সিলেট দর্শনীয় স্থান
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে সিলেট দর্শনীয় স্থান পান।
503 Service Unavailable
503
503 Service Unavailable
The server is temporarily busy, try again later!
সূত্র : bangla.tourtoday.com.bd
সিলেট জেলার দর্শনীয় স্থান
অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর সিলেট এর দর্শনীয় স্থান, ঘুরে বেড়ানোর কি আছে, কিভাবে যাবেন, কোথায় থাকবে ও খরচ কত এই সব কিছু নিয়েই সিলেট ভ্রমণ গাইড।
vromonguide
নতুন ভিডিও বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর
সিলেট
অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর দুটি পাতা একটি কুঁড়ির দেশ সিলেট। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত এই প্রাচীন জনপদ বনজ, খনিজ ও মৎস্য সম্পদে ভরপুর এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছাড়াও সিলেটের রয়েছে প্রসিদ্ধ ইতিহাস। সিলেটে বসবাসকারি বিভিন্ন আদিবাসীদের রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতি। চা বাগান, জাফলং, রাতারগুল জলাবন, হাকালুকি হাওর, লালাখাল, ভোলাগঞ্জ, বিছনাকান্দি, তামাবিল, পাহাড়, ঝর্ণা সব মিলিয়ে নানা বৈচিত্রের সম্ভার এই সিলেট দেশের অন্যতম পর্যটন নগরী।
সিলেট
রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট
রাতারগুল বাংলাদেশের একমাত্র সোয়াম্প ফরেস্ট (Ratargul Swamp Forest)। এটি সিলেট জেলা শহর থেকে প্রায় ২৬ কিলোমিটার দূরে গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত। …
সিলেট
বিছনাকান্দি
বিছনাকান্দি (Bisnakandi) সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। বিছনাকান্দি মূলত জাফলং ও ভোলাগঞ্জের মতই একটি পাথর কোয়ারী। বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের খাসিয়া …
সিলেট
জাফলং
জাফলং (Jaflong) প্রকৃতির কন্যা হিসাবে পরিচিত। সিলেট জেলার দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে জাফলং সবার পছন্দ। সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার ভারতের মেঘালয় …
সিলেট
ভোলাগঞ্জ
সিলেট জেলার সীমান্তবর্তী কোম্পানিগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত প্রকৃতি মায়ায় মোড়ানো ভোলাগঞ্জ (Bholaganj) দেশের সর্ববৃহৎ পাথর কোয়ারির অঞ্চল। ভোলাগঞ্জ সীমান্তে প্রাকৃতিক দেয়াল …
সিলেট
লোভাছড়া
সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার উত্তর-পূর্ব সীমান্ত ঘেঁষা খাসিয়া-জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে স্বচ্ছ পানির নদী হচ্ছে লোভাছড়া। সবুজ পাহাড় আর লোভাছড়ার স্বচ্ছ পানি …
সিলেট
হযরত শাহজালাল (রঃ) মাজার
৩৬০ আউলিয়ার সিলেট নগরী ‘পূন্যভূমি’ হিসাবে খ্যাত। সিলেটের মাটিতে যেসব পীর, দরবেশ শায়িত আছেন এদের মধ্যে হযরত শাহজালাল (রঃ) অন্যতম। …
সিলেট
সংগ্রামপুঞ্জি ঝর্ণা
সংগ্রামপুঞ্জি ঝর্ণার স্থানীয় নাম মায়াবী ঝর্ণা। জাফলং জিরো পয়েন্ট থেকে ভারতের সীমান্তে অবস্থিত মায়াবী ঝর্ণাতে যেতে মাত্র ১৫ থেকে ২০ …
সিলেট
লাক্কাতুরা চা বাগান
দুইটি পাতা একটি কুঁড়ির দেশ হিসেবে পরিচিত সিলেট জেলার চৌকিদেখি উপজেলার ওসমানী বিমান বন্দরের উত্তর প্রান্তে টিলার উপর লাক্কাতুরা চা …
সিলেট
তামাবিল
সবুজ পাহাড় আর টিলায় ঘেরা সিলেট জেলা প্রকৃতির রূপে অনন্য। সিলেটের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সিলেটকে সুন্দরী শ্রীভূমি …
সিলেট
সিলেট শাহী ঈদগাহ
বাংলাদেশের প্রাচীনতম ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যে সিলেট শাহী ঈদগাহ (Sylhet Shahi Eidgah) অন্যতম। নিপুণ কারুকার্যময় শাহী ঈদগাহটি ১৭০০ সালের দিকে মোগল …
সিলেট
জিতু মিয়ার বাড়ী
সিলেটের শেখঘাটে কাজীরবাজার সেতুর উত্তরে ঐতিহাসিক জিতু মিয়ার বাড়ী (Jitu Miah’r Bari) অবস্থিত। ১ দশমিক ৩৬৫ একর জায়গা জুড়ে খান …
সিলেট
আলী আমজদের ঘড়ি
সুরমা নদীর তীরে অবস্থিত আলী আমজদের ঘড়ি (Ali Amjader Ghari) ঊনবিংশ শতকের নির্মিত সিলেটের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। সিলেটের কুলাউড়ার পৃত্থিমপাশার …
নতুন ভিডিও গাইড
নতুন দর্শনীয় স্থান
তালুকদার বাড়ী আলীপুর মাছ বাজার
শাহ ইরানী (রঃ) মাজার শরীফ
চুনাখোলা মসজিদ অচিন গাছ
নতুন ব্লগ
২০২৩ সালের সরকারি ছুটির তালিকা
খুলনার সেরা ১০ আবাসিক হোটেল
বরিশাল জেলার সেরা ৭ হোটেল
অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম ২০২২
ঢাকা থেকে খুলনা যাওয়ার উপায় (বাস, ট্রেন ও বিমান)
সিলেটের বিখ্যাত ৩৫টি দর্শনীয় স্থানের নাম বর্ণনা বিবরণ বিস্তারিত
সিলেটের বিখ্যাত ৩৫টি দর্শনীয় স্থান অবস্থান এবং বিবরণ। অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর দুটি পাতা একটি কুঁড়ির দেশ সিলেট।
এই পোস্টের বিষয়বস্তুসমূহ:
সিলেটের বিখ্যাত ৩৫টি দর্শনীয় স্থান
সিলেটের বিখ্যাত স্থান অনেক আছে তার মধ্যে অন্যতম ৩৪টি স্থান তুলে ধরলাম। উক্ত দর্শণীয় স্থানগুলো নিম্নে দেওয়া হলোঃ-
আলী আমজদের ঘড়িইরাবতী পান্থশালাউৎমাছড়া ওসমানী জাদুঘরকুলুমছড়া কৈলাশটিলাখাদিমনগর জাতীয় উদ্যানগাজী বুরহান উদ্দীনের মাজারজাফলং জিতু মিয়ার বাড়ীটিলাগড় ইকোপার্কডিবির হাওরড্রিমল্যান্ড পার্কতিন নদীর মোহনানাজিমগড় রিসোর্টপাংতুমাইবঙ্গবীর ওসমানী শিশু উদ্যানবাংলাদেশের শেষ বাড়ি বিছানাকান্দি ভোলাগঞ্জমশাজানের দিঘীবর্ষিজোড়া ইকোপার্কমাধবকুণ্ড ইকোপার্কমিউজিয়াম অব রাজাসরাতারগুল জলাবনরামপাশার জমিদার বাড়িলালাখাললোভাছড়াশাহ জালালের দরগাহশাহ পরাণের মাজার শাহী ঈদগাহ সিলেটশ্রীপুর, সিলেটসংগ্রামপুঞ্জি জলপ্রপাতসাজিদ রাজার বাড়িসিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার৩৪/ হারং হুরং১/ আলী আমজদের ঘড়ি
সুরমা নদীর তীর ঘেঁষে সিলেট সদর উপজেলায় অবস্থিত এই ঘড়ির ডায়ামিটার আড়াই ফুট এবং ঘড়ির কাঁটা দুই ফুট লম্বা। যখন ঘড়ির অবাধ প্রচলন ছিল না, সেসময় অর্থাৎ ১৮৭৪ খ্রিষ্টাব্দে সিলেট মহানগরীর প্রবেশদ্বার (উত্তর সুরমা) কীন ব্রিজের ডানপার্শ্বে সুরমা নদীর তীরে এই ঐতিহাসিক ঘড়িঘরটি নির্মাণ করেন সিলেটের কুলাউড়ার পৃত্থিমপাশার জমিদার আলী আহমদ খান, তার ছেলে আলী আমজদের নামকরণে। লোহার খুঁটির উপর ঢেউটিন দিয়ে সুউচ্চ গম্বুজ আকৃতির স্থাপত্যশৈলীর ঘড়িঘরটি তখন থেকেই আলী আমজদের ঘড়িঘর নামে পরিচিতি লাভ করে।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন হানাদার বাহিনীর গোলার আঘাতে এই প্রাচীন ঘড়িঘর বিধ্স্ত হয়। স্বাধীনতার পর সিলেট পৌরসভা ঘড়িটি মেরামতের মাধ্যমে সচল করলেও কিছুদিনের মধ্যেই ঘড়ির কাঁটা বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৮৭ খ্রিষ্টাব্দে আলী আমজদের ঘড়ি মেরামত করে পুনরায় চালু করা হয়। এসময় ঘড়িটি চালু করার পর ঢাকার একটি কোম্পানীর কারিগররা ঘড়িটি চালু রাখার জন্য রিমোট কন্ট্রোলের ব্যবস্থা করে দেয়। পৌর চেয়ারম্যানের অফিসকক্ষ থেকে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে ঘড়ির কাঁটা ঘুরতো। কিন্তু দুই-চার বছর যেতে না যেতেই ঘড়ির কাঁটা আবার বন্ধ হয়ে যায়। এরপর সিজান কোম্পানীর দ্বারা ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে ঘড়িটি পূনরায় চালু করা হয়। কিন্তু বছর না ঘুরতেই ঘড়িটির কাঁটা আবারও বন্ধ হয়ে যায়। ২০১১ খ্রিষ্টাব্দে সিলেট সিটি কর্পোরেশন এই ঘড়িটিকে পূণরায় মেরামত করলে তা আবার দৈনিক ২৪ ঘণ্টাব্যাপী সচল রয়েছে।
২/ ইরাবতী পান্থশালা
অবস্থান
এই স্থানটি সিলেট শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে জৈন্তাপুরের সারিঘাট নামক স্থানে অবস্থিত। পর্যটন আকর্ষণ লালাখাল যেতে এই স্থাপনাটি দেখা যায়।
৩/ উৎমাছড়া
অবস্থান
উৎমাছড়া সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উত্তর রণিখাই ইউনিয়নে অবস্থিত। শীতল স্বচ্ছ জলরাশি। ভারতের মেঘালয় রাজ্য থেকে নেমে আসা সিলেটের সীমান্তবর্তী এক নদের নাম ধলাই। মেঘালয় পাহাড়ের ঝরনার পানি এই নদের জলপ্রবাহের উৎস। ধলাই নদের উৎসমুখই হচ্ছে সাদাপাথরের রাজ্য। পাহাড়ি ঢলে উৎসমুখে পাঁচ একর জায়গা জুড়ে পড়েছে পলির মতো করে পাথরের স্তূপ। সাদা সাদা পাথর।
ভূপ্রকৃতি
রূপ-লাবণ্যে যৌবনা উৎমাছড়া পরতে পরতে সাজিয়ে রেখেছে সম্মোহনী সৌন্দর্য্য। সারি সারি পাহাড়। পাহাড়ের বুকে গাঢ় সবুজের আস্তরণ। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি হচ্ছে উৎমাছড়া।
বর্ণনা
পাথর ছড়ানো সর্বত্র। আকাশে নীলের ছায়া। যে স্থানকে সিলেটের নতুন ‘বিছনাকান্দি’ বলে অভিহিত করা হচ্ছে। সৌন্দর্য্যটা আসলে বর্ষাকালেই বেশি উপভোগ করা যায়। আর তা ছাড়া বর্ষার সময়ে উৎমাছড়ার সৌন্দর্য্য সবচেয়ে বেশি ধরা দেয়। অন্যান্য মৌসুমে উতমাছড়াকে মরুভূমির বুকে গজিয়ে ওঠা উদ্যানের মতো মনে হয়। যে দিকেই যাবেন শুধু পাথর আর পাথর । সে সব পাথরের কোনোটাতে মোটা ঘাসের আস্তরণ, আবার কোনোটা বা ধবধবে সাদা।
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?