সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা নমুনা প্রশ্ন গণিত
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা নমুনা প্রশ্ন গণিত পান।
সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা
সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা সারা দেশ থেকে প্রতিভাধর ছাত্র-ছাত্রী খুঁজে বের করার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি উদ্যোগ। এই প্রতিযোগিতাটির প্রথম যাত্রা শুরু হয় ২০১৩ সালে সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ নামে, পরবর্তীতে এর নাম পরিবর্তন করে ২০২০ সাল থেকে বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ নামকরণ করা হয়। ৩টি শ্রেণী ও ৫টি বিষয়ে (১টি বিষয় কেবল বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য বিশেষায়িত) প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় পর্যায়ের বিজয়ীদের হাতে ২,০০,০০০ টাকা তুলে দেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সরকারের সরকার প্রধান অর্থ্যাৎ প্রধানমন্ত্রী।বিষয়[সম্পাদনা]
চারটি বিষয়ে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।[১]
বিষয়
গণিত ও কম্পিউটার গণিত - ২০ নম্বর (লিখিত) গণিত - ১০ নম্বর (মৌখিক) আইসিটি সমস্যা সমাধান - ২০ নম্বর
বাংলাদেশ অধ্যয়ন ও মুক্তিযুদ্ধ সৃজনশীল প্রশ্ন - ২০ নম্বর বহুনির্বাচনী প্রশ্ন - ১০ নম্বর মৌখিক - ২০ নম্বর
ভাষা ও সাহিত্য গল্প বলা- ১৫ নম্বর উপস্থিত বক্তৃতা (ইংরেজি) - ১৫ নম্বর প্রবন্ধ রচনা (বাংলা এবং ইংরেজি) - ২০ নম্বর
বিজ্ঞান প্রবন্ধ রচনা - ১০ নম্বর প্রকল্প - ৩০ নম্বর বহুনির্বাচনী - ১০ নম্বর
শ্রেণী[সম্পাদনা]
শ্রেণীসমূহ হচ্ছে: ৬ষ্ঠ-৮ম শ্রেণি ৯ম-১০ম শ্রেণী ১১শ-১২শ শ্রেণি
বর্ষসমূহ[সম্পাদনা]
২০১৩[সম্পাদনা]
বিজয়ীরা হলোঃ ভাষা ও সাহিত্যে বিজয়ীরা হলোঃ ৬ষ্ঠ-৮ম গ্রুপে হুমায়রা আদিবা, ৯ম-১০ম গ্রুপে আনিকা বুশরা এবং ১১শ-১২শ গ্র মধুরিমা সাহা; দৈনন্দিন বিজ্ঞানে ৬ষ্ঠ-৮ম গ্রুপে বুশরা আদিবা, ৯ম-১০ম গ্রুপে মোঃ রিয়েল, ১১শ-১২শ গ্রুপে মো. আজমাইন ইকতিদার; গণিত ও কম্পিউটারে ৬ষ্ঠ-৮ম গ্রুপে থানিক নূর সামিন, ৯ম-১০ম শ্রেণিতে ভুবন দে, ১১শ-১২শ গ্রুপে আজওয়াদ আনজুম ইসলাম এবং বাংলাদেশ অধ্যয়ন বিষয়ে ৬ষ্ঠ-৮ম গ্রুপে আফিয়া আনজুম জাহান জেবা, ৯ম-১০ম গ্রুপে মোসাম্মাত মেহজাবিন আর ১১শ-১২শ শ্রেণিতে আ. বাসিত মোল্লা।
২০১৪ [সম্পাদনা]
বিজয়ীরা হলোঃ ভাষা ও সাহিত্যে বিজয়ীরা হলোঃ ৬ষ্ঠ-৮ম গ্রুপে মোঃ জাহিদ হাসান , ৯ম-১০ম গ্রুপে আবরার প্রমিতি মল্লিক এবং ১১শ-১২শ গ্রুপে অদিতি বড়ুয়া; দৈনন্দিন বিজ্ঞানে ৬ষ্ঠ-৮ম গ্রুপে নাজমুর রহমান ইমন, ৯ম-১০ম গ্রুপে ফাহিমা সুলতানা ১১শ-১২শ গ্রুপে শাহজাদী নওরিন হক; গণিত ও কম্পিউটারে ৬ষ্ঠ-৮ম গ্রুপে পুষ্পিতা বিশ্বাস, ৯ম-১০ম শ্রেণিতে জুবায়ের রহমান, ১১শ-১২শ গ্রুপে মোহাম্মাদ ফাহিম শাহরিয়ার এবং বাংলাদোশ অধ্যয়ন বিষয়ে ৬ষ্ঠ-৮ম গ্রুপে আল মুহিত মুহতাদী, ৯ম-১০ম গ্রুপে আফিয়া আনজুম জামান জেবা আর ১১শ-১২শ শ্রেণিতে সুমাইয়া ইসলাম।
২০১৫[সম্পাদনা]
বিষয়: গণিত ও কম্পিউটার ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি গ্রুপ: রুবাইয়াত জালাল, অষ্টম শ্রেণি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল; রাজশাহী বিভাগ। নবম থেকে দশম শ্রেণি গ্রুপ: তাম আজওয়াদ জামান, দশম শ্রেণি, সেন্ট যোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়; ঢাকা মহানগর। একাদশ থেকে দ্বাদশ গ্রুপ: শাকিল আহমেদ, একাদশ শ্রেণি, নওয়াপাড়া কলেজ যশোর; খুলনা বিভাগ।ফারহান তাহমিদ তামিম,নবম,রাজশাহী
বিষয়ঃ দৈনন্দিন বিজ্ঞান বা বিজ্ঞান ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি গ্রুপ: ইসতিয়াক মাহমুদ সিয়াম, অষ্টম শ্রেণি, সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় সিলেট; সিলেট বিভাগ। নবম থেকে দশম শ্রেণি গ্রুপ: সাদমান নাসিফ, দশম শ্রেণি, খুলনা জিলা স্কুল; খুলনা বিভাগ। একাদশ থেকে দ্বাদশ গ্রুপ: জয়ন্ত পাল, একাদশ শ্রেণি, সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজ; সিলেট বিভাগ।
বিষয়: ভাষা ও সাহিত্য ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি গ্রুপ: ইবনুল মুহ্তাদি শাহ, অষ্টম শ্রেণি, দি ফ্লাওয়ার্স কে.জি. এন্ড হাই স্কুল; সিলেট বিভাগ। নবম থেকে দশম শ্রেণি গ্রুপ: শাকিল রেজা ইফতি, দশম শ্রেণি, দিনাজপুর জিলা স্কুল; দিনাজপুর বিভাগ। একাদশ থেকে দ্বাদশ গ্রুপ: আনিকা বুশরা, একাদশ শ্রেণি, রাজশাহী কলেজ; রাজশাহী বিভাগ।
বিষয়: বাংলাদেশ অধ্যয়ন ও মুক্তিযুদ্ধ ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি গ্রুপ: শেখ খাতুনে জান্নাত শামীমা, অষ্টম শ্রেণি, বি কে জি সি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, হবিগঞ্জ; সিলেট বিভাগ। নবম থেকে দশম শ্রেণি গ্রুপ: ইশমাম তাসনিম, দশম শ্রেণি, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ; ঢাকা মহানগর। একাদশ থেকে দ্বাদশ গ্রুপ: রাইদা করিম, একাদশ শ্রেণি, হলিক্রস কলেজ; ঢাকা মহানগর।.[২]
২০১৬[সম্পাদনা]
২০১৬ সালের বিজয়ী শিক্ষার্থীরা হলোঃ
‘ভাষা ও সাহিত্য’ বিষয়ে ময়মনসিংহ জিলা স্কুলের নাহিয়ান ইসলাম ইনান, রাজউক উত্তরা মডেল কলেজের সিরাতল মোস্তাকিম শ্রাবণী এবং লালমনিরহাটের মজিদা খাতুন সরকারি মহিলা কলেজের মৌমিতা রহমান ঈপসিতা জয়ী হয়েছেন।
‘দৈনন্দিন বিজ্ঞান/বিজ্ঞান’ বিষয়ে দেশসেরা হয়েছেন দিনাজপুরের আমেনা-বাকী রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের মো. মখলেসুর রহমান ইমন, জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শতাব্দী রায় এবং বগুড়ার সরকারি আযিযুল হক কলেজের মাহিয়া আহমেদ।
রংপুর জিলা স্কুলের শাশ্বত সাহা রায়, কুমিল্লা জিলা স্কুলের শৌর্য দাস এবং ঢাকার নটর ডেম কলেজের শেখ আজিজুল হাকিম দেশসেরা হয়েছেন ‘গণিত ও কম্পিউটার’ বিষয়ে।
‘বাংলাদেশ অধ্যয়ন ও মুক্তিযুদ্ধ’ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মোতাকাব্বির বিন মোতাহার, কুমিল্লা জিলা স্কুলের নাজমুস সাকিব এবং বিয়ানী বাজার সরকারি কলেজের ঐশ্বর্য সাহা ঊর্মি বিজয়ী হয়েছেন।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
↑ "সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা ২০১৬" (পিডিএফ)।
↑ "Students outside capital Dhaka dominate talent hunt"। । ২৩ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৪-২০।
বিষয়শ্রেণীসমূহ: বাংলাদেশের প্রতিযোগিতাবুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিযোগিতাশিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতা
সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা কতটা কঠিন?
উত্তর (2টির 1): মোটেই কঠিন নয়। আমি নিজেও অংশ নিয়ে বিজয়ী হয়েছিলাম।
সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা কতটা কঠিন?
সাজান Farhan Sadik Shahin
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (2020)লেখকের 206টি উত্তর রয়েছে ও 1 লা বার সেগুলি দেখা হয়েছে2 বছর
মোটেই কঠিন নয়। আমি নিজেও অংশ নিয়ে বিজয়ী হয়েছিলাম।
সম্পর্কিত প্রশ্ন
আমি কীভাবে নিজের মেধা ও মুখস্থ শক্তি বাড়াবো?
উপস্থিত বুদ্ধিকে কাজে লাগিয়ে, তাৎক্ষণিক ব্যবসায় নেমে সফল হয়েছে এমন কিছু সম্ভব কি?
বির্তক প্রতিযোগিতায় কীভাবে ভালো করা যায়?
অসম্ভব ধৈর্য্য ত্যাগী ও সৃজনশীল এই মানুষটিকে কেউ চিনেন?
আমার কোনও জ্ঞান নেই। আপনি কি আমায় মেধা অর্জনের জন্য দিতে পারেন?
Nill Datta Badhan
Comilla Modern School এ/তে পড়াশোনা করেছেন11 মাস
নিজের ইচ্ছা শক্তিকে কাজে লাগান তাহলে প্রতিযোগিতায় আপনি জিতবেন
যত সৃজনশীল আছে ওটা কঠিন মনে হবেনা সহজ মনে হবে
ধন্যবাদ 🙂 মোঃ জুবাইর
প্রাক্তন রিসার্চ কো-অর্ডিনেটর (2019–2020)লেখকের 204টি উত্তর রয়েছে ও 4.5 লা বার সেগুলি দেখা হয়েছে3 বছর আপডেট হয়েছে
সম্পর্কিত
সৃজনশীল শিক্ষা ব্যবস্থা কী পারছে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল করে গড়ে তুলতে ?
সৃজনশীল শুনতে একটু ক্লাসি লাগে। কিন্তু আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা কি আসলেই তেমন কিছু হওয়ার যোগ্য? আমি জোর গলায় বলতে পারি কক্ষনোই না।
আমি কেন এমন বলছি জানেন? কারণ আমার তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে। আমি ২০১৫ সালের HSC Batch. আমাদের উপর দিয়েই সব এক্সপেরিমেন্ট শুরু হইছে। আমরা প্রথম JSC এক্সাম দিলাম তাও আবার সৃজনশীল প্রশ্নে। যেখানে স্কুলের শিক্ষকগন বুঝেই না সৃজনশীল প্রশ্ন কি জিনিস!! ওইদিন গুলোর কষ্টের কথা এখনও মনে পড়ে। বিষয়টা কেমন জানেন? গাছের গোড়া কেটে মাথায় পানি ঢালার মতো। ক্লাসে শিক্ষকগন পড়াইতেন বাজারেরে সব ভুলে ভরা গাইড বইয়ের সৃজনশীল প্রশ্ন, টেক্সট বই বাদ দিয়ে। যখন গ্রামের স্কুলে পড়তাম তখন আমার অনেক বন্
Imran Chowdhury
Bangladesh Shrimp & Fish Foundation এ উপাত্ত ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা (2019–বর্তমান)লেখকের 52টি উত্তর রয়েছে ও 81.4 হা বার সেগুলি দেখা হয়েছে3 বছর
সম্পর্কিত
কীভাবে উপস্থিত বুদ্ধি ও সিদ্ধান্তগ্রহণ ক্ষমতা বাড়ানো যায়?
উপস্থিত বুদ্ধি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতা বাড়ানোর একমাত্র উপায় হচ্ছে এই বিষয়ে অনুশীলন করা। এই দুটি বিষয়ের উপর অনুশীলন করতে হলে আপনাকে বিভিন্ন পরিস্থিতির সামনে পড়তে হবে। পরিস্থিতিতে পড়ার জন্য আপনাকে মাঠে নামতে হবে বা কাজে নামতে হবে, বিভিন্ন শ্রেনীর পেশার মানুষের সাথে লেনদেন বাড়াতে হবে, বিভিন্ন ঘটোনার সাথে জড়িত হতে হবে। এর ফলে আপনাকের এমন এমন পরিস্থিতিতে পড়তে হবে যেখানে আপনাকে তড়িত সিদ্ধান্ত গ্রহন করা লাগবে। সিদ্ধান্ত গ্রহনের পর তার ফলাফল যাচাই করে নিজের ভুলগুলো শুধরে নিয়ে আবার পরবর্তী পরিস্থিতির জন্য তৈরি হতে হবে। এভাবে বারবার অনুশীলনের মাধ্যমে একসম আপনি এই বিষয়ে পারংগম হয়ে উঠবেন।
সম্পর্কিত প্রশ্ন
আমি কীভাবে নিজের মেধা ও মুখস্থ শক্তি বাড়াবো?
উপস্থিত বুদ্ধিকে কাজে লাগিয়ে, তাৎক্ষণিক ব্যবসায় নেমে সফল হয়েছে এমন কিছু সম্ভব কি?
বির্তক প্রতিযোগিতায় কীভাবে ভালো করা যায়?
অসম্ভব ধৈর্য্য ত্যাগী ও সৃজনশীল এই মানুষটিকে কেউ চিনেন?
আমার কোনও জ্ঞান নেই। আপনি কি আমায় মেধা অর্জনের জন্য দিতে পারেন?
নিজের মেধা কে কীভাবে যথাপযোগী করে গড়ে তুলতে পাড়ি?
কীভাবে মনোবল বৃদ্ধি করা যায়?
কোন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে প্রতিযোগিতা কম?
পরীক্ষা প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও প্রতিযোগিতা ভীতি কিভাবে দূর করা যায়?
উপস্থিত বুদ্ধি বাড়ানোর জন্য আমি কী কী করতে পারি?
সৃজনশীলতা কী? কিভাবে সৃজনশীল হওয়া যায়?
আপনার মতে, প্রতিযোগিতা মানুষের জন্য ভালো নাকি মন্দ? যুক্তিসহ ব্যাখ্যা করুন।
আপনার জানা মতে কোন সাম্প্রতিক বিষয়গুলি জানা প্রয়োজন, যা আমাকে সামনে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাহায্য করবে?
আমি কিভাবে সৃজনশীল হয়ে উঠতে পারি?
আমি কীভাবে সৃজনশীল হতে পারি?
সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা-২০১৫। দেশব্যাপী সৃজনশীল মেধা অন্বেষণের
সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা-২০১৫ এর বিস্তারিত তথ্য
আল মামুন মুন্না February 24, 2015 ক্লাসের বাইরে, শিক্ষা সংবাদ, সৃজনশীল Leave a comment
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা-২০১৫।
এক নজরে এই পোষ্টে কি কি থাকছে দেখে নিনঃ
দেশব্যাপী সৃজনশীল মেধা অন্বেষণের লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় দেশব্যাপী, নিম্বোক্ত ৩টি গ্রুপে ও ৪টি বিষয়ে ৬ষ্ঠ হতে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
প্রথম গ্রুপঃ ৬ষ্ঠ-৮ম শ্রেণি, দ্বিতীয় গ্রুপঃ ৯ম-১০ম শ্রেণি, তৃতীয় গ্রুপঃ একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি। প্রত্যেক গ্রুপে প্রতিযোগিতার বিষয়ঃ ভাষা ও সাহিত্য, বিজ্ঞান, গণিত ও কম্পিউটার, বাংলাদেশ স্টাডিজ ও মুক্তিযুদ্ধ। প্রতিটি গ্রুপের প্রতিটি বিষয়ে ১ জন করে সেরা মেধাবী বাছাই করা হবে। অর্থাৎ প্রতিটি গ্রুপের ৪টি বিষয়ের ৪জন সেরা হিসেবে তিনটি গ্রুপে মোট ১২ জন সেরা মেধাবী বাছাই করা হবে।
বাংলাদেশের সকল উপজেলার স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহাণ করতে পারবে। প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় আগামী ২৫/০২/২০১৫ ও ২৬/০২/২০১৫ তারিখ স্ব-স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষার্থী নিয়ে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে এবং ২৬/০২/২০১৫ তারিখে নির্ধারিত আবেদন পত্র পুরণ করে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর প্রেরণ করবে। বর্ণিত ৩টি গ্রুপে ও ৪টি বিষয়ে উপজেলা পর্যায়ে নির্বাচিত সেরা ১২ জন জেলা পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। প্রতিটি জেলা হতে ৩টি গ্রুপে ৪টি বিষয়ে মোট ১২ জন্ করে বিভাগীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণ করবে। প্রতিটি বিভাগ হতে ৩টি গ্রুপে ও ৪টি বিষয়ে ১২ জন করে (৭টি বিভাগ ও ঢাকা মহানগরী) মোট ৯৬ জন জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। প্রতিটি পর্যায়ে বিজয়ীদেরকে সনদপত্র ও নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করা হবে। জাতীয় পর্যায়ে ৩টি গ্রুপে ৪টি বিষয়ে মোট ১২ জনকে নগদ এক লক্ষ টাকা করে পুরস্কার প্রদান করা হবে। একজন শিক্ষার্থী সর্বাধিক ৩টি বিষয়ে অংশগ্রহণ করতে পারবে। ২০১৫ সালের এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি পরীক্ষার্থী এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
প্রতিযোগিতার সময়সূচি ও যোগাযোগ:
উপজেলা পর্যায়ে ০১-০৩ মার্চ ২০১৫, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা/উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা
জেলা পর্যায়ে ০৭-০৯ মার্চ ২০১৫, জেলা প্রশাসক/জেলা শিক্ষা অফিসার
বিভাগীয় পর্যায়ে ১২-১৫ মার্চ ২০১৫, বিভাগীয় কমিশনার/উপপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা
ঢাকা মহানগর পর্যায়ে ১৬-১৯ মার্চ ২০১৫, চেয়ারম্যান, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা/ উপপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা, ঢাকা অঞ্চল, ঢাকা।
জাতীয় পর্যায়ে ২৩-২৭ মার্চ ২০১৫, সচিব, শিক্ষা মন্ত্রণালয়/পরিচালক (প্রশিক্ষণ), মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা।
আবেদন পত্র প্রাপ্তির ওয়েবসাইটের ঠিকানা: www.moeddu.gov.bd, www.dshe.gov.bd, www.dhakaeducationboard.gov.bd, www.rajshahieducationboard.gov.bd, www.comillaboard.gov.bd, www.bisejessore.gov.bd, www.bisectg.gov.bd, www.bise-sylhet.gov.bd, www.dinajpureducationborad.gov.bd, www.bmed.gov.bd, www.bted.gov.bd
শিক্ষা মন্ত্রানলায় কর্তৃক এই সংক্রান্ত প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিটি নিচে তুলে দেওয়া হলোঃএই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনের জন্য আবেদনের নমুনা নিচে দেওয়া হলোঃ
আবেদনপত্রের নমুনাঃ
সম্ভব অ্যাপ ইন্সটল করতে ক্লিক করুন
x
পোষ্টটি লিখেছেন: আল মামুন মুন্না
আল মামুন মুন্না এই ব্লগে 721 টি পোষ্ট লিখেছেন .
আল মামুন মুন্না, বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা বিষয়ক বাংলা কমিউনিটি ব্লগ সাইট "লেখাপড়া বিডি"র প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক হিসেবে নিয়োজিত আছেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন যশোর সরকারী এম. এম. কলেজ থেকে ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিষয় নিয়ে বি.বি.এ অনার্স ও আজম খান সরকারী কমার্স কলেজ থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেছেন।
আল মামুন মুন্না এর সকল পোষ্ট →
ব্লগ টুইটার পাতা ফেসবুক একাউন্ট
x
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?