রিসালাতের সংজ্ঞা দাও
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে রিসালাতের সংজ্ঞা দাও পান।
রিসালাত কী? রাসুলুল্লাহর সাঃ রিসালাতের বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব।
somewhere in... blog, also called বাঁধ ভাঙার আওয়াজ, is the first and largest bangla blog community in the world. the main attraction is the phonetic keyboard that makes it too-easy to write bangla on web, even if you don't know how to type bangla. other attractions are the front page displaying all the incoming posts and the group blog service. since the simple start 16th december 2005, somewhere in... blog has grown to become the trend setter for bangla blogging.
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস
আমি সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী জন্ম চট্টগ্রামে। জীবিকার প্রয়োজনে একসময় প্রবাসী ছিলাম।প্রবাসের সেই কঠিন সময়ে লেখেলেখির হাতেখড়ি। গল্প, কবিতা, সাহিত্যের পাশাপাশি প্রবাসী বাংলা পত্রিকায়ও নিয়মিত কলামও লিখেছি। shakawatarticle.blogspot.com/
আমি সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী জন্ম চট্টগ্রামে। জীবিকার প্রয়োজনে একসময় প্রবাসী ছিলাম।প্রবাসের সেই কঠিন সময়ে লেখেলেখির হাতেখড়ি। গল্প, কবিতা, সাহিত্যের পাশাপাশি প্রবাসী বাংলা পত্রিকায়ও নিয়মিত কলামও লিখেছি। shakawatarticle.blogspot.com/
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী.আমি খুবই সাদামাটা একজন মানুষ। শখের বশে লেখালেখি শুরু করেছি। চেষ্টা করি প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু লেখার। পছন্দ করি বই পড়তে।
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. › বিস্তারিত পোস্টঃ
রিসালাত কী? রাসুলুল্লাহর সাঃ রিসালাতের বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব।
রিসালাত কী? রাসুলুল্লাহর সাঃ রিসালাতের বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব। ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৩৪
রিসালাত শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে বার্তা, চিঠি , পয়গম, সংবাদ বা কোন ভাল কাজের দায়িত্ব বহন করে অন্য কারো কাছে পৌঁছানো। ইসলামী শরীয়তে রিসালাত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
রিসালাত কী?
ইসলামী পরিভাষায় রিসালাত অর্থ হলো আল্লাহ্ তাআলার বার্তা বা ঘোষণা বা আদেশ, নির্দেশ, নিষেধ সমূহ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। সৃষ্টির পরবর্তী থেকে মানুষকে সঠিক পথে চলার জন্য আল্লাহ্ যুগ যুগ ধরে পৃথিবীতে নবী রাসুল আঃ পাঠিয়েছেন। এইসব নবী রাসুল আঃ গণ মানুষকে আল্লাহর পরিচয় দিতো। তাওহীদের বাণী প্রচার করতো। এই তাওহীদের বাণী প্রচারের কাজই হচ্ছে রিসালাত।
রিসালাতের প্রয়োজনীয়তাঃ
পৃথিবীতে মানুষের আবাদের শুরুর দিকে সবাই এক আল্লাহ্র ইবাদত করতো। পরবর্তীতে সময়ের সাথে সাথে মানুষ আল্লাহ্কে ভুলে যেতে থাকলো। সেইসাথে আল্লাহ্র পরিবর্তে বিভিন্ন উপাস্য তৈরি করতে লাগলো এবং পৃথিবীতে অরাজকতা সৃষ্টি করতে লাগলো। যা আল্লাহ্র তাওহীদের বিপরীত।
মানুষ যাতে আল্লাহ্কে ভুলে না যায়। তাঁর পরিবর্তে অন্য কাউকে উপাস্য গ্রহণ না করে বা তাঁর সাথে অন্য কাউকে শরিক না করে তার জন্য যুগে যুগে আল্লাহর বিশেষ প্রতিনিধি হিসাবে নবী রাসুলদের পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।
যদি আল্লাহ্ নবী রাসুল প্রেরণ না করতেন তাহলে পৃথিবীতে কেউ আল্লাহ্কে চিনতে এবং জানতে পারতো না। সেইসাথে আল্লাহর কোনো বান্দা তাঁর ইবাদত বন্দেগীও করতো না।
সুতরাং আল্লাহ্কে চেনার জন্য জানার জন্য এবং ইবাদত করার জন্য নবী রাসুল গণের রিসালাতের গুরুত্ব অপরিসীম। নবী রাসুলগণ রিসালাতের দায়িত্ব পালন করেছিলেন বলেই আমরা আজ আল্লাহ্কে চিনতে এবং জানতে পেরেছি।
রিসালাত ধারাবাহিক একটি প্রক্রিয়াঃ
রিসালাতের দায়িত্ব একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার অংশ। আল্লাহ্ যুগে যুগে প্রতিটি জাতি, গোষ্ঠীর কাছে তাঁর প্রতিনিধি প্রেরণ করেছিলেন। যখনই কোনো জাতি বা গোষ্ঠী আল্লাহর স্বরণ বিমুখ হয়, তখনই আল্লাহ্ সেই জাতি গোষ্ঠীর জন্য নবী রাসুল প্রেরণ করে তাদের সতর্ক করে দেয় এবং অমান্যকারীদের আযাবে নিমজ্জিত করেন।
আল্লাহ্ বলেন,
" আর এমন কোনো জাতি নেই যাদের কাছে সতর্ককারী বা ভীতি প্রদর্শক (নবী রাসুল) প্রেরিত হয় নি।’’ [সূরা ফাতির , আয়াত: ২৪]
অন্যত্রে এসেছে:
‘‘আর প্রত্যেক উম্মতের জন্যই রয়েছে রাসূল।’’ [সূরা ইউনুস, আয়াত
অর্থাৎ পৃথিবীতে এমন কোনো জাতি বা গোষ্ঠী নেই যাদের পাপ বৃদ্ধির কারণে নবী রাসুল প্রেরণ করা হয়নি।
রিসালাত অর্জনের বিষয় নয়ঃ
রিসালাতের দায়িত্ব পালনের জন্য যেসকল গুণাবলী থাকা প্রয়োজন তা কখনোই কেউ নিজের জ্ঞান চর্চা বা তপস্যা সাধনা করে অর্জন করতে পারে না। রিসালাত অর্জনের বিষয় নয়। রিসালাত সরাসরি আল্লাহ্ কতৃক মনোনীত। আল্লাহ্ যাকে তাঁর রিসালাতের দায়িত্ব দিতে চান তিনিই কেবল সেই দায়িত্ব পেয়ে থাকেন। পৃথিবীতে যত নবী রাসুল আঃ এসেছিলেন, সবাইকে আল্লাহ্ নিজেই মনোনীত করেছিলেন।
আল্লাহ্ বলেন,
" আর আল্লাহ তাঁর রিসালাতের ভার কার ওপর অর্পণ করবেন তা তিনিই ভালো জানেন।’’ [সূরা আল-আন‘আম, আয়াত: ১২৪]
রাসুল সাঃএর রিসালাতের বৈশিষ্ঠ্যঃ
হযরত মুহাম্মদ সাঃও একজন রিসালাতের দায়িত্ব প্রাপ্ত রাসুল। তিনি তাঁর পূর্ববর্তী অন্যান্য নবী রাসুলদের ধারাবাহিকতায় পৃথিবীতে তাওহীদের দাওআত দিতে এসেছিলেন। তাঁর রিসালাতের ধরণ এবং গঠন অন্যান্য নবী রাসুলদের থেকে আলাদা বৈশিষ্ট্যপূর্ণ।
সার্বজনীনঃ
আল্লাহ্ যুগে যুগে বিভিন্ন জনপদে বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠীর জন্য আলাদা আলাদা বিষয়বস্তু এবং শরীয়ত দিয়ে নবী রাসুল পাঠিয়েছিলেন। অতীতের সকল নবী রাসুল আঃগণ ছিলেন নির্দিষ্ট দেশ, জাতি এবং গোষ্ঠীর জন্য।
কিন্তু হযরত মুহাম্মদ সাঃএর রিসালাত হচ্ছে সার্বজনীন। অর্থাৎ মুহাম্মদ সাঃ সমগ্র পৃথিবীর সমগ্র জ্বীন এবং ইনসান জাতির জন্য প্রেরিত হয়েছেন। তিনি কোনো নির্দিষ্ট জাতি গোষ্ঠী এলাকা বা সময়ের জন্য নির্ধারিত হয়ে প্রেরিত হননি।
আল্লাহ্ বলেন,
" (হে রাসুল আপনি) বলুন হে মানবজাতি! আমি তোমাদের (বর্তমান এবং ভবিষ্যতের) সবার প্রতিই আল্লাহর রাসূল হিসেবে প্রেরিত হয়েছি।” [সূরা আল-আ‘রাফ, আয়াত: ১৭৫]
সুসংবাদদাতাঃ
হযরত মুহাম্মদ সাঃ হচ্ছেন সমগ্র পৃথিবীর জ্বীন এবং মানুষের জন্য সুসংবাদ দাতা। অর্থাৎ তিনি আল্লাহ্ থেকে পৃথিবীর মানুষের জন্য সুসংবাদ এনেছেন যে, যারাই আল্লাহ্র ইবাদত করবে, তাঁর নির্দেশ, আদেশ মেনে চলবে এবং শির্ক কুফর করবেনা তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত।
জান্নাত এমন একটি জায়গায় যেখানে দুঃখের কোনো স্থান নেই। পৃথিবীর মানুষ আল্লাহ্কে মানতে গিয়ে দুনিয়ায় দুঃখ দূর্দশায় পতিত হবে। সেই দুঃখ দূর্দশার পুরুষ্কার হলো জান্নাত। যেখানে রয়েছে পৃথিবীর নেয়ামতের চাইতে হাজার কোটি গুণ বেশী নেয়ামত। সেখানেই সুসংবাদ প্রাপ্তরা পৃথিবীর মানুষেরা অনন্ত কাল থাকবে।
আল্লাহ্ বলেন,
"আমি আপনাকে সমগ্র মানবজাতির জন্যে সুসংবাদাতা ও সতর্ককারী রূপে পাঠিয়েছি; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা জানে না। "(সূরাঃ সাবা, আয়াতঃ ২৮)
সতর্ককারীঃ
হযরত মুহাম্মদ সাঃকে দুনিয়ায় পাঠানো হয়েছে তাঁর সময়ের এবং তাঁর পরবর্তীতে আগত সকল জাতি গোষ্ঠীকে সতর্ক করতে। অর্থাৎ তাঁর সময়ের পরবর্তীতেও যারা দুনিয়ায় আসবে তাদের জন্যও তিনি আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবাণী দিয়ে গেছেন।
বর্তমানে এবং ভবিষ্যতেও যারা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কারো উপাস্য করবে তাদের জন্য আল্লাহর শাস্তির বিষয়ে সতর্ক করাই হচ্ছে রাসুল সাঃএর রিসালাতের অন্যতম বৈশিষ্ঠ্য।
যুগে যুগে আল্লাহর রিসালাত নিয়ে যেসব নবী রাসুল এসেছিলেন তাঁরা ছিলেন কোনো নির্দিষ্ট জাতি গোষ্ঠীর জন্য। কিন্তু রাসুল সাঃ হচ্ছেন কিয়ামত পর্যন্ত আগত সকল জাতি গোষ্ঠীর জন্য সতর্ককারী। তাঁর আনীত দ্বীন ইসলামকেই সকলকে মেনে নিতে হবে। এই ইসলামের ভিত্তিতেই সকলের বিচার বিশ্লেষণ হবে।
রিসালাত কাকে বলে?
একটি ডিজিটাল প্রকাশনা
রিসালাত কাকে বলে?
রিসালাত কাকে বলে?
রিসালাত আরবি শব্দ এর আভিধানিক অর্থ বার্তা, চিঠি, সংবাদ বহন বা কোন শুভ কাজের দায়িত্ব বহন করা। ইসলামের পরিভাষায় মহান আল্লাহর বাণী ও বিধিবিধান মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার বিশেষ দায়িত্বকে রিসালাত বলে।
এ দায়িত্বটি মূলত: নবী-রাসূলগণের দায়িত্ব। মহান আল্লাহ তাঁর বাণী ও বিধিবিধান হযরত জিবরীলের মাধ্যমে নবী-রাসূলগণের কাছে পৌঁছে দিতেন আর তাঁরা এর প্রচারের দায়িত্ব গ্রহন করতেন এবং মানুষের কাছে পৌঁছে দিতেন।
রিসালাতের গুরুত্ব
আল্লাহ তায়ালার একত্বের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা যেমনি আবশ্যক তেমনিভাবে রিসালাতের প্রতিও ঈমান আনা অপরিহার্য।
আমরা আল্লাহর একত্ব, তাঁর অস্তিত্ব এবং পরিচয় নবী-রাসূলগণের মাধ্যমেই জানতে পেরেছি। নবী-রাসূল ও রিসালাতের প্রতি অবিশ্বাস করলে আল্লাহর প্রতিই অবিশ্বাস করা হয়। তাই আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপনের পাশাপাশি রিসালাতের প্রতিও বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। রিসালাতে বিশ্বাস ঈমানের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। রিসালাতের প্রতি ঈমান আনা তাওহীদের প্রতি ঈমান আনার মতোই অপরিহার্য।
রিসালাতে বিশ্বাসের অর্থ
রিসালাতের প্রতি বিশ্বাসের মানে হচ্ছে এ বিশ্বাস স্থাপন করা যে, নবী-রাসূলগণ আল্লাহর পক্ষ থেকে মানুষকে পথ প্রদর্শন করার জন্যে প্রেরিত; আরও বিশ্বাস করা যে, তাঁরা আল্লাহর পক্ষ থেকে যে বাণী ও জীবন বিধান নিয়ে এসেছেন তা তাঁরা রচনা করেননি; আল্লাহই তা রচনা করেছেন। তাঁদের প্রচারিত জীবনব্যবস্থা মানবজীবনে ও সমাজে বাস্তবায়িত হলে সত্যিকার কল্যাণ প্রতিষ্ঠিত হবে, তা মনে প্রাণে বিশ্বাস করা, তাঁদের প্রচারিত জীবনব্যবস্থাকে রক্ষা করা, তাঁদের পরিপূর্ণ আনুগত্য করা, সমাজে তা বাস্তাবায়ন করার জন্যে চেষ্টা ও সংগ্রাম করা।
আরো পড়ুনঃ👉 রিসালাত কাকে বলে?👉 দাইয়ুস কাকে বলে?👉 মুস্তাহাব কাকে বলে?👉 মুরতাদ কাকে বলে?👉 মাখরাজ কাকে বলে? মাখরাজ কয়টি এবং কি কি?👉 গীবত কাকে বলে?👉 আল-আসমাউল হুসনা কাকে বলে?বিভাগ সমূহঃ ধর্ম
Related Posts
আইনের উৎসসমূহের বর্ণনা দাও।
আদিবাসী কাকে বলে?
হিন্দু ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা
তাপমাত্রা পরিমাপের নীতি
Blogger Related Posts Plugin by
মন্তব্যসমূহ
সূত্র : www.onesigmaeducation.com
'রিসালাত' শব্দের অর্থ বার্তা বহন
সঠিক উত্তর-প্রশ্ন অংশ-৬প্রিয় সমাপনী পরীক্ষার্থী, আজ দেওয়া হলো ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বিষয়ে ১ নম্বর প্রশ্নটি অর্থাৎ ‘সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ’-এর ওপর প্রশ্নোত্তর।অধ্যায়-১৪৯। ইসলামের দ্বিতীয় মৌলিক বিশ্বাস কী?ক. হজ খ. জাকাত গ. নামাজ ঘ. রিসালাতউত্তর: ঘ. রিসালাত৫০।...
প্রযুক্তি
ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা
ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা 'রিসালাত' শব্দের অর্থ বার্তা বহন
মো. আফলাতুন
প্রকাশ: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ১৮: ০২
সঠিক উত্তর-প্রশ্ন অংশ-৬
প্রিয় সমাপনী পরীক্ষার্থী, আজ দেওয়া হলো ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বিষয়ে ১ নম্বর প্রশ্নটি অর্থাৎ ‘সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ’-এর ওপর প্রশ্নোত্তর।
অধ্যায়-১
৪৯। ইসলামের দ্বিতীয় মৌলিক বিশ্বাস কী?
ক. হজ খ. জাকাত গ. নামাজ ঘ. রিসালাত
উত্তর: ঘ. রিসালাত
৫০। ‘রিসালাত’ শব্দের অর্থ কী?
ক. বার্তা বহন খ. বার্তা
গ. সৎপথ ঘ. নবী-রাসূলের বাণী
উত্তর: ক. বার্তা বহন
৫১। যে ব্যক্তি একজনের কথা অন্যজনের কাছে নিয়ে পৌঁছায়, তাকে কী বলা হয়?
ক. বার্তাবাহক খ. হাজি
গ. দোভাষী ঘ. সাহায্যকারী
উত্তর: ক. বার্তাবাহক
৫২। যিনি আল্লাহ তাআলার বাণী তাঁর বান্দাদের কাছে নিয়ে পৌঁছান এবং আল্লাহ তাআলার নির্দেশ অনুযায়ী তাদের সৎপথে পরিচালিত করেন, তাঁকে কী বলা হয়?
ক. হাদিস খ. নবী বা রাসূল
গ. তাওহিদ ঘ. রিসালাত
উত্তর: খ. নবী বা রাসূল।
৫৩। নবী-রাসূলের কাজ বা দায়িত্বকে কী বলে?
ক. তাওহিদ খ. রিসালাত গ. দাওয়াত ঘ. ইমান
উত্তর: খ. রিসালাত
৫৪। কীভাবে জীবনযাপন করলে দুঃখ ও কষ্ট থেকে বাঁচা যায়?
ক. সাধারণ খ. জাঁকজমক
গ. আল্লাহ তাআলার পথে ঘ. বৈরাগী
উত্তর: গ. আল্লাহ তাআলার পথে।
৫৫। কোন বিষয়ে আমাদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য আল্লাহ তাআলা নবী ও রাসূল পাঠিয়েছেন?
ক. যে পথে মানুষের কল্যাণ
খ. যে পথে মানুষের সুখ
গ. যে পথে মানুষের ভবিষ্যৎ হবে মঙ্গলময়
ঘ. উল্লিখিত সবগুলো
উত্তর: ঘ. উল্লিখিত সবগুলো।
৫৬. আল্লাহ তাআলার সবচেয়ে প্রিয় মানুষ কারা? ক. নবী-রাসূলগণ খ. সাধারণ মুসলমান
গ. বিধর্মীগণ ঘ. কাফেরগণ
উত্তর: ক. নবী-রাসূলগণ।
৫৭. ‘ওহি’ মানে কী?
ক. নিষ্পাপ খ. মহাজ্ঞানী
গ. আল্লাহ তাআলার বাণী ঘ. জ্ঞানী
উত্তর: গ. আল্লাহ তাআলার বাণী।
৫৮. কে নবী-রাসূলগণের কাছে ওহি নিয়ে আসতেন?
ক. হজরত মুহাম্মদ (সা.)
খ. হজরত জিবরাইল (আ.)
গ. হজরত আলী (রা.)
ঘ. হজরত ইবরাহিম (আ.)
উত্তর: খ. হজরত জিবরাইল (আ.)
৫৯. নবী-রাসূলগণের জীবনের লক্ষ্য কী ছিল?
ক. বিষয়-সম্পত্তির মালিক হওয়া
খ. মুসলমানদের শাসন করা গ. মুসলিম শাসন কায়েম করা ঘ. মানুষের কল্যাণ সাধন করা
উত্তর: ঘ. মানুষের কল্যাণ সাধন করা।
শিক্ষক, বিএমটিটিআই, গাজীপুর
পরবর্তী অংশ ছাপা হবে আগামীকাল
প্রযুক্তি থেকে আরও পড়ুন
পড়াশোনাপ্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা
মন্তব্য করুন প্রযুক্তি
ভিআইপি পোস্টের ক্ষেত্রে ক্রস-চেক সুবিধায় পরিবর্তন আনছে মেটা
প্রযুক্তি ডেস্ক
প্রকাশ: ০৪ মার্চ ২০২৩, ১৪: ২৮
গুরুত্বপূর্ণ মানুষদের পোস্ট করা আধেয়ের (কনটেন্ট) পর্যালোচনা (ক্রস-চেক) প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন আনছে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা। গত শুক্রবার মেটার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারকা, রাজনীতিক এবং অন্য জনপ্রিয় ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর পোস্ট করা কনটেন্ট যে ক্রস-চেক সুবিধা পেত, তা সংস্কার করা হবে। এর আগে এই সুবিধা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি সমালোচনার মুখে পড়েছিল।
এই ব্যাপারে মেটা প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির স্বাধীন সংস্থা ওভারসাইট বোর্ড ক্রস-চেক কার্যক্রম নিয়ে যে ৩২টি সুপারিশ করেছিল, তা সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে বাস্তবায়ন করবে। এর আগে ওই বোর্ড গুরুত্বপূর্ণ বা ভিআইপিদের দেওয়া সুবিধায় এই ৩২টি পরিবর্তন আনতে সুপারিশ করেছিল।
মেটার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স প্রেসিডেন্ট নিক ক্লেগ এক ব্লগ পোস্টে বলেছেন, ‘এর ফলে আমরা যেভাবে এই প্রক্রিয়াটি পরিচালনা করি, তাতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসবে। এই পদক্ষেপ এই প্রক্রিয়াকে উন্নত করবে এবং আরও কার্যকর, জবাবদিহিমূলক ও ন্যায়সংগত করে তুলবে।’
মেটা অবশ্য যেসব অ্যাকাউন্টের বিষয়বস্তু নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে, তাতে কোনো লেবেল দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। মেটার যুক্তি, ক্রস-চেক কার্যক্রমে লেবেলিং করা হলে সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারী হয়তো অপব্যবহারের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হতে পারেন।
এর আগে গত ডিসেম্বরে ওই ওভারসাইট বোর্ড ক্রস-চেক কার্যক্রমে সংস্কার আনার পরামর্শ দেয়। এখন এই পরিবর্তন আনার ঘোষণা দিল মেটা। ডিসেম্বরে বোর্ড বলেছিল, যখন কিছু নির্দিষ্ট ব্যবহারকারীর নিয়ম লঙ্ঘন করা পোস্টগুলোকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়, তখন এই কার্যক্রমে মানবাধিকারের চেয়ে ব্যবসায়িক স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়া হয় বলে মনে হয়।
সূত্র : এনডিটিভি
প্রযুক্তি থেকে আরও পড়ুন
মেটাভার্সফেসবুক মন্তব্য করুন
ফেসবুক নিয়ে আরও পড়ুন
ফেসবুকে বন্ধুত্বের নামে ফাঁদ, পরে ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে প্রতারণা
ইন্টারনেটে অপ্রাপ্তবয়স্কদের নিরাপদ রাখতে মেটার অর্থায়নে নতুন টুল
যেভাবে বুঝবেন ফেসবুকে বন্ধুত্বের অনুরোধ গ্রহণ করা হয়নি
স্ন্যাপচ্যাটের নিজস্ব চ্যাটবট আসছে
প্রযুক্তি
মুঠোফোনের জনক মার্টিন কুপারের স্বপ্ন
মুঠোফোনের জনক মার্টিন কুপারের স্বপ্ন একদিন মানুষের শরীর থেকে স্মার্টফোন চার্জ করা যাবে
প্রযুক্তি ডেস্ক
প্রকাশ: ০৪ মার্চ ২০২৩, ১৩: ৫৩
শিশুদের ব্যবহারের ক্ষেত্রে স্মার্টফোনের অন্ধকার দিক নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মুঠোফোনের জনক মার্টিন কুপার। পাশাপাশি নতুন প্রযুক্তিতে আশাও রাখছেন তিনি। মার্টিন কুপার বলেন, শিশুদের স্মার্টফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে সীমা থাকা দরকার। এ ছাড়া ভিন্ন ভিন্ন ব্যবহারকারীর জন্য ভিন্ন ভিন্ন ইন্টারনেট পরিষেবা থাকতে পারে। তিনি এ–ও স্বপ্ন দেখেন একদিন মানুষের শরীর থেকেই মুঠোফোন চার্জ করা যাবে।
স্পেনের বার্সেলোনায় সদ্য সমাপ্ত মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে (এমডব্লিউসি) বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েট প্রেসের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন তিনি। মুঠোফোন ও টেলিযোগাযোগ–প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় এই আয়োজনে এবার আজীবন সম্মাননা পুরস্কার গ্রহণ করেছেন মার্টিন কুপার।
আজ থেকে ৫০ বছর আগে মুঠোফোন (সেলুলার ফোন) উদ্ভাবন করেন কুপার। লম্বা অ্যান্টেনাসহ ইট আকৃতির এই যন্ত্র কাজ করবে কি না, তা নিয়ে তখন উদ্বিগ্ন ছিলেন তিনি। কিন্তু আজ অন্য অনেকের মতো নিজেও নিজের উদ্ভাবন সমাজের ওপর কেমন প্রভাব ফেলছে তা নিয়ে কিছুটা দুশ্চিন্তা করেন। আর এই দুশ্চিন্তায় স্থান পায় মানুষের গোপনীয়তা হারানো থেকে ইন্টারনেট আসক্তির ঝুঁকি, ক্ষতিকর আধেয় (কনটেন্ট) দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার মতো বিষয়, বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে।
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?