সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয় কার নেতৃত্বে
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয় কার নেতৃত্বে পান।
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মী পরিষদ
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মী পরিষদ
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। দয়া করে নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্র প্রদান করে এই নিবন্ধটির মানোন্নয়নে সাহায্য করুন। তথ্যসূত্রবিহীন বিষয়বস্তুসমূহ পরিবর্তন করা হতে পারে এবং অপসারণ করাও হতে পারে। "সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মী পরিষদ" – সংবাদ · সংবাদপত্র · বই · স্কলার · জেস্টোর
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার একটি প্রথম সারির রাজনৈতিক দল ছিল। ১৯৫২ সালের ৩১ জানুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের বার লাইব্রেরি হলে একটি সভায় এই দল গঠন করা হয়। এখানে সভাপতি ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। বাংলা ভাষা আরবি বর্ণমালার মাধ্যমে লেখার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল পাকিস্তান সরকারের পক্ষ থেকে। এই সভায় এই প্রস্তাবের তীব্র বিরোধিতা করা হয়। এই সভাতেই ৪০ সদস্যের গঠন করা হয়। ২১শে ফেব্রুয়ারিতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও র্যালী করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল এই কমিটির পক্ষ থেকে।সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের সভাপতিত্বে ছিলেন কাজী গোলাম মাহবুব।আরও দেখুন[সম্পাদনা]
বাংলা ভাষা আন্দোলন
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা] বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
আড়াল করুন দেস বাংলা ভাষা আন্দোলন ইতিহাস ও ঘটনাসমূহ
বাংলা ভাষা আন্দোলন বাংলা ভাষা আন্দোলনের কালপঞ্জিবাংলা ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থতমদ্দুন মজলিসআরবি হরফে বাংলা লিখনআরবিকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাববাংলার রোমানীকরণসর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মী পরিষদরাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদবাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকাউর্দু আন্দোলনপাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা বাংলা না উর্দু?বাংলা ভাষা আন্দোলন (মানভূম)বাংলা ভাষা আন্দোলন (বরাক উপত্যকা)
ব্যক্তি
আবুল কাসেমআবদুল গফুরআবদুল জব্বার (ভাষা শহীদ)আবদুস সালামআবুল বরকতকমলা ভট্টাচার্যকানাইলাল নিয়োগীকুমুদরঞ্জন দাসচন্ডীচরণ সূত্রধরজগন্ময় দেবতরণী দেবনাথদিব্যেন্দু দাসবিজন চক্রবর্তীবীরেন্দ্র সূত্রধররফিকউদ্দিন আহমদশচীন্দ্রচন্দ্র পালশফিউর রহমানসত্যেন্দ্রকুমার দেবআবদুস সালাম (ভাষা শহীদ)সুকোমল পুরকায়স্থসুনীল সরকারহিতেশ বিশ্বাসশওকত আলীধীরেন্দ্রনাথ দত্তখাজা নাজিমুদ্দিনমোহাম্মদ আলী জিন্নাহনূরুল হক ভূঁইয়ালিয়াকত আলি খানসামসুল হকহামিদুর রহমানমোহাম্মদ তোয়াহাআব্দুল মতিনআব্দুল মালেক উকিলএ কে ফজলুল হকআবদুল হামিদ খান ভাসানীঅলি আহাদআবুল হাশিমআবুল কালাম শামসুদ্দীনকাজী গোলাম মাহবুবগাজীউল হকমুহাম্মদ হাবিবুর রহমানমাহবুব উল আলম চৌধুরীজহির রায়হানমোহাম্মদ আকরম খাঁমোহাম্মদ সুলতানআব্দুল লতিফআলতাফ মাহমুদমুহম্মদ শহীদুল্লাহনুরুল আমিনআবদুর রশীদ তর্কবাগীশশেখ মুজিবুর রহমানমুনির চৌধুরী
স্মৃতিরক্ষা
একুশে বই মেলাকেন্দ্রীয় শহীদ মিনারএকুশে পদকভাষা আন্দোলন দিবসআন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসমোদের গরববাংলা ভাষা আন্দোলনের শিল্পসম্মত চিত্রায়নএকুশের গানশহীদ স্মৃতিসৌধপূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতিভাষা শহিদ স্টেশন, শিলচরশিলচর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারভাষা স্মৃতিস্তম্ভইবি শহীদ মিনার
বিষয়শ্রেণীসমূহ: বাংলা ভাষা আন্দোলনবাংলাদেশের রাজনৈতিক দলপাকিস্তানের বিলুপ্ত রাজনৈতিক দলবাংলাদেশের বিলুপ্ত রাজনৈতিক দল১৯৫২-এ পূর্ব পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিতঅসম্পূর্ণ বাংলাদেশের ইতিহাস নিবন্ধ
কার্যকর আর্থিক নীতি প্রণয়নে দরকার স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সাতচল্লিশের দেশভাগের পর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী নতুন রাষ্ট্র পাকিস্তানে বাংলা ভাষার ওপর খড়্গহস্ত হয়। দাপ্তরিক কাজে, যেমন চাকরির পরীক্ষা, মুদ্রা, ডাকটিকিট প্রভৃতি থেকে বাংলা ভাষা বাদ দিতে থাকে। পুরো পাকিস্তানের মানুষদের এক পতাকাতলে সমবেত করতে তারা সাংস্কৃতিক নানা উদ্যোগ গ্রহণ করে, যার প্রধান লক্ষ্য ছিল উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করা। মুসলিম লীগ
সম্পাদকীয়
সময়ের ভাবনা
অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও বিভীষিকাময় নাগরিক জীবন
প্রিন্ট করুন নিজাম আশ শামস মার্চ ০৬, ২০২৩
সত্তরের দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে বাংলাদেশের গ্রামভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থায় ভাঙন শুরু হয়। শুরু হয় ব্যাপক নগরায়ণ। উন্নয়ন কর্মকাণ্ড প্রধান নগরগুলোকে কেন্দ্র করে পরিচালিত হতে থাকে। নগরকেন্দ্রিক শিল্পায়নের কারণে প্রচুর মানুষ গ্রাম থেকে শহরে চলে আসে। ধীরে ধীরে গ্রামগুলো পরিত্যক্ত হয়। সমাজবিজ্ঞানের ভাষায় একে বলা হয় ‘পুল ফ্যাক্টর’। অর্থাৎ নগরগুলো তাদের যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা এবং কর্মসংস্থান দিয়ে আকৃষ্ট করতে থাকে মানুষকে।
২০১৫ সালে প্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর এক প্রতিবেদন অনুসারে, ১৯৭৪ সাল থেকে বাংলাদেশে প্রতি বছর গড়ে ৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ হারে নগরায়ণ হচ্ছে (রেট অব আরবানাইজেশন)। যদিও বিগত কয়েক দশকে এ হার কিছুটা কমতির দিকে, কিন্তু নগরায়ণের মাত্রা (লেভেল অব আরবানাইজেশন) এখনো আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ১৯৭৪ সালে নগরায়ণের মাত্রা ছিল মাত্র ৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ (পরিকল্পনা কমিশন, ২০১৩)। ২০১১ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ২৩ দশমিক ৩০ শতাংশে উন্নীত হয় (পরিকল্পনা কমিশন, ২০১৩, বিবিএস, ২০১৪)। আরেকটি হিসাব অনুসারে, ২০১১ সালে বাংলাদেশে নগরায়ণের মাত্রা ছিল ২৫ থেকে ২৮ শতাংশের মধ্যে (বিবিএস, ২০১৪, পরিকল্পনা কমিশন, ২০১৫)। ২০১৭ সালে তা ছিল ৩৫ দশমিক ৮ শতাংশ (ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, ২০১৮)। এ ধারাবাহিকতা অনুসারে ধারণা করা হচ্ছে যে ২০২৫ সালের মধ্যে এ দেশে নগরায়ণের মাত্রা ৫০ শতাংশে পৌঁছবে (বাংলাদেশ আরবান ফোরাম, ২০১২)। ২০৫০ সালের মধ্যে শহরে বসবাসরত জনগণের সংখ্যা ৫৬ শতাংশে উন্নীত হবে (ইউএন, ২০১৪)। উল্লেখ্য, একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি দেশের নগরগুলোয় বসবাসরত জনগণের সংখ্যার গড় পরিবর্তনকে বলা হয় নগরায়ণের হার (রেট অব আরবানাইজেশন)। অন্যদিকে একটি দেশের মোট জনসংখ্যা এবং নগরগুলোয় বসবাসরত নাগরিকদের অনুপাতকে নগরায়ণের মাত্রা (লেভেল অব আরবানাইজেশন) বলা হয়।
২০১১ সালে মোট শহুরে জনসংখ্যার প্রায় ৬৪
শতাংশ বাংলাদেশের তিনটি বড় শহর ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় বাস করত (পরিকল্পনা কমিশন, ২০১৫)। সে বছর কেবল ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকাতেই মোট জনসংখ্যা ছিল ১ কোটি ৮৯ লাখ। এ সংখ্যা সে সময় মোট শহুরে জনসংখ্যার ৪৪ দশমিক ২৬ শতাংশ (পরিকল্পনা কমিশন, ২০১৫)।
বাংলাদেশে নগরায়ণের এ হার ও মাত্রা টেকসই উন্নয়নের পথে বড় অন্তরায়। মানুষ নগরমুখী। কিন্তু অপরিকল্পিত নগরায়ণ এবং সুচিন্তিত পদক্ষেপহীনতার কারণে তারা যথাযথ নাগরিক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বাংলাদেশ জনবহুল দেশ। এ বিশাল জনসংখ্যার উল্লেখযোগ্য একটি অংশ কয়েকটি প্রধান নগরে কেন্দ্রীভূত হয়ে আছে। ঢাকা শহরে তা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। তার একটি ভয়াবহ চিত্র ২০১৬ সালে প্রকাশিত রাজউকের একটি প্রতিবেদনে উঠে আসে। প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সে সময় ঢাকা শহরের প্রায় ৪০ শতাংশ আবাসিক এলাকায় প্রতি বর্গকিলোমিটারে গড়ে ৯৯ হাজারের অধিক লোক বাস করত! বর্তমানে তা আরো বেড়েছে নিঃসন্দেহে। নগরে জনসংখ্যার এ অধিক ঘনত্বের কারণে প্রতিনিয়ত নানা জটিল সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে নাগরিকরা। এ বিপুল জনসংখ্যার জন্য আশ্রয়ের ব্যবস্থা করতে গিয়ে কমে যাচ্ছে উন্মুক্ত স্থান, খেলার মাঠ ও সবুজ বাগান। তীব্র যানজটের কথা তো বলাই বাহুল্য। কোনো সুনির্দিষ্ট বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নেই। বর্ষাকালে অধিকাংশ এলাকা চলে যায় পানির নিচে। পরিবেশ দূষণ এবং অপর্যাপ্ত গণপরিবহন ব্যবস্থা নাগরিকদের জীবনকে করে তুলেছে দুর্বিষহ। একটি স্বাস্থ্যকর নাগরিক জীবন কাটানোকে একান্ত অসম্ভব করে তুলেছে এ সমস্যাগুলো। পাশাপাশি গায়ে গা লাগিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াচ্ছে বহুতল ভবনগুলো। কিন্তু অধিকাংশ ভবনেই কোনো নিরাপত্তা কাঠামো নেই। আগুন, বিদ্যুৎ কিংবা গ্যাসের কারণে সৃষ্ট দুর্ঘটনা থেকে মানুষকে বাঁচানোর কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেই। এমনকি এসব ভবনে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসও প্রবেশ করে না। ফলে সারা দিন বাতি জ্বালিয়ে রাখতে হয়। পাখা কিংবা শীতাতপ নিয়ন্ত্রক যন্ত্র চালু রাখতে হয়। এতে জ্বালানি খাতের ওপর ব্যাপক চাপ পড়ে। তারই দীর্ঘমেয়াদি ফলাফল হিসেবে বিদ্যুৎবিভ্রাট এবং গ্যাস সংকট এরই মধ্যে চরম আকার ধারণ করেছে।
অপরিকল্পিত নগরায়ণের আরেকটি প্রধান সমস্যা হলো দারিদ্র্য ও বেকারত্ব। এর ফলে বাড়ছে যত্রতত্র বস্তির সংখ্যা। এলজিইডির ২০১১ সালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন অনুসারে, সে সময় মোট শহুরে জনসংখ্যার ২১ শতাংশ ছিল দরিদ্র। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০১৫ সালের এক প্রতিবেদন অনুসারে, ক্রমবর্ধমান দরিদ্র জনসংখ্যার চাপ সামলাতে ১৯৯৭ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে শহর এলাকায় প্রায় ১১ হাজার বস্তি তৈরি হয়। সবচেয়ে বেশি বস্তি আছে ঢাকা শহরে। তারপর যথাক্রমে চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহীর অবস্থান। ঘিঞ্জি ও অস্বাস্থ্যকর এসব বস্তিতে অমানবিক জীবন কাটাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০১৫ সালের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, এসব বস্তির মাত্র ২৬ শতাংশ বাসায় স্যানিটারি ল্যাট্রিনের ব্যবস্থা আছে। আর ৭ শতাংশ বাসায় আছে ঝুলন্ত পায়খানা। বাকি বাসাগুলোয় টয়লেটের কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা নেই।
জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে বেড়েছে যানবাহনের সংখ্যা। সে তুলনায় রাস্তার পরিধি বাড়েনি। তাই যানজট পরিণত হয়েছে নিত্যদিনের বিভীষিকায়। রাস্তাগুলোয় মানুষের হাঁটা কিংবা সাইকেল চালানোর জন্য আলাদা কোনো লেন নেই। পথচারীদের তাই গাড়ির পাশঘেঁষে, এমনকি দুই গাড়ির মাঝখান দিয়েও হেঁটে যেতে হয়। এগুলো খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এসব কারণে অহরহ দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। এখানেই শেষ নয়। রাস্তা দিয়ে যেতে না পেরে প্রায় ফুটপাতে মোটর সাইকেল তুলে দেয় চালকরা। এমনিতেই ফুটপাতগুলোর অধিকাংশই থাকে হকারদের দখলে (অপরিকল্পিত নগরায়ণের এটিও একটি বড় সমস্যা)। তারপর সামান্য যে অংশটুকু থাকে, সেদিক দিয়ে চলাচল করে মোটর বাইক। ফলে ফুটপাথেও নিরাপদে হাঁটার নিশ্চয়তাটুকু থাকল না পথচারীদের। রাস্তায় নেই কোনো ট্রাফিক বাতি। অতিরিক্ত গাড়ির কারণে ট্রাফিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। ট্রাফিক পুলিশরাও যে খুব সচেতনভাবে দায়িত্ব পালন করছেন তা বলা যাবে না। প্রায় দেখা যায়, মানুষ সিগন্যাল দেখে রাস্তা পার হওয়া শুরু করেছেন। তাদের রাস্তার মাঝখানে থাকতেই দেখা যায়, ট্রাফিক পুলিশ সিগন্যাল ছেড়ে দিচ্ছেন। আর সিগন্যাল ছাড়লেই তো গাড়িগুলো পাগলের মতো ছুটতে থাকে। ফলে নাগরিকদের সবসময় প্রাণ হাতে নিয়ে চলাফেরা করতে হয়। এতে তাদের শারীরিক এবং মানসিক উভয় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
বাংলাদেশের প্রধান নগরগুলো, বিশেষত ঢাকা শহর এর মধ্যেই বসবাসের অযোগ্য হয়ে গেছে। চলতি পথে অনেকের মুখেই শোনা যায়, তারা এ শহর ছেড়ে চলে যেতে পারলে হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন। কিন্তু নিজ এলাকায় কোনো কাজের সুযোগ না পেয়ে তারা ঢাকা শহরে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। চট্টগ্রাম শহরের অবস্থাও নাজুক। বাংলাদেশের সব প্রধান নগরই কমবেশি অপরিকল্পিত সিদ্ধান্ত ও অব্যবস্থাপনার শিকার। এ থেকে অন্তত চারটি বিষয় ধারণা করতে পারে সাধারণ মানুষ—১. বাংলাদেশে কোনো নগর পরিকল্পনাবিদ নেই, ২. নগর পরিকল্পনাবিদ আছেন, কিন্তু তারা দায়িত্ব সচেতন নন, ৩. নগর পরিকল্পনাবিদ আছেন, তারা দায়িত্বও পালন করতে চান, কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাদের কথা আমলে নেন না এবং ৪. নগর উন্নয়নের সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। তারা স্বেচ্ছাচারভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। এর মধ্যে যেটিই সত্য হোক না কেন, পরিণামে দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সে ক্ষতির ভার বহন করতে হচ্ছে জনগণকে।
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয়
সঠিক উত্তর : ৩১ জানুয়ারি ১৯৫২ অপশন ১ : ৩১ জানুয়ারি ১৯৫২ অপশন ২ : ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ অপশন ৩ : ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ অপশন ৪ : ৩০ জানুয়ারি ১৯৫২ বর্ণনা :সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় ৩১ জানুয়ারি ১৯৫২ ।সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার একটি প্রথম সারির রাজনৈতিক দল ছিল। ১৯৫২ সালের ৩১ জানুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের বার লাইব্রেরি হলে একটি সভায় এই দল গঠন করা হয়। এখানে সভাপতি ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী।
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় কবে?
Created: 5 years ago | Updated: 1 week ago
৩১ জানুয়ারি ১৯৫২ ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ ৩০ জানুয়ারি ১৯৫২
পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সহকারী সচিব/সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) - 21.07.2017 সাধারণ জ্ঞান রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ
ব্যাখ্যা 0 4.2k best ans
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় ৩১ জানুয়ারি ১৯৫২ ।
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার একটি প্রথম সারির রাজনৈতিক দল ছিল। ১৯৫২ সালের ৩১ জানুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের বার লাইব্রেরি হলে একটি সভায় এই দল গঠন করা হয়। এখানে সভাপতি ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী।
5 years ago 0 Anonymous User
রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ
১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় এক জনসভায় ঘোষণা করেন, উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা। এই ঘোষণার প্রেক্ষিতে গঠিত হয় "সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ” (All Parties State Language Movement Committee) ৩১ শে জানুয়ারি, ১৯৫২ সালে। কমিটিতে সদস্য ছিল ...
জেনে নিই১১ ও ১৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ পতাকা দিবস পালিত হয়।
ভাষা আন্দোলনের মুখপাত্র সাপ্তাহিক সৈনিক। [সম্পাদক শাহেদ আলী]
১৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ রাষ্ট্রভাষা বাংলা ও মুক্তির দাবিতে শেখ মুজিবুর রহমান ও মহিউদ্দিন আহমেদ ফরিদপুর জেলে আমরণ অনশন ধর্মঘট শুরু করেন। ২০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ আন্দোলনের তীব্রতায় ভয় পেয়ে পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী নূরুল আমিন ঢাকা শহরে সবধরনের সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করে এক মাসের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করে। [তথ্যসূত্র: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সিরাজ উদ্দীন আহমেদ (পৃষ্ঠা: ৯৪)]
CONTENT ADDED BY Tamanna
Related Question
View More 1.
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়?
Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago
৩১ জানুয়ারি ১৯৫২ ২ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ ১৮ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ ২০ জানুয়ারি ১৯৫২
বিসিএস প্রিলিমিনারি + রিটেন টেস্ট ৩৬ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (08-01-2016) সাধারণ জ্ঞান s রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ
ব্যাখ্যা 0 752 2.
কত সালে “রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ” গঠিত হয়?
Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago
১৯৪৮ ১৯৫২ ১৯৫০ ১৯৪৭
পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের জেলা সমন্বয়কারী - 22.12.2017 সাধারণ জ্ঞান s রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ
ব্যাখ্যা 0 151 3.
কত সালে 'রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ' গঠন করা হয়?
Created: 5 years ago | Updated: 2 years ago
১৯৪৮ সালে ১৯৫০ সালে ১৯৫২ সালে ১৯২০ সালে
পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন পুলিশ সহকারী রাসায়নিক পরীক্ষক-১৫.১২.২০০২ সাধারণ জ্ঞান s রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ
ব্যাখ্যা 0 50 4.
কত সালে “ রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ”গঠিত হয়?
Created: 5 years ago | Updated: 2 months ago
১৯৪৮ সালে ১৯৫২ সালে ১৯৪৯ সালে ১৯৪৭ সালে
পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের উপজেলা সমন্বয়কারী - 17.11.2017 সাধারণ জ্ঞান s রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ
ব্যাখ্যা 0 3.8k 5.
রাষ্ট্র ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন হয় কোন সালে?
Created: 4 years ago |
১৯৪৭ সালে ১৯৪৮ সালে ১৯৪৯ সালে ১৯৫০ সালে
পিএসসি ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/অধিদপ্তর | ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (সাধারণ) | ১২.০৩.২০১৮ সাধারণ জ্ঞান s বিভিন্ন রাষ্ট্রিয় তথ্য s রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ
ব্যাখ্যা 0 41
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?