if you want to remove an article from website contact us from top.

    সালাতুল তাসবিহ নামাজ সুন্নত নাকি নফল

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে সালাতুল তাসবিহ নামাজ সুন্নত নাকি নফল পান।

    | |

    দুঃখিত! আপনি কোথাও একটি ভুল করেছেন।

    সূত্র : www.hadithbd.com

    সালাতুত তাসবীহ

    সালাতুত তাসবীহ

    উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

    নামাজ আদায় করছেন একজন মুসল্লী

    ইসলাম

    বিষয়ক ধারাবাহিক নিবন্ধের অংশ

    দেখান বিশ্বাস ও আদর্শ দেখান চর্চা ও জীবনপদ্ধতি দেখান গ্রন্থ ও বিধিবিধান দেখান মুহাম্মাদ ও ইতিহাস দেখান সমাজ ও সংস্কৃতি দেখান অর্থনীতি ও রাজনীতি দেখান সম্প্রদায় ও গোষ্ঠী দেখান সম্পর্কিত বিষয়াবলী ইসলাম প্রবেশদ্বার দেস

    সালাতুত তাসবীহ (আরবি: صلاة تسبيح ‎‎), তাসবীহের নামাজ নামেও পরিচিত। সালাত শব্দের অর্থ নামাজ। আর তাসবিহ বলতে ‘সুবাহানাল্লাহ, ওয়াল হামদুলিল্লাহ, ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার’ এ শব্দগুলো বোঝানো হয়েছে। যে নামাজে এসব তাসবীহ পড়ানো হয় তা সালাতুত তাসবীহ বা তাসবীহের নামাজ হিসেবে পরিচিত। ইসলামে অনুসারীদের জন্যে এটি একটি ঐচ্ছিক ইবাদত। এটা বাধ্যতামূলক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মতো নয়। ইসলাম ধর্মের নবী মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার অনুসারীদেরকে এ নামাজ পালনে উৎসাহিত করছেন। জীবনে একবার হলেও মুসলমানরা যেনো এ নামাজ পড়ে বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছেন। [১] [২] [৩] (সূত্র : আবু দাউদ, হাদিস : ১২৯৭, ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৩৮৭, সহিহ ইবনে খুজাইমা, হাদিস : ১২১৬, সুনানে বায়হাকি কুবরা, হাদিস : ৪৬৯৫) হাদিস সহীহ, আলবানী,ইবনে হজর সহ অনেক এ হাসান বলেছেন

    হাদীসে সালাতুত তাসবীহ[সম্পাদনা]

    রাসুল (সা.) তার চাচা হযরত আব্বাস (রা.)-কে বলেন, ‘চাচা, পারলে আপনি সালাতুত তাসবিহ নামাজ দিনে একবার তা না পারলে সপ্তাহে একবার, তাও না হলে মাসে একবার, তাও না পারলে বছরে একবার পড়বেন। তাতেও অক্ষম হলে অন্তত জীবনে একবার হলেও এ নামাজ পড়বেন। এ নামাজ দ্বারা জীবনের ছোট, বড়, স্বেচ্ছায়, অনিচ্ছায়, নতুন, পুরনো, গোপন, প্রকাশ্য সব রকম গুনাহ মাফ হয়ে যায়।’ [৪]

    নিয়ম[সম্পাদনা]

    সালাতুত তাসবীহ চার রাকাত। প্রতি রাকাতে ‘সুবাহানাল্লাহ, ওয়াল হামদুলিল্লাহ, ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার’ তাসবীহগুলো ৭৫ বার পড়তে হয়। চার রাকাতে মোট ৩০০ বার পড়তে হয়। [৪]

    প্রথম রাকাতে সানা পড়ার পর ১৫ বার পড়তে হবে-

    (سُبْحَانَ اللهِ وَالْحَمْدُ لِلهِ وَلَا اِلهَ اِلَّا اللهُ وَاللهُ اَكْبَرُ )

    সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার।

    তারপর সূরা ফাতিহা তারপর কোরআন থেকে কেরাত পাঠ (সুরা মিলানো) সম্পন্ন হবার পর

    দাঁড়ানো অবস্থায় রুকুতে যাওয়ার পুর্বে ১০ বার।

    রুকু করবে এবং রুকু অবস্থায় দোয়ার পর (এ তাসবিহ) ১০ বার পাঠ করতে হবে।

    রুকু থেকে মাথা ওঠানোর পর সোজা হয়ে দাঁড়ানো অবস্থায় (রাব্বানা লাকাল হামদ পড়ার পর)এ তাসবিহ ১০ বার পাঠ করতে হবে।।

    তারপর সিজদায় যাবে এবং সিজদা অবস্থায় এ তাসবীহ ১০ বার পাঠ করবে।

    সিজদা থেকে মাথা ওঠানোর পর ১০ বার।

    পুনরায় সিজদা গিয়ে ১০ বার

    সিজদা থেকে মাথা ওঠিয়ে আবার দ্বিতীয় রাকাতে একি ভাবে তাসবিহ পাঠ করতে হবে।

    এ তাসবিহ প্রত্যেক রাকাআতে ৭৫ বার করে ৪ রাকাআত নামাজের প্রতি রাকাআতেই এক নিয়ম অনুসারে আদায় করতে হবে।[৫]

    ভুল হলে করণীয়[সম্পাদনা]

    ‘সালাতুত তাসবীহ’ নামায পড়াবস্থায় দানাদার তসবিহ হাতে গণনা করা মাকরূহ বা অনুচিত। আঙ্গুলের করগুলোতে গণনা করা যাবেনা। কিন্তু তাহরিমা বাধা অবস্থাতেই হাতের আঙ্গুল গুলা টিপেটিপে তাসবীহ গণনা করতে হবে। কোনো স্থানে তাসবীহ পড়তে ভুলে গেলে পরবর্তী তাসবীহ পাঠের সময় তা আদায় করে নিতে হবে। তবে ক্বওমা তথা রুকু থেকে দাঁড়ানোকালে ও দুই সিজদার মাঝখানে তাসবীহ ভুলে যাওয়া তাসবীহগুলো আদায় করা যাবে না। সূর-কেরাত পড়ার পূর্বে তাসবীহ ভুলে গেলে সূরা-কেরাত পাঠের সেটি আদায় করতে হবে। একইভাবে ক্বিরায়াতের পর তাসবীহ ভুলে গেলে রুকুতে গিয়ে আদায় করতে হবে। রুকুতে তাসবীহ ভুলে গেলে উক্ত তাসবীহ প্রথম সিজদায় আদায় করতে হবে। সিজদায় যাওয়ার পূর্বে তাসবীহ পড়তে ভুলে গেলে তা প্রথম সিজদাতে গিয়ে আদায় করতে হবে। প্রথম সিজদাতে তাসবীহ ভুলে গেলে তা দুই সিজদার মাঝখানে আদায় না করে দ্বিতীয় সিজদাতে গিয়ে আদায় করতে হবে। ঠিক দুই সিজদার মাঝখানের তাসবীহ পড়তে ভুলে গেলে তাও দ্বিতীয় সিজদায় গিয়ে পড়তে হবে। একইভাবে আর দ্বিতীয় সিজদাতে তাসবীহ ভুলে পরের রাকায়াতে সূরা-ক্বিরায়াত পাঠ করার পূর্বে পড়ে নিতে হবে। শেষ সিজদার তাসবীহ পড়তে ভুলে গেলে সালাম ফিরানোর পূর্বে তাসবীহ পড়ে নিতে হবে।[৬]

    আরো দেখুন[সম্পাদনা]

    তাহাজ্জুদ নামাজ তারাবিহ জুম্মা ঈদের নামাজ

    তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

    ↑ name="imam">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সালাতুত তাসবিহ নামাজ পড়ার নিয়ম ও পদ্ধতি |ইউআরএল=http://imam.gov.bd/node/2151 |ওয়েবসাইট=ইমাম বাতায়ন |সংগ্রহের-তারিখ=১১ জুন ২০১৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190126125112/http://www.imam.gov.bd/node/2151 |আর্কাইভের-তারিখ=২৬ জানুয়ারি ২০১৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }

    ↑ name=":0">"Salat al-Tasbeeh - Islam Question & Answer"। (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-১০।

    ↑ name=":1">"সালাতুত তাসবিহ কি জীবনে একবার পড়তেই হবে?"। (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৩-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-১০।

    উদ্ধৃতি ত্রুটি:

    ↑ ঝাঁপ দিন:

    ট্যাগ বৈধ নয়; imam নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

    ↑ "'সালাতুত তাসবিহ'র ফজিলত বর্ণনায় বিশ্বনবি"। জাগো নিউজ। ১৫ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০১৯।

    ↑ "সালাতুত তাসবীহ"। । সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৯।

    দেখান দেস নামাজ বিষয়শ্রেণী: নামাজ

    সূত্র : bn.wikipedia.org

    সবার জন্য উন্মুক্ত একের ভীতর সব: সালাতুল তাসবিহ পড়ার নিয়ম বিস্তারিত

    একের ভীতর সব বিষয় "সবার জন্য উন্মুক্ত'' পেইজ

    সালাতুল তাসবিহ পড়ার নিয়ম বিস্তারিত

    সালাতুল তাসবিহ কি নামাজ ?

    সালাতুত তাসবীহ (আরবি: صلاة تسبيح ‎‎) তাসবীহের নামাজ নামেও পরিচিত। সালাত শব্দের অর্থ নামাজ। আর তাসবিহ বলতে ‘সুবাহানাল্লাহ, ওয়াল হামদুলিল্লাহ, ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার’ এ শব্দগুলো বোঝানো হয়েছে। যে নামাজে এসব তাসবীহ পড়ানো হয় তা সালাতুত তাসবীহ বা তাসবীহের নামাজ হিসেবে পরিচিত। ইসলামে অনুসারীদের জন্যে এটি একটি ঐচ্ছিক ইবাদত। এটা বাধ্যতামূলক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মতো নয়।

    ইসলাম ধর্মের নবী মোহাম্মদ (সা.) তার অনুসারীদেরকে এ নামাজ পালনে উৎসাহিত করছেন। জীবনে একবার হলেও মুসলমানরা যেনো এ নামাজ পড়ে সে বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছেন।

    সালাতুল তাসবিহ পড়ার নিয়ম salatul tasbih porar niyom/ সালাতুল তাসবিহ নামাজ পড়ার নিয়ম/ সালাতুল তাসবিহ নামাজের নিয়ম ও ফজিলত

    সালাতুল তাসবিহ নামাজের দোয়া

    সালাতুত তাসবীহ চার রাকাত। প্রতি রাকাতে ‘সুবাহানাল্লাহ, ওয়াল হামদুলিল্লাহ, ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার’ তাসবীহগুলো ৭৫ বার পড়তে হয়। চার রাকাতে মোট ৩০০ বার পড়তে হয়।

    ১.প্রথম-রাকাত এ সানা পড়ার পরে তাসবীহ টি ১৫ বার পড়তে হবে।

    ২.তারপর স্বাভাবিক নিয়মে সুরা ফাতিহা ও অন্য আরেকটি সুরা অথবা অন্তত তিন আয়াত পড়ার পরে তাসবীহ টি ১০ বার পড়তে হবে ।

    ৩.এরপর রুকুতে গিয়ে রুকুর তাসবীহ পরার পরে তাসবীহ টি ১০ বার পড়তে হবে।

    ৪.এরপর রুকু হতে দাড়িয়ে গিয়ে “রাব্বানা লাকাল হামদ” পড়ার পরে তাসবীহ টি ১০ বার পড়তে হবে ।

    ৫.এরপর সিজদায় গিয়ে সিজদার তাসবীহ পরে তাসবীহ টি ১০ বার পড়তে হবে ।

    ৬. প্রথম সিজদা থেকে বসে তাসবীহ টি ১০ বার পড়তে হবে ।

    ৭.এরপর আবার সিজদায় গিয়ে সিজদার তাসবীহ পরে তাসবীহ টি ১০ বার পড়তে হবে ।

    ৮. তারপর একই ভাবে ২য় রাকাত পড়তে হবে,সুরা ফাতিহা পড়ার আগে তাসবীহ টি ১৫ বার পড়তে হবে

    ৯.অতপর ২য়রাকাত এর ২য় সিজদার পর “আত্তহিয়্যাতু…”,দরুদ আর দোয়া পড়ার পরে সালাম না ফিরিয়ে ,২য় রাকাত এর মতো ৩য় এবং ৪থ রাকাত একই প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে (তাসবীহ টি ১৫ বার পড়ে স্বাভাবিক নিয়মে সুরা ফাতিহা ও অন্য আরেকটি সুরা পড়তে হবে)।

    ভুল হলে করণীয়

    ‘সালাতুত তাসবীহ’ নামায পড়াবস্থায় দানাদার তসবিহ হাতে গণনা করা মাকরূহ বা অনুচিত। আঙ্গুলের করগুলোতে গণনা করা যাবেনা। কিন্তু তাহরিমা বাধা অবস্থাতেই হাতের আঙ্গুল গুলা টিপেটিপে তাসবীহ গণনা করতে হবে। কোনো স্থানে তাসবীহ পড়তে ভুলে গেলে পরবর্তী তাসবীহ পাঠের সময় তা আদায় করে নিতে হবে। তবে ক্বওমা তথা রুকু থেকে দাঁড়ানোকালে ও দুই সিজদার মাঝখানে তাসবীহ ভুলে যাওয়া তাসবীহগুলো আদায় করা যাবে না। সূর-কেরাত পড়ার পূর্বে তাসবীহ ভুলে গেলে সূরা-কেরাত পাঠের সেটি আদায় করতে হবে। একইভাবে ক্বিরায়াতের পর তাসবীহ ভুলে গেলে রুকুতে গিয়ে আদায় করতে হবে। রুকুতে তাসবীহ ভুলে গেলে উক্ত তাসবীহ প্রথম সিজদায় আদায় করতে হবে। সিজদায় যাওয়ার পূর্বে তাসবীহ পড়তে ভুলে গেলে তা প্রথম সিজদাতে গিয়ে আদায় করতে হবে। প্রথম সিজদাতে তাসবীহ ভুলে গেলে তা দুই সিজদার মাঝখানে আদায় না করে দ্বিতীয় সিজদাতে গিয়ে আদায় করতে হবে। ঠিক দুই সিজদার মাঝখানের তাসবীহ পড়তে ভুলে গেলে তাও দ্বিতীয় সিজদায় গিয়ে পড়তে হবে। একইভাবে আর দ্বিতীয় সিজদাতে তাসবীহ ভুলে পরের রাকায়াতে সূরা-ক্বিরায়াত পাঠ করার পূর্বে পড়ে নিতে হবে। শেষ সিজদার তাসবীহ পড়তে ভুলে গেলে সালাম ফিরানোর পূর্বে তাসবীহ পড়ে নিতে হবে।

    সালাতুল তাসবিহ নামাজের হাদিস / salatul tasbeeh namaz hadees

    রাসুল (সা.) তার চাচা হজরত আব্বাস (রা.)-কে বলেন, ‘চাচা, পারলে আপনি সালাতুল তাসবিহ নামাজ সপ্তাহে একবার, তাও না হলে মাসে একবার, তাও না পারলে বছরে একবার পড়বেন। তাতেও অক্ষম হলে অন্তত জীবনে একবার হলেও এ নামাজ পড়বেন। এ নামাজ দ্বারা জীবনের ছোট, বড়, স্বেচ্ছায়, অনিচ্ছায়, নতুন, পুরনো, গোপন, প্রকাশ্য সব রকম অপরাধ মাফ হয়ে যায়।

    সালাতুত তাসবিহ নামাজ জামাতে পড়া যাবে কি?

    ফুক্বহায়ে কেরামগণ বলেছেন রমজানের তারাবীহ ছাড়া অন্যান্য নফল জামাতে পড়া মাকরূহ।

    তবে যদি ইমাম ছাড়া দুইজন হয়, তাহলে জায়েজ আছে। কিন্তু তিনজন হলে মতভেদ আছে। বাকি ইমাম ছাড়া তিন হয়ে গেলে তা সর্বসম্মত মতানুসারে মাকরূহ। তাই তিনের অধিক ব্যক্তিসহ সালাতুত তাসবীহ নামাযের জামাত মাকরূহ। আর تداعى তথা ডেকে একত্র করে জামাতের সাথে পড়লেতো অবশ্যই মাকরূহ। ডেকে একত্র করার অর্থ এও যে, তিনজনের বেশি মুসল্লি হয়ে যাওয়া। সেই সাথে এভাবে জামাত পড়া বিদআতও হবে। যে কাজ রাসূল সাঃ ও সাহাবাগণ এবং তাবেয়ীগণ করেননি, সেটিকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত মনে করে পড়া বিদআত।

    সালাতুল তাসবিহ নামাজ কখন পড়তে হয়/ সালাতুল তাসবিহ নামাজের সময় কখন ? 

    জাওয়াল, সুর্যাস্ত, সূর্যোদয় , নামায এর জন্য নিষিদ্ধ ও মাকরুহ সময় বাদে দিন অথবা রাতের যেকোন সময় একবারে চার রাকাত এ এই নামায আদায় করতে হয়। কিন্তু যোহরের আগে পড়াকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়।(ফাত্বয়াহ আলামগীন)

    সালাতুল তাসবিহ নামাজের নিয়ত/ সালাতুল তাসবিহ নামাজের বাংলা নিয়ত/ salatul tasbih namaz niyat bangla

    বাংলা-উচ্চারন

    নাওয়াইতু আন উসালি্লয়া লিল্লাহি তা’আলা আরবা’আ রাকা’আতাই সালাতিল সালাতুল-তাসবী সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।

    বাংলা অর্থ

    আমি সালাতুল-তাসবী -চার-রাক'আত সুন্নত নামাজ আদায় করার উদ্দেশ্যে কিবলামুখী হয়ে নিয়্যত করলাম,আল্লাহু আকবার।

    সালাতুল তাসবিহ নামাজ কি সুন্নত না নফল? সালাতুত তাসবিহ নামাজ সুন্নাত নাকি নফল?

    জবাব:

    এই নামাজ জীবনে অন্তত একবার আদায় করার উপর অত্যাবশ্যক বা জোর দেয়া হয়েছে। আর পরবর্তী বার এটা সুন্নাতে গাইরে মুয়াক্কাদাহ কিংবা নফল হিসেবে গন্য হবে।

    ফরজ ও ওয়াজিবের পরবর্তী পর্যায়ের নাম সুন্নাত। এই সুন্নাত আবার দুই প্রকারঃ

    ১) সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ (যা ছাড়লে কবীরা গুনাহ হয়)

    ২) সুন্নাতে জায়েদা বা সুন্নাতে গাইরে মুয়াক্কাদাহ (এটি ঐচ্ছিক সুন্নাত, পড়লে সওয়াব আছে, ছাড়লে গুনাহ নেই)

    হাদিস শরীফে ইরশাদ হয়েছেঃ ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,রাসূলুল্লাহ আব্বাস ইবনে আব্দিল মুত্তালিব কে বলেছেন,হে চাচা! আঁমি কি আপনাকে দেব না? আঁমি কি আপনাকে প্রদান করব না? আঁমি কি আপনার নিকটে আসব না? আঁমি কি আপনার জন্য দশটি সৎ গুনের বর্ণনা করব না যা করলে আল্লাহ তা’আলা আপনার আগের ও পিছনের,নতুন ও পুরাতন,ইচ্ছায় ও ভুলবশত কৃত,ছোট ও বড়, গোপন ও প্রকাশ্য সকল গুনাহ মাফ করে দেবেন? আর সে দশটি সৎ গুন হলো:

    সূত্র : ctg2baliadi.blogspot.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 24 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন