৭ই মার্চ কি সরকারি ছুটি
Mohammed
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?
এই সাইট থেকে ৭ই মার্চ কি সরকারি ছুটি পান।
২০২১ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ
মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর ২০২১ সালের ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। বুধবার তালিকাটি প্রকাশ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আগামী বছর সাধারণ ও নির্বাহী আদেশ মিলিয়ে ২২ দিন ছুটি থাকবে। এর মধ্যে ৭ দিন পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্র ও শনিবার।
২০২১ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ
যুগান্তর রিপোর্ট
০৪ নভেম্বর ২০২০, ০৯:৫০ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
605 Shares
ShareShareShareTweetSharePrint
মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর ২০২১ সালের ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। বুধবার তালিকাটি প্রকাশ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আগামী বছর সাধারণ ও নির্বাহী আদেশ মিলিয়ে ২২ দিন ছুটি থাকবে। এর মধ্যে ৭ দিন পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্র ও শনিবার।
এর আগে সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ তালিকা অনুমোদন দেয়া হয়।
সাধারণ ছুটি: ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস, মে দিবস (১ মে), ৭ মে জুমাতুল বিদা, ১৪ মে ঈদুল ফিতর, ২৬ মে বুদ্ধপূর্ণিমা (বৈশাখী পূর্ণিমা), ২১ জুলাই ঈদুল আজহা, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, ৩০ আগস্ট জন্মাষ্টমী, ১৫ অক্টোবর দুর্গাপূজা (বিজয়া দশমী), ১৯ অক্টোবর ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.), ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস এবং ২৫ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন (বড়দিন)।
নির্বাহী আদেশে ছুটি: ২৯ মার্চ শবেবরাত, ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ, ১০ মে শবেকদর, ১৩ ও ১৫ মে ঈদুল ফিতরের আগে ও পরের দিন, ২০ ও ২২ জুলাই ঈদুল আজহার আগে ও পরের দিন এবং ২৯ আগস্ট আশুরার দিন নির্বাহী আদেশে ছুটি থাকবে।
ঐচ্ছিক ছুটি: মুসলিম পর্বের মধ্যে রয়েছে- ১২ মার্চ শবে মেরাজ, ১৬ মে ঈদুল ফিতরের তৃতীয় দিন, ২৩ জুলাই ঈদুল আজহার তৃতীয় দিন, ৬ অক্টোবর আখেরি চাহার সোম্বা এবং ১৭ নভেম্বর ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম। হিন্দু পর্বের ঐচ্ছিক ছুটির দিনগুলোর মধ্যে রয়েছে- ১৬ ফেব্রুয়ারি সরস্বতী পূজা, ২১ মার্চ শিবরাত্রী ব্রত, ২৮ মার্চ দোলযাত্রা, ৯ এপ্রিল মার্চ হরিচাঁদ ঠাকুরের আবির্ভাব, ৬ অক্টোবর মহালয়া, ১৪ অক্টোবর দুর্গাপূজা (নবমী), ২০ অক্টোবর লক্ষ্মীপূজা এবং ৪ নভেম্বর শ্যামাপূজা।
এছাড়া ১ জানুয়ারি ইংরেজি নববর্ষ, ১৭ ফেব্রুয়ারি ভস্ম বুধবার, ১ এপ্রিল পুণ্য বৃহস্পতিবার, ২ এপ্রিল পুণ্য শুক্রবার, ৩ এপ্রিল পুণ্য শনিবার, ৪ এপ্রিল ইস্টার সানডে এবং ২৪ ও ২৬ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগে ও পরের দিন) হচ্ছে খ্রিস্টান পর্বের ঐচ্ছিক ছুটি। ঐচ্ছিক ছুটির (বৌদ্ধ পর্ব) মধ্যে রয়েছে- ২৮ জানুয়ারি মাঘী পূর্ণিমা, ১৩ এপ্রিল চৈত্রসংক্রান্তি, ২৩ জুলাই আষাঢ়ি পূর্ণিমা, ২০ সেপ্টেম্বর মধু পূর্ণিমা এবং ২০ অক্টোবর প্রবারণা পূর্ণিমা (আশ্বিনী পূর্ণিমা)।
এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকা ও এর বাইরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটির মধ্যে রয়েছে- ১২ ও ১৫ এপ্রিল বৈসাবি ও পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীগুলোর অনুরূপ সামাজিক উৎসব।
ছুটির আদেশে বলা হয়েছে, একজন কর্মচারীকে তার নিজ ধর্ম অনুযায়ী বছরে সর্বোচ্চ ৩ দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেয়া যাবে। প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত ৩ দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমোদন নিতে হবে। সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেয়া যেতে পারে।
যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইন-কানুন দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে বা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করেছে, সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে এ ছুটি ষোষণা করবে।
605 Shares Share
যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও খবর
গ্রেড-১ পদমর্যাদা পেলেন র্যাবের ডিজি ও ডিএমপি কমিশনার
বিডিআর বিদ্রোহের ষড়যন্ত্রে বিএনপি যুক্ত ছিল: তথ্যমন্ত্রী
সিআইডির আরেক বিশেষ পুলিশ সুপারকে বাধ্যতামূলক অবসর
মাঠপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফিস নিয়ে আবারো যে নির্দেশনা
যাই প্রয়োজন, আমাদের জানাবেন: তুরস্ককে বাংলাদেশ
দেশের ওপর যেন কারো কালো থাবা না পড়ে, সতর্ক থাকুন: প্রধানমন্ত্রী
গ্রেড-১ পদমর্যাদা পেলেন র্যাবের ডিজি ও ডিএমপি কমিশনার
বিডিআর বিদ্রোহের ষড়যন্ত্রে বিএনপি যুক্ত ছিল: তথ্যমন্ত্রী
সিআইডির আরেক বিশেষ পুলিশ সুপারকে বাধ্যতামূলক অবসর
মাঠপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফিস নিয়ে আবারো যে নির্দেশনা
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পতাকা উত্তোলন বাধ্যতামূলক
ঢাকা: বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের দিন ৭ই মার্চ সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে কূটনৈতিক মিশনে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পতাকা উত্তোলন বাধ্যতামূলক
স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩৩২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২১
AddThis Sharing Buttons
Share to Twitter Share to LinkedIn Share to WhatsApp Share to Messenger Share to Facebook Share to Copy Link
‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২’ সংশোধন করে পতাকা উত্তোলনের দিবসের মধ্যে ৭ ই মার্চকে যুক্ত করে আদেশ জারি করা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সংশোধিত বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারির পর সোমবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) তা গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছে।
গত বছরের ৭ অক্টোবর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ দেওয়া ভাষণের দিনটিকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। পরে এ বিষয়ে পরিপত্র জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ দেওয়া ভাষণের দিনটিকে ‘ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ হিসেবে ঘোষণা’ ও দিবসটি উদযাপনের লক্ষ্যে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন পালন সংক্রান্ত পরিপত্রেরে ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তবে ‘ক’ ক্রমিকে অন্তর্ভুক্ত হলেও দিবসটির ক্ষেত্রে সাধারণ ছুটি প্রযোজ্য হবে না।
পরিপত্রে বলা হয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় দিবসটি উদযাপনের উদ্যোক্তা মন্ত্রণালয় হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। তবে বিষয়ভিত্তিক বণ্টনের আওতায় প্রত্যক্ষ সংশ্লিষ্টতা থাকার পরিপ্রেক্ষিতে দিবস উদযাপনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সরাসরিভাবে সম্পৃক্ত এবং দিবসটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব ও সচেতনতা আগামী প্রজন্মের মধ্যে যথাযথভাবে সঞ্চারনের লক্ষ্যে ওই কর্মকাণ্ডে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত করতে হবে বলে পরিপত্রে উল্লেখ করা হয়।
পতাকা বিধিমালার ৪ (১) বিধিতে বলা হয়, নিম্নবর্ণিত দিবস ও উপলক্ষে বাংলাদেশের সর্বত্র সরকারি ও বেসরকারি ভবনগুলো এবং বিদেশে অবস্থিত কূটনৈতিক মিশনের অফিস ও কনস্যুলার পোস্টগুলো নিম্নরূপ পদ্ধতিতে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করতে হবে- মহানবীর জন্ম দিবস (ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী), ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস, সরকার প্রজ্ঞাপিত অন্য যেকোনো দিবস।
বিধিমালা সংশোধন করে সেখানে ঐহিতাসিক ৭ ই মার্চকে যুক্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২১
এমআইএইচ/ওএইচ/
ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুনবাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয় বিভাগের সর্বোচ্চ পঠিত
পঞ্চাশে এসে প্রথম চাকরিতে যোগ দিলেন আসিফ
সায়েন্সল্যাব মোড়ে ভবনে বিস্ফোরণ, আংশিক বিধ্বস্ত
সায়েন্স ল্যাবে তিন কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ
চড়-থাপ্পড় দেওয়া ইউএনও মনোয়ারের পুরোনো অভ্যাস
ঢাকা দূতাবাসের সাবেক দুই কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করেছে সৌদি আরব
হাতের অস্ত্রোপচার করতে গিয়ে কিডনি হারালেন রোগী!
কাতারের কাছে আরও ১ মিলিয়ন টন এলএনজি চায় বাংলাদেশ
নাসা’র পুরস্কার জিতলেন বাংলাদেশি গবেষক চৈতী
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খাদ্যমন্ত্রীকে ঢাকায় আনা হচ্ছে
৭ মার্চ জাতীয় দিবস ও ছুটি ঘোষণার উদ্যোগ
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়ায় এ দিনটিকে জাতীয় দিবস ও সাধারণ ছুটি হিসেবে ঘোষণার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। জাতির...
বিশেষ প্রতিবেদন
৭ মার্চ জাতীয় দিবস ও ছুটি ঘোষণার উদ্যোগ
মাসুদ রানা , জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০১:৫৭ পিএম, ২৭ নভেম্বর ২০১৭
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়ায় এ দিনটিকে জাতীয় দিবস ও সাধারণ ছুটি হিসেবে ঘোষণার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) দেয়া ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর ‘ইন্টারন্যাশনাল মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড রেজিস্টার’-এ অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের’ স্বীকৃতি পেয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এ ঘোষণা দেয় ইউনেস্কো।
বিজ্ঞাপন
৭ মার্চ সাধারণ ছুটি ও জাতীয় দিবস ঘোষণা করা হবে কি-না জানতে চাইলে রোববার মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম জাগো নিউজকে বলেন, এটা হয়তো হবে। তবে মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ নিয়ে এখনও কোনো আলোচনা হয়নি।
তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব আসতে হবে। তারা চাইলে সেটি বিবেচনায় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
বিজ্ঞাপন
জানতে চাইলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক জাগো নিউজকে বলেন, ৭ মার্চকে জাতীয় দিবস ঘোষণার জন্য বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ, সংগঠন ও রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে আবেদন আসছে। এ প্রস্তাব নিয়ে আমরাও আলোচনা করছি।
এ সংক্রান্ত কোনো প্রস্তাব মন্ত্রিসভা বৈঠকে পাঠাবেন কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা যদি সিদ্ধান্ত নেই তবে তো মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রস্তাব পাঠাবেই। তবে সম্ভাবনা আছে।
এদিকে ঐতিহাসিক এ দিনটিকে (৭ মার্চ) কেন জাতীয় দিবস ঘোষণা করা হবে না-তা জানতে চেয়ে গত ২০ নভেম্বর রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। তিন সপ্তাহের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, অর্থ সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, শিক্ষা সচিব, গণপূর্ত সচিব, সংস্কৃতি সচিবকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়ায় গত ১৮ নভেম্বর বিশিষ্টজনদের পক্ষ থেকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নাগরিক সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পরে গত ২৫ নভেম্বর সরকারি চাকুরেদের পক্ষ থেকে ঢাকাসহ সারাদেশে আনন্দ শোভাযাত্রা হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের আয়োজনে কেন্দ্রীয়ভাবে রাজধানীতে শোভাযাত্রা শেষে সভা হয় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। সে অনুষ্ঠানেও প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর দেয়া ভাষণ দেশের মানুষকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীনতা অর্জনে উদ্দীপ্ত করেছিল। অলিখিত এ ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছেন- ‘তোমাদের যা কিছু আছে, তাই নিয়ে প্রস্তুত থাকো। রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরও দেবো। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’
বিজ্ঞাপন
ওই মাসেরই ২৬ তারিখে স্বাধীনতা ঘোষণা হয়। ৯ মাস যুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয় চূড়ান্ত বিজয়।
আরএমএম/এএইচ/আইআই বঙ্গবন্ধু
পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন jagofeature@gmail.com ঠিকানায়।
আরও পড়ুন
ইউনেস্কোর ঐতিহাসিক দলিলের স্বীকৃতি পেল বঙ্গবন্ধুর ভাষণ
বঙ্গবন্ধু
৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বব্যাপী প্রচারের উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান
বঙ্গবন্ধু
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ সারা পৃথিবীর সম্পদ
বঙ্গবন্ধু
বঙ্গবন্ধুর সাহিত্যকর্ম : ভাষণ থেকে রোজনামচা
বঙ্গবন্ধু
বন্ধুরা, কেউ কি উত্তর জানেন?