if you want to remove an article from website contact us from top.

    লালন শাহ সেতু

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে লালন শাহ সেতু পান।

    লালন শাহ সেতু

    লালন শাহ সেতু

    স্থানাঙ্ক: ২৪.০৬৫৪° উত্তর ৮৯.০৩০০° পূর্ব

    উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

    লালন শাহ সেতু

    স্থানাঙ্ক ২৪°০৩′৫৪″ উত্তর ৮৯°০১′৪৫″ পূর্ব

    অতিক্রম করে পদ্মা নদী

    স্থান কুষ্টিয়া বৈশিষ্ট্য

    নকশা বক্স গার্ডার সেতু

    উপাদান পূর্বপ্রতিবলিত কংক্রিট

    মোট দৈর্ঘ্য ১.৮ কিলোমিটার (১.১ মাইল)

    প্রস্থ ১৮.১০ মিটার (৫৯.৪ ফুট)

    ইতিহাস

    নকশাকার রেন্ডেল পাল্মার এন্ড ট্রিট্টন[১]

    নির্মাণকারী চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড[২]

    চালু ১৮ মে ২০০৪ অবস্থান

    উইকিমিডিয়া | © ওপেনস্ট্রিটম্যাপ

    লালন শাহ সেতু বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মিত একটি সেতু।কুষ্টিয়ার বিখ্যাত বাউল সম্রাট লালনশাহের নামে এই সেতুর নামকরন করা হয়েছে। সেতুটি হার্ডিঞ্জ ব্রিজের পাশেই অবস্থিত। সেতুটির পূর্ব পাশে ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী এবং পশ্চিম পাশে ভেড়ামারা উপজেলা অবস্থিত। সেতুটি তৈরীর ফলে কুষ্টিয়া, মেহেরপুর,চুয়াডাঙ্গা ঝিনাইদহ জেলার লোকেদের যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজতর হয়েছে। এই সেতু বঙ্গবন্ধু সেতু অনুরুপ বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম সড়ক সেতু। লালন শাহ্ সেতু বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়ন এবং পরিবহন ব্যবস্থা প্রসারে অনেক অবদান রেখে চলেছে।

    ইতিহাস[সম্পাদনা]

    ২০০১ সালের ১৩ জানুয়ারি বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতুটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।[৩] সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৩ সালে। সেতুটির দৈর্ঘ্য ১.৮ কিমি এবং প্রস্থ ১৮.১০ মিটার। মোট স্প্যনের সংখ্যা ১৭টি। সেতুটি সম্পূর্ণভাবে যান চলাচলের জন্য ১৮ মে ২০০৪ সালে বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া উদ্বোধন করেন। সেতুটি চার লেন বিশিষ্ট।

    অবস্থান[সম্পাদনা]

    ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী ইউনিয়নে অবস্থিত। ঈশ্বরদীর রূপপুরে সেতুর কোল ঘেঁষেই এর ঠিক দক্ষিণে নির্মিত হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রোজেক্ট, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

    চিত্রশালা[সম্পাদনা]

    লালন শাহ সেতু

    সেতু

    লালন শাহ সেতু

    সড়ক

    টোল প্লাজা

    সড়ক

    হার্ডিঞ্জ ব্রিজ ও লালন শাহ সেতুর আন্তরীক্ষ চিত্র

    তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

    ↑ "Lalon Shah Bridge"। । Wilhelm Ernst and Sohn Verlag। ২২ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৭ অক্টোবর ২০১৪।

    ↑ "Lalon Shah Bridge"। । সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৮।

    ↑ "লালন-শাহ-সেতু"। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৯।

    উইকিমিডিয়া কমন্সে লালন শাহ সেতু সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।

    আড়াল করুন দেস বাংলাদেশের সেতু সড়ক

    ক্বীন ব্রীজখান জাহান আলী সেতুমারিখালী সেতুমেঘনা সেতুমেঘনা-গোমতী সেতুবুড়িগঙ্গা সেতুমুক্তারপুর সেতুলালন শাহ সেতুশাহ আমানত সেতুসৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুসোনাহাট সেতু

    রেল

    কাউগাঁ রেল সেতুকাঞ্চন রেল সেতুখোয়াই রেলওয়ে সেতুচিরিরবন্দর রেল সেতুতিস্তা রেল সেতুটঙ্গী রেলওয়ে সেতুফেঞ্চুগঞ্জ রেলওয়ে সেতুবঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুভৈরব রেলওয়ে সেতুরহনপুর রেলসেতুরূপসা রেল সেতুহার্ডিঞ্জ ব্রিজ

    মিশ্র

    কালুরঘাট সেতুপদ্মা সেতুবঙ্গবন্ধু সেতু

    প্রবেশদ্বার: সেতু বাংলাদেশ

    বিষয়শ্রেণীসমূহ: বাংলাদেশের সড়ক সেতুঈশ্বরদী উপজেলাপাবনা জেলার দর্শনীয় স্থানলালনকুষ্টিয়া জেলার দর্শনীয় স্থানএশীয় সেতু (স্থাপনা) অসম্পূর্ণবাংলাদেশী ভবন ও স্থাপনা অসম্পূর্ণবাংলাদেশের পরিবহন অসম্পূর্ণ

    সূত্র : bn.wikipedia.org

    লালন শাহ সেতু, কুষ্টিয়া

    কুষ্টিয়া জেলা থেকে ৩১ কিলোমিটার দূরে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের পাশেই পদ্মা নদীর উপর কুষ্টিয়া ও পাবনা জেলাকে সংযোগকারী লালন শাহ্‌ সেতু (Lalon Shah Bridge)

    ছবি: মাহবুদুর রহমান কুষ্টিয়া

    লালন শাহ সেতু

    কুষ্টিয়া জেলা থেকে ৩১ কিলোমিটার দূরে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের পাশেই পদ্মা নদীর উপর কুষ্টিয়া ও পাবনা জেলাকে সংযোগকারী লালন শাহ্‌ সেতু (Lalon Shah Bridge) অবস্থিত। কুষ্টিয়ার বিখ্যাত বাউল সাধক গুরু ফকির লালন সাঁই-এর নামে লালন শাহ্‌ সেতুর নামকরণ করা হয়েছে। পাকশী সেতু নামেও সুপরিচিত লালন শাহ সেতু বাংলাদেশের বৃহত্তম সড়ক সেতুগুলোর মধ্যে অন্যতম। ৭.৫ মিটার দুই লেন বিশিষ্ট এই সেতুর ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করা হয় ২০০১ সালের ১৩ জানুয়ারিতে এবং ২০০৮ সালের ১৮ মে পূর্নাঙ্গরূপে যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হয়।

    ১.৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ১৮.১০ মিটার প্রস্থ বিশিষ্ট লালন শাহ সেতু পাবনা ও কুষ্টিয়ার মধ্যে সড়কপথে যোগাযোগ স্থাপন করেছে। সেতুর মোট স্প্যানের সংখ্যা ১৭টি এবং প্রতিটি স্প্যানের মাঝে দূরত্ব ১০৯.৫ মিটার। সেতুর দুইটি লেনকে একটি ডিভাইডারের মাধ্যমে পৃথক করা হয়েছে। লালন শাহ্‌ সেতু বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্ছলের সাথে উত্তর-পশ্চিমাঞ্ছলের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের পাশাপাশি অর্থনৈতিক ও পরিবহন ব্যবস্থায় অবদান রেখে চলেছে।

    পদ্মা ঢেউয়ের কলতান, সবুজে ঢাকা বাংলার রূপ ও উত্তাল হাওয়ার মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশের কারণে কুষ্টিয়ার একটি জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানে পরিণত হয়েছে এই লালন শাহ্‌ সেতু। আর তাই প্রতিদিন অসংখ্য দর্শনার্থী সেতুর অপরূপ সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশে সময় কাটাতে আসেন।

    কিভাবে যাবেন

    ঢাকা থেকে বাস ও ট্রেনে কুষ্টিয়ায় যাওয়া যায়। রাজধানীর কল্যাণপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে নিউ এসবি সুপার ডিলাক্স, শ্যামলী, হানিফ পরিবহণের বাসে কুষ্টিয়া যেতে পারবেন। বাসের ভাড়া লাগবে নন এসি ৫৫০ টাকা, এসি ১০০০ টাকা।

    ট্রেন এ যেতে চাইলে সুন্দরবন এক্সপ্রেস, চিত্রা ও বেনাপোল এক্সপ্রেস এ যেতে পারবেন। সুন্দরবন এক্সপ্রেস সকালে ছেড়ে যায় ৮ টা ১৫ মিনিট এ, চিত্রা সন্ধ্যা ৭ টায় ও বেনাপোল এক্সপ্রেস রাত ১১ টা ১৫ মিনিট এ কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়। ট্রেনের আসনভেদে টিকেট এর মূল্য ৩৬০ থেকে ৮২৮ টাকা। ট্রেনে গেলে আপনাকে পোড়াদহ বা ভেড়ামারা স্টেশনে নামতে হবে। ভেড়ামারা বা পোড়াদহ থেকে বাস বা সিএনজি তে করে কুষ্টিয়া শহরে আসতে হবে। কুষ্টিয়া শহরে পৌঁছে রিকশা/ইজিবাইকের মত স্থানীয় পরিবহণে লালন শাহ্‌ সেতু দেখতে যেতে পারবেন।

    তবে পাবনা থেকে লালন শাহ সেতুতে যাওয়া বেশ সুবিধাজনক। পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা থেকে মাত্র ১৩ কিলোমিটার দূরে পাকশী রূপপুর প্রকল্পের পাশে পদ্মা নদীর উপর পাকশী লালন শাহ্‌ সেতুর অবস্থান। পাবনা জেলা সদর থেকে ১ ঘণ্টার রাস্তা পার হয়ে দাশুরিয়া মোড় হয়ে এই সেতু দেখতে যেতে পারবেন।

    কোথায় থাকবেন

    কুষ্টিয়া শহরে রাত্রি যাপনের জন্য হোটেল রাতুল, হোটেল নূর, হোটেল লিবার্টি, পদ্মা হোটেল ও শাপলা হোটেলের মতো বেশ কিছু মধ্যম মানের আবাসিক হোটেল আছে।

    কোথায় খাবেন

    কুষ্টিয়া শহর থেকে লালন শাহ্‌ সেতু যাওয়ার পথে পুনাক ফুড পার্ক, পিয়াজি ঘর, বিসমিল্লাহ কফি হাউজ, অবকাশ ক্যাফে, হোটেল লেক ভিউ ও সুন্দরী ইত্যাদি হোটেল ও রেঁস্তোরা থেকে প্রয়োজনীয় খাবারের চাহিদা মেটাতে পারবেন। আর সুযোগ পেলে অবশ্যই কুষ্টিয়ার বিখ্যাত তিলের খাজা ও কুলফি খেয়ে দেখবেন।

    কুষ্টিয়ার অন্যান্য দর্শনীয় স্থান

    কুষ্টিয়ার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে লালন শাহের মাজার, মীর মোশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা, টেগর লজ এবং রবীন্দ্র ঠাকুরের কুঠিবাড়ী ও জাদুঘর উল্লেখযোগ্য।

    ফিচার ইমেজ: মাহবুদুর রহমান

    আরও পড়ুন

    পোলঘাটা সেতু বাহাদুর শাহ পার্ক

    শাহ ইরানী (রঃ) মাজার শরীফ

    ভ্রমণ সংক্রান্ত যে কোন তথ্য ও আপডেট জানতে ফলো করুন আমাদের ফেসবুক পেইজ এবং জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।

    ম্যাপে লালন শাহ সেতু

    শেয়ার করুন সবার সাথে

    ShareShareShare

    ভ্রমণ গাইড টিম সব সময় চেষ্টা করছে আপনাদের কাছে হালনাগাদ তথ্য উপস্থাপন করতে। যদি কোন তথ্যগত ভুল কিংবা স্থান সম্পর্কে আপনার কোন পরামর্শ থাকে মন্তব্যের ঘরে জানান অথবা আমাদের সাথে যোগাযোগ পাতায় যোগাযোগ করুন।দৃষ্টি আকর্ষণ : যে কোন পর্যটন স্থান আমাদের সম্পদ, আমাদের দেশের সম্পদ। এইসব স্থানের প্রাকৃতিক কিংবা সৌন্দর্য্যের জন্যে ক্ষতিকর এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন, অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন। দেশ আমাদের, দেশের সকল কিছুর প্রতি যত্নবান হবার দায়িত্বও আমাদের।সতর্কতাঃ হোটেল, রিসোর্ট, যানবাহন ভাড়া ও অন্যান্য খরচ সময়ের সাথে পরিবর্তন হয় তাই ভ্রমণ গাইডে প্রকাশিত তথ্য বর্তমানের সাথে মিল না থাকতে পারে। তাই অনুগ্রহ করে আপনি কোথায় ভ্রমণে যাওয়ার আগে বর্তমান ভাড়া ও খরচের তথ্য জেনে পরিকল্পনা করবেন। এছাড়া আপনাদের সুবিধার জন্যে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে হোটেল, রিসোর্ট, যানবাহন ও নানা রকম যোগাযোগ এর মোবাইল নাম্বার দেওয়া হয়। এসব নাম্বারে কোনরূপ আর্থিক লেনদেনের আগে যাচাই করার অনুরোধ করা হলো। কোন আর্থিক ক্ষতি বা কোন প্রকার সমস্যা হলে তার জন্যে ভ্রমণ গাইড দায়ী থাকবে না।

    সূত্র : vromonguide.com

    Wellcome to National Portal

    বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন

    পাবনা জেলা মেনু নির্বাচন করুন Main Comtent Skiped

    কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন

    Share to Facebook Share to Messenger Share to WhatsApp Share to Twitter Share to LinkedIn Share to Gmail Share to Print

    National Portal Bangladesh

    পোর্টাল সাবস্ক্রাইব করুন

    পোলিং মতামত দিন

    দর্শনীয় স্থান

    লালন শাহ সেতু স্থান

    পাকশী, ঈশ্বরদী, পাবনা

    কিভাবে যাওয়া যায়

    পাবনা জেলা সদর হতে ঈশ্বরদী উপজেলার দুরত্ব আনুমানিক ২৫-৩০ কিলোমিটার। যাতায়াত ব্যবস্থা ভাল। ঈশ্বরদী উপজেলার ১টি ইউনিয়ন ও গ্রামের নাম পাকশী। পাকশী রুপপুর প্রকল্পের পাশে এবং পদ্মা নদীর তীরে পাকশী লালন শাহ সেতু অবস্থান। উক্ত স্থানে আনুমানিক ০১(এক) ঘন্টা সময়ে পাবনা জেলা শহর হতে সড়কপথে দাশুরিয়া মোড় হয়ে যাওয়া যায় ।

    বিস্তারিত

    লালন শাহ সেতু ঈশ্বরদী হার্ডিঞ্জ ব্রীজের অদূরে পদ্মা নদীর উপর নির্মাণ করা হয়।সেতুটি ২০০১ সালের ১৩ জানুয়ারী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। সেতুটি নির্মাণ শুরু হয় ২০০৩ সালে। সেতুটির দৈর্ঘ্য ১.৮ কিমি এবং প্রস্থ ১৮.১০ মিটার।

    ছবি

    কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন

    Share to Facebook Share to Messenger Share to WhatsApp Share to Twitter Share to LinkedIn Share to Gmail Share to Print

    National Portal Bangladesh

    পোর্টাল সাবস্ক্রাইব করুন

    পোলিং মতামত দিন

    সাইটটি শেষ হাল-নাগাদ করা হয়েছে: ২০২৩-০৩-০৯ ১৪:৩৫:২৬

    পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ,  এটুআই,  বিসিসি,  ডিওআইসিটি ও  বেসিস

    কারিগরি সহায়তায়:

    সূত্র : www.pabna.gov.bd

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 20 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন