১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কি বার ছিল
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কি বার ছিল পান।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কি বার ছিল?
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কি বার ছিল?
রকিসেখ-ইন্ডিয়া
Asked on October 16, 2021
1 Answers রকিসেখ-ইন্ডিয়া
Answered on October 17, 2021
Call
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কি শুক্রবার ছিল।
Answer 6832 Views রকিসেখ-ইন্ডিয়া
Answered on October 22, 2021
Call
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ শুক্রবার ছিল।
Answer 6832 Views Related Questions
১৯৯৮ সালের ২২ই নভেম্বর তারিখটি হিজরি ও বাংলা সালের কোন মাস, কত তারিখ ও কোন সাল?
হিজরী: ২ শা'বান, ১৪১৯। বাংলা: ৮ অগ্রহায়ণ, ১৪০৫। ((রবিবার))
1 Answers 3094 views
১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ কি বার ছিল?
১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ শুক্রবার ছিল
1 Answers 7763 views
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কি বার ছিল?
১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ বৃহস্পতিবার ছিল।
1 Answers 5089 views
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালীন জাতিসংঘের মহাসচিব কে ছিলেন?
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালীন জাতিসংঘের মহাসচিব ছিলেন উ থান্ড ।
1 Answers 9142 views
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত ছিল?
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল সাড়ে ৭ কোটি ।
1 Answers 5078 views
২৭ শে মার্চ , ১৯৭১ এ বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ইংরেজিতে কে সর্বপ্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা দেন?
২৭ শে মার্চ , ১৯৭১ এ বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ইংরেজিতে মোহাম্মদ হান্নান সর্বপ্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
1 Answers 6895 views
২১ মার্চ পৃথিবীর সর্বত্র দিনরাত্রি সমান হয় কেন?
পরিক্রমণকালে পৃথিবীর মেরুরেখা ধ্রুবতারামুখি হয়ে কক্ষতলের সাথে সব সময় ৬৬.৫ ডিগ্রি কোণ করে হেলে থাকে। আবার নিরক্ষরেখা বা বিষুবরেখার সমতল কক্ষতলের সাথে ২৩.৫ ডিগ্রি হেলে থাকে। সাধারণত ২১ মার্চ ও...
1 Answers 4848 views
১৯৭১ সালের কত তারিখে দৈনিক জয়বাংলা নামক পত্রিকাটির প্রকাশনা শুরু হয়?
১৯৭১ সালের ৩০ মার্চ 1 Answers 7022 views
১৯৭১ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছিলেন কে?
১৯৭১ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছিলেন— পাবলো নেরুদা৷
1 Answers 5736 views
মার্চ বিপ্লব হয় কত সালে?
১৯০৫ সালে মার্চ বিপ্লব হয়।
1 Answers 9972 views
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
স্বাধীনতা দিবস
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পতাকা
আনুষ্ঠানিক নাম বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস
পালনকারী বাংলাদেশ ধরন জাতীয় দিবস
উদযাপন পতাকা উত্তোলন, প্যারেড, পুরস্কার অনুষ্ঠান, দেশাত্মবোধক গান এবং জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা, বিনোদন ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচি।
তারিখ ২৬ মার্চ
পরবর্তী আয়োজন ২৬ মার্চ ২০২৩
সংঘটন বার্ষিক
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ২৬শে মার্চ পালিত বাংলাদেশের জাতীয় দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে (কাল রাত) তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু করে। ২৫ মার্চ রাতে গ্রেফতার হওয়ার পূর্বে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে এক তার বার্তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। ২৬ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে এম এ হান্নান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের উদ্দেশ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণের ঘোষণা পত্র পাঠ করেন। পরে ২৭ মার্চ জিয়াউর রহমান একই কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা পাঠ করেন।১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে এই দিনটিকে বাংলাদেশে জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয় এবং সরকারিভাবে এ দিনটিতে ছুটি ঘোষণা করা হয়।
প্রেক্ষাপট[সম্পাদনা]
পতাকা একেঁ স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন।
জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে স্বাধীনতা দিবসের উদ্যাপন শুরু হয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান সরকার গভীর রাতে পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) নিরীহ জনগণের উপর হামলা চালায়। ঢাকার বিভিন্ন স্থানে গোলাবর্ষণ করা হয়, অনেক স্থানে নারীদের উপর পাশবিক নির্যাতন চালানো হয় এবং অনেক স্থানে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়। এমতাবস্থায় বাঙালিদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার অবস্থা সৃষ্টি হয় এবং অনেক স্থানেই আনুষ্ঠানিক ঘোষণার অপেক্ষা না করেই অনেকে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। পরবর্তিতে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা পাবার পর আপামর বাঙালি জনতা পশ্চিম পাকিস্তানি জান্তার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে এবং ভারতের অবিস্মরণীয় সমর্থনের ফলস্বরূপ দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন করে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটায়।
অপারেশন সার্চলাইট[সম্পাদনা]
মূল নিবন্ধ: অপারেশন সার্চলাইট
অপারেশন সার্চলাইট ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ থেকে শুরু হওয়া পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত পরিকল্পিত গণহত্যা, যার মধ্যমে তারা ১৯৭১ এর মার্চ ও এর পূর্ববর্তী সময়ে সংঘটিত বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে দমন করতে চেয়েছিল।[১] এই গণহত্যা ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি শাষকদের আদেশে পরিচালিত,যা ১৯৭০ এর নভেম্বরে সংঘটিত অপারেশন ব্লিটজ্ এর পরবর্তি অনুষঙ্গ। অপারেশনটির আসল উদ্দেশ্য ছিল ২৬ মার্চ এর মধ্যে সব বড় বড় শহর দখল করে নেয়া এবং রাজনৈতিক ও সামরিক বিরোধীদের এক মাসের ভেতর নিশ্চিহ্ন করে দেয়া।[২]
স্বাধীনতার ঘোষণা[সম্পাদনা]
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্য রাতে শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন। গ্রেপ্তার হবার একটু আগে ২৫শে মার্চ রাত ১২টার পর (২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে) তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেন যা চট্টগ্রামে অবস্থিত তৎকালীন ই.পি.আর এর ট্রান্সমিটারে করে প্রচার করার জন্য পাঠানো হয়।[৩][৪][৫][৬] ঘোষণাটি নিম্নরুপ:
অনুবাদ: এটাই হয়ত আমার শেষ বার্তা, আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান জানাই, আপনারা যেখানেই থাকুন, আপনাদের সর্বস্ব দিয়ে দখলদার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত প্রতিরোধ চালিয়ে যান। বাংলাদেশের মাটি থেকে সর্বশেষ পাকিস্তানি সৈন্যটিকে উত্খাত করা এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের আগ পর্যন্ত আপনাদের যুদ্ধ অব্যাহত থাকুক।[৭]
২৬শে মার্চ বেলাল মোহাম্মদ, আবুল কাসেম সহ চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্রের কয়েক'জন কর্মকর্তা ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এম. এ. হান্নান প্রথম শেখ মুজিব এর স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রটি মাইকিং করে প্রচার করেন। পরে ২৭শে মার্চ [৮] তৎকালীন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বাঙালি অফিসার[৯] মেজর জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। ঘোষণাপত্রটির ভাষ্য নিম্নরুপ:
অনুবাদ: আমি,মেজর জিয়া, বাংলাদেশ লিবারেশন আর্মির প্রাদেশিক কমাণ্ডার-ইন-চিফ, শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি।
আমি আরো ঘোষণা করছি যে, আমরা শেখ মুজিবুর রহমানের অধীনে একটি সার্বভৌম ও আইনসিদ্ধ সরকার গঠন করেছি যা আইন ও সংবিধান অনুযায়ী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমাদের সরকার জোট-নিরপেক্ষ নীতি মেনে চলতে বদ্ধপরিকর। এ রাষ্ট্র সকল জাতির সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখবে এবং বিশ্বশান্তির জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে। আমি সকল দেশের সরকারকে তাদের নিজ নিজ দেশে বাংলাদেশের নৃশংস গণহত্যার বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলার আহ্বান জানাচ্ছি।
শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার একটি সার্বভৌম ও আইনসম্মত সরকার এৰং বিশ্বের সকল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পাবার দাবিদার।[৭][১০]
১৯৭১ সালে ২৭ মার্চের এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মাটিতে রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা ঘটে যা নয় মাস স্থায়ী হয়।
স্বাধীনতা দিবস উৎযাপন[সম্পাদনা]
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কি বার ছিল?
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কি বার ছিল? জানতে ভিজিট করুন। ইভেনআন্সারে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কি বার ছিল?-এর মত কয়েক হাজার প্রশ্ন এবং উত্তর রয়েছে।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কি বার ছিল?
ইতিহাস উত্তর: শুক্রবার। Share
সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন. ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি সামরিক অভিযানের সাংকেতিক নাম?
উত্তর: অপেরেশন সার্চলাইট।
প্রশ্ন. ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কি বার ছিল?
উত্তর: শুক্রবার।
প্রশ্ন. ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কি বার ছিল?
উত্তর: শুক্রবার।
প্রশ্ন. ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কি বার ছিল বলেন?
উত্তর: বৃহস্পতি বার।
প্রশ্ন. ১৯৭১ সালে ২২শে মার্চ আলোচনার উদ্দেশ্যে ঢাকা আগমন কোন নেতার সাথে সম্পৃক্ত?
উত্তর: জুলফিকার আলী ভুট্টো
প্রশ্ন. বাংলার ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের ওপর ছবি এঁকে বিখ্যাত হন কে?
উত্তর: জয়নুল আবেদীন
প্রশ্ন. ১৯৭১ এ ভারতীয় বিমান ঘাটিতে পাকিস্তান বোমা হামলা চালায় কবে?
উত্তর: ৩রা নভেম্বর
প্রশ্ন. ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে উপস্থিত লোকসংক্ষা কত ছিলো?
উত্তর: প্রায় দশ লক্ষ
প্রশ্ন. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম সালের বাংলা কত?
উত্তর: ২৫ বৈশাখ ১২৬৮... বিস্তারিত
প্রশ্ন. ২০২২ সালের রমজান বা রোজা কবে থেকে শুরু বাংলাদেশে?
উত্তর: ২০২২ সালের রোজা... বিস্তারিত
প্রশ্ন. এতিম কাকে বলে, কে বা কারা এতিম?
উত্তর: এতিম এমন সন্তানকে... বিস্তারিত
প্রশ্ন. এতিম ও অনাথ অর্থ কি?
উত্তর: এতিম শব্দটি আরবি... বিস্তারিত
প্রশ্ন. ২০২২ সালের রমজান বা রোজা কবে থেকে শুরু বাংলাদেশে?
উত্তর: ২০২২ সালের রোজা... বিস্তারিত
প্রশ্ন. ফাতিহা শব্দের অর্থ কি?
উত্তর: সূচনা
প্রশ্ন. সূরা ফাতিহা আয়াত ১?
উত্তর: بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ... বিস্তারিত
প্রশ্ন. ভারতবর্ষে সর্বপ্রথম মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করেন কে?
উত্তর: মুহম্মদ ঘুরি
প্রশ্ন. দিল্লি সালতানাতের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তর: শামসুদ্দিন ইলতুৎমিশ
প্রশ্ন. দিল্লি থেকে রাজধানী দেবগিরিতে স্থানান্তর করেন কে?
উত্তর: মুহম্মদ বিন তুঘলক
প্রশ্ন. বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মধ্যযুগীয় মসজিদ কোনটি?
উত্তর: ষাটগম্বুজ মসজিদ
প্রশ্ন. ষাটগম্বুজ মসজিদ কে নির্মাণ করেন?
উত্তর: পীর খানজাহান আলী
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?