মুজিবনগর সরকারের সচিবালয় কোথায় ছিল
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে মুজিবনগর সরকারের সচিবালয় কোথায় ছিল পান।
মুজিবনগর সরকার
মুজিবনগর সরকার
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ অস্থায়ী সরকার
মুজিবনগর সরকার ১৯৭১–১৯৭২ পতাকা
জাতীয় মর্যাদাবাহী নকশা
অবস্থা অস্থায়ী সরকার
রাজধানী বৈদ্যনাথতলা (বর্তমান মুজিবনগর)
নির্বাসনে রাজধানী কলকাতা
প্রচলিত ভাষা বাংলা
সরকার অস্থায়ী প্রজাতন্ত্র
রাষ্ট্রপতি • ১৯৭১–১৯৭২ শেখ মুজিবুর রহমান • ১৯৭১–১৯৭২
সৈয়দ নজরুল ইসলাম (অস্থায়ী)
প্রধানমন্ত্রী • ১৯৭১–১৯৭২ তাজউদ্দীন আহমদ
ঐতিহাসিক যুগ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
• প্রতিষ্ঠা ১৭ই এপ্রিল ১৯৭১ • বিলুপ্ত ১২ই জানুয়ারি ১৯৭২
পূর্বসূরী উত্তরসূরীপূর্ব পাকিস্তান বাংলাদেশ
মুজিবনগর সরকার (যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ অস্থায়ী সরকার বা প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার নামেও পরিচিত) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জনগনের রায়ে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল এই সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা বৈদ্যনাথতলায় (বর্তমান মুজিবনগর) শপথ গ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে দেশের জনগণের প্রতিরোধযুদ্ধ শুরু হলেও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য মুক্তিবাহিনী সংগঠন ও সমন্বয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায় এবং এই যুদ্ধে প্রত্যক্ষ সহায়তাকারী রাষ্ট্র ভারতের সরকার ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পর্ক রক্ষায় এই সরকারের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। এই সরকার গঠনের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ প্রবল যুদ্ধে রূপ নেয় এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়।পটভূমি[সম্পাদনা]
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে অপারেশন সার্চলাইট সংঘটিত হবার সময় যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানি বাহিনী গ্রেফতার করে তার আগ মুহূর্তে ২৫ মার্চ দিবাগত রাত অর্থাৎ ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু ইপিআর এর একটি ছোট ট্রান্সমিটারের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।[১] এরপর ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র হতে মেজর জিয়াউর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে বঙ্গবন্ধুর পক্ষ হতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা দেন।[২][৩] মূলত সেই দিন হতেই বহির্বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।
এদিকে ২৫ মার্চের ভয়াবহ, দুর্বিষহ গণহত্যার সময় আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রধান নেতা তাজউদ্দীন আহমদ নিজ বাসভবন ছেড়ে পালিয়ে যান।[৩] এসময়েই তিনি বাংলাদেশ সরকার গঠনের পরিকল্পনা শুরু করেন। প্রথমে আত্মরক্ষা তারপর প্রস্তুতি এবং সর্বশেষে পালটা আক্রমণ এই নীতিকে সাংগঠনিক পথে পরিচালনার জন্য তিনি সরকার গঠনের চিন্তা করতে থাকেন। এরই মধ্যে ৩০ মার্চ সন্ধ্যায় তিনি ফরিদপুর-কুষ্টিয়া পথে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তে পৌছান।[৪] ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে ৩১ মার্চ মেহেরপুর সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে পদার্পণ করেন। সীমান্ত অতিক্রম করার বিষয়ে মেহেরপুরের তৎকালীন মহকুমা প্রশাসক তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী তাদের সার্বিক সহায়তা করেন। সীমান্ত অতিক্রম করার পর ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর তৎকালীন মহাপরিদর্শক গোলক মজুমদার তাজউদ্দীন আহমদ ও ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলামকে যথোপযুক্ত সম্মান প্রদর্শনপূর্বক তাদের নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেন। গোলক মজুমদারের কাছে সংবাদ পেয়ে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মহাপরিচালক কেএফ রুস্তামজী তাদের আশ্রয়স্থলে এবং তাজউদ্দীন আহমদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করেন এবং পূর্ববাংলা সার্বিক পরিস্থিতি এবং বাঙালির স্বাধীনতা লাভের অদম্য স্পৃহা সম্পর্কে সম্যক অবগত হন। সীমান্তে পৌছে তাজউদ্দীন দেখেন যে বেঙ্গল রেজিমেন্টের বিদ্রোহী সেনাদের সমর্থনে ভারত সরকার থেকে নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত ভারতীয় সামরিক বাহিনী এবং সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কিছুই করার নেই। মুক্তিফৌজ গঠনের ব্যপারে তাজউদ্দীন আহমদ বিএসএফ এর সাহায্য চাইলে তৎকালীন বিএসএফ প্রধান তাকে বলেন যে মুক্তিসেনাদের ট্রেনিং এবং অস্ত্র প্রদান সময় সাপেক্ষ কাজ । তিনি আরো বলেন যে ট্রেনিংয়ের বিষয়ে তখন পর্যন্ত ভারত সরকারের কোন নির্দেশ না থাকায় তিনি মুক্তিবাহিনীকে ট্রেনিং ও অস্ত্র দিতে পারবেন না। কেএফ রুস্তামজী দিল্লির ঊর্ধ্বতন কর্তাদের সাথে যোগাযোগ করলে তাকে জানানো হয় তাজউদ্দীন আহমদ ও ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলামকে নিয়ে দিল্লি যাওয়ার জন্য।[৫] উদ্দেশ্য ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং তাজউদ্দীন আহমদের বৈঠক। দিল্লিতে পৌছানোর পর ভারত সরকার বিভিন্ন সূত্র থেকে নিশ্চিত হন যে, তাজউদ্দীন আহমদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠতম সহকর্মী। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে বৈঠকের আগে ভারত সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাজউদ্দিন আহমদের কয়েক দফা বৈঠক হয় এবং তিনি তাদের বাঙালির মুক্তি সংগ্রাম পরিচালনার জন্য যেসব সাহায্য ও সহযোগিতার প্রয়োজন তা বুঝিয়ে বলেন। এসময় তিনি উপলব্ধি করেন যে আওয়ামী লীগের একজন নেতা হিসেবে তিনি যদি সাক্ষাৎ করেন তবে সামান্য সহানুভূতি ও সমবেদনা ছাড়া তেমন কিছু আশা করা যায় না। সরকার গঠন ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ঐ সরকারের দৃঢ় সমর্থন ছাড়া বিশ্বের কোন দেশই বাংলাদেশের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবে না। এছাড়া ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে বৈঠকের আগের দিন এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাজউদ্দীনের কাছে জানতে চান যে স্বাধীন বাংলাদেশের পক্ষে কোনো সরকার গঠিত হয়েছে কিনা। তখন তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে বৈঠকে তিনি বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি রূপে নিজেকে তুলে ধরবেন। কারণ এতে 'পূর্ব বাংলার জনগণের সংগ্রামকে সাহায্য করার জন্য ৩১ মার্চ ভারতীয় পার্লামেন্টে যে প্রস্তাব গৃহীত হয়'[৬] তা কার্যকর রূপ লাভ করতে পারে বলে তাজউদ্দীনের ধারণা হয়। ইন্দিরা গান্ধীর সাথে বৈঠকের সূচনাতে তাজউদ্দীন জানান যে পাকিস্তানি আক্রমণ শুরুর সঙ্গে সঙ্গেই ২৬ মার্চেই বাংলাদেশকে স্বাধীন ঘোষণা করে সরকার গঠন করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সেই স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রেসিডেন্ট এবং মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠকে যোগদানকারী সকল প্রবীণ সহকর্মীই মন্ত্রিসভার সদস্য। শেখ মুজিবের গ্রেফতার ছাড়া তখন পর্যন্ত দলের অন্যান্য প্রবীণ নেতাকর্মীর খবর অজানা থাকায় সমাবেত দলীয় প্রতিনিধিদের সাথে পরামর্শক্রমে দিল্লীর উক্ত সভায় তাজউদ্দীন নিজেকে প্রধানমন্ত্রী রূপে তুলে ধরেন।[৪][৭] । ঐ বৈঠকে তাজউদ্দীন আহমদ ইন্দিরা গান্ধীর কাছে স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানের জন্য অনুরোধ করেন। ইন্দিরা গান্ধী তাকে এই বলে আশ্বস্ত করেন যে, উপযুক্ত সময়ে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়া হবে। এভাবেই অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের ধারনার সূচনা।
৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি
৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি
৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
১৯ মে ২০২১, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
২১. ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট কত দফা কর্মসূচির ভিত্তিতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে?
ক. ৭ দফা খ. ১১ দফা গ. ১৭ দফা √ঘ. ২১ দফা
২২. সংবিধানের কত নম্বর অনুচ্ছেদে ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতার কথা বলা আছে।
ক. ৮ খ. ১০ √গ. ১২ ঘ. ১৩
২৩. ৬ দফা দাবি পেশ করা হয় কত সালে?
ক. ১৯৫৬ √খ. ১৯৬৬ গ. ১৯৬৮ ঘ. ১৯৬৯
২৪. চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী দেশের কোন ঘটনাপ্রবাহের ওপর প্রভাব বিস্তার করে?
ক. অর্থনৈতিক খ. সাংস্কৃতিক
√গ. রাজনৈতিক ঘ. বাণিজ্যিক
২৫. ১৯৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের শহিদ নয় কে?
√ক. নূর হোসেন খ. আসাদুজ্জামান
গ. সার্জেন্ট জ√রুল হক ঘ. ড. শামসুজ্জোহা
২৬. ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু কয়টি দাবির কথা উল্লেখ করেছেন?
√ক. ৪টি খ. ৫টি গ. ৬টি ঘ. ৭টি
২৭. বাংলার প্রথম মুসলিম বিজেতা কে?
ক. সুলতান মাহমুদ খ. মুহাম্মদ ঘুরী
গ. কুতুবউদ্দিন আইবেক √ঘ. বখতিয়ার খলজি
২৮. শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করেন কে?
ক. আ স ম আবদুর রব √খ. তোফায়েল আহমেদ
গ. শাহজাহান সিরাজ ঘ. আবদুল কুদ্দুস মাখন
২৯. বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্ত করা হয় কবে?
ক. ২০/৯/২০১৭ খ. ২৪/৯/২০১৭
গ. ২৮/৯/২০১৭ √ঘ. ৩০/৯/২০১৭
৩০. ‘রাষ্ট্রপতির পূর্বানুমোদন ব্যতীত কোনো নাগরিক কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের নিকট থেকে কোনো খেতাব, সম্মান, পুরস্কার বা ভূষণ গ্রহণ করিবেন না।’ সংবিধানের কত নম্বর অনুচ্ছেদ?
ক. ২৮ √খ. ৩০ গ. ৩১ ঘ. ৩২
৩১. মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী সচিবালয় কোথায় ছিল?
√ক. থিয়েটার রোড, কলকাতা খ. বৈদ্যনাথতলা, মেহেরপুর
গ. কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা ঘ. পার্কস্ট্রিট, কলকাতা
৩২. মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী কে ছিলেন?
ক. সৈয়দ নজরুল ইসলাম খ. তাজউদ্দীন আহমদ
√গ. ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ঘ. এএইচএম কামরুজ্জামান
৩৩. ‘পরো না রেশমি চুড়ি বঙ্গনারী’ গানটি কোন আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিল?
ক. তেভাগা আন্দোলন খ. খেলাফত আন্দোলন
√গ. স্বদেশি আন্দোলন ঘ. অসহযোগ আন্দোলন
৩৪. মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?
ক. ১ নম্বর √খ. ২ নম্বর গ. ৪ নম্বর ঘ. ৫ নম্বর
৩৫. বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হয় কত সালে?
ক. ১৯০১ √খ. ১৯০৫ গ. ১৯০৭ ঘ. ১৯১১
৩৬. মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশটি সর্বপ্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে?
ক. সৌদি আরব খ. কাতার গ. জর্ডান √ঘ. ইরাক
৩৭. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের গণপরিষদে গৃহীত হয় কবে?
ক. ১০ এপ্রিল, ১৯৭২ খ. ১২ অক্টোবর, ১৯৭২
√গ. ৪ নভেম্বর, ১৯৭২ ঘ. ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
৩৮. মুক্তিযুদ্ধের আত্মসমর্পণের দলিল কোথায় স্বাক্ষরিত হয়?
√ক. রেসকোর্স ময়দানে খ. রমনা পার্কে
গ. লালদীঘি ময়দানে ঘ. পল্টন ময়দানে
৩৯. বাংলার প্রথম স্বাধীন ও সার্বভৌম রাজা কে ছিলেন?
ক. চন্দ্র গুপ্ত মৌর্য খ. ধর্মপাল √গ. শশাঙ্ক ঘ. সমুদ্র গুপ্ত
৪০. সংবিধানের কত নম্বর অনুচ্ছেদে অভিশংসনের কথা বলা আছে?
ক. ৫১ √খ. ৫২ গ. ৫৩ ঘ. ৫৪
গ্রন্থণা : আফজাল হোসেন
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023
৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
১৯ মে ২০২১, ১২:০০ এএম | প্রিন্ট সংস্করণ
4 Shares
ShareShareShareTweetSharePrint
২১. ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট কত দফা কর্মসূচির ভিত্তিতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে?
ক. ৭ দফা খ. ১১ দফা গ. ১৭ দফা √ঘ. ২১ দফা
২২. সংবিধানের কত নম্বর অনুচ্ছেদে ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতার কথা বলা আছে।
ক. ৮ খ. ১০ √গ. ১২ ঘ. ১৩
২৩. ৬ দফা দাবি পেশ করা হয় কত সালে?
ক. ১৯৫৬ √খ. ১৯৬৬ গ. ১৯৬৮ ঘ. ১৯৬৯
২৪. চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী দেশের কোন ঘটনাপ্রবাহের ওপর প্রভাব বিস্তার করে?
ক. অর্থনৈতিক খ. সাংস্কৃতিক
√গ. রাজনৈতিক ঘ. বাণিজ্যিক
২৫. ১৯৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের শহিদ নয় কে?
√ক. নূর হোসেন খ. আসাদুজ্জামান
গ. সার্জেন্ট জ√রুল হক ঘ. ড. শামসুজ্জোহা
২৬. ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু কয়টি দাবির কথা উল্লেখ করেছেন?
√ক. ৪টি খ. ৫টি গ. ৬টি ঘ. ৭টি
২৭. বাংলার প্রথম মুসলিম বিজেতা কে?
ক. সুলতান মাহমুদ খ. মুহাম্মদ ঘুরী
গ. কুতুবউদ্দিন আইবেক √ঘ. বখতিয়ার খলজি
২৮. শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করেন কে?
ক. আ স ম আবদুর রব √খ. তোফায়েল আহমেদ
গ. শাহজাহান সিরাজ ঘ. আবদুল কুদ্দুস মাখন
২৯. বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্ত করা হয় কবে?
ক. ২০/৯/২০১৭ খ. ২৪/৯/২০১৭
গ. ২৮/৯/২০১৭ √ঘ. ৩০/৯/২০১৭
৩০. ‘রাষ্ট্রপতির পূর্বানুমোদন ব্যতীত কোনো নাগরিক কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের নিকট থেকে কোনো খেতাব, সম্মান, পুরস্কার বা ভূষণ গ্রহণ করিবেন না।’ সংবিধানের কত নম্বর অনুচ্ছেদ?
ক. ২৮ √খ. ৩০ গ. ৩১ ঘ. ৩২
৩১. মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী সচিবালয় কোথায় ছিল?
√ক. থিয়েটার রোড, কলকাতা খ. বৈদ্যনাথতলা, মেহেরপুর
গ. কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা ঘ. পার্কস্ট্রিট, কলকাতা
৩২. মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী কে ছিলেন?
ক. সৈয়দ নজরুল ইসলাম খ. তাজউদ্দীন আহমদ
√গ. ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ঘ. এএইচএম কামরুজ্জামান
৩৩. ‘পরো না রেশমি চুড়ি বঙ্গনারী’ গানটি কোন আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিল?
ক. তেভাগা আন্দোলন খ. খেলাফত আন্দোলন
√গ. স্বদেশি আন্দোলন ঘ. অসহযোগ আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে
সঠিক উত্তর : ৮নং থিয়েটার রোড, কলকাতা অপশন ১ : ৮নং থিয়েটার রোড, কলকাতা অপশন ২ : মুজিবনগর অপশন ৩ : বেগমগঞ্জ অপশন ৪ : বেনাপোল বর্ণনা :মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রবাসী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী সচিবালয় ছিল ৮নং থিয়েটার রোড, কলকাতা। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশের মেহেরপুর জেলার বৈদ্যনাথতলা গ্রামে শুরু হয়েছিল স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম যাত্রা। পরবর্তী সময়ে বৈদ্যনাথতলা হয়ে যায় মুজিবনগর। আর তৎকালীন সরকারের অস্থায়ী কার্যালয় ছিল কলকাতার ঐতিহাসিক থিয়েটার রোডের ৮ নম্বর বাড়িটি। এখন এই সড়কের নামকরণ হয়েছে শেক্সপিয়ার সরণি। এই বাড়িতে বসেই পরিচালিত হয়েছিল বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের কার্যক্রম। এবার এই থিয়েটার রোডের বাড়ি মুক্তিযুদ্ধের জাদুঘর হিসেবে তৈরির জন্য বাংলাদেশ সরকার, ভারত সরকার ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর অবশ্য ১৯৭২ সালে এই বাড়ি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার তুলে দিয়েছিল শ্রী অরবিন্দ আশ্রমকে। এরপর ১৯৭৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে এই ভবনের যাত্রা শুরু হয় শ্রী অরবিন্দ ভবন হিসেবে।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রবাসী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী সচিবালয় কোথায় ছিল?
Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago
৮নং থিয়েটার রোড, কলকাতা
মুজিবনগর বেগমগঞ্জ বেনাপোল
পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের সহকারী পরিকল্পনা কর্মকর্তা-২৫.০৫.২০১২ সাধারণ জ্ঞান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
ব্যাখ্যা 0 482 best ans
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রবাসী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী সচিবালয় ছিল ৮নং থিয়েটার রোড, কলকাতা।
১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশের মেহেরপুর জেলার বৈদ্যনাথতলা গ্রামে শুরু হয়েছিল স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম যাত্রা। পরবর্তী সময়ে বৈদ্যনাথতলা হয়ে যায় মুজিবনগর। আর তৎকালীন সরকারের অস্থায়ী কার্যালয় ছিল কলকাতার ঐতিহাসিক থিয়েটার রোডের ৮ নম্বর বাড়িটি। এখন এই সড়কের নামকরণ হয়েছে শেক্সপিয়ার সরণি। এই বাড়িতে বসেই পরিচালিত হয়েছিল বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের কার্যক্রম। এবার এই থিয়েটার রোডের বাড়ি মুক্তিযুদ্ধের জাদুঘর হিসেবে তৈরির জন্য বাংলাদেশ সরকার, ভারত সরকার ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর অবশ্য ১৯৭২ সালে এই বাড়ি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার তুলে দিয়েছিল শ্রী অরবিন্দ আশ্রমকে। এরপর ১৯৭৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে এই ভবনের যাত্রা শুরু হয় শ্রী অরবিন্দ ভবন হিসেবে।
5 years ago 0 Anonymous User
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
Please, contribute to add content.
Content
Related Question
View More 1.
বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রের ঘোষণা ছিল----
Created: 5 years ago | Updated: 10 hours ago
১৭ এপ্রিল ১৯৭১ ২৬ মার্চ ১৯৭১ ১১ এপ্রিল ১৯৭১ ১০ জানুয়ারি ১৯৭২
বিসিএস প্রিলিমিনারি + রিটেন টেস্ট ১০ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (1989-1990) সাধারণ জ্ঞান s গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
ব্যাখ্যা 8 4.6k 2.
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তিত হয় ----
Created: 5 years ago | Updated: 10 hours ago
১৭ এপ্রিল ১৯৯১ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ ৭ মার্চ ১৯৭১ ২৬ মার্চ ১৯৭৩
বিসিএস প্রিলিমিনারি + রিটেন টেস্ট ১০ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (1989-1990) সাধারণ জ্ঞান s গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
ব্যাখ্যা 4 300 3.
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় কোন তারিখ থেকে?
Created: 5 years ago | Updated: 2 months ago
জানুয়ারি ১০, ১৯৭৩ ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭২ নভেম্বর ৪, ১৯৭২ অক্টোবর ১১, ১৯৭২
বিসিএস প্রিলিমিনারি + রিটেন টেস্ট ২০ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (11-12-1998) সাধারণ জ্ঞান s গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
ব্যাখ্যা 1 272 4.
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মনোগ্রামে কতটি তারকা চিহ্ন রয়েছে?
Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago
৪ টি ৫ টি ৬ টি ২ টি
বিসিএস প্রিলিমিনারি + রিটেন টেস্ট ৩০ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (30-07-2010) সাধারণ জ্ঞান s গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
ব্যাখ্যা 0 706 5.
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় কোন তারিখ হতে?
Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago
জানুয়ারি ১০, ১৯৭৩ অক্টোবর ১১, ১৯৭২ নভেম্বর ৪, ১৯৭২ ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭২
প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-(জবা) (11-09-2011) সাধারণ জ্ঞান s গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
ব্যাখ্যা 0 90
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?