শবে বরাতের সেহরির শেষ সময়
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে শবে বরাতের সেহরির শেষ সময় পান।
জেলা ভিত্তিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩
জেলা ভিত্তিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩, এ আছে রমজান এর আজকের সেহরির শেষ সময় ও আজকের ইফতারের শেষ সময়
সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩
আজ ০৭ মার্চ, ২০২৩; মঙ্গলবার । আজকের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী দেখে নিন নিচের টেবিল থেকে । এটি করা হয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর প্রকাশ করা সময়সূচী অনুসারে । এটি ঢাকা কেন্দ্রিক অর্থাৎ ঢাকা ও ঢাকার আশেপাশেরর এলাকার জন্য । আপনি ঢাকার বাইরে হলে উপর থেকে আপনার জেলা নির্বাচন করুন ।
২০২৩ সালের রমজান মাস এখন ও শুরু হয়নি । তাই আজকের ও আগামীকাল এর রোজার সময়সুচি ও নামাজের সময়সুচি নামাজের ক্যালেন্ডার অনুসারে দেয়া হলো ।
আজ ০৭ মার্চ, মঙ্গলবার সময়
সেহরীর সতর্কতামূলক শেষ সময় ৪:৫৬ am
ফজরের ওয়াক্ত শুরু ৫:০২ am
মাগরীব ও ইফতারের সময় ৬:০৭ pm
আগামীকাল ০৮ মার্চ, বুধবার সময়
সেহরীর সতর্কতামূলক শেষ সময় ৪:৫৫ am
ফজরের ওয়াক্ত শুরু ৫:০১ am
মাগরীব ও ইফতারের সময় ৬:০৮ pm
নামায ও রোযার স্থায়ী সময়সূচী মোতাবেক আজকের অন্যান্য নামাজ এর সময়সূচী
আজ ০৭ মার্চ, মঙ্গলবার সময়
সুর্যোদয় ৬:১৫ am
যোহরের ওয়াক্ত শুরু ১২:১৩ pm
আছরের ওয়াক্ত শুরু ৪:২৪ pm
এশা এর ওয়াক্ত শুরু ৭:২১ pm
ঢাকা জেলার ১৪৪৪ হিজরী বা ২০২৩ সালের রোজার ক্যালেন্ডার
ইসলামিক ফাউন্ডেশন গত ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩ এ ২০২৩ ( ১৪৪৪ হিজরী ) সালের রোজার ক্যালেন্ডার প্রকাশ করেছে । আমরা সেই মোতাবেক প্রতি জেলার ২০২৩ সালের রোজার ক্যালেন্ডার আপডেট করেছি কিভাবে.কম এ ।
চাঁদ দেখার উপর রোজা নির্ভর করছে। সম্ভাব্য ২৩ এর রমজান ক্যালেন্ডার দেয়া হলো
রমজান এপ্রিল/মে বার সাহরীর সতর্কতামূলক
শেষ সময় ফজরের ওয়াক্ত
শুরু ইফতারের সময়
রহমতের ১০ দিন kivabe.com/ramadan/
০১ ২৪ মার্চ শুক্র ৪:৩৯ am ৪:৪৫ am ৬:১৪ pm
০২ ২৫ মার্চ শনি ৪:৩৮ am ৪:৪৪ am ৬:১৫ pm
০৩ ২৬ মার্চ রবি ৪:৩৬ am ৪:৪২ am ৬:১৫ pm
০৪ ২৭ মার্চ সোম ৪:৩৫ am ৪:৪১ am ৬:১৬ pm
০৫ ২৮ মার্চ মঙ্গল ৪:৩৪ am ৪:৪০ am ৬:১৬ pm
০৬ ২৯ মার্চ বুধ ৪:৩৩ am ৪:৩৯ am ৬:১৭ pm
০৭ ৩০ মার্চ বৃহস্পতি ৪:৩১ am ৪:৩৭ am ৬:১৭ pm
০৮ ৩১ মার্চ শুক্র ৪:৩০ am ৪:৩৬ am ৬:১৮ pm
০৯ ০১ এপ্রিল শনি ৪:২৯ am ৪:৩৫ am ৬:১৮ pm
১০ ০২ এপ্রিল রবি ৪:২৮ am ৪:৩৪ am ৬:১৯ pm
মাগফিরাতের ১০ দিন
বাকি দিন গুলো ২০ তারিখের পর দেয়া হবে...
উপরের সেহেরির সময় সূচি ও ইফতারের সময়সূচি -র তথ্যগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর প্রকাশ করা সময়সূচী থেকে। চাইলে সেটিও দেখে নিতে পারেন এই লিংক থেকে ।
আর ২৮.০৬.১৯৯৩ খ্রি. তারিখে প্রনীত ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নামাজের সময়সূচি নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক প্রদত্ত তথ্যানুযায়ী ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রকাশ করা ১৪৪৩ হিজরী ( ২০২২ খ্রি. ) সাহরী ও ইফতার এর ক্ষেত্রে ঢাকার সময়ের সাথে জেলার সেহেরি এবং ইফতারের সময়সূচির সময়ের পার্থক্য উপরের টেবিলে অটো যোগ হয়ে গেছে ।
2023 সালের রোজার সময়সূচি
আমরা প্রতিবারের মতো এবারের 2023 সালের রোজার সময়সূচি কে ও তিন ভাগে ভাগ করেছি যা উপরের রোজার সময়সূচি তে দেখতে পাচ্ছেন । হাদিস শরিফ এ এসেছে, রমজান মাসের প্রথম ১০ দিন হল রহমত এর দশ দিন, মাঝের ১০ দিন হল মাগফিরাত এর দশ দিন এবং শেষের ১০ দিন হল নাজাত এর দশ দিন ।
রমজান মাসের সময় সুচীর পাশাপাশি আমরা পাচ ওয়াক্ত নামাজের সময় সুচি নিয়েও কাজ করেছি। আর সেই সময়সূচি ও বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নামাজের সময়সূচি এর সাথে মিল রেখে অর্থাৎ সেটি থেকেই প্রতি জেলার জন্য আলাদা আলাদা নামাজের ক্যলেন্ডার তৈরি করেছি । দেখে নিন পাচ ওয়াক্ত নামাজের সময়সূচি
শবে বরাতের রোজা কয়টি, কবে ও নিয়ত সম্পর্কে জানুন
পবিত্র শবে উপলক্ষে অনেকেই নফল রোজা রাখেন। এখান থেকে শবে বরাতের রোজা কয়টি, কবে রাখতে হবে ও রোজার নিয়ত সম্পর্কে জানুন।
শবে বরাতের রোজা কয়টি
শবে বরাতের রোজা কয়টি, কবে ও নিয়ত সম্পর্কে জানুন
SUJONMARCH 6, 2023দিবস3 COMMENTS
5/5 - (1 vote)
৭ই মার্চ রোজ মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পবিত্র শবে বরাত পালিত হবে। আরবি শাওয়াল মাসের মধ্যরাতকেই পবিত্র শবে বরাতের রাত বলা হয়ে থাকে। এই রাতে এবাদত বন্দেগির মাধ্যমে মহান আল্লাহ তালার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য নফল নামাজ আদায় করে থাকে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম শাবান মাসে তিনটি রোজা রাখতেন। তিনি বলেছেন শাবান মাসে বেশি বেশি নফল নামাজ আদায় করতে এবং নফল রোজা রাখতে।
Table of Contents
যেহেতু পবিত্র শবে বরাত চলে এসেছে তাই অনেক ধর্মপ্রাণ মুসল্লীগণ শবে বরাতের রোজা রাখতে চায়। ইতিমধ্যে তারা ইন্টারনেটে শবেবরাত রোজা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন উত্তর খুঁজে বেড়াচ্ছে। আমি লক্ষ্য করেছি যে অনেকেই জানতে চেয়েছে যে শবে বরাতের রোজা কয়টি ও কত তারিখে রোজা রাখতে হবে। তাই আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে পবিত্র শবে বরাতের রোজা কয়টি, শবে বরাতের রোজা কবে ও কিভাবে এই রোজার নিয়ত করতে হয় তা বিস্তারিতভাবে জানাবো।
শবে বরাত রোজা ২০২৩
আমাদের প্রান প্রিয় নবি হযরত মুহাম্মদ (সঃ) প্রতি আরবি মাসেই নফল রোজা রাখতেন। মহান আল্লাহ্ তালার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য ও সওয়াব লাভের জন্য নফল রোজা রাখা প্রত্যেক মুমিনের উচিৎ। রোজা রাখার বিষয়ে একটি হাদিসে বলা হয়েছে, হযরত উম্মে সালমা ও হযরত আয়েশা (র) থেকে বর্ণিত তিনি বলেনঃ শাবান মাসে হযরত মুহাম্মদ (সঃ) অধিকহারে রোজা রাখতেন। যেন তিনি গোটা শাবান মাসেই রোজা রাখতেন। (তিরমিজি – ১৫৫, ১৫৬, ১৫৯)। সে হিসেবে শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখা অধিক সওয়াবের কাজ। কারণে অনেক ধর্মপ্রাণ মুসল্লীগণ পবিত্র শবে বরাতের দিনে নফল রোজা রেখে থাকেন।
শবে বরাতের রোজা কয়টি
পবিত্র শবে বরাত এর এই ফজিলত ময় দিবস উপলক্ষে অনেক ধর্ম প্রান মুসুল্লিগণ শবে বরাতের বিশেষ রোজা রাখতে চান। তাই তারা ইন্টারনেটে শবে বরাতের রোজা কয়টি তা খুজে থাকেন। সত্যি বলতে শবে বরাতের মোট কয়টি রোজা রাখতে হবে তা নির্দিষ্ট নয়। আপনি আপনার সাধ্য অনুযায়ী যে কয়টি ইচ্ছা নফল রোজা রাখতে পারেন।
পবিত্র হাদিস শরীফে শবে বরাতের রোজার বিশেষ ফজিলত পাওয়া যায়। রাসূল (সঃ) বলেনঃ ১৫ শাবানের রাতে তোমরা নফল ইবাদাত করো এবং পরদিন রোজা রাখো। এই হাদিস দিয়ে শবে বরাতের একটি নফল রোজা রাখা প্রমাণিত হয়। তবে বিভিন্ন হাদিস থেকে যানা যায় আমাদের প্রিয় নবি হযরত মুহাম্মদ (সঃ) প্রত্যেক আরবি মাসের ১৩, ১৪, ও ১৫ তারিখে তিন দিন তিনটি রোজা রাখতেন। এছাড়াও তিনি মহান আল্লাহ্ তালার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য নফল রোজা রাখতে উৎসাহিত করেছেন। সে হিসেবে শাবান মাসে তিনটি রোজা রাখা যেতে পারে। আপনি চাইলে শাবান মাসের ১৩,১৫ ও ১৫ দিনে নফল রোজা রাখতে পারেন।
শবে বরাতের রোজা কবে থেকে
শবে বরাতে অনেক মুসলমানগন বিশেষ রোজা রেখে থাকেন। কারণ পবিত্র শবে বরাতের এবাদত একটি নফল ইবাদত। নফল ইবাদতের সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে নফল নামাজ আদায় করা এবং এর সাথে নফল রোজা রাখা। ইন্টারনেটে অনেক মুসলমানগণ শবে বরাতের রোজা কবে থেকে তা জানতে চেয়েছে। শবে বরাতের এই বিশেষ রোজা রাখার নির্দিষ্ট কোন দিন বা তারিখ নেই।
তবে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ প্রতি আরবি মাসেই তিনটি করে রোজা রাখবেন। তিনি আরবি মাসের মাঝামাঝি সময় অর্থাৎ আরবি ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ এই তিন দিন রোজা রেখে থাকতেন। সুতরাং আপনিও চাইলে পবিত্র সামান মাসে শবে বরাত উপলক্ষে তিনটি রোজা রাখতে পারেন। সাবান মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ অর্থাৎ ইংরেজি মার্চ মাসের ৬, ৭ ও ৮ তারিখ এই তিন দিন রোজা রাখা যেতে পারে।
শবে বরাতের রোজার নিয়ত
পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে যে সকল মুসুল্লিগণ রোজা রাখতে চান তারা ইন্টারনেটে শবে বরাতের রোজার নিয়ত খুঁজে বেড়ায়। অনেকেই আবার ইন্টারনেটে শবে বরাতের রোজার নিয়ত বাংলায় খুঁজতেছে। রোজার নিয়ত করার পূর্বে প্রথমে আপনাকে জেনে নিতে হবে মূলত নিয়ত কি। নিয়ত হচ্ছে অন্তরের সিদ্ধান্ত, এর মানে হলো আপনি যে কাজ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন সেটি নিয়ত। সুতরাং আপনি যখন কোন কাজ করা সংকল্প গ্রহণ করবেন তখনই আপনার নিয়ত হয়ে যাবে।
পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে নির্দিষ্ট নিয়মে রোজা রাখার কোন বিধান নেই। তবে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) পবিত্র শাবান মাসে তিনটি করে রোজা রাখতেন। আপনিও চাইলে শবে বরাত উপলক্ষে তিনটে রোজা রাখতে পারেন। তবে নফল এই রোজা রাখার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোন নিয়ত নেই। সুতরাং আপনি যদি ইন্টারনেটে শবে বরাতের রোজার নিয়ত খুঁজে থাকেন তাহলে তা খুঁজে পাবেন না।
শবে বরাত রোজার ফজিলত
শাবান মাস হচ্ছে অত্যন্ত বরকতময় ও মহামান্বিত রাত। মহান আল্লাহ তা’আলা শাওয়াল মাসের মাঝামাঝি সময়ে তার বান্দাদেরকে বিশেষ ক্ষমা করে থাকেন। পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে মুসলমানদের মাঝে নফল নামাজ ও নফল রোজা রাখার বিধান রয়েছে। যদিও এই ধারণাটি সঠিক নয়। তবে নফল নামাজ ও নফল রোজা রাখা অবশ্যই সওয়াবের কাজ। আপনি চাইলে নফল নামাজ ও রোজা রাখতে পারেন। এতে আপনি মহান আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবেন।
পবিত্র শবে বরাতের রাতে যত ইবাদত করবেন তত আপনাদের জন্য মঙ্গল হবে। এবং মহান আল্লাহর নিকট অতীতের কাজের জন্য ক্ষমা এবং ভবিষ্যতে পাপ থেকে মুক্ত থাকার জন্য আবেদন করতে হবে। তবেই না আমরা এই রাতকে তাৎপর্যময় করে তুলতে পারব। সুতরাং এই রাতে বেশি বেশি নফল নামাজ, কোরআন তেলাওয়াত এবং জিকির করা উচিত, এছাড়াও পরের দিন নফল রোজা রাখা উচিত।
শবে বরাতের রোজার সেহরির শেষ সময়
আরবি শাবান মাসে পবিত্র শবেবরাত উপলক্ষে অনেক মুসল্লীগণ নফল রোজা রেখে থাকেন। যেহেতু বর্তমানে আরবি সামান মাস চলিতেছে তাই অনেকেই এই মাসে নফল রোজা রেখে থাকে। ইন্টারনেটে অনেকেই শবে বরাতের রোজার সেহেরীর শেষ সময় সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। তাই আপনাদেরকে জানাতে চাই যে ফজরের ওয়াক্তের আগে অবশ্যই আপনার সেহরি শেষ করতে হবে। মার্চ মাসে ভোর পাঁচটার সময় ফজরের ওয়াক্ত শুরু হয়। সুতরাং আপনি ভোর ৪ টা ৩০ মিনিট এর আগেই আপনারা শবে বরাতের রোজার সেহেরী শেষ করতে পারেন।
সর্বশেষ কথা
মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য এবং আমাদের গুনাহ মাপের জন্য শবে বরাতের রাতে আমরা নফল নামাজ আদায় করতে পারি। এছাড়াও পরের দিন নফল রোজা রাখতে পারি। আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে শবে বরাতের রোজা কয়টি ও কবে রাখতে হবে তা জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করি ইতিমধ্যেই আজকের পোস্টের মাধ্যমে আপনি শবে বরাত রোজা সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পেরেছেন। সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
Sehri Iftar Time 2023 : সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩
শাওয়ালের শেষে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে এবার (১৪৪৪ হিজরি) পবিত্র রমজান মাস শুরু হবে আগামী ২৩ বা ২৪ মার্চ। তবে ২৪...
Sehri Iftar Time 2023 : সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩
ধর্ম ডেস্ক
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১১:৫২ এএম
সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে মহাপরিচালক সাক্ষরিত এই সময়সূচি প্রকাশ করা হয়।
সময়সূচি অনুযায়ী, ২৪ মার্চ প্রথম রমজানে ঢাকায় সেহরির শেষ সময় ভোররাত ৪টা ৩৯ মিনিট এবং ইফতারির সময় ৬টা ১৪ মিনিট।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১লা রমজান চাঁদ দেখার্ উপর নির্ভরশীল। সেহরির শেষ সময় সতর্কতামূলকভাবে সুবহে সাদিকের ৩ মিনিট পূবে ধরা হয়েছে এবং ফজরের ওয়াক্তের শুরু সুবহে সাদিকের ৩ মিনিট পরে রাখা হয়েছে। অতএব, সেহরির সতর্কতামূলক শেষ সময়ের ৬ মিনিট পর ফজরের আজান দিতে হবে। সূর্যাস্তের পর সতর্কতামূলকভাবে ৩ মিনিট বাড়িয়ে ইফতারের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অন্যান্য বিভাগ ও জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয় থেকে প্রকাশ করা হবে।
তবে দূরত্ব অনুযায়ী ঢাকার সময়ের সঙ্গে সর্বোচ্চ ১১ মিনিট পর্যন্ত যোগ করে ও ১০ মিনিট পর্যন্ত বিয়োগ করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ সেহরি ও ইফতার করবেন বলে জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
Dhaka Ramadan Timings 2023
প্রসঙ্গত, রোজা পালনে সাহরি ও ইফতার গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি রোজার নিয়তও জরুরি। তবে এই ক্ষেত্রে রোজা রাখার উদ্দেশ্যে ঘুম থেকে ওঠা ও সাহরি খাওয়াটাই রোজার নিয়তের অন্তর্ভুক্ত।
বস্তুত মনের ইচ্ছাই হলো- নিয়ত। নিয়ত মুখে উচ্চারণ করা জরুরি নয়। তাই কেউ মুখে নিয়ত না করলেও তার রোজাগুলো আদায় হয়ে যাবে। (সূত্র : আল-বাহরুর রায়েক : ২/৪৫২; আল-জাওহারুতুন নাইয়্যিরাহ : ১/১৭৬; রাদ্দুল মুহতার : ৩/৩৩৯, ৩৪১; ফাতাওয়া হিন্দিয়া : ১/১৯৫)
বাংলাদেশে রোজার একটি আরবি নিয়ত প্রসিদ্ধ— যেটা মানুষ মুখে পড়ে থাকেন। তবে এটি হাদিস ও ফিকাহের কোনো কিতাবে বর্ণিত হয়নি। তবে কেউ চাইলে পড়তে পারেন। (তবে জেনে রাখা উচিত যে, নিয়ত পড়ার চেয়ে নিয়ত করা গুরুত্বপূর্ণ।)
রোজার আরবি নিয়তنَوَيْتُ اَنْ اُصُوْمَ غَدًا مِّنْ شَهْرِ رَمْضَانَ الْمُبَارَكِ فَرْضَا لَكَ يَا اللهُ فَتَقَبَّل مِنِّى اِنَّكَ اَنْتَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْم
রোজার নিয়তের বাংলা উচ্চারণ : নাওয়াইতু আন আছুমা গাদাম, মিন শাহরি রমাদানাল মুবারাক; ফারদাল্লাকা ইয়া আল্লাহু, ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আনতাস সামিউল আলিম।রোজার নিয়তের অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল পবিত্র রমজানের তোমার পক্ষ থেকে নির্ধারিত ফরজ রোজা রাখার ইচ্ছা পোষণ (নিয়্যত) করলাম। অতএব তুমি আমার পক্ষ থেকে (আমার রোযা তথা পানাহার থেকে বিরত থাকাকে) কবুল কর, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।ইফতারের দোয়া আরবি উচ্চারণ :بسم الله اَللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَ عَلَى رِزْقِكَ اَفْطَرْتُ
ইফতারের দোয়া বাংলা উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিযক্বিকা ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।ইফতারের দোয়ার বাংলা অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেয়া রিজিজের মাধ্যমে ইফতার করছি। (মুআজ ইবনে জাহরা থেকে বর্ণিত, আবু দাউদ, হাদিস : ২৩৫৮)এনটি রোজা রমজান রমজান পরামর্শ ইবাদত আমল সওয়াব নামাজের সময়সূচি সেহরি ইফতার
সেহরি ও ইফতারের রেসিপি
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?