর উপায়ে কাজে লাগিয়ে নিজেদের ধ্বংস ডেকে আনছি।
শনিবার রাজধানীর বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজে চতুর্থ আন্তঃকলেজ পরিবেশ বিতর্ক প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
তাঁরা আরও বলেন, দেশে এখন শস্য উৎপাদন এবং সংরক্ষণে নানা কীটনাশক তৈরি ও প্রয়োগ হচ্ছে। এসব বিপজ্জনক রাসায়নিক দ্রব্যের অনুপ্রবেশ ঘটছে মানবদেহে। এতে নানা জটিল রোগ দানা বাঁধছে আমাদের শরীরে। পরিবেশ দূষণের জন্য পৃথিবীতে ৮০ শতাংশ নিত্যনতুন রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক উপাদান থেকে ক্রমেই কৃত্রিমতার দিকে ধাবিত হচ্ছি আমরা। উন্নয়ন ও নগরায়ণের নামে বন ধ্বংস করছি, নিজেদের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলছি। এ ক্ষেত্রে সচেতনতার বিকল্প নেই।
বিতর্কে অংশগ্রহণ করে রাজধানীসহ অন্যান্য জেলার ২৬টি দলের ৮৪ বিতার্কিক। এতে বিজয়ী হয় রাজধানীর মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ, রানার্সআপ হয় নটর ডেম কলেজ।
এ সময় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতির (বেলা) নির্বাহী পরিচালক সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, আমাদের আয়ু ক্রমেই কমে আসছে। এর দায়ও আমাদেরই। প্লাস্টিক ও পলিথিন এবং নানা ধরনের কীটনাশক আমাদের রক্তে মিশে যাচ্ছে। আগামী প্রজন্মকে বাঁচাতে এখনই সচেতন হতে হবে। ক্ষতির বিষয়ে নানা তথ্য-উপাত্ত জানিয়ে প্রচার চালাতে হবে।
ফলো করুন-
ভিডিও দেখতে সাবস্ক্রাইব করুন সমকাল ইউটিউব
পরিবেশ রক্ষায় ‘কান পেতে শুনি প্রকৃতির ধ্বনি’ প্রতিপাদ্যে এই বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে তরুণ প্রজন্মকে আরও সচেতন হতে হবে। পরিবেশ সংরক্ষণের দ্বায়িত্ব তাদেরই।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এম এম আকাশ, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সাবেক নির্বাহী পরিচালক শীপা হাফিজা, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক সাবিকুন নাহার প্রমুখ।
বিষয় : প্রযুক্তির অপব্যবহার বিতর্ক প্রতিযোগিতা বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ আন্তঃকলেজ পরিবেশ বিতর্ক
আরও পড়ুন
বদরুন্নেসায় ছাত্রলীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ
দিনভর প্রাণবন্ত তর্কযুদ্ধ
বদরুন্নেসা মহিলা কলেজের শিক্ষক রুমার বিচার শুরু
৭৬ ছাত্রীকে সাইকেল উপহার ছাত্রলীগের
SAMAKAL APP | YOUTUBE
মন্তব্য করুন
আ’লীগ নেতার কাণ্ড
বরিশালে ব্যবসায়ী সমিতির সভা ঘিরে চাঁদাবাজি
বরিশাল ব্যুরো
প্রকাশ: ১৪ মার্চ ২৩ । ০০:১৪ | আপডেট: ১৪ মার্চ ২৩ । ০০:১৪
ফাইল ছবি
বরিশাল নগরের সবচেয়ে বড় হকার্স মাকের্ট ‘হাজী মোহাম্মদ মহসীন মার্কেট’-এর দোকান মালিক ব্যবসায়ী সমিতির নতুন সভাপতি হয়েছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান। নতুন কমিটির পরিচিতি সভা করতে ব্যবসায়ীদের কাছ প্রায় ৪ লাখ টাকা চাঁদা তোলার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। প্রতি ব্যবসায়ীর কাছ থেকে নেওয়া হয় দেড় হাজার টাকা। এনিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে।
আজ মঙ্গলবার মার্কেটের ভেতরে নতুন কমিটির পরিচিতি সভা হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন সিটি মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। ব্যবসায়ী কমিটির সভাপতি মিজান মেয়রের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
মহসীন মার্কেটে ৪০ নম্বর স্টলের ব্যবসায়ী ননী গোপাল বলেন, নতুন কমিটি মার্কেটে সিটি মেয়রকে আনবেন। এজন্য প্রতিটি দোকান থেকে দেড় হাজার টাকা করে নেওয়া হয়েছে। এর আগে কখনও এমন চাঁদা নেওয়া হয়নি। আমরা গরিব দোকানদার। এই টাকা দিতে আমার বুক ফেটে গেছে। মার্কেটের সভায় চাঁদার টাকা নির্ধারণ না করেই তোলা হয়েছে। মোস্তাক, মজিবর, নাসির মিয়ার ছেলেরা এসে সবার কাছ থেকে চাঁদা তুলেছে।
তিনি আক্ষেপ করে বলেন, মেয়রের ভাবমূর্তি নষ্টের পাঁয়তারা করছে এক শ্রেণির লোক। ৫১ নম্বর স্টলের ব্যবসায়ী শাহিন দেড় হাজার টাকা করে চাঁদা নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
চাঁদা তোলার দায়িত্বে ছিলেন ব্যবসায়ী সমিতির নতুন সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক হোসেন ঢালী। তিনি বলেন, আমাদের মার্কেটে মেয়র আসবেন, এজন্য নানা আয়োজন রয়েছে। মেহমান ও ব্যবসায়ীদের আপ্যায়ন করা হবে। তাছাড়া আগামী ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের দপ্তরে অনুদান দিতে হবে। তাই সব খরচ বাবদ দেড় হাজার টাকা চাঁদা নির্ধারণ করা হয়।
মার্কেটের একাধিক সদস্য বলেন, মেয়রের অনুগত মিজানুর রহমানকে সমিতির নেতৃত্বে আনা হয়েছে। শুরুতেই মিজান মেয়র আর ডিসি অফিসের নাম ভাঙিয়ে লাখ লাখ টাকা চাঁদা তুলেছেন।
অভিযুক্ত মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিটি ঘর মালিক ১ হাজার ও ভাড়াটিয়া ৫০০ মোট দেড় হাজার টাকা করে নেওয়া হয়েছে। মার্কেটে ২৪০টি দোকান রয়েছে। কারও কাছ থেকে জোর করে টাকা নেয়া হয়েছে– এমন অভিযোগ কেউ দিতে পারবেন না। অনুষ্ঠানে ১২০০ জনকে আপ্যায়ন করা হবে। এজন্য ২টি গরু কেনা হয়েছে।
আরও পড়ুন
বরিশাল বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছেন ২০ শিক্ষার্থী
চার ওয়ার্ডে বেহাল সড়ক পানি সংকটে দুর্ভোগ
সার পরিবহনে ঘাটে ঘাটে চাঁদাবাজির শিকার
চাঁদাবাজির অভিযোগে এএসআইসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার
Download Samakal App
Subscribe Youtube মন্তব্য করুন
মাইকে না ডাকায় মঞ্চে ভাঙচুর
সেই ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার
তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
প্রকাশ: ১৩ মার্চ ২৩ । ২৩:৪৫ | আপডেট: ১৩ মার্চ ২৩ । ২৩:৪৫
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?