শবে বরাতের রোজা রাখা যাবে কি
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে শবে বরাতের রোজা রাখা যাবে কি পান।
শবে বরাতে কয়টি রোজা রাখা উত্তম
দেখতে দেখতেই চলে এলো পবিত্র শবে বরাত। শবে বরাত মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য খুবই পবিত্র একটি রাত। এই রাতে মুসলিমরা সারা রাত আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকেন। এছাড়া এই দিনে রোজা রাখাও অনেক উত্তম। কিন্তু শবেবরা
শবে বরাতে কয়টি রোজা রাখা উত্তম
মার্চ ০৬, ২০২৩ , ১১:০৮ পূর্বাহ্ণ
বিষয়বস্তু: জানা অজানা
দেখতে দেখতেই চলে এলো পবিত্র শবে বরাত। শবে বরাত মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য খুবই পবিত্র একটি রাত। এই রাতে মুসলিমরা সারা রাত আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকেন। এছাড়া এই দিনে রোজা রাখাও অনেক উত্তম। কিন্তু শবেবরাতে ঠিক কয়টি রোজা রাখা উত্তম তা অনেকেই জানেন না।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত কর ও দিনে রোজা পালন কর। (সুনানে ইবনে মাজাহ)। এছাড়া প্রতি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ আইয়ামে বিজের নফল রোজা তো রয়েছেই, যা আদি পিতা হজরত আদম (আ.) পালন করেছিলেন এবং আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদও (সা.) পালন করতেন, যা মূলত সুন্নত।
সুতরাং তিনটি রোজা রাখলেও শবে বরাতের রোজা এর অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। সর্বোপরি রাসূলুল্লাহ (সা.) রমজান মাসের পর রজব ও শাবান মাসে বেশি বেশি নফল ইবাদত তথা নফল নামাজ ও নফল রোজা পালন করতেন; শাবান মাসে কখনো ১০টি নফল রোজা, কখনো ২০টি নফল রোজা, কখনো আরো বেশি রাখতেন। রজব ও শাবান মাসের নফল রোজা রমজান মাসের রোজার প্রস্তুতি।
হজরত আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, পনেরো শাবানের রাত (চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত) যখন আসে তখন তোমরা তা ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং পরদিন রোজা রাখ। (ইবনে মাজা, হাদিস- ১৩৮৪)
যেহেতু বিভিন্ন সহিহ হাদিসে শাবান মাসের রোজার সাধারণ ফজিলত এবং আইয়ামে বিজের রোজার ফজিলত উল্লেখিত হয়েছে- পাশাপাশি দূর্বল সনদে উপরোক্ত হাদিসটিও বিদ্যমান রয়েছে; তাই কেউ যদি এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে পনেরো শাবানের রোজা রাখেন- তাহলে তিনি সওয়াব পাবেন- ইনশাআল্লাহ।
হাদিসে আছে, এ রাতে সূর্য অস্ত যাওয়ার পরই আল্লাহতায়ালা প্রথম আসমানে অবতরণ করেন। মাগরিব থেকে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন রহমত নিয়ে বান্দাদের রহমত দান করার জন্য প্রথম আসমানে আসেন এবং প্রচুর সংখ্যক মানুষের গোনাহকে ক্ষমা করেন। হাদিসের ভাষ্যমতে এটা স্পষ্ট যে, এই রাত হচ্ছে আল্লাহর কাছে পাওয়ার রাত, চাওয়ার রাত। এই রাত হচ্ছে আল্লাহর দরবারে কাঁদার রাত। এ রাতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন গোনাহ মাফ করার জন্য প্রস্তুত থাকেন। তাই যত বেশি সম্ভব ইবাদত-বন্দেগি করার রাত এটি।
আলেমরা বলেন, শবে বরাতের মূল কাজই হলো- দিনে রোজা রাতে তাহাজ্জুদ। যারা অসুস্থ কিংবা দুর্বল, পুরো রাত ইবাদত করার শক্তি রাখেন না, তারা শবে বরাতে তাড়াতাড়ি শুয়ে ভোররাতে উঠে যাবেন। যাতে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা যায়। কারণ তাহাজ্জুদের সময় দোয়া কবুলের উপযুক্ত সময়।
শবে বরাতে কয়টি রোজা রাখবেন?
হাদিস শরীফে শবে বরাতের রোজা রাখার বিশেষ ফজিলত পাওয়া যায়। রাসূল (সা.) বলেছেন রাতে ইবাদত কর এবং দিনে রোজা রাখো। তাহলে শবে বরাতের রোজা একটিও রাখা যায়। তবে বিভিন্ন হাদিসে এসেছে, রাসূল (সা.) প্রত্যেক আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ রোজা রাখতেন। এই হিসেবে শবে বরাতে তিনটি রোজা রাখতে উৎসাহিত করেছেন। সে হিসেবে শাবান মাসে তিনটি রোজা রাখা যেতে পারে।
এ বিষয়ে অন্য একটি হাদিসে এসেছে, হজরত উম্মে সালমা ও হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত- শাবান মাসে প্রায় পুরোটা সময়ই রাসূলুল্লাহ (সা.) রোজা রাখতেন। ( তিরমিজি- ১৫৫,১৫৬,১৫৯) সে হিসেবে শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখা অধিক সওয়াবের কাজ। তথ্য সূত্র: মানব কন্ঠ।
শেয়ার করুন
Facebook Twitter Email WhatsApp Viber Telegram Share
শবে বরাতের নামাজ, রোজা, আমল ও ফজিলত
শবে বরাতের নামাজ, রোজা, আমল ও ফজিলত নিয়ে আলোচনা। শবে বরাত কত তারিখে?/শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত ও কিভাবে পড়বো?/শবে বরাতের রোজা কয়টি ও কিভাবে রাখতে হয় ?/শবে বরাতের আমল ও ফজিলত
ইসলাম ও জীবনফজিলত Trending
শবে বরাতের নামাজ, রোজা, আমল ও ফজিলত
Rimon Follow on Twitter Send an email
1 week agoLast Updated: March 7, 20232 24,611 3 minutes read
শবে বরাতের নামাজ, রোজা, আমল ও ফজিলত
“শবে বরাত” মূলত ফার্সি শব্দ। তবে হাদিসের ভাষায় বলা হয় ‘লাইলাতু নিসফি মিন শাবান’ বা মধ্য শাবানের রজনী । তাফসিরের ভাষায় এটাকে ‘লাইলাতুস সাক’, ‘লাইলাতুর রাহমাহ’ ও ‘লাইলাতুল বারাআত’ বলা হয়।
শবে মানে হচ্ছে রাত আর বরাত মানে হচ্ছে মুক্তি। অর্থাৎ শবে বরাত অর্থ হচ্ছে মুক্তির রাত। কারন এ রাতে আল্লাহ্ তার অগনিত বান্দাকে ক্ষমা করে থাকেন।
হাদিসে এসেছে, হযরত আয়েশা (র) বলেন, রাসূল (সঃ) তাকে বলেছেন,
এই রাতে আল্লাহ ভেড়া বকরীর পশমের সংখ্যার পরিমানের চেয়েও বেশি সংখ্যা পরিমাণ গুনাহ্গারকে ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি – ৭৩৯)
আরও পড়ুন ঃ
যেভাবে দোয়া করলে আল্লাহ্ অবশ্যই তা কবুল করবেন
দোয়া কবুলের ২০ টি উত্তম সময়
শাবান মাস আল্লাহ সুবহানাহু তা’আলার নির্ধারিত ১২ মাসের একটি অন্যতম মাস। এ মাসের রয়েছে অনেক ফজিলত ও মর্যাদা। এ মর্যাদার কারণেই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ মাসে বেশি বেশি রোজা রাখতেন।
শবে বরাত কত তারিখে?
শাবান মাসের ১৫ই রাত অর্থাৎ, ১৪ই শাবান দিবাগত রাতই হল শবে বরাত।
শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত ও কিভাবে পড়বো?
শবে বরাতে নির্দিষ্ট পরিমান নামাজের কথা কোনো হাদিস এবং কুরআনে উল্ল্যেখ নেই। তবে হাদিসে পাওয়া যায়, রাসূল (সঃ) বলেন,
যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদাত করবে এবং দিনে রোজা পালন করবে। ইবাদাতের মধ্যে শ্রেষ্ট ইবাদাত হল নামাজ। সুতরাং নফল ইবাদাতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ইবাদাত হল নফল নামাজ। (ইবনে মাজাহ – ১৩৮৪)
তাই দুই রাকাত করে যত খুশি নামাজ পড়তে পারেন। নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যা নেই। এখন নিয়ত করবেন কিভাবে? বলবেন আমি কিবলামুখী হয়ে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ছি, আল্লাহু আকবার। এইভাবে নিয়ত করলে আপনার নামাজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। তবে আপনি চাইলে আরবিতে এইভাবেও করতে পারেন।
নাওয়াইতু আন্ উছল্লিয়া লিল্লা-হি তা-আলা- রাকা’আতাই ছলা-তি লাইলাতিল বারায়াতিন্ নাফ্লি, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা-জিহাতিল্ কা’বাতিশ্ শারীফাতি আল্লা-হু আকবার।
নামাজে সূরাতুল ফাতিহা পড়ার পর তিন বার সূরা ইখলাস বা সূরা ওয়াকিয়াহ পড়তে হবে এমন কোন কথা হাদিসে নেই। রাসূল (সঃ) সুস্পষ্টভাবে এ ব্যাপারে কিছু বলেন নি। আপনি পবিত্র কুরআনের যেকোনো সূরাই পড়তে পারেন।
শবে বরাতের রোজা কয়টি ও কিভাবে রাখতে হয় ?
হাদিস শরীফে শবে বরাতের রোজার বিশেষ ফজিলত পাওয়া যায়। রাসূল (সঃ) বলেনঃ ১৫ শাবানের রাতে তোমরা নফল ইবাদাত করো এবং পরদিন রোজা রাখো। এই হাদিস দিয়ে শবে বরাতের একটি নফল রোজা রাখা প্রমাণিত হয়। তবে বিভিন্ন হাদিসে হযরত মুহাম্মদ (সঃ) প্রত্যেক আরবি মাসের ১৩, ১৪, ও ১৫ তারিখে তিন দিন তিনটি রোজা রাখতেন এবং তিনি নফল রোজা রাখতে উৎসাহিত করেছেন। সে হিসেবে শাবান মাসে তিনটি রোজা রাখা যেতে পারে।
এ বিষয়ে অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছে, হযরত উম্মে সালমা ও হযরত আয়েশা (র) থেকে বর্ণিত তিনি বলেনঃ
শাবান মাসে হযরত মুহাম্মদ (সঃ) অধিকহারে রোজা রাখতেন। যেন তিনি গোটা শাবান মাসেই রোজা রাখতেন। (তিরমিজি – ১৫৫, ১৫৬, ১৫৯)
সে হিসেবে শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখা অধিক সওয়াবের কাজ।
শবে বরাতের আমল ও ফজিলত
শবে বরাতের আমল অনেক ফজিলতপূর্ণ। আসুন জেনে নেই শবে বরাতে কি কি আমল করা যেতে পারে। এশার নামাজের পর নির্জনে (বাসায় নফল নামাজ পড়া উত্তম) দুই রাকাত করে নফল নামাজ পড়তে থাকবেন। কত রাকাত পড়লেন তা মুখ্য নয় বরং কতটা মনোযোগ ও দীর্ঘ্য করলেন সেটাই মুখ্য বিষয়।
হাদিস শরীফে আছে, হজরত আয়েশা (র) থেকে বর্ণিত তিনি বলেনঃ একবার রাসূল (সঃ) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এতো দীর্ঘ্য সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তার পায়ের বৃদ্ধা আঙ্গুল নাড়া দিলাম। এরপর তিনি সিজদা থেকে উঠে নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ্য করে বললেন:
হে আয়েশা তুমি কি আশঙ্খা হয়েছে? আমি বললাম ইয়া রাসূল (সঃ) আপনার দীর্ঘ্য সিজদা দেখে আমার আশঙ্খা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কিনা। নবী (সঃ) বললেনঃ তুমি কি জানো এটা কোন রাত? আমি বললাম আল্লাহ ও তার রাসূল (সঃ) ভালো জানেন।
তখন রাসূল (সঃ) বলেনঃ এটা হলো মধ্য শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তার বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন। ক্ষমা পার্থনকারীদের ক্ষমা করে দেন। অনুগ্রহ প্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন, আর বিদ্বেষ পোষণকারীদেরকে তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন। (শুআবুল ঈমান তৃতীয় খন্ড পৃষ্ঠা ৩৮২)
এই হাদিস থেকে আমরা বুঝতে পারি যে নামাজে অত্যন্ত মনোযুগী হতে হবে। এবং বেশি করে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। তবে এটাও মাথায় রাখতে হবে আল্লাহ দুই ধরণের ব্যক্তি ছাড়া বাকিদের ক্ষমা করে দেন। তাদের মধ্যে যে ব্যক্তি শিরক করে এবং অন্ন ব্যক্তি হলো যে হিংসা করে। আমাদের খেয়াল রাখতে হবে আমরা যেন এই দুই ব্যক্তিদের মধ্যে পরে না যাই।
হযরত আলী (র) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন নবী করিম (সঃ) বলেছেনঃ ১৪ই শাবান দিবাগত রাত যখন আসে তোমরা এই রাতটি ইবাদাত-বন্দেগীতে কাটাও এবং দিনের বেলা রোজা রাখো। কেননা এই দিনে আল্লাহ সূর্যাস্তের পর প্রথম আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি যাদের আমি ক্ষমা করবো? কোনো রিযিক প্রার্থী আছো কি যাদের আমি রিযিক দিবো? আছো কি কোনো বিপদগ্রস্ত যাদের আমি উদ্ধার করবো? এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ আহ্বান করতে থাকেন। সুবহানাল্লাহ (হাদীসটি ইবনে মাজাহ তে বর্ণিত আছে)
এ রাতে কাজা হয়ে যাওয়া নামায পড়তে পারেন। তবে শুধুমাত্র ফরজ ও বিতির নামাজের কাজা পড়বেন।
শেষ রাতে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়তে পারেন। যা দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য হাসিল হয়।
বেশি করে তাওবা ও ইস্তেগফার করা।
বেশি করে দুরূদশরীফ পাঠ করা।
বেশি করে তসবিহ পাঠ করা (সুবহানাল্লাহ , আলহামদুলিল্লাহ , আল্লাহুআকবার)
বেশি করে দান-সদকা করা। গরীব-মিসকিনদের সাহায্য করা।
ফজর নামাজ জামাতের সাথে আদায় করা।
প্রতিবছরই শবে বরাত আসে। আসে মুক্তি ও ক্ষমার বার্তা নিয়ে। আল্লাহর ভয়ে কম্পমান হৃদয়ে এ রাতে তাওবার উদ্রেক হয়। তাওবাকারীর জন্য ক্ষমার সওগাত নিয়ে আসে শবেবরাত। পাপ আক্রান্ত মন এ রাতে পরিশুদ্ধ জীবনে ফেরার তাগিদ অনুভব করে।
শবে বরাতে রোজা রাখার নিয়ম কী?
নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত, পরিবার, সমাজসহ জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামবিষয়ক প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান ‘আপনার জিজ্ঞাসা’। জয়নুল আবেদীন আজাদের উপস্থাপনায় এনটিভির জনপ্রিয় এ অনুষ্ঠানে দর্শকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন বিশিষ্ট আলেম ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ। আপনার জিজ্ঞাসার ২৮১৯তম পর্বে ই-মেইলের মাধ্যমে ঢাকা থেকে আরিফ হোসেন নামের একজন জানতে চেয়েছেন, শবে বরাতে রোজা রাখার নিয়ম কী? অনুলিখন করেছেন
ছবি @=img=@#=img=#
রাজধানীর গুলিস্তানে বহুতল ভবনে বিস্ফোরণ
@=img=@#=img=#
শবে বরাতে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী পাউরুটি
@=img=@#=img=#
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ‘মুক্ত করো ভয়’
ভাষাশহীদদের প্রতি জনতার শ্রদ্ধা
তারকাদের সঙ্গে ওবায়দুল কাদের
রাজধানীর লালবাগে সড়কে দুর্ভোগ
পূজা উৎসবে ওবায়দুল কাদের
একুশে বইমেলার প্রস্তুতি
বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু
রাজধানীতে শীতের প্রকোপ
ভিডিও
ছুটির দিনের গান : পর্ব ৩০৫
স্বাস্থ্য প্রতিদিন : পর্ব ৪৭৫৬
আপনার জিজ্ঞাসা : অতিথি ড. মুহম্মদ সাইফুল্লাহ, পর্ব ২৯৯৬
মা বাবা ভাই বোন : পর্ব ১৮২
দরসে হাদিস: পর্ব ৫৫২
সঙ্গীতানুষ্ঠান : মিউজিক নাইট, পর্ব ১০০
গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ড : পর্ব ৮১৮
টক শো : এই সময়, পর্ব ৩৪১৭
কনকা সেরা পরিবার : পর্ব ১১
এখন যৌবন যার : পর্ব ৬৪
আরও খবর @=img=@#=img=#
আপনার জিজ্ঞাসা: প্রতিদিন দান করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
শবে বরাতের প্রস্তুতি নিয়ে ইসলাম কী বলে?
আপনার জিজ্ঞাসা: শবে বরাত নিয়ে ইসলাম কী বলে?
আপনার জিজ্ঞাসা: শপথ ভাঙার কাফফারা কী?
আপনার জিজ্ঞাসা: কারও জন্য দোয়া করলে জানিয়ে করা জায়েজ কি?
আপনার জিজ্ঞাসা
আপনার জিজ্ঞাসা শবে বরাতে রোজা রাখার নিয়ম কী?
এনটিভি অনলাইন ডেস্ক১২:৩৫, ০৬ মার্চ ২০২৩
Share to Facebook Share to Twitter Share to Pinterest Share to LinkedIn Share to Gmail Share to More
নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত, পরিবার, সমাজসহ জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামবিষয়ক প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান ‘আপনার জিজ্ঞাসা’। জয়নুল আবেদীন আজাদের উপস্থাপনায় এনটিভির জনপ্রিয় এ অনুষ্ঠানে দর্শকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন বিশিষ্ট আলেম ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ।
আপনার জিজ্ঞাসার ২৮১৯তম পর্বে ই-মেইলের মাধ্যমে ঢাকা থেকে আরিফ হোসেন নামের একজন জানতে চেয়েছেন, শবে বরাতে রোজা রাখার নিয়ম কী? অনুলিখন করেছেন মোহাম্মদ সাইফ আহমেদ।
প্রশ্ন : শবে বরাতে রোজা রাখার নিয়ম কী?উত্তর : ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য। কিন্তু, এর সঠিক উত্তর হলো, শবে বরাতের কোনো নির্দিষ্ট রোজা নেই। রোজা রাখার নিয়ম নেই। যেহেতু রোজা রাখার নিয়ম নেই, সেহেতু কয়টি রোজা থাকবে, এ প্রশ্ন অবান্তর। এই মর্মের কোনো স্পষ্ট হাদিস নেই। রাসুল (সা.)-এর কোনো উক্তি দ্বারা এটি প্রমাণিত হয়নি। একটি হাদিস এ ব্যাপারে বললেও সেটি মিথ্যা প্রমাণিত হয়। শেখ মোহাম্মদ ইবনে আলবানি (রা.) ওই হাদিসটিকে মিথ্যা বলেছেন। তাই বলব, শবে বরাতে কোনো রোজা নেই। এটাই বিশুদ্ধ বক্তব্য।
আপনার জিজ্ঞাসা
সংশ্লিষ্ট সংবাদ: আপনার জিজ্ঞাসা
০৭ মার্চ ২০২৩
প্রতিদিন দান করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
০৭ মার্চ ২০২৩
শবে বরাতের প্রস্তুতি নিয়ে ইসলাম কী বলে?
০৫ মার্চ ২০২৩
শবে বরাত নিয়ে ইসলাম কী বলে?
আরও Share to Facebook Share to Messenger Share to LinkedIn Share to WhatsApp Share to Gmail Share to More
পাঠকের পছন্দ
প্রতিদিন তিনটি খেজুর খেলে কী হয়
টানা ৮-৯ ঘণ্টা বসে কাজ করেও ফিট থাকার উপায়
এসি ছাড়া ঘর ঠাণ্ডা রাখার ছয় উপায়
Read More সর্বাধিক পঠিত @=img=@#=img=#
শবে বরাতের প্রস্তুতি নিয়ে ইসলাম কী বলে?
@=img=@#=img=#
আজ পবিত্র শবে বরাত
@=img=@#=img=#
দোল পূর্ণিমা আজ
@=img=@#=img=#
বিশ্বের সুন্দর ৫ মসজিদ
@=img=@#=img=#
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?