সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ পান।
(1) New Message!
গাঢ় সালফিউরিক এসিডকে সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলা হয়। কারণ একে বিশুদ্ধ অবস্থায় পাওয়া দুষ্কর। বায়ুর সংস্পর্শে এসে পরিবর্তিত হয়ে যায় অর্থাৎ বায়ুর
পড়াশোনা
সালফিউরিক এসিডকে সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলা হয় কেন?
adminJuly 5, 20220 1 Less than a minute
গাঢ় সালফিউরিক এসিডকে সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলা হয়। কারণ একে বিশুদ্ধ অবস্থায় পাওয়া দুষ্কর। বায়ুর সংস্পর্শে এসে পরিবর্তিত হয়ে যায় অর্থাৎ বায়ুর উপাদান CO2, O2 জলীয়বাষ্প প্রভৃতি দ্বারা H2SO4 আক্রান্ত হয়। আবার রাসায়নিক নিক্তিতে পরিমাপের সময় এর ক্ষতি সাধন করে এবং বায়ুর সংস্পর্শে ভরের পরিবর্তন ঘটায়। তাই এসব কারণে গাঢ় H2SO4-কে সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড বলে।
Facebook Twitter Messenger WhatsApp Telegram Share via Email Print
সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কাকে বলে? KMnO4 কে সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলা হয় কেন?
এখানে টেক, বিসিএস, একাডেমিক এর সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। আমাদের ওয়েবসাইটের সমস্ত আপডেট পেতে আমাদের সাথে কানেক্ট থাকুন।
সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কাকে বলে? KMnO4 কে সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলা হয় কেন?
byOnline Web Trigger 💡 •February 19, 2022
0
ADS
সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কাকে বলে?
সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ হলো: যে সকল পদার্থ রাসায়নিক নিক্তিতে ওজন করা যায় না, বায়ুমন্ডলের জলীয়বাষ্প, কার্বন ডাই অক্সাইড এদের সাথে বিক্রিয়া করে এবং এদের দ্বারা তৈরিকৃত দ্রবণের ঘনমাত্রা কিছুক্ষণ পরে পরিবর্তিত হয়ে যায় তাদেরকে সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলে।উদাহরণ- H2SO4, HNO3, NaOH, KOH, Na2S2O3, KMnO4, HClসেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থের বৈশিষ্ট্য:
১. এদের প্রকৃতিতে বিশুদ্ধ অবস্থায় ও নির্দিষ্ট সংযুক্তিতে পাওয়া যায় না।
২. বাতাসের জলীয় বাষ্প, CO₂ এদের সাথে বিক্রিয়া করে।
৩. গ্যাস শোষণ করে।
৪. জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়।
৫. রাসায়নিক নিক্তিতে সঠিক ওজন নিয়ে প্রমাণ দ্রবণ প্রস্তুত করা সম্ভব নয়।
৬. এদের দ্রবনের ঘনমাত্রা কিছুক্ষণ পরে পরিবর্তিত হয়ে যায়।
৭. সাধারণ তাপমাত্রায় এরা বেশিরভাগ পদার্থ তরল অবস্থায় থাকে।
KMnO₄ কে সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলা হয় কেন?
পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট উপরের বৈশিষ্ট্যগুলো মানে বলে এটি সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ।
আরো পড়ুন:১. প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কি?
ADS
Tags: রসায়ন
সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ
সূত্র : www.onlinewebtrigger.xyz
প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড ও সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কাকে বলে?
রসায়ন, ইলেকট্রন বিন্যাস, বাংলা রচনা
ChemistryDulal
প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড ও সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কাকে বলে?
- April 04, 2020
প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড ও সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কাকে বলে?
প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থঃ যেসব পদার্থ রাসায়নিক নিক্তিতে ওজন করা যায়, বাতাসের জলীয় বাষ্প, কার্বন-ডাই-অক্সাইড ইত্যাদির সাথে বিক্রিয়া করে না এবং যাদের দ্বারা তৈরিকৃত দ্রবণের ঘনমাত্রা দীর্ঘদিন অপরিবর্তিত থাকে তাদেরকে প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলে।যেমনঃ সোডিয়াম কার্বনেট (Na₂CO₃), অক্সালিক এসিড (C₂H₂O₄ .2H₂O) ,K₂Cr₂O₇ ইত্যাদি।
প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থের বৈশিষ্ট্যঃ১. রাসায়নিক নিক্তিতে ওজন করা যায় এবং নিক্তির কোন ক্ষতি করে না।
২. বায়ুমণ্ডলের জলীয় বাষ্প, কার্বন-ডাই-অক্সাইড এদের সাথে বিক্রিয়া করে না।
৩. তৈরিকৃত দ্রবণের ঘনমাত্রা দীর্ঘদিন অপরিবর্তিত থাকে।
৪. ত্বকের কোনো ক্ষতি করেনা।।
৫. সাধারণ তাপমাত্রায় এরা কঠিন অবস্থায় থাকে।
সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থঃ যে সকল পদার্থ রাসায়নিক নিক্তিতে ওজন করা যায় না, বায়ুমন্ডলের জলীয়বাষ্প, কার্বন ডাই অক্সাইড এদের সাথে বিক্রিয়া করে এবং এদের দ্বারা তৈরিকৃত দ্রবণের ঘনমাত্রা কিছুক্ষণ পরে পরিবর্তিত হয়ে যায় তাদেরকে সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলে।যেমনঃ H₂SO₄ , NaOH, KMnO₄;HCl;HNO₃ ইত্যাদি।
সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থের বৈশিষ্ট্যঃ১. রাসায়নিক নিক্তিতে ওজন করা যায় না, রাসায়নিক নিক্তির ক্ষতি সাধন করে।
২. বাতাসের জলীয় বাষ্প, CO₂ এদের সাথে বিক্রিয়া করে।
৩. এদের দ্রবনের ঘনমাত্রা কিছুক্ষণ পরে পরিবর্তিত হয়ে যায়।
৪. সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ ত্বকের ক্ষতি করে।
৫. সাধারণ তাপমাত্রায় এরা বেশিরভাগ পদার্থ তরল অবস্থায় থাকে।
Comments
Poweredbyjakaria11 January 2021 at 10:11
correct REPLY
Unknown24 February 2021 at 00:49
Thanks REPLY
Unknown14 July 2021 at 19:54
ভাল্লাগসে🙂👍🏻 REPLY
Unknown25 September 2021 at 07:11
thanks 🙂 REPLY
Shahrier7 February 2022 at 21:22
Thanks REPLY
Unknown11 March 2022 at 06:53
Confusion cilo..ekhon thik ase..donnobad
REPLY
Mehedi Hassan Bulbul30 March 2022 at 22:33
খুব উপকার পাইলাম REPLY
Unknown6 April 2022 at 20:32
thanks REPLY
Post a Comment
Popular posts from this blog
মুক্তজোড় ইলেকট্রন ও বন্ধন জোড় ইলেকট্রন কাকে বলে।
- March 27, 2020
মুক্তজোড় ইলেকট্রন ও বন্ধন জোড় ইলেকট্রন কাকে বলে। মুক্তজোড় ইলেকট্রনঃ কোন পরমাণুর যোজ্যতা স্তরে বা সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তরে যে ইলেকট্রন গুলো বন্ধন গঠনে অংশগ্রহণ করে না তাদেরকে মুক্তজোড় ইলেকট্রন বলে। যেমন ঃ ক্লোরিনের ইলেকট্রন বিন্যাস করলে দেখা যায় Cl (17) ---> 1s² 2s²2p⁶ 3s² 3Px² 3Py² 3Pz¹ এখানে, ক্লোরিনের সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তর অর্থাৎ তৃতীয় শক্তিস্তরে 3s² 3Px² 3Py² অরবিটাল গুলোতে দুটি করে ইলেকট্রন বিদ্যমান থাকে। এই ইলেকট্রনগুলি বন্ধন গঠনে অংশগ্রহণ করে না। এজন্য এই ইলেকট্রনগুলি কে মুক্তজোড় ইলেকট্রন বলে। এখানে ক্লোরিনের তিন জোড়া মুক্তজোড় ইলেকট্রন আছে। বন্ধন জোড় ইলেকট্রনঃ পরমাণু যোজ্যতা স্তরে বা সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তরে যে ইলেকট্রনগুলি বন্ধন গঠনে অংশগ্রহণ করে তাদেরকে বন্ধন জোড় ইলেকট্রন বলে। কোন পরমাণু ইলেকট্রন বিন্যাস করলে তার সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তরে যে বেজোড় ইলেকট্রন গুলি থাকে সেই ইলেকট্রনগুলি বন্ধন গঠনে অংশগ্রহণ করে। কাজেই বলা যায়, কোন পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তরে যতটি বেজোড় ইলেকট্রন থাকে ঐ পরমাণু ততটি বন্ধন গঠন করতে পারে। যেমনঃ ক্লোরিনের ইলেকট
READ MORE
কপার(Cu) ও ক্রোমিয়ামের(Cr) ইলেকট্রন বিন্যাস ব্যতিক্রম কেন?
- March 26, 2020
কপার(Cu) ও ক্রোমিয়ামের(Cr) ইলেকট্রন বিন্যাস ব্যতিক্রম কেন? কপার ও ক্রোমিয়াম এর ইলেকট্রন বিন্যাস নিম্নরূপঃ Cu (29)----> 1s² 2s² 2p⁶ 3s² 3p⁶ 4s¹ 3d¹º Cr (24) -----> 1s² 2s² 2p⁶ 3s² 3p⁶ 4s¹ 3d⁵ ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে দেখা যায়, কপারের ক্ষেত্রে 4s² 3d⁹ থেকে 4s¹ 3d¹º হয়েছে এবং ক্রোমিয়াম এর ক্ষেত্রে 4s² 3d⁴ থেকে 4s¹ 3d⁵ হয়েছে। কোন মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাসে যদি সর্ববহিঃস্থ শক্তির অরবিটাল অর্ধপূর্ণ বা পূর্ণ অবস্থায় থাকে তবে ঐ মৌলের স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি পায়। এজন্য কপারের ইলেকট্রন বিন্যাসে বহিঃস্থ শক্তিস্তরে 4s² 3d⁹ এর পরিবর্তে 4s¹ 3d¹º হয় এবং ক্রোমিয়াম এর ক্ষেত্রে 4s² 3d⁴ এর পরিবর্তে 4s¹ 3d⁵ হয়। স্থিতিশীলতার জন্য কপার ও ক্রোমিয়ামের ইলেকট্রন বিন্যাসের ব্যতিক্রম দেখা যায়।
READ MORE
জারণ সংখ্যা নির্ণয়ের সহজ পদ্ধতি।
- April 05, 2020
জারণ সংখ্যা নির্ণয়ের সহজ পদ্ধতি। জারণ সংখ্যাঃ যৌগ গঠনের সময় একটি মৌল অপর মৌলের সাথে যুক্ত হতে যে কয়টি ইলেকট্রন আদান প্রদান করে সেই আদান প্রদানকৃত ইলেকট্রনের সংখ্যাকে জারণ সংখ্যা বলে। জারণ সংখ্যা ধনাত্মক, ঋণাত্মক, ভগ্নাংশ এবং শূন্য হতে পারে। একটি মৌলের একাধিক জারণ সংখ্যা হতে পারে। একে পরিবর্তনশীল জারণ সংখ্যা বলে। কোন যৌগে নির্দিষ্ট মৌলের অজানা জারণ সংখ্যা নির্ণয়ের জন্য কিছু নির্দিষ্ট মৌলের জারণ সংখ্যা মনে রাখা প্রয়োজন। জানা মৌলের জারণ সংখ্যার সাহায্যে কোন মৌলের অজানা জারণ সংখ্যা সহজেই নির্ণয় করা যায়। যেসব মৌলের জারণ সংখ্যা মনে রাখা প্রয়োজন তা নিম্নরূপঃ ১. চার্জ নিরপেক্ষ পরমাণুর জারণ সংখ্যা শূন্য হয়। যেমনঃ Na ; K ; Mg ; Ca ; Fe ইত্যাদি। ২. দ্বি-মৌলিক গ্যাসের জারণ সংখ্যা শূন্য। যেমনঃCl₂ ; Br₂ ; I₂ ; N₂ ; O₂ ; F₂ ; H₂ ইত্যাদি। ৩. নিষ্ক্রিয় গ্যাসের জারণ সংখ্যা শূন্য। যেমনঃ He ; Ne ; Ar ; Kr ; Xe ; Rn. ৪. গ্রুপ- 1 এর মৌল সমূহের জারণ সংখ্যা +1. যেমনঃ H ; Li ; Na ; K ; ইত্যাদি। ৫. গ্রুপ -2 এর মৌলসমূহের জারণ সংখ্যা +2. যেমনঃ Be ; Mg ; Ca ইত্যাদি।
READ MORE
সালফার পরিবর্তনশীল যোজনী প্রদর্শন করে কেন?
- April 08, 2020
সালফার পরিবর্তনশীল যোজনী প্রদর্শন করে কেন? যেসব মৌলের একাধিক যোজনী বিদ্যামান তাদেরকে পরিবর্তনশীল যোজনী বলা হয়। আধুনিক সংজ্ঞা মতে অধাতব মৌলের সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তরে বিজোড় ইলেকট্রনের সংখ্যা ঐ মৌলের যোজনী নির্দেশ করে। সালফারের স্বাভাবিক ও উত্তেজিত অবস্থায় ইলেকট্রন বিন্যাস নিম্নরূপঃ S(16)----> 1s² 2s² 2p⁶ 3s² 3Px² 3Py¹ 3Pz¹ S*(16)---> 1s² 2s² 2p⁶ 3s² 3Px¹ 3Py¹ 3Pz¹3dxy¹ S²*(16)--->1s² 2s² 2p⁶ 3s¹ 3Px¹ 3Py¹ 3Pz¹ 3dxy¹ 3dyz¹ S এর ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে দেখা যায় স্বাভাবিক অবস্থায় বহিঃস্থ শক্তিস্তরে বেজোড় ইলেকট্রন দুইটি আছে। এ কারণে সালফারের স্বাভাবিক অবস্থায় যোজনী 2. আবার প্রথমবার উত্তেজিত করলে 3Px অরবিটাল থেকে 3dxy অরবিটালে একটি ইলেকট্রন স্থানান্তরিত হয়। এ অবস্থায় সালফারের চারটি বিজোড় ইলেকট্রন পাওয়া যায়। এজন্য সালফারের যোজনী 4 হয়। আবার সালফারকে দ্বিতীয় বার উত্তেজিত করলে 3s অরবিটাল থেকে 3dyz অরবিটালে আরেকটি ইলেকট্রন স্থানান্তরিত হয়। এই অবস্থায় বিজোড় ইলেকট্রন পাওয়া যায় 6 টি। এজন্য সালফার এর যোজনী 6 হয়। যেহেতু সালফারের যোজনী 2,4,
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?