if you want to remove an article from website contact us from top.

    শবে বরাতে কয়টি রোজা রাখতে হয়

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে শবে বরাতে কয়টি রোজা রাখতে হয় পান।

    শবে বরাতে কয়টি রোজা রাখা উত্তম

    Online Latest Bangla News/Article - Sports, Crime, Entertainment, , Business, Politics, Education, Career, Opinion, Lifestyle, Photo, Video, Travel, National, World

    শবে বরাতে কয়টি রোজা রাখা উত্তম

    শেয়ার করুন3 Print Daily Manobkantha

    অনলাইন ডেস্ক ১৭ মার্চ ২০২২, ১০:৩৯

    দেখতে দেখতেই চলে এলো পবিত্র শবে বরাত। শবে বরাত মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য খুবই পবিত্র একটি রাত। এই রাতে মুসলিমরা সারা রাত আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকেন। এছাড়া এই দিনে রোজা রাখাও অনেক উত্তম। কিন্তু শবেবরাতে ঠিক কয়টি রোজা রাখা উত্তম তা অনেকেই জানেন না।

    রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত কর ও দিনে রোজা পালন কর। (সুনানে ইবনে মাজাহ)। এছাড়া প্রতি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ আইয়ামে বিজের নফল রোজা তো রয়েছেই, যা আদি পিতা হজরত আদম (আ.) পালন করেছিলেন এবং আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদও (সা.) পালন করতেন, যা মূলত সুন্নত।

    সুতরাং তিনটি রোজা রাখলেও শবে বরাতের রোজা এর অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। সর্বোপরি রাসূলুল্লাহ (সা.) রমজান মাসের পর রজব ও শাবান মাসে বেশি বেশি নফল ইবাদত তথা নফল নামাজ ও নফল রোজা পালন করতেন; শাবান মাসে কখনো ১০টি নফল রোজা, কখনো ২০টি নফল রোজা, কখনো আরো বেশি রাখতেন। রজব ও শাবান মাসের নফল রোজা রমজান মাসের রোজার প্রস্তুতি।

    হজরত আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, পনেরো শাবানের রাত (চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত) যখন আসে তখন তোমরা তা ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং পরদিন রোজা রাখ। (ইবনে মাজা, হাদিস- ১৩৮৪)

    যেহেতু বিভিন্ন সহিহ হাদিসে শাবান মাসের রোজার সাধারণ ফজিলত এবং আইয়ামে বিজের রোজার ফজিলত উল্লেখিত হয়েছে- পাশাপাশি দূর্বল সনদে উপরোক্ত হাদিসটিও বিদ্যমান রয়েছে; তাই কেউ যদি এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে পনেরো শাবানের রোজা রাখেন- তাহলে তিনি সওয়াব পাবেন- ইনশাআল্লাহ।

    হাদিসে আছে, এ রাতে সূর্য অস্ত যাওয়ার পরই আল্লাহতায়ালা প্রথম আসমানে অবতরণ করেন। মাগরিব থেকে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন রহমত নিয়ে বান্দাদের রহমত দান করার জন্য প্রথম আসমানে আসেন এবং প্রচুর সংখ্যক মানুষের গোনাহকে ক্ষমা করেন। হাদিসের ভাষ্যমতে এটা স্পষ্ট যে, এই রাত হচ্ছে আল্লাহর কাছে পাওয়ার রাত, চাওয়ার রাত। এই রাত হচ্ছে আল্লাহর দরবারে কাঁদার রাত। এ রাতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন গোনাহ মাফ করার জন্য প্রস্তুত থাকেন। তাই যত বেশি সম্ভব ইবাদত-বন্দেগি করার রাত এটি।

    আলেমরা বলেন, শবে বরাতের মূল কাজই হলো- দিনে রোজা রাতে তাহাজ্জুদ। যারা অসুস্থ কিংবা দুর্বল, পুরো রাত ইবাদত করার শক্তি রাখেন না, তারা শবে বরাতে তাড়াতাড়ি শুয়ে ভোররাতে উঠে যাবেন। যাতে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা যায়। কারণ তাহাজ্জুদের সময় দোয়া কবুলের উপযুক্ত সময়।

    শবে বরাতে কয়টি রোজা রাখবেন?

    হাদিস শরীফে শবে বরাতের রোজা রাখার বিশেষ ফজিলত পাওয়া যায়। রাসূল (সা.) বলেছেন রাতে ইবাদত কর এবং দিনে রোজা রাখো। তাহলে শবে বরাতের রোজা একটিও রাখা যায়। তবে বিভিন্ন হাদিসে এসেছে, রাসূল (সা.) প্রত্যেক আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ রোজা রাখতেন। এই হিসেবে শবে বরাতে তিনটি রোজা রাখতে উৎসাহিত করেছেন। সে হিসেবে শাবান মাসে তিনটি রোজা রাখা যেতে পারে।

    এ বিষয়ে অন্য একটি হাদিসে এসেছে, হজরত উম্মে সালমা ও হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত- শাবান মাসে প্রায় পুরোটা সময়ই রাসূলুল্লাহ (সা.) রোজা রাখতেন। ( তিরমিজি- ১৫৫,১৫৬,১৫৯) সে হিসেবে শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখা অধিক সওয়াবের কাজ।

    আরো সংবাদ

    অগ্নিকাণ্ড দেখলে যে দোয়া পড়তে হয়

    খাওয়ার পর মিষ্টিমুখ করা কি সুন্নাত?

    রমজানে সৌভাগ্যের অধিকারী হবেন যেভাবে

    ইসলামে হালাল উপার্জনের গুরুত্ব

    ফের বাড়লো বিদ্যুতের দাম

    উত্তম জীবনসঙ্গী পেতে যে দোয়া করবেন

    সূত্র : www.manobkantha.com.bd

    শবে বরাতে কয়টি রোজা রাখা উত্তম

    হজরত আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, পনেরো শাবানের রাত (চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত) যখন আসে তখন তোমরা তা ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং পরদিন রোজা রাখ। (ইবনে মাজা, হাদিস- ১৩৮৪)

    ধর্ম

    শবে বরাতে কয়টি রোজা রাখা উত্তম 

    ধর্ম ডেস্ক

    প্রকাশিত: ১৬:৫০, ২৮ মার্চ ২০২১

    আপডেট: ১৭:১১, ২৮ মার্চ ২০২১

    শবে বরতে রোজা রাখা অধিক সওয়াবের কাজ ছবি: সংগৃহীত

    রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত কর ও দিনে রোজা পালন কর। (সুনানে ইবনে মাজাহ)। এ ছাড়া প্রতি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ আইয়ামে বিজের নফল রোজা তো রয়েছেই, যা আদি পিতা হজরত আদম (আ.) পালন করেছিলেন এবং আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদও (সা.) পালন করতেন, যা মূলত সুন্নত।

    সুতরাং তিনটি রোজা রাখলেও শবে বরাতের রোজা এর অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। সর্বোপরি রাসূলুল্লাহ (সা.) রমজান মাসের পর রজব ও শাবান মাসে বেশি নফল ইবাদত তথা নফল নামাজ ও নফল রোজা পালন করতেন; শাবান মাসে কখনো ১০টি নফল রোজা, কখনো ২০টি নফল রোজা, কখনো আরও বেশি রাখতেন। রজব ও শাবান মাসের নফল রোজা রমজান মাসের রোজার প্রস্তুতি।

    হজরত আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, পনেরো শাবানের রাত (চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত) যখন আসে তখন তোমরা তা ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং পরদিন রোজা রাখ। (ইবনে মাজা, হাদিস- ১৩৮৪)

    যেহেতু বিভিন্ন সহিহ হাদিসে শাবান মাসের রোজার সাধারণ ফজিলত এবং আইয়ামে বিজের রোজার ফজিলত উল্লেখিত হয়েছে- পাশাপাশি দূর্বল সনদে উপরোক্ত হাদিসটিও বিদ্যমান রয়েছে; তাই কেউ যদি এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে পনেরো শাবানের রোজা রাখেন- তাহলে তিনি সওয়াব পাবেন- ইনশাআল্লাহ।

    হাদিসে আছে, এ রাতে সূর্য অস্ত যাওয়ার পরই আল্লাহতায়ালা প্রথম আসমানে অবতরণ করেন। মাগরিব থেকে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন রহমত নিয়ে বান্দাদের রহমত দান করার জন্য প্রথম আসমানে আসেন এবং প্রচুর সংখ্যক মানুষের গোনাহকে ক্ষমা করেন। হাদিসের ভাষ্যমতে এটা স্পষ্ট যে, এই রাত হচ্ছে আল্লাহর কাছে পাওয়ার রাত, চাওয়ার রাত। এই রাত হচ্ছে আল্লাহর দরবারে কাঁদার রাত। এ রাতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন গোনাহ মাফ করার জন্য প্রস্তুত থাকেন।

    তাই যত বেশি সম্ভব ইবাদত-বন্দেগি বেশি বেশি করা। আলেমরা বলেন, শবে বরাতের মূল কাজই হলো- দিনে রোজা রাতে তাহাজ্জুদ। যারা অসুস্থ কিংবা দুর্বল, পুরো রাত ইবাদত করার শক্তি রাখেন না, তারা শবে বরাতে তাড়াতাড়ি শুয়ে ভোররাতে উঠে যাবেন। যাতে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা যায়। কারণ তাহাজ্জুদের সময় দোয়া কবুলের উপযুক্ত সময়।

    তাহলে শবে বরাতে রোজা কয়টি রাখবেন 

    হাদিস শরীফে শবে বরাতের রোজা রাখার বিশেষ ফজিলত পাওয়া যায়। রাসূল (সা.) বলেছেন রাতে ইবাদত কর এবং দিনে রোজা রাখো। তাহলে শবে বরাতের রোজা একটিও রাখা যায়। তবে বিভিন্ন হাদিসে এসেছে, রাসূল (সা.) প্রত্যেক আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ রোজা রাখতেন। এই হিসাবে শবে বরাতে তিনটি রোজা রাখতে উৎসাহিত করেছেন। সে হিসাবে শাবান মাসে তিনটি রোজা রাখা যেতে পারে।

    এ বিষয়ে অন্য একটি হাদিসে এসেছে, হজরত উম্মে সালমা ও হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত- শাবান মাসে প্রায় পুরোটা সময়ই রাসূলুল্লাহ (সা.) রোজা রাখতেন। ( তিরমিজি- ১৫৫,১৫৬,১৫৯) সে হিসাবে শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখা অধিক সওয়াবের কাজ।

    ডেইলি-বাংলাদেশ/কেএসকে

    সূত্র : www.daily-bangladesh.com

    শবে বরাতের রোজা কয়টি । শবে বরাত সম্পর্কে বিস্তারিত

    শবে বরাত, শবে বরাতের রোজার নিয়ত কি .. শবে বরাতের রোজার নিয়ত বাংলায় ... শবে বরাতের ... শবে বরাতের রোজা কয়টি রাখতে হয় ... শবে বরাতের রোজা কয়টি

    ইসলাম

    শবে বরাতের রোজা কয়টি । শবে বরাত সম্পর্কে বিস্তারিত

    19/01/2023 / By Dainikkantha

    1 Minute read

    মুসলমানরা আরবি শাবান মাসের ১৪এবং ১৫ তারিখে শবেবরাত পালন করেন। শবে বরাতের বাংলা অর্থ সৌভাগ্যের রাত। শবে বরাত কি কেন, কেন পালন করা হয় শবে বরাত, শবে বরাতের রোজা কয়টি এবং শবে বরাত সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো আজকের পোষ্টে।

    আরবি ১২ মাসের মধ্যে শাবান মাস আছে।  এবং শাবান মাসের পরেই রমজান মাস। শাবান মাসের ১৪- ১৫ তারিখে মুসলমান সম্প্রদায় শবে বরাত পালন করে।

    শবে  বরাত উপলক্ষে মুসলমান জাতি রোজা রাখে নামাজ পড়ে। আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়।

    আজকে আমরা শবে বরাতের রোজার নিয়ত কি, শবে বরাতের রোজার নিয়ত বাংলায়, শবেবরাতের রোজা কয়টি, শবে বরাতের রোজা রাখা উত্তম, শবে বরাতের রোজার নিয়ম, শবে বরাতের রোজার ফজিলত কি এসব সহ শবে বরাত সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।

    শবে বরাতের রোজা কয়টি । শবে বরাতের রোজার নিয়ত

    অনেকের মনে শবেবরাতের রোজা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন জাগে। যার মধ্যে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে শবে বরাতেররোজা কয়টি এই বিষয়ে।

    এ বিষয়ে হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেন,

    “তোমরা শাবান মাসের ১৫ আরিখ রাতে বেশি বেশি নফর ইবাদত করো এবংপরদিন রোজা রাখো”।

    নবীজি মুহাম্মদ (সাঃ) এর এই কথা দ্বারা স্পষ্ট যে তিনি শবে বরাতের সময় ১৫ শাবানাতে নফল ইবাদত এবং ১৬ শাবান রোজা রাখতে বলেছেন।

    অর্থাৎ শবে বরাতের রোজা একটি। আর সেটি হচ্ছে শাবান মাসের ১৬ তারিখে।

    হাদিসে এসেছে, নবীজি মুহাম্মদ (সাঃ) অন্য এক জায়গায় বেশি বেশি নফল রোজা আদায় করতে বলেছেন।

    নবীজি অন্যান্য সময় বাদে বিশেষ ভাবে প্রত্যেক আরবি মাসের ১৩,১৪,১৫ তারিখ রোজা রাখতেন।

    অন্যদেরকেও এই দিনগুলোতে রোজা রাখার জন্য উৎসাহ দিতেন।

    হাদিসে এসেছে শাবআন মাসের প্রায় সম্পূর্ণ মাসই নবীজি রোজা রাখতেন।  (তিরমিজি – ১৫৫, ১৫৬, ১৫৯)

    সেই হিসেবে শবে বরাতেরসময়ে একটি অথবা তিনটি রোজা রাখা যেতে পারে।

    এছাড়া বেশি বেশি নফল ইবাদত করতে হবে। আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে সাহায্য চাইতে হবে।

    আরও পড়ুনঃ “সালাতুল হাজত” সালাত আদায়ের উপকার ও নিয়ম

    প্রক্রিত অর্থে শবে বরাতের সময়ে সাধ্য মতো ১ টি বা ৩ টি রোজা রাখলেই হবে।

    না রাখলে পাপ নাই তবে রাখলে এর সাওয়াব অনেক। আশা করছি শবেবরাতের রোজা কয়টি রাখতে হয় তা বুঝতে পেরেছেন।

    আরও পড়ুনঃ ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম

    শবে বরাতের রোজা কয়টি তা জানা হয়েছে। এবার শবে বরাতের রোজার নিয়ত কি এবং বাংলায় শবে বরাতের রোজার নিয়ত কি তা দেখবো।

    শবে বরাতের রোজার নিয়ত

    (বিস্তারিত আসছে)

    আমাদের সকল আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের ফেসবুক পেজে

    শবে বরাতের নামাজের নিয়ম । শবে বরাতের ফজিলত । শবে বরাতের আমল

    19/02/2023 In "ইসলাম"

    শবে বরাত পালন করা কি জায়েজ ? শবে বরাত পালনের নিয়ম জেনে নিন

    04/03/2023 In "ইসলাম"

    শবে বরাত ২০২৩ কত তারিখে জেনে নিন । শবে বরাত পালনের নিয়ম

    01/03/2023 In "ইসলাম" Share

    #শবে বরাত #শবে বরাতের রোজা রাখার ফজিলত #শবে বরাতের রোজার নিয়ত #শবে বরাতের রোজার নিয়ত কি #শবে বরাতের রোজার নিয়ত বাংলায় #শবে বরাতের রোজার নিয়ম #শবে বরাতের রোজার ফজিলত কি

    About the author DAINIKKANTHA

    :Dainikkantha" always shares truth and objective topics with visitors. Regular blog posts on various topics. Visit "Dainikkantha" website to read "Dainikkantha" regularly. Keep an eye on the official blog share Facebook page. See our About Us page for details. Thank You.

    অনলাইনে জিপিএফ ব্যালেন্স চেক । জিপিএফ লোন নেওয়ার উপায়

    ২১ শে ফেব্রুয়ারি বক্তৃতা দেওয়ার নিয়ম (নমুনা বক্তব্য সহ)

    সূত্র : dainikkantha.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 20 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন