রাসায়নিক পরিবর্তন কাকে বলে উদাহরণ দাও
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে রাসায়নিক পরিবর্তন কাকে বলে উদাহরণ দাও পান।
রাসায়নিক পরিবর্তন কাকে বলে? রাসায়নিক পরিবর্তন কী ? রাসায়নিক পরিবর্তন বলতে কী বোঝ?
রাসায়নিক পরিবর্তন কাকে বলে? রাসায়নিক পরিবর্তন কী ? রাসায়নিক পরিবর্তন বলতে কী বোঝ? যে পরিবর্তনের ফলে কোনাে পদার্থ তার নিজের ধর্ম ও বৈশিষ্ট্য হারিয়ে সম্পূর্ণ নতুন ধর্মবিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয় তাকে রাসায়নিক পরিবর্তন বলে।
রাসায়নিক পরিবর্তন কাকে বলে? রাসায়নিক পরিবর্তন কী ? রাসায়নিক পরিবর্তন বলতে কী বোঝ?
Leave a Comment / SSC CHEMISTRY CHAPTER-6
রাসায়নিক পরিবর্তন:
যে পরিবর্তনের ফলে কোনাে পদার্থ তার নিজের ধর্ম ও বৈশিষ্ট্য হারিয়ে সম্পূর্ণ নতুন ধর্মবিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয় তাকে রাসায়নিক পরিবর্তন বলে।
SHARE THIS POST AND GO TO BELOW FOR MORE POSTS
Click to share on Facebook (Opens in new window)
Click to share on Twitter (Opens in new window)
Click to share on Pinterest (Opens in new window)
Click to share on Reddit (Opens in new window)
Click to share on LinkedIn (Opens in new window)
Click to share on Skype (Opens in new window)
Click to email this to a friend (Opens in new window)
আরও গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট দেখতে এই পেজের নীচে যান।
ভৌত পরিবর্তন ও রাসায়নিক পরিবর্তন এর মধ্যে পার্থক্য লেখ ।
ভৌত পরিবর্তন ও রাসায়নিক পরিবর্তন এর মধ্যে পার্থক্য: ভৌত পরিবর্তন রাসায়নিক পরিবর্তন যে পরিবর্তনের ফলে কোনাে পদার্থের অভ্যন্তরীণ রাসায়নিক গঠনের কোনাে পরিবর্তন না ঘটে শুধু বাহ্যিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে তাকে ভৌত পরিবর্তন (Physical change) বলে। যে পরিবর্তনের ফলে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধর্মবিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয় তাকে রাসায়নিক পরিবর্তন বলে। বস্তুর…
রাসায়নিক পরিবর্তন (Chemical Change) কাকে বলে? উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করো ।
যে পরিবর্তনের ফলে কোনো পদার্থ সম্পূর্ণ ভিন্ন ধর্মবিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয় তাকে রাসায়নিক পরিবর্তন বলে। অথবা যে পরিবর্তনের ফলে পদার্থের বাহ্যিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে সাথে সাথে অণুর গঠনেরও পরিবর্তন ঘটে অর্থাৎ নতুন ধর্ম বিশিষ্ট নতুন পদার্থের সৃষ্টি হয় তাকে রাসায়নিক পরিবর্তন(Chemical Change) বলে। যেমন- মিথেন(CH4) গ্যাসকে অক্সিজেনে পােড়ালে কার্বন ডাই-অক্সাইড…
মিথেনের দহন কোন ধরণের পরিবর্তন এবং কোনো তা ব্যাখ্যা করো।
মিথেনের দহন একটি রাসায়নিক পরিবর্তন। কারণ রাসায়নিক পরিবর্তনের সংজ্ঞা থেকে আমরা জানি, যে পরিবর্তনের ফলে পদার্থের বাহ্যিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে সাথে সাথে অণুর গঠনেরও পরিবর্তন ঘটে অর্থাৎ নতুন ধর্ম বিশিষ্ট নতুন পদার্থের সৃষ্টি হয় তাকে রাসায়নিক পরিবর্তন(Chemical Change) বলে। মিথেন(CH4) গ্যাসকে অক্সিজেনে পােড়ালে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস, জলীয় বাষ্প এবং তাপ শক্তি…
রাসায়নিক পরিবর্তন কাকে বলে
রাসায়নিক পরিবর্তন কাকে বলে : যে পরিবর্তনে পদার্থের মূল গঠনের পরিবর্তন হয় এবং পদার্থটি এক বা একাধিক ভিন্ন ধর্ম বিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয় সেই পরিবর্তনকে
Skip to content
Latest:what is macroeconomics
what is increasing returns
আগ্রহ ও মনোযোগের সম্পর্ক
শিক্ষাক্ষেত্রে আগ্রহের গুরুত্ব
আগ্রহ কাকে বলে
BANGLA EDUCATION
ভৌত বিজ্ঞান
রাসায়নিক পরিবর্তন কাকে বলে
Contents [show]
রাসায়নিক পরিবর্তন কাকে বলে
যে পরিবর্তনে পদার্থের মূল গঠনের পরিবর্তন হয় এবং পদার্থটি এক বা একাধিক ভিন্ন ধর্ম বিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয় সেই পরিবর্তনকে রাসায়নিক পরিবর্তন বলে ।
রাসায়নিক পরিবর্তনের উদাহরণ
চুনে জল দেওয়া :
পোড়া চুন ( quick lime ) বা ক্যালসিয়াম অক্সাইডে জল ঢাললে হিস হিস করে শব্দ হয় এবং প্রচণ্ড তাপ উৎপন্ন হয় । ফলে জল ফুটতে থাকে এবং বিক্রিয়ার ফলে কলিচুন ( slaked lime ) বা ক্যালসিয়াম হাইড্রক্সাইড উৎপন্ন হয় ।
CaO + H2O = Ca(OH)2এই কলিচুনের ধর্ম পোড়া চুনের ধর্ম থেকে সম্পূর্ণ আলাদা । সুতরাং এটি একটি রাসায়নিক পরিবর্তন ।
লোহায় মরচে ধরা :
একখণ্ড লোহাকে কিছুদিন বাইরে জলীয় আবহাওয়ায় রেখে দিলে লোহার উপর একটি বাদামি রঙের আস্তরণ পড়ে । একেই মরচে বলে । লোহার সঙ্গে বায়ুর অক্সিজেন ও জলীয় বাষ্পের বিক্রিয়ায় মরচে তৈরি হয় । মরচে আসলে হল জল যুক্ত ফেরিক অক্সাইড ( 2Fe2O3 , 3H2O ) । এটি একটি সম্পূর্ণ নতুন পদার্থ , লোহার ধর্মের সাথে এর কোনো মিল নেই । যেমন— লোহা চুম্বক দ্বারা আকৃষ্ট হয় কিন্তু মরচে চুম্বক দ্বারা আকৃষ্ট হয় না । সুতরাং লোহায় মরচে ধরা একটি রাসায়নিক পরিবর্তন ।
কয়লা , খড় প্রভৃতি পোড়ানো :
কয়লা বা খড় বায়ুতে পোড়ালে কয়লা বা খড়ের মধ্যস্থিত কার্বন বায়ুর অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হয়ে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস উৎপন্ন করে এবং সামান্য কিছু পরিমাণ ছাই অবশিষ্ট থাকে ।
C + O2 = CO2এই ছাই ও কার্বন ডাই অক্সাইড থেকে কয়লা বা খড় ফিরে পাওয়া যায় না । কার্বন ডাই অক্সাইড ও ছাই এর ধর্ম কয়লা বা খড়ের ধর্ম থেকে সম্পূর্ণ আলাদা । অতএব বলা যায় যে কয়লা বা খড় পোড়ানো হল রাসায়নিক পরিবর্তন ।
ম্যাগনেসিয়াম তারের দহন :
ম্যাগনেসিয়াম তারকে বায়ুর মধ্যে পোড়ালে তারটি তীব্র আলো বিকিরণ করে এবং অবশেষে সাদা পাউডারে পরিণত হয় । আসলে ম্যাগনেসিয়াম ও বায়ুর অক্সিজেনের বিক্রিয়া ঘটে ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড উৎপন্ন হয় ।
2Mg + O2 = 2MgOএই ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইডের ধর্ম ম্যাগনেসিয়ামের ধর্ম থেকে সম্পূর্ণ আলাদা । সুতরাং এটি রাসায়নিক পরিবর্তন ।
← ভৌত পরিবর্তন কাকে বলে
ভৌত ও রাসায়নিক পরিবর্তন একই সাথে ঘটার উদাহরণ →
You May Also Like
লীন তাপ কাকে বলে
0
আনত তল এর কার্যনীতি / যান্ত্রিক সুবিধা / ব্যবহার
0
লম্বন ভুল / লম্বন ত্রুটি
1
Categories
biography (8) Economics (4)
English Writing (19)
Fantasy Cricket (2) paragraph (11) অন্যান্য (21) ইতিহাস (726) গণিত (64)
চাকরি পরীক্ষার প্রস্তুতি (5)
চাকরির খবর (12) জীবন বিজ্ঞান (402) নামাজ শিক্ষা (2) ভূগোল (350) ভৌত বিজ্ঞান (230)
রাষ্ট্র বিজ্ঞান (269)
শিক্ষা বিজ্ঞান (114)
স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা (8)
Pages
About Us Contact Us Copyright Policy Home Privacy Policy
রাসায়নিক পরিবর্তন কি? সংজ্ঞা ও উদাহরণ
রাসায়নিক পরিবর্তনে পদার্থের আণবিক গঠন সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তিত হয়ে একটি নতুন পদার্থ তৈরি হয়। যেমন, লোহার সাথে অক্সিজেন ও জলীয় বাষ্প বিক্রিয়া করে
রাসায়নিক পরিবর্তন কি? সংজ্ঞা ও উদাহরণ
by Azhar Bd Academy - নভেম্বর ০৫, ২০২২ 0
রাসায়নিক পরিবর্তন কি?
যে পরিবর্তনে কোন বস্তু বা পদার্থের আণবিক গঠন সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তিত হয়ে একটি নতুন পদার্থ তৈরি হয়, তাকে রাসায়নিক পরিবর্তন বলে। অর্থাৎ রাসায়নিক পরিবর্তন এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে এক বা একাধিক পদার্থ এক বা একাধিক নতুন এবং ভিন্ন পদার্থে পরিবর্তিত হয়।
রাসায়নিক পরিবর্তন একটি অপরিবর্তনীয় এবং স্থায়ী প্রক্রিয়া। পরিবর্তনের সময় পদার্থের ভর পরিবর্তিত হয়, হয় ভর যোগ করা হয় বা সরানো হয়। এছাড়া রাসায়নিক পরিবর্তনে শক্তিরও পরিবর্তন ঘটে। রাসায়নিক পরিবর্তনে তাপ শোষণ বা উৎপন্ন হতে পারে। এতে পরমাণুর সংখ্যা এবং ধরন স্থির থাকলেও তাদের বিন্যাস পরিবর্তিত হয়।
রাসায়নিক পরিবর্তনের উদাহরণ
যেকোনো রাসায়নিক বিক্রিয়া রাসায়নিক পরিবর্তনের উদাহরণ। নিম্মে রাসায়নিক পরিবর্তনের উদাহরণসমূহ দেওয়া হল,
লোহায় মরিচা ধরা। গাঁজন প্রক্রিয়া।
সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া।
বেকিং সোডা এবং ভিনেগার একত্রিত করা।
খাদ্য হজম। কাগজ পোড়ানো। ফল পাকা। ফল পচা।
অ্যাসিড-ক্ষার বিক্রিয়া
পাতার রং পরিবর্তন। টক দুধ। বর্জ্যের পচন। শ্বসন। মোমের দহন আতশবাজি বিস্ফোরণ। ইলেক্ট্রোকেমিস্ট্রি
জিংক ও লঘু সালফিউরিক এসিডের বিক্রিয়া
সাবান বা ডিটারজেন্ট পানির সাথে বিক্রিয়া
রাসায়নিক পরিবর্তনের বৈশিষ্ট্য
রাসায়নিক পরিবর্তনগুলো নিম্মোক্ত বৈশিষ্ট্য দ্বারা চিহ্নিত করা যেতে পারে:
তাপমাত্রা পরিবর্তন: যেহেতু রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শক্তির পরিবর্তন হয়, তাই প্রায়ই পরিমাপযোগ্য তাপমাত্রা পরিবর্তন হয়। তাপ শোষণ বা উৎপন্ন হতে পারে।আলো তৈরি: কিছু রাসায়নিক বিক্রিয়া আলো তৈরি করে।বুদবুদ: কিছু রাসায়নিক পরিবর্তন গ্যাস উৎপন্ন করে যা তরল দ্রবণে বুদবুদ হিসেবে দেখা যায়।রঙ পরিবর্তন: রাসায়নিক পরিবর্তনে রঙ পরিবর্তন হয়ে ভিন্ন কালার সৃষ্টি হয়।গন্ধ পরিবর্তন: রাসায়নিক বিক্রিয়ার সময় উদ্বায়ী রাসায়নিক নির্গত করতে পারে যা গন্ধ তৈরি করে।অপরিবর্তনীয়: রাসায়নিক পরিবর্তনগুলো প্রায়শই অপরিবর্তনীয় এবং এটিকে পূর্বাস্থায় ফেরানো অসম্ভব।গঠনে পরিবর্তন: যখন কাঠ জ্বালানো হয়, তখন এটি ছাই এ পরিণত হয়। যখন খাদ্য পচে যায়, তখন এর গঠন দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়। এসব গঠন পূর্বাস্থায় আনা অসম্ভব।রাসায়নিক পরিবর্তনের ৫ টি উদাহরণ
১. এক টুকরো লোহাকে দীর্ঘদিন বাতাসে রেখে দিলে, এটির ওপর মরিচার (ফেরিক অক্সাইড) আবরণ তৈরি হয়। লোহার সাথে বাতাসে বিদ্যমান অক্সিজেন ও জলীয়বাষ্প বিক্রিয়া করে পানিযুক্ত ফেরিক অক্সাইড (Fe2O3) উৎপন্ন করে যা মরিচা নামে পরিচিত। মরিচা লোহা হতে সম্পূর্ণ ভিন্ন। সুতরাং এটি একটি রাসায়নিক পরিবর্তন। মরিচার রাসায়নিক বিক্রিয়া হল,4Fe(s) + 3O2(g) + 6H2O(l)→ 4Fe (OH)3(s)
২. সূর্যালোকের উপস্থিতিতে, উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করতে কার্বন ডাই অক্সাইড এবং পানি বিক্রিয়া করে খাদ্য (গ্লুকোজ) এবং অক্সিজেন উতপন্ন করে যা সালোকসংশ্লেষণ নামে পরিচিত। এটি দৈনন্দিন রাসায়নিক বিক্রিয়াগুলির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এইভাবে গাছপালা নিজেদের এবং প্রাণীদের জন্য খাদ্য তৈরি করে এবং কার্বন ডাই অক্সাইডকে অক্সিজেনে রূপান্তর করে। বিক্রিয়ার সমীকরণ হল:6 CO2 + 6 H2O + আলো → C6H12O6 + 6 O2
৩. খাদ্য হজমের সময় রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে। মুখের মধ্যে খাবার দেওয়ার সাথে সাথে লালার মধ্যে থাকা অ্যামাইলেজ নামক একটি এনজাইম শর্করা এবং অন্যান্য কার্বোহাইড্রেটগুলিকে আপনার শরীর শোষণ করতে পারে এমন সহজ আকারে ভেঙে দিতে শুরু করে।আপনার পাকস্থলীতে থাকা হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড খাবারের সাথে বিক্রিয়া করে এটিকে আরও ভেঙে দেয়। সবশেষে, এনজাইমগুলো প্রোটিন এবং চর্বি বিচ্ছিন্ন করে এবং রক্তের মাধ্যমে শরীরে শক্তি সঞ্চয় করে।
৪. অ্যাসিড (যেমন, ভিনেগার, লেবুর রস, সালফিউরিক অ্যাসিড) এবং ক্ষারক (যেমন, বেকিং সোডা, সাবান, অ্যামোনিয়া বা অ্যাসিটোন) একত্রিত করলে, একটি অ্যাসিড-ক্ষার বিক্রিয়া শুরু হয়। অ্যাসিড-ক্ষারকের বিক্রিয়ায় লবণ (KCl) ও পানি (H2O) উৎপাদন হয়। তাই এটি একটি রাসয়নিক পরিবর্তন। অ্যাসিড-ক্ষারকের বিক্রিয়ার সমীকরণটি হল,HCl + KOH → KCl + H2O
৫. মোমবাতির দহন একটি রাসায়নিক পরিবর্তন। কারণ মোমবাতি জ্বলার সময় তাপে কিছু মোম গলে যায়, এটি ভৌত পরিবর্তন। কিন্তু অধিকাংশ মোম বাতাসের অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2) ও জলীয় বাষ্প (H2O) উৎপন্ন করে। কার্বন ডাই অক্সাইড ও জলীয় বাষ্পের ধর্ম মোমের ধর্ম থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। সুতরাং মোমবাতির দহন একটি রাসায়নিক পরিবর্তন।
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?