১৭ মার্চ কি দিবস
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে ১৭ মার্চ কি দিবস পান।
শিশু দিবস
শিশু দিবস
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
শিশু দিবস
উইকিপিডিয়া দ্বারা শিশু দিবসের জন্য প্রতীক
পালনকারী বিশ্বব্যাপী
ধরন ঐতিহাসিক
তারিখ বিভিন্ন আঞ্চলিকভাবে (বিশ্ব শিশু দিবস ২০শে নভেম্বর উদ্যাপন করা হয়, এবং আন্তর্জাতিক শিশু দিবস ১লা জুন উদ্যাপন করা হয়)
সম্পর্কিত পিতৃ দিবস, মাতৃদিবস, আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস, আন্তর্জাতিক নারী দিবস, পিতামহ/মাতামহ দিবস
শিশু দিবস শিশুদের নিয়ে উদযাপিত একটি দিবস। এটি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় পালিত হয়ে থাকে। শিশু দিবসটি প্রথমবার ১৯২০ সালের ২৩ এপ্রিল তুরস্কে পালিত হয়েছিল। বিশ্ব শিশু দিবস ২০ নভেম্বর-এ উদ্যাপন করা হয়, এবং আন্তর্জাতিক শিশু দিবস জুন ১ তারিখে উদ্যাপন করা হয়। তবে বিভিন্ন দেশে নিজস্ব নির্দিষ্ট দিন আছে শিশু দিবসটিকে উদ্যাপন করার।ভারতে[সম্পাদনা]
স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু শিশুদের কাছে ছিলেন প্রিয় "চাচা নেহেরু"। অন্যদিকে জওহরলাল নেহরুও ছোটদের সঙ্গে সময় কাটাতে খুব ভালোবাসতেন। জাতিসংঘ বা রাষ্ট্রসংঘ ১৯৫৪ সালের ২০ নভেম্বর দিনটিকে শিশু দিবস হিসাবে পালনের জন্যে ঘোষণা করেছিল। সেই ঘোষণা অনুযায়ী ভারতেও ২০ নভেম্বর শিশু দিবস হিসাবে পালন করা হত। তবে ১৯৬৪ সালের ২৭ মে,পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর প্রয়াণের পর শিশুদের প্রতি তার চরিত্রের এই বিশেষ দিকটিকে স্মরণে রেখে সর্বসম্মতভাবে তার জন্মদিনটি ভারতে শিশু দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তারপর থেকেই প্রতিবছর ১৪ নভেম্বর দিনটি শিশু দিবস হিসাবে পালিত হয়ে আসছে।
দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে শিশুদের গুরুত্বকে মনে করেই এই দিনটি পালিত হয়। এছাড়াও,এই দিনে শিশুদের অধিকার সম্পর্কে সব মানুষকে আরও সচেতন করার চেষ্টা করা হয়। শিশুরা যাতে সঠিক শিক্ষা পায়, দেশের সংস্কৃতি সম্পর্কে শিক্ষা পায় সে ব্যাপারেও প্রচার করা হয় এই দিনটিকে উপলক্ষ করে। পাশাপাশি শিশুদের সঠিক পুষ্টির প্রয়োজনীয়তার কথাও তুলে ধরা হয়। দেশের স্কুলগুলিতে এই দিনটিতে পড়াশুনোর পরিবর্তে নানা রকম অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কোথাও আবার শিশুদের পিকনিকে নিয়ে যাওয়া হয়। কচি বাচ্চাদের হাতে এই দিনটিতে তুলে দেওয়া হয় নানা উপহারও। সব মিলিয়ে ভারতে১৪ নভেম্বর (Children's Day) পুরোপুরিই শিশুদের দিন। তবে সব দেশেই শিশু দিবস পালনের উদ্দেশ্য একটাই, দেশের শিশুদের অধিকার ও তাঁদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতনতার বার্তা দেওয়া। [১]
বাংলাদেশে[সম্পাদনা]
জাতীয় শিশু দিবসের লোগো।
বাংলাদেশে শিশুদের উৎসব হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ‘জাতীয় শিশু দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়।[২] জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ১৭ই মার্চ প্রথম জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয় ১৯৯৪ সালে।[৩]
জাতীয় শিশু সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলা’ প্রথমবারের মতো বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন `জাতীয় শিশু দিবস' হিসেবে পালন করে।
শিক্ষাবিদ ড. নীলিমা ইব্রাহিম দিবসটিকে `জাতীয় শিশু দিবস' হিসেবে পালনের প্রস্তাব করেন ১৯৯৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর শিশু সংগঠন বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলার জাতীয় সম্মেলনে। সেই সম্মেলনে প্র্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তৎকালিন বিরোধী দলীয় নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তিনি বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে জাতীয় শিশু দিবস পালনের ড. নীলিমা ইব্রাহিমের প্রস্তাবের প্রতি সমর্থন জানান।
১৯৯৪ সাল থেকে বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলা প্রথমবারের মত বেসরকারীভাবে ১৭ই মার্চ `জাতীয় শিশু দিবস' হিসেবে পালন করে। প্রথম জাতীয় শিশু দিবস উদ্বোধন করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ রেহানা।
১৯৯৬ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনটিকে সরকারীভাবে `জাতীয় শিশু দিবস' হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ১৯৯৭ সাল থেকে সরকারীভাবে দিবসটি জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব শিশু দিবস পালন করা হয় বাংলাদেশে [৪]।
অন্যান্য দেশে[সম্পাদনা]
তারিখসমূহ খ্রিস্টাব্দে
দিন/তারিখ দেশ
জানুয়ারির প্রথম শুক্রবার
বাহামা দ্বীপপুঞ্জ জানুয়ারি ১১ তিউনিসিয়া
জানুয়ারির দ্বিতীয় শনিবার
থাইল্যান্ড
ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় রবিবার
কুক দ্বীপপুঞ্জ নাউরু নিউই টোকেলাউ কেইম্যান দ্বীপপুঞ্জ
মার্চের প্রথম রবিবার
নিউজিল্যান্ড চৈত্র ৩ (মার্চ ১৭) বাংলাদেশ এপ্রিল ৪ হংকং তাইওয়ান এপ্রিল ৫
ফিলিস্তিনী অঞ্চলসমূহ
এপ্রিল ১২ বলিভিয়া হাইতি
এপ্রিলের শেষ শনিবার[৫]
কলম্বিয়া এপ্রিল ২৩ তুরস্ক এপ্রিল ২৪ জাম্বিয়া এপ্রিল ৩০ মেক্সিকো মে ৫ জাপান দক্ষিণ কোরিয়া
মে-র দ্বিতীয় রবিবার
স্পেন মে ১০ মালদ্বীপ মে ১৭ নরওয়ে মে ২৭ নাইজেরিয়া মে-র শেষ রবিবার হাঙ্গেরি আসেনশন উৎসব আমেরিকান সামোয়া
ফক্ল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ
সলোমন দ্বীপপুঞ্জ জুন ১ আলবেনিয়া অ্যাঙ্গোলা আর্মেনিয়া আজারবাইজান বেলারুশ বেনিন বুলগেরিয়া
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
গণচীন কম্বোডিয়া চেক প্রজাতন্ত্র পূর্ব তিমুর ইকুয়েডর ইস্তোনিয়া ইথিওপিয়া জর্জিয়া (রাষ্ট্র) গিনি-বিসাউ কাজাখস্তান কসোভো কিরগিজিস্তান লাওস লাতভিয়া লেবানন লিথুয়ানিয়া
ম্যাসেডোনিয়া প্রজাতন্ত্র
মাকাও মলদোভা মঙ্গোলিয়া
১৭
নোটিশ ১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৯৯তম জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস-২০১৮ উদযাপন সংক্রান্ত সভায় উপস্থিতি ।
Wellcome to National Portal
অফিসের ধরণ
Previous Next Previous Next
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
মেনু নির্বাচন করুন Text size A A A Color C C C C
কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন
Share to Facebook Share to Messenger Share to WhatsApp Share to Twitter Share to LinkedIn Share to Gmail Share to Print
National Portal Bangladesh
পোর্টাল সাবস্ক্রাইব করুন
পোলিং মতামত দিন
সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮
নোটিশ
১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৯৯তম জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস-২০১৮ উদযাপন সংক্রান্ত সভায় উপস্থিতি ।
১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৯৯তম জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস-২০১৮ উদযাপন সংক্রান্ত সভায় উপস্থিতি ।
কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন
Share to Facebook Share to Messenger Share to WhatsApp Share to Twitter Share to LinkedIn Share to Gmail Share to Print
National Portal Bangladesh
পোর্টাল সাবস্ক্রাইব করুন
পোলিং মতামত দিন
মাননীয় মন্ত্রী, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়
বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ জনাব নুরুজ্জামান আহমেদ লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কাশিরাম গ্রামে ১৯৫০ সালের ৩ জানুয়ারি ...
বিস্তারিত
মাননীয় প্রতিমন্ত্রী,সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু নেত্রকোণা জেলা শহরের এক সভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৪৯ সালের ২২ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা বীর মুক্তিযোদ্...
বিস্তারিত
সচিব, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়
জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ১৭ অক্টোবর ১৯৬৬ রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিন...
বিস্তারিত
বার্ষিক উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা ২০১৯-২০ এর সার্বিক মূল্যায়নে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রথম স্থান অর্জন
২০২০-২১ অর্থবছরের সার্বিক মূল্যায়নে ৫২টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের মধ্যে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে "৪র্থ স্থান" অর্জন করেছে
২০২১ সালে তথ্য অধিকার বাস্তবায়নে অবদান রাখার জন্য মন্ত্রণালয় পর্যায়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় “দ্বিতীয় স্থান” অর্জন করেছে।
২০২০-২১ অর্থবছরের সার্বিক মূল্যায়নে ৫২টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের মধ্যে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নে " নবম স্থান " অর্জন করেছে।
কেন্দ্রীয় ই-সেবা
১০৯৮ শিশুর সহায়তায় ফোন
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
দুদকে অভিযোগের দাখিলের হটলাইন নাম্বার (টোল ফ্রি) ১০৬
প্রতিবন্ধী মানুষের সহায়তায় সার্বজনীনগম্যতা নির্দেশনাবলী
জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন
বাংলাদেশ জাতীয় সমাজকল্যাণ পরিষদ
সমাজসেবা অধিদফতর অর্থ মন্ত্রণালয়
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
সকল লিংক
অভ্যন্তরীণ ই-সেবাসমূহ
ওয়েব মেইল
অনলাইন রিকুজিশন সিষ্টেম
EMPORIA
আওতাধীন দপ্তর সংস্থার শৃঙ্খলাজনিত তথ্যের ডাটাবেস (2021)
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়সমূহের প্রতিষ্ঠা, স্বীকৃতি এবং এমপিও ভুক্তীর জন্য অনলাইন আবেদন ফরম গ্রহণ
ক্যাপিটেশন গ্র্যান্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
সকল
সার্বজনীনগম্যতার নির্দেশনাবলী
দূর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ জানানোর উপায়
যেভাবে ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস
১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস। যদিও এই দিনটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন হিসেবেই বাঙালি জাতির কাছে বেশি সুপরিচিত। তবে জাতির পিতার জন্...
লাইফস্টাইল
৭ টা ৩ মিনিট, ১৭ মার্চ ২০২২
যেভাবে ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস
১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস। যদিও এই দিনটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন হিসেবেই বাঙালি জাতির কাছে বেশি সুপরিচিত। তবে জাতির পিতার জন্মদিনে শিশু দিবস নিয়েও রয়েছে নানা আয়োজন।
লাইফস্টাইল ডেস্ক ২ মিনিটে পড়ুন
শিশু দিবস পালনকারী প্রথম দেশ তুরস্ক। তুরস্কের অধিবাসীরা শিশু দিবস প্রথম পালন করেন ১৯২০ সালের ২৩ এপ্রিল। তবে শিশু দিবস বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় পালিত হয়। সারা বিশ্বে ‘বিশ্ব শিশু দিবস’ পালন করা হয় ২০ নভেম্বর এবং ‘আন্তর্জাতিক শিশু দিবস’ পালিত হয় ১ জুন। আন্তর্জাতিকভাবে অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ পালন করা হয়।
প্রতিবছরের মতো এবারও সারা দেশে শিশুদের নিয়ে বিভিন্ন আয়োজনের মাধ্যমে পালন করা হচ্ছে দিবসটি। সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি। দিনটিতে সাধারণ ছুটির পাশাপাশি এর তাৎপর্য তুলে ধরে বাংলাদেশ টেলিভিশন, বেতারসহ বেসরকারি বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল প্রচার করছে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। সংবাদপত্রগুলোতে প্রকাশ হচ্ছে বিশেষ ক্রোড়পত্র ও নিবন্ধ। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আয়োজন করা হচ্ছে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার।
আরও পড়ুন: জাতীয় কন্যাশিশু দিবস আজ
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক বা বিশ্ব শিশু দিবস পালন হলেও জাতীয় শিশু দিবস ছিল না। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর রাষ্ট্রীয় ‘খ’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চকে জাতীয় শিশু দিবস ঘোষণা করে ওই সময়ের মন্ত্রিসভা। ১৯৯৭ সাল থেকেই দিবসটি পালন শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে এ দিনটিকে সাধারণ ছুটিও ঘোষণা করা হয়।
অবশ্য ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা হারানোর পর তৎকালীন বিএনপি সরকার শিশু দিবস পালন এবং সরকারি ছুটি বাতিল করে। ফলে ২০০২ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত দিবসটি পালিত হয়নি। এ সময় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের জন্মদিন ১৯ জানুয়ারিকে বিএনপি সরকার শিক্ষক দিবস হিসেবে পালন শুরু করে। পরবর্তী সময়ে নবম জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগ নির্বাচিত হয়ে আবারও প্রতিবছর জাতীয় পর্যায়ে বড় আয়োজনের মাধ্যমেই এ দিবসকে পালন করে আসছে।
বাংলাদেশে প্রতিবছর ১৭ মার্চ পালিত হয় ‘জাতীয় শিশু দিবস’। ১৯৯৬ সালে প্রথম বাংলাদেশে জাতীয় শিশু দিবস পালন করা হয়। আজকের শিশুই আগামী দিনের সক্ষম নাগরিক। শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর দরদ ছিল অপরিসীম। শিশুদের খুবই ভালোবাসতেন তিনি। তার জন্মদিনে তিনি শিশুদের সঙ্গে কাটাতে পছন্দ করতেন। ওইদিন শিশুরা দলবেঁধে তাকে শুভেচ্ছা জানাতে যেত। এসব সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে তার জন্মদিনটায় জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল।
আরও পড়ুন: বিশ্ব শিশু ক্যানসার দিবস আজ
তার জন্মদিনকে শিশুদের জন্য উৎসর্গ করে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশকে শিশুদের জন্য নিরাপদ আবাসভূমিতে পরিণত করার শপথ নিতেই বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে বাংলাদেশে পালিত হয় জাতীয় শিশু দিবস।
শেখ মুজিবুর রহমানের কর্ম ও রাজনৈতিক জীবন অসামান্য গৌরবের। তার এ গৌরবের ইতিহাস থেকে প্রতিটি শিশুর মাঝে চারিত্রিক দৃঢ়তার ভিত্তি গড়ে উঠুক–এটাই জাতীয় শিশু দিবসের মূল প্রতিপাদ্য।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?