if you want to remove an article from website contact us from top.

    ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য

    Mohammed

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    এই সাইট থেকে ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য পান।

    ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য

    আপনি কি ২৬শে মার্চ এর বক্তব্য, স্বাধীনতা দিবসের বক্তব্য, ২৬ মার্চ ১৯৭১ এর ইতিহাস, ২৬শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য, স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য, স্বাধীনতা

    ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য - ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস নিয়ে কিছু কথা

    আপনি কি ২৬শে মার্চ এর বক্তব্য, স্বাধীনতা দিবসের বক্তব্য, ২৬ মার্চ ১৯৭১ এর ইতিহাস, ২৬শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য, স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী রচনা, স্বাধীনতা দিবস রচনা ১০০০ শব্দ, স্বাধীনতা দিবস রচনা ২০০ শব্দ, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণ ও মহান স্বাধীনতা দিবস রচনা, স্বাধীনতা দিবস নিয়ে কিছু কথা জানতে চান? তাহলে আমাদের আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য।

    আজ আমরা ২৬শে মার্চ এর বক্তব্য, স্বাধীনতা দিবসের বক্তব্য, ২৬ মার্চ ১৯৭১ এর ইতিহাস, ২৬শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য, স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী রচনা , স্বাধীনতা দিবস রচনা ১০০০ শব্দ, স্বাধীনতা দিবস রচনা ২০০ শব্দ, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণ ও মহান স্বাধীনতা দিবস রচনা নিয়ে আলোচনা করব। চলুন আর দেরি না করে জেনে নেই ২৬শে মার্চ এর বক্তব্য, স্বাধীনতা দিবসের বক্তব্য, ২৬ মার্চ ১৯৭১ এর ইতিহাস, ২৬শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য, স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী রচনা , স্বাধীনতা দিবস রচনা ১০০০ শব্দ, স্বাধীনতা দিবস রচনা ২০০ শব্দ, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণ ও মহান স্বাধীনতা দিবস রচনা।

    আরও পড়ুনঃ ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবসের ছবি ও ব্যানার

    পেজ সূচিপত্রঃ ২৬শে মার্চ এর বক্তব্য - স্বাধীনতা দিবসের বক্তব্য - ২৬ মার্চ ১৯৭১ এর ইতিহাস

    ২৬ মার্চ ১৯৭১ এর ইতিহাস

    স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য

    স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী রচনা

    স্বাধীনতা দিবস রচনা ১০০০ শব্দ

    স্বাধীনতা দিবস রচনা ২০০ শব্দ

    স্বাধীনতা দিবসের ভাষণ

    স্বাধীনতা দিবস নিয়ে কিছু কথা

    শেষ কথাঃ ২৬শে মার্চ এর বক্তব্য - স্বাধীনতা দিবসের বক্তব্য - ২৬ মার্চ ১৯৭১ এর ইতিহাস

    ২৬ মার্চ ১৯৭১ এর ইতিহাস | ২৬শে মার্চ এর বক্তব্য

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে পাকিস্থানি বাহিনীর কাছে গ্রেপ্তারের আগে ও স্বাধীনতা যুদ্ধের শুরুতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। পরের দিন অর্থাৎ ২৭শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাটি বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে মেজর জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম কালুর ঘাট থেকে সরাসরি একটি রেডিওতে সম্প্রচার করেন। বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার ১০ এপ্রিল পূর্ববর্তী ঘোষণার ভিত্তিতে একটি ঘোষণা জারি করেন এবং স্বাধীনতা আন্দোলনের জন্য একটি অন্তর্বর্তী সংবিধান প্রতিষ্ঠা করেন।

    স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য | ২৬শে মার্চ এর বক্তব্য

    বাংলাদেশের জাতীয় স্বাধীনতা দিবস ২৬শে মার্চ। সারা বাংলাদেশে এবং সারা বিশ্বে এই দিনটি অনেক জাঁকজমকভাবে পালিত হয়। এটি ২৫শে মার্চ ১৯৭১ সালের শেষের দিকে পাকিস্তান থেকে এই  দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করে এবং ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনাকে স্মরণ করে। ২৬শে মার্চ দিনটি বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হওয়া হাজার হাজার নিরীহ বেসামরিক মানুষের মৃত্যুর একটি স্মারক। বাংলাদেশে এই দিনটি জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয়, এবং ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের স্মরণে কুচকাওয়াজ ও পুষ্পবর্তন দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয়।

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ দেন। তিনি এই ভাষণে ২৫শে মার্চ জাতীয় পরিষদের সভা বিবেচনা করার জন্য একটি চার দফা শর্ত উল্লেখ করেছিলেন। শর্তগুলো ছিল নিম্নরূপঃ

    সামরিক আইন অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।

    অবিলম্বে সমস্ত সামরিক কর্মীদের তাদের ব্যারাক প্রত্যাহার করতে হবে।

    প্রাণহানির একটি তদন্ত করতে হবে।

    জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ২৫শে মার্চ বিধানসভার আগে অবিলম্বে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।

    প্রতিরোধের দুর্গ হিসেবে প্রতিটি বাড়িকে পরিণত করার জন্য বঙ্গবন্ধু দেশের সকলকে আহ্বান জানান। তিনি তার বক্তব্য বন্ধ করে বলেন, "এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।" এই ভাষণটি সকল জাতিকে তার স্বাধীনতার জন্য লড়াই করতে অনুপ্রাণিত করেছিল। পূর্ব বাংলার গভর্নর হওয়ার জন্য জেনারেল টিক্কা খানকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। পূর্ব-পাকিস্তানের বিচারকরা ও বিচারপতি সিদ্দিকীসহ জেনারেল টিক্কা খানকে শপথ নিতে অস্বীকার করেন।

    ২৫শে মার্চ শুরু হয়েছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনীর দ্বারা পরিচালিত "অপারেশন সার্চলাইট" যা বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে দমন করার জন্য পাকিস্থানি বাহিনী ২৬শে মার্চ প্রধান শহরগুলিকে নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়, তারপর এক মাসের মধ্যে সমস্ত বিরোধী, রাজনৈতিক বা সামরিক বাহিীনিক নির্মূল করে। এই অভিযান শুরুর আগে পূর্ব পাকিস্তান থেকে সব বিদেশী সাংবাদিককে পরিকল্পিতভাবে বিতাড়িত করে দেওয়া হয়।

    সেই পরিকল্পনার মধ্যে আক্রমণাত্মক অভিযানের পরিকল্পিত এবং মনোনীত কেন্দ্রগুলির মধ্যে ছিল- ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, যশোর, রাজশাহী, রংপুর, সৈয়দপুর এবং সিলেট অঞ্চল। যেখানে পশ্চিম পাকিস্তান সেনা ইউনিট তৈরী করে ছিল। পূর্ব পাকিস্তানের অন্যান্য সকল অঞ্চলে পাকিস্তানি সেনা ইউনিট এবং আধা-সামরিক বাহিনী তাদের নিজ নিজ এলাকার নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে এবং অপারেশনের প্রাথমিক পর্যায়ে শক্তিবৃদ্ধি করার অপেক্ষায় ছিল।

    ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) "অপারেশন সার্চ লাইট" শুরু হলে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও পাকিস্তানি রাজাকার বাহিনী বহু নিরীহ জনসাধারণ, ছাত্র, বেসামরিক, শিশু, রাজনৈতিক নেতা, রাজনৈতিক সদস্য ও বৃদ্ধকে হত্যা করে। এবং তারা অনেক বাঙালি মেয়ে ও নারীকে ধর্ষণ করেছে। মাত্র এক রাতে তারা হাজার হাজার নিরস্ত্র বাঙালিকে নির্বিচারে হত্যা করে।

    আপনার পছন্দের বিষয়ের ওপর চাপ/ক্লিক করে বিস্তারিত পড়ে নিন

    মার্চ মাসের সরকারি ছুটি ২০২২ - মার্চ মাসের দিবস সমূহ

    ২৬শে মার্চকে স্বাধীনতা দিবস ঘোষনা করা হয় কবে, কত সালে জানুন

    সূত্র : www.ordinaryit.com

    ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য দেওয়ার নিয়ম ( নমুনা বক্তব্য সহ)

    26 মার্চের বক্তব্য .. ২৬ শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য .. মহান স্বাধীনতা দিবসের বক্তৃতা .. স্বাধীনতা দিবসের বক্তৃতা pdf ... ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য

    জাতীয়

    ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য দেওয়ার নিয়ম ( নমুনা বক্তব্য সহ)

    06/02/2023 / By Shaikh Mainul Islam

    1 Minute read

    আজকে আমরা ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য দেওয়ার নিয়ম জানবো। অর্থাৎ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে কোথাও বক্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রে কি কি বিষয়ে লক্ষ্য রেখে কি কি বিসয় উল্লেখ করে বক্তব্য দিতে হয় তা জানবো। এবং সর্বশেষে ২৬ শে মার্চের একটি নমুনা বক্তব্য দেখবো।

    ২৬ শে মার্চ আমাদের স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ গভির রাতে অর্থাৎ ২৬ শে মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।

    আর তখন থেকেই শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। যা ১৬ দিসেম্বর ১৯৭১ এ বিজয়ের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।

    স্বাধীনতা দিবসে বক্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রে লক্ষণীয়

    শুধু স্বাধীনতা দিবসেই নয়, অন্যান্য সকল দিবস উপলক্ষে বক্তব্য দেওয়ার সময় সবার আগে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনার বক্তব্যের সময় যেন খুব কম হয়।

    এতে করে আপনার বক্তব্য গুছিয়ে ব অলতে যেমন সহজ হবে তেমন শ্রোতারা আপনার কোথায় ব ইরক্ত হবে না।

    আর উপস্থিত বক্তব্য সাধারণত অনেক কম সময়ের হয়ে থাকে।

    আমারা যারা কোনও বিষয়ে বক্তব্য দেই তখন আমরা অল্প কথার মধ্যে সেই কথাতি গুছিয়ে বলতে চেষ্টা করি না। তাই আমাদের বক্তব্য সুন্দর হয় না।

    এজন্য আপনি যে বিষয়ে বক্তব্য দিবেন সেই বিষয়কে আপনার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মধ্যে শুরু থেকে শেষ সংক্ষেপে উল্লেখ করতে হবে।

    এরপর আপনার খেয়াল রাখতে হবে আপনি যে বিষয়ে বক্তব্য দিবেন সেই ঘটনার সকল তারিখ এবং সাল উল্লেখ করতে হবে।

    শুধু মাত্র সাল বললেই আপনার বক্তব্যের মান তুলনামুলক কম হবে।

    তাই অবশ্যই ক্রমান্বয়ে ঘটনটার সাথে সম্পৃক্ত সকল সাল তারিখ স্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করতে হবে।

    আপনি ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য দিতে মঞ্চে উঠলেন, কিন্তু আপনি ২৬ শে মার্চ সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা থাকলো না। তাহলে বক্তব্য আপনার জন্য না।

    মনে রাখবেন, কোনও বক্তব্য মুখস্তের কোনও বিষয় না।

    তাই আপনাকে অবশ্যই ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য দেওয়ার আগে এই বিষয়ে জানা শোনা থাকতে হবে।

    এবার আপনাকে সুন্দর করে গুছিয়ে বলার জন্য প্রয়োজন হলে একদিন আগে কয়েকবার নিজে নিজে প্রাকটিস করতে হবে।

    এতে আপনার জড়তা কাটার পাশাপাশি গুছিয়ে বলায় ভালো করবেন।

    মঞ্চে ওঠার পরে আপনার বক্তব্যের শুরু থেকে সবাইকে বাধ্য করতে হবে আপনার কথা শোনার জন্য।

    এজন্য আপনাকে অঙ্গভঙ্গি আবেগ দিয়ে থেমে থেমে মনের গভির থেকে কথা বলতে হবে।

    ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য দেওয়ার প্রথমে করনীয়

    আপনি যখন বক্তব্য দিতে শুরু করবেন তখন মহা গ্যানিদের দুই লাইন বানী দিয়ে শুরু করতে পারেন।

    এরপর মহান আল্লাহ তায়ালার নামে শুরু করতে হবে।

    প্রথমেই গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করতে হবে স্বাধীনতা যুদ্ধে সকল শহীদদের।

    এরপর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করতে হবে স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া সকলকে। তবে এই স্মরণ করতে হবে আপনাকে এক লাইনের মধ্যে।

    ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য দেওয়া শুরু করে আপনাকে প্রথমে শুরু করতে হবে ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট থেকে দুই থেকে তিন লাইনের মধ্যে বলে আস্তে হবে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে।

    ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহর পর্যন্ত আপনাকে বিশেষ ভাবে উল্লেখ করতে হবে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন। উল্লেখ করতে হবে ১৯৬৬ এর ৬ দফা, ৬৯ এর নির্বাচন। এরপরে আপনাকে উল্লেখ করতে হবে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের কথা।

    এরপর আপনাকে ২৫ মার্চ রাতে অর্থাৎ ২৬ শে মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহ্মানের স্বাধীনতার ঘোষণা উল্লেখ করতে হবে। এরপর বঙ্গবন্ধুকে আটক করার কথা উল্লেখ করে বলতে হবে, ‘এরপরে শুরু হয় মুক্তি যুদ্ধ। চলতে থাকে দীর্ঘ নয় মাস। এই যুদ্ধের কথা আমরা সবাই জানি।

    এরপরে অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে ৩০ লক্ষ জীবনের বিনিময়ে ২ লক্ষ মা বোনদের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জন করি মহান স্বাধীনতা। পৃথিবীর ভূখণ্ডে বাংলাদেশ নামে একটি নতুন রাষ্ট্রের জন্ম হয়।

    এই পর্যন্ত বলার পরে স্বাধীনতা দিবসে আমাদের কি শপথ নেওয়া উচিত, কিভাবে আমরা আমাদের স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে পাড়ি তা নিয়ে কয়েক লাইন বলতে হবে। এরপর ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য সমাপ্ত করতে হবে।

    উপরের সম্পূর্ণ লেখাটি যদি আপনি পরে থাকেন তাহলে এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য কেমন হওয়া উচিত। কিভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে আপনি ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য দিতে পারেন তা জেনেছেন।

    ২৬ শে মার্চ এর নমুনা বক্তব্য । স্বাধীনতা দিবসের বক্তব্য

    নিচের নমুনা বক্তব্যটি থেকে আপনি সম্পূর্ণ ধারনা নিয়ে যেকোনো জায়গায় মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য অর্থাৎ ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য হিসেবে দিতে পারবেন।

    শুরু করছি নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু এর বলা অমূল্য দুতি লাইন দিয়ে,

    তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদেরকে স্বাধীনতা এনে দেব”।

    কথাটি বলেছিলেন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু।

    শুরু করছি মহান আল্লাহর নামে।

    উপস্থিত আমার শিক্ষক, গুরু জনদের প্রতি আমার সালাম এবং স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।

    আজ, ২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস। আজকের এই দিনে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে প্রান হারানো সকল শহীদদের।

    একই সাথে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি ভাষা আন্দোলন এবং বিভিন্ন সময়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া সকল বির শহীদদের প্রতি।

    ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট যখন পাকিস্তান এবং ভারত আলাদা হয়ে যায় তখন তৎকালীন পাকিস্তানকে দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়। তখন পূর্ব পাকিস্তান – ই আজকের বাংলাদেশ।

    দেশ স্বাধীনের সুধু শুরু ১৯৮৭ সালের ১৬ আগস্ট থেকেই। এরপর ভাষা আন্দোলন সংগঠিত হয় ১৯৫২ সালে।

    এরপর ৬৬ এ ৬ দফা আন্দোলন হয়। ৬৯ এর এর গণঅভ্যুত্থান এবং ৭০ এর সাধারণ নির্বাচন।

    এর প্রত্যেকটি ছিলও দেশ স্বাধীনের একেকটি সার্থক পদক্ষেপ।

    সূত্র : dainikkantha.com

    ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য

    ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য | ২৬ শে মার্চ এর ভাষণ | স্বাধীনতা দিবস বক্তব্য/ভাষন

    ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য | ২৬ শে মার্চ এর ভাষণ | স্বাধীনতা দিবস বক্তব্য/ভাষন [PDF Download]

    by Admin - March 09, 2023

    আমাদের ফেসবুক পেইজে যুক্ত হতে ক্লিক করুন

    আসছালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক সবাই কেমন আছেন। আস করি সবাই ভালো আছেন। প্রিয় পাঠক সামনে আসছে মহান স্বাধীনতা দিবস ২৬ শে মার্চ। এই দিনে আমাদের দেশে ভিবিন্ন জায়গায় অনুষ্ঠান হয়। আর সেই অনুষ্টানে ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য /ভাষন অনেকের দিতে হয়। আর সুন্দর করে সাজিয়ে সবাই তো আর বক্তব্য দিতে পারে না তাই আজকে আমরা ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য -২৬ শে মার্চ এর ভাষণ  স্বাধীনতা দিবস বক্তব্য/ভাষন শেয়ার করবো।

    আরো দেখুনঃ-২৬ শে মার্চ নিয়ে ৩০ টি কবিতা২৬ শে মার্চ পিকচার ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন 

    Also read :ফেব্রুয়ারি মাসের দিবস সমূহ | ফেব্রুয়ারি মাসের ডে সমূহ ২০২৩

    ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য

    ২৬ শে মার্চ এর ভাষণ

    স্বাধীনতা দিবস বক্তব্য/ভাষন

    ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য 

    ২৬ শে মার্চ এর ভাষণ 

    ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য  ২৬ শে মার্চ এর ভাষণ  স্বাধীনতা দিবস বক্তব্য/ভাষন

    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম । উপস্থিত ২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে অত্র প্রতিষ্ঠান কর্তিক আয়োজিত আজকের অনুষ্ঠানে উপস্থিত সম্মানিত সভাপতি , প্রধান অতিথি , বিশেষ অতিথি , শ্রদ্ধেয় শিক্ষক বৃন্দ , ছাত্র - ছাত্রী বৃন্দ সবার প্রতি আমার সালাম ও শুভেচ্ছা আসসালামু আলাইকুম ।

    আজ ২৬ শে মার্চ , মহান স্বাধীনতা দিবস । ১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলার পূর্ব আকাশে রক্ত লাল হয়ে উদিত হয়েছিল একটি নতুন সূর্য ,বাংলার আকাশে উড়েছিল লাল - সবুজের পতাকা । বিশ্বের বুকে জন্ম নিয়েছিল বাংলাদেশ নামক নতুন একটি দেশ ।

    স্বাধীনতা তুমি ফুলের সুবাস কোকিলের কুহুতান তোমায় আনতে দিয়েছি মোরা ৩০ লক্ষ পরাণ।

    আমরা কিভাবে আমাদের প্রিয় স্বাধীনতা পেলাম সেই সম্পর্কে কিছু কথা না বললেই নয় ।

    Also read :hajj packages 2023 bangladesh | হজ্জ প্যাকেজ ২০২৩ | হজ করতে কত টাকা লাগবে, মোট যাত্রী কত, নিয়ম কানুন বিস্তারিত

    আমি আমার বক্তব্যের শুরুতে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার মহান স্থপতি , জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ।

    সাথে সাথে আরও স্মরণ করছি বাংলার সন্তানদেরকে । যারা স্বাধীনতার যুদ্ধে জীবন দিয়ে আমাদেরকে উপহার দিয়েছিলেন । একটি ভূখণ্ড একটি দেশ যার নাম বাংলাদেশ ।

    বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান ছিল একটি রাষ্ট্র , যার নাম ছিল পাক - ভারত । ১৯৪৭ সালের ১৫ ই আগস্ট ভারত আলাদা রাষ্ট্র হওয়ার পর ।

    Also read :আশুরা কবে ২০২৩ | আশুরা কত তারিখে ২০২৩ | মহরম কত তারিখে হবে ২০২৩

    আজকের বাংলাদেশকে বলা হতো পূর্ব পাকিস্তান । আর বর্তমান পাকিস্তানকে বলা হতো পশ্চিম পাকিস্তান।

    পাকিস্তান রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষমতা পশ্চিম পাকিস্তানীদের হাতে থাকায় পূর্ব পাকিস্তানের লোকজন মানে আমরা কোন অধিকার পারছিলাম না ।

    তারপর থেকেই পূর্ব - পাকিস্তানের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানিদের যুদ্ধের সূচনা শুরু হয় ।

    পরবর্তীতে ১৯৫২ সালে আমার দেশের সোনার ছেলেরা মাতৃভাষা ছিনিয়ে আনে উর্দু ভাষার পরিবর্তে ঐ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীদের কাছ থেকে।

    তারপর থেকেই পাকিস্তানের গটফাদার জুলফিকার আলী ভুট্টো , ইয়াহিয়া খান , মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ , টিক্কা খান , বাঙ্গালীদের জন্য নানান প্রকার ষড়যন্ত্রের জাল বুনতে থাকেন।

    কিভাবে পূর্ব - পাকিস্তানেরকে নির্যাতন করা যায় পাকিস্তানীরা আমাদেরকে বঞ্চিত করেন শিক্ষা , সব সংস্কৃতি ও চাকরি থেকে ।

    তারই প্রতিবাদে ১৯৭১ সালের ৭ ই মার্চ ঢাকায় রেসকোর্স ময়দানে এক জনসভায় বাংলার রাখাল বন্ধু , বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন।

    Also read :রয়েল রাম্বল 2023 কবে,কখন,কোথায় কিভাবে দেখবেন (wwe royal rumble 2023) | royal rumble 2023 date and location, How To watch

    এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম । এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম । রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দিব । তবুও এদেশকে স্বাধীন করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ ।

    বঙ্গবন্ধুর এই সকল ঘোষণার পর থেকেই বাংলার জনতা পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীদের ঐ জুলুমের বিরুদ্ধে লড়াই করে ।

    ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী যখন রাজধানীতে এক নিশংস গণহত্যায় মেতে ওঠেন ।

    বঙ্গবন্ধু টেলিফোন যোগে সরাসরি চট্টগ্রাম আওয়ামী - লীগ নেতা জহুর আহমেদ চৌধুরী নিকট স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পৌঁছে দেন ।

    রাত ১:৩০ মিনিটে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করা হয় । বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রে তিনি বলেছিলেন এই হয়তো আমার শেষ বাণী আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন ও সার্বভৌম একটি রাষ্ট্র । একে যে এরকম করেই হোক হাত থেকে রক্ষা করতেই হবে ।

    ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র চট্টগ্রামে পাঠানো হয় ।

    সেই মুহুর্তে চট্টগ্রাম বেতার নিরাপদ না থাকায় চট্টগ্রামে অবস্থানরত আওয়ামী - লীগ নেতৃবৃন্দ দ্রুত সময়ের মধ্যে ২৬ শে মার্চ দুপুরের মাঝে কালুরঘাটে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপন করেন ।

    Also read :পাঠান বক্স অফিস কালেকশন | পাঠান ছবি,মুভি

    সেই বেতার কেন্দ্র থেকেই ২:৩০ এ এম এ হান্নান এবং ৪:৩০ এ আবুল কাশেম সন্দ্বীপ এবং ২৭ শে মার্চ চট্টগ্রামে অবস্থানরত বাঙালি সেনা কর্মকর্তা মেজর জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন ।

    ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ ঐই রাতেই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আক্রমণ করে নিরীহ বাঙ্গালীদের উপর।

    দীর্ঘ নয় মাস রক্তাক্ত যুদ্ধের পর ৩০ লক্ষ মা বোন ও শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা ফিরে পেয়েছি আমাদের প্রিয় স্বাধীনতা ।

    পরিশেষে বলতে চাই যাদের রক্ত ও জীবনের বিনিময়ে আমরা ফিরে পেয়েছি আমাদের প্রিয় স্বাধীনতা তাদেরকে আমরা কখনও ভুলব না ।

    তাদের নাম চিরকাল লিখা থাকবে ইতিহাসের পাতায় এ আশা কামনা করে আমি আমার সংক্ষিপ্ত বক্তব্য এখানেই শেষ করলাম আসসালামু আলাইকুম ।

    Tag:২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য,  ২৬ শে মার্চ এর ভাষণ,  স্বাধীনতা দিবস বক্তব্য/ভাষন

    (সবচেয়ে আগে সকল তথ্য,গুরুত্বপূর্ণ সকল পিডিএফ, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Facebook এবং Telegram পেজ)

    সূত্র : www.educationblog24.com

    আপনি উত্তর বা আরো দেখতে চান?
    Mohammed 17 day ago
    4

    বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?

    উত্তর দিতে ক্লিক করুন