রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া বাংলা
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া বাংলা পান।
রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া
রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া, রোজা রাখার নিয়ত, রোজা রাখার দোয়া, রোজা রাখার ও ইফতার করার দোয়া, রোজা রাখার নিয়ত, রোজা রাখার দোয়া
রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া
Leave a Comment / ইসলাম-Islam / By admin-shesprokash.com
রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া: রোজা রাখার নিয়ত। প্রত্যেক মুসলিম, প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন, স্থায়ী ও শারীরিক-মানসিকভাবে সামর্থ্যবান নারী-পুরুষের ওপর রমজানের রোজা রাখা ফরজ।
রমজান মাসের রোজা পালন নির্দেশ দিয়ে মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা কোরআনুল কারিমে বলেন,
‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের ওপর সিয়াম বা রোজা ফরজ করা হয়েছে; যেভাবে তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর ফরজ করা হয়েছিল; যাতে তোমরা তাকওয়া (আত্মশুদ্ধি) অর্জনে করতে পার। (সূরা : বাকারা : আয়াত : ১৮৩)।রমজানের রোজা পালনের জন্য সেহরি করা আবশ্যক। হাদিসে পাকে প্রিয়নবী রাসূলুল্লাহ (সা.) সেহরি গ্রহণের তাগিদ দিয়েছেন। আবার যথাসময়ে ইফতার গ্রহণেরও তাগিদ প্রদান করেছেন।
রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া
হজরত আমর ইবনুল আস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমাদের রোজা এবং আহলে কিতাব তথা ইয়াহুদি ও খ্রিস্টানদের রোজার মধ্যে পার্থক্য হলো সেহরি খাওয়া। (অর্থাৎ মুসলিমরা সেহরি খায় আর ইয়াহুদি ও খ্রিস্টানরা সাহরি খায় না)।’ (মুসলিম, নাসাঈ)।
আরও দেখুন: আজকের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি-রমজান ২০২০
রোজা পালনে সেহরি ও ইফতারের যেমন গুরুত্ব রয়েছে তেমনি রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়ার রয়েছে যথেষ্ট গুরুত্ব। সেহরি খাওয়ার পর রোজা নিয়ত করা জরুরি।
মুখে নিয়ত করা জরুরি নয়, অন্তরে নিয়ত করলেই যথেষ্ট হবে। তবে মুখে নিয়ত করা উত্তম। (ফতোয়াতে শামি : খ. ৩, পৃ. ৩৪৫)।
রোজার নিয়ত :
نَوَيْتُاَنْاُصُوْمَغَدًامِّنْشَهْرِرَمْضَانَالْمُبَارَكِفَرْضَالَكَيَااللهُفَتَقَبَّلمِنِّىاِنَّكَاَنْتَالسَّمِيْعُالْعَلِيْمউচ্চারণ : নাওয়াইতু আন আছুম্মা গাদাম মিন শাহরি রমাজানাল মুবারাকি ফারদাল্লাকা, ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আনতাস সামিউল আলিম।অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল পবিত্র রমজানের তোমার পক্ষ থেকে নির্ধারিত ফরজ রোজা রাখার ইচ্ছা পোষণ (নিয়্যত) করলাম। অতএব, তুমি আমার পক্ষ থেকে (আমার রোজা তথা পানাহার থেকে বিরত থাকাকে) কবুল কর, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া
ইফতারের আগ মুহূর্তে বেশি বেশি ইসতেগফার পড়া :اَسْتَغْفِرُاللهَالْعَظِيْم – اَلَّذِىْلَااِلَهَاِلَّاهُوَاَلْحَيُّالْقَيُّوْمُوَاَتُوْبُاِلَيْهِلَاحَوْلَوَلَاقُوَّةَاِلَّابِاللَّهِالْعَلِىِّالْعَظِيْمউচ্চারণ : আসতাগফিরুল্লাহাল আজিম, আল্লাজি লা ইলাহা ইল্লাহু আল-হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম, ওয়া আতুবু ইলাইহি লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম।আরও দেখুন: রোজা ভঙ্গের কারণ ও মাকরূহ সমূহ
ইফতারের সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দোয়া পড়ে ইফতার করা :اَللَّهُمَّلَكَصُمْتُوَعَلَىرِزْقِكَوَاَفْطَرْتُبِرَحْمَتِكَيَااَرْحَمَالرَّاحِيْمِيْنউচ্চারণ : আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু ওয়া আলা রিযক্বিকা ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেয়া রিজিকের মাধ্যমে ইফতার করছি।ইফতারের পর আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করে দোয়া পড়া :হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন ইফতার করতেন তখন বলতেন-
ذَهَبَالظَّمَاءُوَابْتَلَتِالْعُرُوْقُوَثَبَتَالْأَجْرُاِنْشَاءَاللهُউচ্চারণ : ‘জাহাবাজ জামাউ; ওয়াবতালাতিল উ’রুকু; ওয়া ছাবাতাল আঝরূ ইনশাআল্লাহ।’রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া
Online Latest Bangla News/Article - Sports, Crime, Entertainment, , Business, Politics, Education, Career, Opinion, Lifestyle, Photo, Video, Travel, National, World
রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া
শেয়ার করুন3 Print Daily Manobkantha
অনলাইন ডেস্ক ৩০ এপ্রিল ২০২১, ১৮:০৫, আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২১, ১৮:১২
বছর ঘুরে অফুরন্ত রহমত নিয়ে ফিরে এলো মাগফিরাত ও নাজাতের মাস রমজান। রমজান আসে আমাদের অন্তরজগৎ প্রস্তুত করতে। যেন সেখানে খোদাভীতি জায়গা করে নিতে পারে। প্রাপ্ত বয়স্ক মুসলমান নারী-পুরুষের জন্য রোজা রাখা ফরজ। রোজা রাখার মাধ্যমে মানুষ আল্লাহর নৈকট্য ও তাকওয়া লাভে ধন্য হয়।
রোজা পালন উপলেক্ষ আল্লাহ তাআলা বলেন, হে মুমিন সকল! তোমাদের উপর রমজানের রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমনিভাবে তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপরও ফরজ করা হয়েছিল। যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার। (সূরা বাকারা-১৮৩)
আরও পড়ুন : পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের নিয়ত ও মুনাজাত
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় রমজানের রোজা রাখে, (অন্য বর্ণনায়) ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় তারাবির নামাজ পড়ে, তার অতীতের সকল গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়। (বুখারি শরিফ: হাদিস নং ১৯০১)
রোজার নিয়ত : রমজানের রোজার জন্য সুবহে সাদিকের পূর্বে মনে মনে এই নিয়ত করবেন, নাওয়াইতু আন আছুম্মা গাদাম মিন শাহরি রমাজানাল মুবারাকি ফারদাল্লাকা, ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আনতাস সামিউল আলিম।
বাংলায় নিয়ত : হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল পবিত্র রমজানের তোমার পক্ষ থেকে নির্ধারিত ফরজ রোজা রাখার ইচ্ছা পোষণ (নিয়্যত) করলাম। অতএব তুমি আমার পক্ষ থেকে (আমার রোযা তথা পানাহার থেকে বিরত থাকাকে) কবুল কর, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।
ইফতারের কিছুক্ষণ পূর্বে ‘ইয়া ওয়াসিয়াল মাগফিরাতি, ইগফিরলী’ এ দোয়াটি বেশী বেশী পড়তে হবে। অর্থঃ হে মহান ক্ষমা দানকারী! আমাকে ক্ষমা করুন। (শু‘আবুল ঈমান: ৩/৪০৭)
ইফতারের দোয়া : আল্লাহুম্মা সুমতু লাকা ওয়া তাওয়াক্কালতু আ’লা রিযকিকা ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন।
বাংলা অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেয়া রিযিক্বের মাধ্যমে ইফতার করছি।
মানবকণ্ঠ/এনএস
আরো সংবাদ
মৃত স্ত্রীকে দেখা কি নাজায়েজ?
অগ্নিকাণ্ড দেখলে যে দোয়া পড়তে হয়
খাওয়ার পর মিষ্টিমুখ করা কি সুন্নাত?
রমজানে সৌভাগ্যের অধিকারী হবেন যেভাবে
ইসলামে হালাল উপার্জনের গুরুত্ব
ফের বাড়লো বিদ্যুতের দাম
সূত্র : www.manobkantha.com.bd
রোজার নিয়ত ও সাহরি
পবিত্র রমজান মাসে রোজা পালনের নির্দেশ দিয়েছেন স্বয়ং আল্লাহ তাআলা। প্রাপ্ত বয়স্ক মুসলমান নারী-পুরুষের জন্য রোজা রাখা ফরজ...
ধর্ম
রোজার নিয়ত ও সাহরি-ইফতারের দোয়া
ধর্ম ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৫:৫১ পিএম, ১৫ মে ২০১৮
পবিত্র রমজান মাসে রোজা পালনের নির্দেশ দিয়েছেন স্বয়ং আল্লাহ তাআলা। প্রাপ্ত বয়স্ক মুসলমান নারী-পুরুষের জন্য রোজা রাখা ফরজ। রোজা রাখার মাধ্যমে মানুষ আল্লাহর নৈকট্য ও তাকওয়া লাভে ধন্য হয়।
রোজা পালন উপলেক্ষ আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের ওপর সিয়াম বা রোজা ফরজ করা হয়েছে; যেভাবে তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর ফরজ করা হয়েছিল; যাতে তোমরা তাকওয়া (আত্মশুদ্ধি) অর্জনে করতে পার। (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৩)
বিজ্ঞাপন
রমজানের রোজা পালনের জন্য সাহরি করা আবশ্যক। হাদিসে পাকে প্রিয়নবি সাহরি গ্রহণের তাগিদ দিয়েছেন। আবার যথাসময়ে ইফতার গ্রহণেরও তাগিদ প্রদান করেছেন।
হজরত আমর ইবনুল আস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আমাদের রোজা এবং আহলে কিতাব তথা ইয়াহুদি ও খ্রিস্টানদের রোজার মধ্যে পার্থক্য হলো সাহরি খাওয়া। (অর্থাৎ মুসলিমরা সাহরি খায় আর ইয়াহুদি ও খ্রিস্টানরা সাহরি খায় না)।’ (মুসলিম, নাসাঈ)
বিজ্ঞাপন
রোজা পালনে সাহরি ও ইফতারের যেমন গুরুত্ব রয়েছে তেমনি রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়ার রয়েছে যথেষ্ট গুরুত্ব। সাহরি খাওয়ার পর রোজা নিয়ত করা জরুরি।
রোজার নিয়তنَوَيْتُ اَنْ اُصُوْمَ غَدًا مِّنْ شَهْرِ رَمْضَانَ الْمُبَارَكِ فَرْضَا لَكَ يَا اللهُ فَتَقَبَّل مِنِّى اِنَّكَ اَنْتَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْمবিজ্ঞাপন
আরবি নিয়ত : নাওয়াইতু আন আছুম্মা গাদাম মিন শাহরি রমাজানাল মুবারাকি ফারদাল্লাকা, ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আনতাস সামিউল আলিম।বাংলায় নিয়ত : হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল পবিত্র রমজানের তোমার পক্ষ থেকে নির্ধারিত ফরজ রোজা রাখার ইচ্ছা পোষণ (নিয়্যত) করলাম। অতএব তুমি আমার পক্ষ থেকে (আমার রোযা তথা পানাহার থেকে বিরত থাকাকে) কবুল কর, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।ইফতারের আগ মুহূর্তে বেশি বেশি ইসতেগফার পড়াবিজ্ঞাপন
اَسْتَغْفِرُ اللهَ الْعَظِيْم – اَلَّذِىْ لَا اِلَهَ اِلَّا هُوَ اَلْحَيُّ الْقَيُّوْمُ وَ اَتُوْبُ اِلَيْهِ لَا حَوْلَ وَ لَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللَّهِ الْعَلِىِّ الْعَظِيْمআসতাগফিরুল্লাহাল আজিম, আল্লাজি লা ইলাহা ইল্লাহু আল-হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম, ওয়া আতুবু ইলাইহি লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম।
ইফতারের সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দোয়া পড়ে ইফতার করাবিজ্ঞাপন
اَللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَ عَلَى رِزْقِكَ وَ اَفْطَرْتُ بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّاحِيْمِيْنউচ্চারণ : আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিযক্বিকা ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেয়া রিযিক্বের মাধ্যমে ইফতার করছি।ইফতারের পর আল্লাহর শোকরিয়া আদায় করে দোয়া পড়াহজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন ইফতার করতেন তখন বলতেন-
ذَهَبَ الظَّمَاءُ وَابْتَلَتِ الْعُرُوْقُ وَ ثَبَتَ الْأَجْرُ اِنْ شَاءَ اللهُউচ্চারণ : ‘জাহাবাজ জামাউ; ওয়াবতালাতিল উ’রুকু; ওয়া ছাবাতাল আঝরূ ইনশাআল্লাহ।’অর্থ : ‘ (ইফতারের মাধ্যমে) পিপাসা দূর হলো, শিরা-উপসিরা সিক্ত হলো এবং যদি আল্লাহ চান সাওয়াবও স্থির হলো ‘ (আবু দাউদ, মিশকাত)আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সাহরির পর নিয়ত করা, ইফতারের আগে তাওবা-ইসতেগফার করা, ইফতারের সময় দোয়া পড়া এবং ইফতারের পর শোকরিয়া আদায় করে দোয়া পড়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
এমএমএস/পিআর রোজা দোয়া রমজান
পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন jagofeature@gmail.com ঠিকানায়।
আরও পড়ুন
রমজানে যে বিশেষ দোয়া পড়বেন
দোয়া
সাহরি খাওয়া সম্পর্কে যা বলেছেন বিশ্বনবি
কুরআন
ক্ষমা ও রহমত লাভে যে দোয়া পড়বেন
ইসলাম
ক্ষমা লাভে যে ইসতেগফার পড়বেন
ক্ষমা
রমজানকে স্বাগত জানিয়ে যে ভাষণ দিয়েছেন প্রিয়নবি
প্রিয়নবি
রমজানের রোজা পালনে হিম্মত যেমন হওয়া চাই
রমজান
তারাবিহ নামাজ পড়ার নিয়ম
নামাজ
কারণ ছাড়া রোজা না রাখলে যা হবে
রমজান
দুনিয়া ও পরকালের কল্যাণে যে দোয়া পড়বেন
দোয়া
রজব মাসে বরকতের দোয়া
দোয়া
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?