মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র কোনটি
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র কোনটি পান।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র কোনটি
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র কোনটি?
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র কোনটি?
আলোর মিছিল ওরা ১১ জন
অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী
একাত্তরের যীশু
সঠিক উত্তরঃ ওরা ১১ জন
এ সম্পর্কিত আরো প্রশ্ন দেখুন
সমরেশ বসুর ছদ্মনাম কোনটি?
‘মনরে কৃষি-কাজ জাননা এমন মানব-জমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা’ গানটির রচয়িতা কে?
‘মোদের গরব, মোদের আশা/ আ-মরি বাংলা ভাষা’ রচয়িতা-
কোন গ্রন্থটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত নয়?
‘হপ্ত পয়কর’ কার রচনা?
There are no comments yet.
AUTHENTICATION REQUIRED
You must log in to post an answer.
Log in
Subject
বাংলা
Topic
বাংলা সাহিত্য
Exam Appear
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের শ্রম পরিদর্শক (সেফটি); মেকানিক্যাল টেকনোলজি
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রথম
সঠিক উত্তর : ওরা ১১ জন অপশন ১ : আলোর মিছিল অপশন ২ : অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী অপশন ৩ : ওরা ১১ জন অপশন ৪ : একাত্তরের যীশু বর্ণনা :মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন মোরশেদুল ইসলাম। এর নাম 'আগামী' (১৯৮৪)। তানভীর মোকাম্মেল নির্মাণ করেন 'হুলিয়া' (১৯৯৫)। এ ছাড়া পরবর্তী সময়ে আরও বেশ কটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। চাষী নজরুল ইসলামের অন্যান্য পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, ওরা ১১ জন ‘সংগ্রাম’ (১৯৭৪), হাঙ্গর নদী গ্রেনেড (১৯৯৭) ।
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র কোনটি?
Created: 1 year ago | Updated: 1 month ago
আলোর মিছিল
অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী
ওরা ১১ জন একাত্তরের যীশু
পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা বাংলাদেশ বেসামারিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (CAAB) - মেডিকেল অফিসার / এরোড্রাম সহকারী 11.09.2021 সাধারণ জ্ঞান চলচ্চিত্র
ব্যাখ্যা 1 778 best ans
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন মোরশেদুল ইসলাম। এর নাম 'আগামী' (১৯৮৪)। তানভীর মোকাম্মেল নির্মাণ করেন 'হুলিয়া' (১৯৯৫)। এ ছাড়া পরবর্তী সময়ে আরও বেশ কটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। চাষী নজরুল ইসলামের অন্যান্য পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, ওরা ১১ জন ‘সংগ্রাম’ (১৯৭৪), হাঙ্গর নদী গ্রেনেড (১৯৯৭) ।
1 year ago 0 Anonymous User
চলচ্চিত্র
সর্বপ্রথম নির্মাণ করে লুমিয়ার ব্রাদার্স ১৮৯৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে।
উপমহাদেশের চলচ্চিত্রের জনক হীরালাল সেন।
প্রথম মুসলিম বাঙ্গালী চলচ্চিত্র নির্মাতা কাজী নজরুল ইসলাম।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের জনক আব...
উপমহাদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র জামাই ষষ্ঠী (১৯৩১), পরিচালক- অরেন্দ্রনাথ চৌধুরী।
বাংলাদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্ৰ মুখ ও মুখোস (১৯৫৬), পরিচালক আব্দুল জব্বার খান।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম প্রামাণ্য চলচ্চিত্র Stop Genocide (জহির রায়হান) ।
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা জহির রায়হান (মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ)।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম পূর্ণাঙ্গ চলচ্চিত্র ওরা ১১ জন (পরিচালক- চাষী নজরুল ইসলাম)।
বাংলাদেশে প্রথম চলচ্চিত্র উৎসব ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব, ১৯৮১ সালে।
উপমহাদেশের চলচ্চিত্রউপমহাদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র অমরেন্দ্রনাথ চৌধুরী পরিচালিত জামাই ষষ্ঠী (১৯৩১) ।
উপমহাদেশের প্রথম নির্বাক চলচ্চিত্র আলীবাবা ও চল্লিশ চোরের পরিচালক হারালাল সেন।
উপমহাদেশের প্রথম মুসলমান চলচ্চিত্রকার- কাজী নজরুল ইসলাম।
কাজী নজরুল ইসলাম পরিচালিত চলচ্চিত্রটির নাম- ধূপছায়া (১৯৩১)
কাজী নজরুল ইসলাম স্বয়ং যে চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন- ধ্রুব সিনামাতে।
সর্বপ্রথম চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন- লুমিয়ার ব্রাদার্স (ফ্রান্স, ১৮৯৫ সালে)।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্র১৯৫৬ সালে মুক্তি পাওয়া প্রথম সবাক চলচ্চিত্র- মুখ ও মুখোশ।
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান।
জীবন থেকে নেওয়া চলচ্চিত্রের পরিচালক- জহির রায়হান।
সর্বপ্রথম বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়া হয় যে চলচ্চিত্রে- জীবন থেকে নেয়া।
কাঁচের দেয়াল, Stop Genocide- প্রামান্য চলচ্চিত্র দুটির পরিচালক- জহির রায়হান।
সূর্য দীঘল বাড়ি সিনেমার পরিচালক শেখ নিয়ামত আলী।
বাংলাদেশের প্রথম মঞ্চায়িত নাটকের নাম- বাকী ইতিহাস।
মুখ ও মুখোশ চলচ্চিত্রের পরিচালক- আব্দুল জব্বার খান।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের জনক- আবদুল জব্বার খান।
আবার তোরা মানুষ হ বিখ্যাত এ চলচ্চিত্রটির নির্মাতা খান আতাউর রহমান।
‘পদ্মা নদীর মাঝি' ছবির পরিচালক- গৌতম ঘোষ ।
'পথের পাঁচালী' প্রথম প্রদর্শিত হয় ১৯৫৫ সালে।
বাংলা সিনেমার প্রথম অভিনেত্রী- পূর্ণিমা সেনগুপ্তা।
বাংলা সিনেমার প্রথম মুসলমান অভিনেত্রী- বনানী চৌধুরী।
BFDCBFDC-Bangladesh Film Development Corporation.
প্রতিষ্ঠিত- ১৯৫৮ সালে।
BFDC প্রথম চলচ্চিত্র- জাগো হুয়া সাভেরা।
জাগো হুয়া সাভেরা চলচ্চিত্রের পরিচালক- আখতার জং কাদের।
মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্রমুক্তিযুদ্ধের উপর বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত - ওরা ১১ জন ।
মুক্তির গান ও মুক্তির কথা চলচ্চিত্র দুটির নির্মাতা- তারেক মাসুদ ও ক্যাথরিন মাসুদ।
আগুনের পরশমণি ছবির পরিচালক- হুমায়ূন আহমেদ।
মুক্তির গান চলচ্চিত্রের চিত্রকর- লেয়ার লেভিন।
আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রআন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কৃত বাংলাদেশের প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র- আগামী।
অস্কার পুরস্কারের জন্য মনোনীত প্রথম বাংলা ছবি- মাটির ময়না ।
কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়- মাটির ময়না (তারেক মাসুদ)।
বিখ্যাত পরিচালক ও চলচ্চিত্রতিতাস একটি নদীর নাম সিনেমার পরিচালক- ঋত্বিক ঘটক।
হুলিয়া, স্মৃতি একাত্তর, নদীর নাম মধুমতি, লালসালু চলচিত্রের পরিচালক- তানভীর মোকাম্মেল ।
পথের পাঁচালী, অপুর সংসার, অশনি সংকেত, হীরক রাজার দেশের পরিচালক- সত্যজিৎ রায।
জেনে নিইবাংলাদেশের বিখ্যাত লালন গীতি গবেষক ড. আশরাফ সিদ্দিকী।
বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের বিয়ের গান 'হারামনি' সংগ্রহ করেন- অধ্যাপক মনসুর উদ্দীন আহমদ।
লোকগানের বিখ্যাত শিল্পী আব্বাস উদ্দিন আহমেদের আত্মজীবনী- আমার শিল্পী জীবনের কথা।
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ ভাওয়াইয়া গায়িকা- ফেরদৌসী রহমান।
বাংলাদেশের 'সুর সম্রাট' বলা হয়- ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁকে।
বাংলাদেশের 'বাউল সম্রাট'- লালন ফকির
বাংলা টপ্পা গানের জনক- নিধু বাবু (প্রকৃত রাম নিধিগুপ্ত) ।
মরমী কবি নামে পরিচিত- হাসন রাজা।
গম্ভীরা গানের উৎপত্তি - পশ্চিমবঙ্গের মালদহ।
ভাওয়াইয়া গানের উৎপত্তি - রংপুর ও ভারতের কুচবিহার।
গম্ভীরা গান বাংলাদেশের যে অঞ্চলে আসে - চাঁপাইনবাবগঞ্জে।
ইউনেস্কো বাউল সঙ্গীত বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসাবে ঘোষিত হয়- ২০০৫ সালে।
বাংলাদেশের যে স্থানে বন বিবির গান গেয়ে কাজ করা হয়- সুন্দরবনে।
পাঁচালি' গানের বিখ্যাত কবি- দাশরথি রায়।
CONTENT ADDED BY Tamanna
Related Question
View More 1.
পদ্মা নদীর মাঝি চলচ্চিত্রের পরিচালক কে?
Created: 5 years ago | Updated: 1 month ago
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
মৃণাল সেন গৌতম ঘোষ সত্যজিৎ রায়
পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড(BARD)-এর উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা-০২.১০.২০০৯ সাধারণ জ্ঞান s চলচ্চিত্র
ব্যাখ্যা 4 337 2.
"Let there be light" কার বিখ্যাত চলচ্চিত্র?
Created: 5 years ago | Updated: 1 month ago
সত্যজিৎ রায় জহির রায়হান চাষী নজরুল ইসলাম খান আতাউর রহমান
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’
দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা পেয়েছি স্বাধীন বাংলা। আমাদের এই সংগ্রাম যেকোনো মহাকাব্যের সমান। রুপালি পর্দায় মহাকাব্যকে ফুটিয়ে তোলার প্রক্রিয়...
সম্পূর্ণ নিউজ সময় বিনোদন
৯ টা ৯ মিনিট, ২৬ মার্চ ২০২২
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’
দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা পেয়েছি স্বাধীন বাংলা। আমাদের এই সংগ্রাম যেকোনো মহাকাব্যের সমান। রুপালি পর্দায় মহাকাব্যকে ফুটিয়ে তোলার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ১৯৭২ সাল থেকেই।
ছবি: সংগৃহীত ফারজানা স্মৃতি ২ মিনিটে পড়ুন
স্বাধীন বাংলায় সেলুলয়েডে মুক্তিযুদ্ধকে জীবন্ত করে রাখার জন্য নির্মাতারা সবসময় আগ্রহ দেখিয়েছেন। সেই ধারা আজও অব্যাহত আছে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নির্মিত হয়েছে বেশ কিছু সিনেমা।
মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট নিয়ে স্বাধীন বাংলার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র 'ওরা ১১ জন'। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন প্রয়াত বিখ্যাত পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম। সিনেমাটির প্রযোজক ছিলেন মাসুদ পারভেজ, যাকে আমরা সোহেল রানা বলে জানি।
এ সিনেমার গল্পে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বাধীনতার ডাক দেন, সেই ঐতিহাসিক ভাষণের কিছু অংশ দেখানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ত্রিশ বছরেও আবেদন কমেনি যে সিনেমার
‘ওরা ১১ জন’ সিনেমার ১০ জনই ছিলেন রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা। তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন খসরু, মুরাদ, হেলাল ও নান্টু। এ ছাড়াও সিনেমার প্রধান চরিত্রগুলোয় অভিনয় করেছেন রাজ্জাক, শাবানা, নূতন, সৈয়দ হাসান ইমাম, আলতাফ, বেবী, খলিলউল্লাহ খানসহ অনেকে।
বীরাঙ্গনা চরিত্রে নূতনের অভিনয় এবং রাজাকারের চরিত্রে এটিএম শামসুজ্জামানের অভিনয় প্রশংসিত হয়েছিল। সিনেমাটি ১৯৭২ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে।
আমাদের স্বাধীনতা আন্দোলনের বীজ বপিত হয়েছিল ১১ দফা ছাত্র আন্দোলন থেকে, যা পরবর্তীকালে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে রূপ নেয়। তা ছাড়া আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ১১ জন সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। এই চিন্তা থেকে সবার সম্মতিক্রমে সিনেমার নাম নির্বাচন করা হয়েছিল ‘ওরা ১১ জন’। এক সাক্ষাৎকারে সিনেমাটির নামকরণ সম্পর্কে এমনটাই জানিয়েছিলেন চাষী নজরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র নয় সিলেট যাচ্ছেন পূজা চেরি
বিজয় অর্জনের এক সপ্তাহের মধ্যেই পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম নেমে পড়েছিলেন ‘ওরা ১১ জন’ নির্মাণের কাজে। অনেক সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে তুলে ধরা কালোত্তীর্ণ এই সিনেমার কারণেই চিরদিন অমর হয়ে থাকবেন একুশে পদকজয়ী এই নির্মাতা। সিনেমা দীর্ঘ হলেও এর গল্পকাঠামো, সংলাপ আর বক্তব্যের কারণেই ‘ওরা ১১ জন’ শেষ পর্যন্ত দেখার দাবি রাখে। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নতুন এক ধারার পথিকৃৎ হিসেবে এই সিনেমা সবসময়ই থাকবে উচ্চাসনে।
বিনোদন মুক্তিযুদ্ধ বাংলা সিনেমা প্রথম আরও সময় সংবাদ
বিনোদন ১৫ ঘণ্টা আগে
গুরুতর অসুস্থ ‘মুজিব’ নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী অবলম্বনে নির্মিত 'মুজিব: দ্য মেকিং অফ আ নেশন'র নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল গুরুতর অসুস্থ। কিডনি অসুখে ভোগা এ পরিচালকের দুটি কিডনিই বর্তমানে তেমন কাজ করছে না।
বিনোদন ১৯ ঘণ্টা আগে
নতুন গানে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে অ্যাশেজ
তারুণ্যের উন্মাদনার আরেক নাম অ্যাশেজ। এই ব্যান্ড দলের প্রতিটি গান শ্রোতাদের ঠোঁটে। এ ব্যান্ডের জনপ্রিয়তা যে কত ব্যাপক, সেটা তাদের কনসার্টে গেলেই বোঝা যায়।
বিনোদন ১ দিন আগে
যে সব নায়িকার সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান সানি
আশি থেকে নব্বই দশকে বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় একজন অভিনেতা সানি দেওল। বলিউড ইন্ডাস্ট্রিকে দিয়েছেন বেশ কয়েকটি হিট সিনেমা। রিল লাইফে রোমান্স করতে করতে রিয়েল লাইফেও জড়িয়েছেন বেশ কিছু প্রেমের সম্পর্কেও।
বিনোদন ১ দিন আগে
পুরস্কার জেতার পরও আক্ষেপ আছে বাঁধনের
চলচ্চিত্র শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা গুণী শিল্পীদের হাতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২১’ প্রদান উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শিল্পীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন তিনি।
সম্পূর্ণ নিউজ সময় বিনোদন
১৯ টা ২০ মিনিট, ১০ মার্চ ২০২৩
চলচ্চিত্র পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা নিয়ে ক্ষোভ জ্যোতিকা জ্যোতির!
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি। অনুষ্ঠানে পানি এবং খাবারের বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে শুক্রবার (১০ মার্চ) রাত সোয়া ১১টার দিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট শেয়ার করেন তিনি।
জ্যোতিকা জ্যোতি। ছবি: সংগৃহীত
বিনোদন ডেস্ক ১ মিনিটে পড়ুন
ফেসবুক পোস্টে জ্যোতিকা জ্যোতি লিখেন, ‘প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত থাকেন, সঙ্গে পানি বা খাবার নেয়ার অনুমতি থাকে না। ২টা থেকে ৮টা, প্রায় ছয়/সাত ঘণ্টার প্রোগ্রামে পানি না খেয়ে থাকাটা খুব কষ্টকর। আর ক্ষুধার কথা নাই বললাম। তার মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধরাও থাকেন। কারও কারও নানান অসুখও থাকে যারা এতক্ষণ কিছু মুখে না দিয়ে থাকতে পারেন না।’
জ্যোতিকা জ্যোতি আরও লিখেন, ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে পানি ও হালকা স্ন্যাকস রাখা উচিত। এতবড় একটা আসরে এটুকু বাজেট রাখাই যায়। আমার সঙ্গে অনেকেই একমত হবেন নিশ্চয়ই। কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?