শাবানের রোজা কত তারিখ ২০২৩
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে শাবানের রোজা কত তারিখ ২০২৩ পান।
শবে বরাতের রোজা ২০২৩ কত তারিখে? শবে বরাতের রোজা কয়টি
বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন মোতাবেক শবে বরাত কবে হবে তার সময়সূচী প্রকাশ করেছে। ধারাবাহিকতায় আমি আজকে আপনাদের জানাব। শাবান মাসের মধ্য রজনী হলো শবে বরাত।
শবে বরাতের রোজা ২০২৩ কত তারিখে? শবে বরাতের রোজা কয়টি
শবে বরাতের রোজা ২০২৩ কত তারিখে? শবে বরাতের রোজা কয়টি রোজার নিয়ত ও ইফতারীর দোয়া শিখে নিন
শাহরিয়ার হোসেন3 days ago0
বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন মোতাবেক শবে বরাত কবে হবে তার সময়সূচী প্রকাশ করেছে। ধারাবাহিকতায় আমি আজকে আপনাদের জানাব। শাবান মাসের মধ্য রজনী হলো শবে বরাত। শাবান মাসের 15 , ইংরেজি তারিখ অনুযায়ী 18 মার্চ 2023 দিবাগত রাতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
তবে আরবি মাসের 13, 14, 15 তারিখের 3 দিন তিনটি রোজা রাখতেন। তিনি নফল রোজা রাখতে উৎসাহিত করেছেন। সেই হিসেবে শাবান মাসে তিনটি রোজা রাখা যেতে পারে। শবে বরাতের রোজা কয়টি সে সম্বন্ধে আপনার অনেকেই জানতে চাচ্ছিলেন।
এ হাদিস দিয়ে শবেবরাতের একটি নফল রোজা প্রমাণিত হয়। তবে বিভিন্ন হাদিসে হজরত মুহাম্মদ (সা.) প্রত্যেক আরবি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ তিনদিন তিনটি নফল রোজা রাখতে উৎসাহিত করেছেন।
শবে বরাত কবে ২০২৩ শবে বরাতের রোজা কবে করতে হবে
শবে বরাতের রোজা কয়টি রাখতে হয় এবং রোজা রাখার নিয়ম দেখুন
শবে মেরাজের রোজার নিয়ত সম্বন্ধে আপনারা অনেকেই জানতে আগ্রহী। তাই আজকে আমরা এই নিবন্ধনের মাধ্যমে শবে মেরাজের নামাজের নিয়ত তথ্য আপনাদের জানাবো। যারা শবে বরাতের নফল রোজার রাখার নিয়ত করেছে তাদের জানাই। আপনি যদি তিনটি রাখেন তাহলে আপনি ১২, ১৩, ১৪ তারিখ রোজ রৃহপতি শুক্র শনি বার রোজা রাখেন।যদি 2টা রোজ রাখেন তাহলে শুক্র ও শনিবার এবং ১টা রাখতে চাইলে শনিবার রোজা রাখেন।
অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে অনলাইন টাকা ইনকাম করার প্রক্রিয়া বা কিভাবে টাকা আয় করবেনশবে বরাত কত তারিখে 2023শবে বরাতের রোজা ২০২২ কত তারিখে? শবে বরাতের রোজা কয়টিশবে বরাতের দোয়া সংক্রান্ত হাদীস
পূর্বোক্ত দুপ্রকারের হাদীসে মধ্য শাবানের রজনীর ফযীলত বা মর্যাদা সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় বলা হয়েছে। কিন্তু সেগুলিতে এ রাতে বিশেষ কোনো নেক আমলের নির্দেশ বা উৎসাহ প্রদান করা হয়নি। মধ্য শাবানের রজনীর ফযীলত বিষয়ে বর্ণিত তৃতীয় প্রকারের হাদীসগুলিতে এ রাত্রিতে সাধারণভাবে দোয়া করার উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে। এ রাতে দোয়া করা, আল্লাহর কাছে নিজের প্রয়োজন মেটানোর জন্য আকুতি জানানো এবং জীবিত ও মৃতদের পাপরাশি ক্ষমালাভের জন্য প্রার্থনার উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে।
শবে বরাতের নামাজ সংক্রান্ত হাদীস নির্ধারিত পদ্ধতিতে
শবে বরাতের ফযীলত বিষয়ে বর্ণিত অন্য কিছু হাদীসে এ রাত্রিতে বিশেষ পদ্ধতিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক রাকআত সালাত আদায়ের বিশেষ ফযীলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। মুহাদ্দিস ও আলিমগণের সর্বসম্মত মত অনুযায়ী এ অর্থে বর্ণিত সকল হাদীস বানোয়াট ও ভিত্তিহীন, যা হিজরী চতুর্থ শতকের পরে রাসুলুলাহ সঃ এর নামে রচনা করে বানোয়াট সনদ তৈরি করে প্রচার করা হয়েছে।
মুহাদ্দিসগণ নিরীক্ষার মাধ্যমে জালিয়াতি নিশ্চিত করেছেন। তাঁরা একমত যে, শবে বরাতের রাত্রিতে নির্দিষ্ট রাক’আত নির্দিষ্ট সূরা দিয়ে পাঠ করার অর্থে বর্ণিত সকল হাদীসই বানোয়াট এবং গল্পকার ওয়ায়েযদের মস্তিস্কপ্রসূত কথা । নিম্নে হাদীসগুলো আলোচনা করা হল। যেহেতু এগুলি সবই রাসূলুল্লাহ সঃ এর নামে প্রচারিত বানোয়াট কথা যা তিনি কখনোই বলেন নি বলে মুহাদ্দিসগণ একমত।
শবে বরাতের রোজা
প্রতি আরবী মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ সিয়াম পালন সুন্নাত নির্দেশিত গুরুত্বপূর্ণ নফল ইবাদত । এছাড়া রাসূলুল্লাহ (%) শাবান মাসে বেশি বেশি সিয়াম পালন করতেন। সাধারণত তিনি শাবানের প্রথম থেকে ১৫ তারিখ পর্যন্ত রোযা রাখতেন এবং অনেক সময় প্রায় পুরো শাবানই সিয়ামরত থাকতেন। এজন্য শাবানের প্রথম থেকে ১৫ তারিখ অথবা অন্তত ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ সিয়াম পালন সুন্নাত সম্মত গুরুত্বপূর্ণ নেক আমল। তবে শুধু ১৫ই শাবান সিয়াম পালনের বিষয়ে কোনো গ্রহণযোগ্য হাদীস পাওয়া যায় না।
তাহলে বন্ধুরা এ নিবন্ধনের মাধ্যমে আপনাদের জানিয়ে দিলাম। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আরও কোন তথ্য জানতে চাইলে আপনার আমাদের ওয়েবসাইট থেকে দেখে নিতে পারেন।
তবে আপনার অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, শবে বরাতের নফল নামাজ আদায় করতে গেলে আপনারা যেন, কোনো সময়ে ফরজ নামাজ আদায় করতে ভুলে না যান। আপনার অনেকে ফরজ নামাজের এবং শবে বরাতের নামাজের ফজিলত সম্বন্ধে জানতে চান। তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে শবে বরাতের নামাজের ফজিলত সম্পর্কে আপনার উপস্থাপন করব।
ইবাদতের মাধ্যমে সৃষ্টি হলে নামাজ সুতরাং নফল ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হল নফল নামাজ। ইবাদতের মধ্যে প্রতিটি নফল ইবাদতের জন্য অজু করা মুস্তাহাব । বিশেষ ইবাদত গোসল করা মুস্তাহাব।
Related Articles
রমজানের সময় সূচি 2023 ডাউনলোড রমজান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩
6 hours ago
ফরিদপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ সেহরির শেষ সময়
2 days ago
ইবাদতের জন্য দিন অপেক্ষা রাত শ্রেষ্ঠ। তাই আল্লাহ তায়ালার শবে বরাতের রাত সকল কিছু উপস্থাপন করলাম। তাহলে বন্ধুরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের শবে বরাতের নামাজের ফজিলত শবে বরাতের রোজার নিয়ত
শবে বরাতের রোজা কয়টি সেই তথ্য জানিয়ে দিলাম। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আরও কোন তথ্য জানতে চাইলে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিতে পারেন।
রমজান ২০২৩ কোন মাসের কত তারিখে হবে? – Lifestyle Blog
প্রিয় শৈলী ওয়েবপেইজ রিডার্স... আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। দিনক্ষণ পাল্টে ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টে আমাদের জীবনে আবারও আসতে চলছে রহম, মাগফেরাত ও নাজাতের মাস মাহে রমাদান। এরই মধ্যে আমাদের অনেকেরই জানার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে গিয়েছে ২০২৩ স
ইসলাম
রমজান ২০২৩ কোন মাসের কত তারিখে হবে?
শৈলি রিপোর্ট ডিসে ৫, ২০২২১,৭২৪Shareপ্রিয় শৈলী ওয়েবপেইজ রিডার্স… আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। দিনক্ষণ পাল্টে ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টে আমাদের জীবনে আবারও আসতে চলছে রহম, মাগফেরাত ও নাজাতের মাস মাহে রমাদান। এরই মধ্যে আমাদের অনেকেরই জানার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে গিয়েছে ২০২৩ সালের রমজান বা রোজা শুরু হচ্ছে কোন মাসের কত তারিখে। আমরা জানি হিজরি সনের মাসগুলো চাঁদ দেখা সাপেক্ষে গণনা শুরু করা হয়।
রমজান ২০২৩ কোন মাসের কত তারিখে হবে?
সেক্ষেত্রে ২০২৩ সালের রমজান কবে শুরু হবে বলা মুশকিল হলেও বর্তমান বিজ্ঞান ও জৌতি শাস্ত্রের কল্যানে আগামী ২০২৩, ২০২৪, ২০২৫, ২০২৬ ও ২০২৭ সালের রমজান বা রোজা, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহা, শব বরাতসহ চাঁদের হিসেবে পালিত ইসলামের সকল আচার ও অনুষ্ঠানের তারিখ বলা সম্ভব।
শবে বরাত ২০২৩ কবে
আমরা জানি, বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানসহ দক্ষিণ এশিয়ার কিছু দেশে সাধারণত পশ্চিমা দেশগুলো ও মধ্য প্রাচ্যের তুলনায় একদিন পরে ধর্মীয় আচার ও অনুষ্ঠানগুলো পালিত হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে, আমরা মুন পইজ বা মুন গেইন্ট ওয়েবসাইট এর তথ্য পর্যালোচনা করে দেখতে পাচ্ছি যে, মার্চ ২০২৩ এ পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ পূর্ণরূপ ধারন করবে। সে হিসেবে ৭ মার্চ ২০২৩ হবে শাবান মাসের ১৫ তারিখ। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানসহ উপমহাদেশে ও এশিয়ার কিছু দেশে শবে বরাত উদযাপন করা হয়ে থাকলে তা হবে ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
একইভাবে, শাবান মাসের চাঁদের অমাবস্যা হবে তারিখে এবং রমজান মাসের নতুন চাঁদের জন্ম হবে ২১ মার্চ ২০২৩ যদিও ঐদিন পৃথিবী হতে চাঁদ দেখা যাবে না। পূর্ববর্তী মাসের চাঁদ পূর্ণতা পাবে ২৯.২৭ দিনে এবং নতুন চাঁদের বয়স হবে. ৫৪ দিন। পৃথিবী হতে চাঁদের দূরত্ব আনুমানিক ৩ লক্ষ ৭০ হাজার কিলোমিটার। এক্ষেত্রে পরবর্তী দিন অর্থাৎ ২২ মার্চ ২০২৩ তারিখে নতুন এক শতাংশ বা ১% দেখা যাবে। ২২ তারিখে চাঁদের বয়স হবে ০.৮৫ দিন।
২০২৩ সালের রোজা কোন মাসের কত তারিখে শুরু হবে
২১ মার্চ ২০২৩ তারিখে রমাদান মাসের নতুন চাঁদের জন্ম হচ্ছে, যদিও ঐদিনে চাঁদে শুধু ১ শতাংশ পৃথিবী হতে দেখা যাবে। এক্ষেত্রে, ২২ মার্চ তারিখে পশ্চিমা দেশগুলো ও মধ্য প্রাচ্যের দেশগুলোতে রোজা শুরু হবে। ঐদিন পৃথিবী হতে চাঁদের দুরত্ব হবে ৩৭৩৯২০.০১ কিলোমিটার। এক দিন বয়সী রমাদান মাসের এই চাঁদ ২২ তারিখ সন্ধ্যা ০৬ টা ৫৪ মিনিট পর্যন্ত আকাশে অবস্থান করবে
যদি ২২ মার্চ তারিখে যদি মধ্য প্রাচ্য ও পশ্চিমা দেশগুলো রমাদান পালন শুরু করে তবে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান এই দেশগুলোতে ২৩ মার্চ ২০২৩ তারিখে রোজা ২০২৩ পালিত হবে। এক্ষেত্রে ২৩ মার্চ তারিখে চাঁদের বয়স হবে তিন দিন এবং চাঁদ ১.৪১ শতাংশ অংশ স্ফুটিত হবে। চাঁদটি সকাল ০৭ঃ০১ মিনিটে উদিত হয়ে অস্তমিত হবে রাত ০৭ঃ৫৫ ঘটিকায়। চাঁদ এই সময়ে পৃথিবী হতে আনুমানিক ৩৭৫০২৭ কিলোমিটার অবস্থান করবে।
রমাদান ক্যালেন্ডার ২০২৩ বা ইফতার ও সেহরির সময়সূচি ২০২৩
রোজা বা রমাদান শুরু নিশ্চিত হওয়া সাপেক্ষে সাধারণত আমারা ইফতার ও সেহরির সময়সূচি নিয়ে খোঁজ খবর নেওয়া শুরু করি। ইসলামিক ফাউন্ডেশন ইফতার ও সেহরির সময়সূচি নিয়ে একটি ক্যালেন্ডার শবেবরাত পরবর্তী সময়ে প্রকাশ করে থাকে।
ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ সালের রোজার ক্যালেন্ডার
উপরে প্রদর্শিত ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ সালের রোজার ক্যালেন্ডার হতে দেখা যায় ২৩ মার্চ বৃহস্পতিবার পহেলা রমাদান সেহরির শেষ সময় ৪টা ৩৯ মিনিটে এবং একই দিন ইফতার পালিত হবে ৬টা ১৪ মিনিটে।
দ্বিতীয় রমাদান-এর সেহরির সময়সূচি হবে ৪রা ৩৮ মিনিট এবং ইফতার হবে ৬টা ১৪ মিনিটে।
ঈদুল ফিতর২০২৩ কবে হবে বা ২০২৩ সালের রোজা ২৯ টা না ৩০ টা পালিত হবে
ঈদুল ফিতর বা রোজার ঈদ কবে হবে এটি মূলতঃ নির্ভর করে রোজা ত্রিশ টা হবে না ঊন্ত্রিশ টা হবে তার উপর ভিত্তি করে। কারণ হিজর সনের মাসগুলো ২৯ বা ৩০ দিনের হয়ে থাকে। আমরা জানি, ২০২২ সালে রমজান বা রোজা ২৯ টা পালন করে ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হয়েছে এবং ২০২৩ সালের শাবান মাসের চাঁদ ২৯ দিনে পূর্ণ হয়েছে বিধায় ২০২৩ সালের রমজান মাস ৩০ দিনের হবে বলে ধারণা করতে পারি। এক্ষেত্রে পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ উদয় সাপেক্ষে আগামী ২২ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর বা রোজার ঈদ ২০২৩ পালিত হবে।
২০২৩ সালের রমজান সময়সূচি
২০২৩ সালের রোজার ক্যালেন্ডার
২০২৩ সালের শবে বরাত কবে
২০২৩ সালের শবে বরাত কোন মাসের কত তারিখে
আজকের ইফতার
ইফতার ও সেহরির সময়সূচি ২০২৩
ইফতারের সময়সূচি
ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ সালের রোজার ক্যালেন্ডার
১,৭২৪ShareFacebook Twitter Google+ ReddIt
শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩
শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ উল্লেখ করা হবে আজকের এই আর্টিকেলে। শাবান মাস হল হিজরি বছরের অষ্টম মাস। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে শাবান মাসের গুরুত্ব অনেক
শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ - শাবান মাসের কত তারিখ আজ ১৪৪৪
শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ উল্লেখ করা হবে আজকের এই আর্টিকেলে। শাবান মাস হল হিজরি বছরের অষ্টম মাস। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে শাবান মাসের গুরুত্ব অনেক বেশি তাই শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ দেখতে চায়। আপনাদের সুবিধার্থে শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ নিচে উল্লেখ করা হলো।
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ দেখতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
কনটেন্ট সূচিপত্রঃ শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ - শাবান মাসের কত তারিখ আজ
ভূমিকা
শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩
ইসলামের দৃষ্টিতে শাবান মাসের গুরুত্ব
শাবান মাসের রোজা
শাবান মাসের কত তারিখ আজ
উপসংহার
শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ - শাবান মাসের কত তারিখ আজঃ ভূমিকা
আমরা যারা মুসলিম রয়েছে তাদের কাছে হিজরী ক্যালেন্ডার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ইসলামের প্রতিটি দিন চাঁদ দেখার উপর এবং ক্যালেন্ডারের ওপর অনেক নির্ভর করে। কারণ বিশেষ কিছুদিন রয়েছে যেগুলোতে ইবাদত করলে আল্লাহ তা'আলা অনেক খুশি হন। আল্লাহ তায়ালার কাছে বেশ কয়েকটি মাস খুব গুরুত্বপূর্ণ এর মধ্যে শাবান মাস অন্যতম একটি।
আরো পড়ুনঃ শাবান মাসের ফজিলত - শাবান মাসের দোয়া - শাবান মাসের রোজা
যেহেতু শাবান মাস আল্লাহ তায়ালা এবং আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ন তাই শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ এ বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা রাখা আমাদের প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানী দায়িত্ব এবং কর্তব্য। শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ ধারণা রাখতে পারলে খুব সহজেই ইবাদত বন্দেগীর সময় পাবো।
শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩
হিজরি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী শাবান মাস হল অষ্টম মাস। রমজান এবং মাসের মধ্যবর্তী মাস হলো শাবান মাস। একজন প্রকৃত মুসলিম হলে আমরা অবশ্যই জেনে থাকব যে শাবান মাসের গুরুত্ব রয়েছে অনেক বেশি। শাবান মাসের মধ্যে রয়েছে লাইলাতুল বরাত। এই রাতটির অনেক গুরুত্ব রয়েছে। আল্লাহ তাআলা এ রাতে তার বান্দাদেরকে ক্ষমা করে থাকেন।
মুসলিম হয়েও আমরা শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ অর্থাৎ হিজরি ক্যালেন্ডার সম্পর্কে কোন ধারণা রাখি না। কিন্তু ইসলামিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিন রয়েছে যেগুলোতেই ইবাদত করা একজন মুসলিমের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ। আপনাদের সুবিধার্থে নিচে শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ উল্লেখ করা হলো।
ছবিঃ NewsMug
ইসলামের দৃষ্টিতে শাবান মাসের গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাবান মাসের গুরুত্ব অনেক বেশি। সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ শাবান মাসের গুরুত্ব সম্পর্কে অনেকগুলো হাদিস বর্ণিত রয়েছে। যেগুলো পড়লে আমরা জানতে পারি যে ইসলামের দৃষ্টিতে শাবান মাসের গুরুত্ব কতটা বেশি। আল্লাহ তায়ালার কাছে সকল মাস সমান হলেও কয়েকটি মাস এর ইবাদত আল্লাহতালার কাছে অনেক বেশি প্রশংসনীয় এবং গ্রহণযোগ্য।
আরো পড়ুনঃ ২০২৩ সালের প্রথম রোজা কত তারিখ - ২০২৩ সালের রমজানের ক্যালেন্ডার
সেগুলোর মধ্যে শাবান মাস অন্যতম একটি। শাবান মাসের গুরুত্ব। হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী শাবান মাস অনেক ফজিলতপূর্ণ এবং তাৎপর্যপূর্ণ একটি মাস। মুসলিম উম্মার কাছে এই মাসের গুরুত্ব অনেক বেশি। শাবান মাসের পূর্বের মাস হল রজব মাস এবং পরের মাস হল রমজান মাস। সাধারণত তাই এই মাসটির গুরুত্ব এতটা বেশি।
রাসূলুল্লাহ সাঃ রজবের চাঁদ উঠলে দোয়া করতেন, হে আল্লাহ আমাদের রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং আমাদের রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন। অর্থাৎ রমজান পর্যন্ত আমাদের হায়াত দান করুন। বিভিন্ন হাদিসে এসেছে হযরত মুহাম্মদ সাঃ পবিত্র রজব ও শাবান মাসে রমজানের প্রস্তুতি নিতেন। রমজানের জন্য সময় সুযোগ বের করতেন এবং মানসিকভাবে নিজেকে তৈরি করতেন।
হযরত আয়েশা রাঃ হতে বর্ণিত, হযরত মুহাম্মদ সাঃ পবিত্র শাবানের প্রতিটি দিন অধিক লক্ষ্য রাখতেন যা অন্য কোন মাসে লক্ষ্য রাখতেন না।{ সুনানে আবু দাউদঃ ১/৩১৮} অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে যে হযরত মুহাম্মদ সাঃ পবিত্র শাবান এর চাঁদ এর দিন তারিখের হিসাব রাখা প্রতি গুরুত্ব আরোপণ করেছেন। সুতরাং পবিত্র শাবান মাসের দিন তারিখ হিসাব রাখা সুন্নত এবং মুসলিমদের করণীয়।
বিভিন্ন হাদিস থেকে জানা যায় যে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ শাবান মাসে অধিক ইবাদত পালন করতেন। বিশেষ করে এই মাসে তিনি বেশি বেশি রোজা পালন করতেন। অন্যান্য মাসের তুলনায় শাবান মাসের বেশি নফল রোজা পালন করতেন। এর অর্থ হলো রমজানের পূর্ব প্রস্তুতি এবং হাদিস থেকে বর্ণিত যে, শাবান মাসে বান্দার আমলনামা আল্লাহতালার কাছে পেশ করা হয় তাই এই দিনটিতে আমাদের প্রিয় নবী রোজা রাখতেন যেন আমলনামা দেখানোর সময় তিনি রোজা অবস্থায় থাকেন।
শাবান মাসের রোজা
শাবান মাসে ইবাদত করার জন্য শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৩ সম্পর্কে জানা জরুরী। নফল রোজার জন্য শ্রেষ্ঠতম মাস হল শাবান মাস। ফজিলতপূর্ণ এই মাসটিতে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ অধিক পরিমাণে নফল রোজা পালন করতেন। তিনি শাবান মাস ছাড়া অন্য কোন মাসে এত পরিমাণে রোজা রাখেননি।
হযরত আয়েশা রাঃ বলেন, " আমি রাসুলুল্লাহ সাঃ কে কখনো রমজান ছাড়া পুরো মাস রোজা রাখতে দেখিনি, আর শাবান মাসের মত অন্য কোন মাসে অধিক পরিমাণে নফল রোজা রাখতে দেখিনি।" এই হাদিস থেকে প্রমাণিত হয় যে আমাদের নবীজির আদর্শ এবং সুন্নত আদায়ের জন্য শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা পালন করতে হবে।
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?